নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ: (প্রথম পর্ব)

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৩৬



সংবিধান রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। ১৯৭২ সালের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে গণপরিষদে বাংলাদেশ সংবিধান গৃহীত হয়, এবং একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকীতে এটি কার্যকর হয়।
বাংলাদেশের সংবিধানের মোট ১৭ বার সংশোধন করা হয়েছে। তবে এসব সংশোধনীর মধ্যে পঞ্চম, সপ্তম, ত্রয়োদশ ও ষোড়শ সংশোধনী সুপ্রীম কোর্ট কর্তৃক বাতিল করা হয়েছে। সংবিধান সংশোধনের জন্য সংসদ সদস্যদের মোট সংখ্যার দুই-তৃতীয়াংশ ভোটের প্রয়োজন হয় যা সংবিধানের ১৪২ নং অনুচ্ছেদে বর্ণিত হয়েছে।

তবে সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৭খ তে বলা হয়েছে সংবিধানের ১৪২ নং অনুচ্ছেদে যাই থাকুক না কেন, সংবিধানের প্রস্তাবনা, প্রথম ভাগের সকল অনুচ্ছেদ, দ্বিতীয় ভাগের সকল অনুচ্ছেদ, নবম-ক ভাগে বর্ণিত অনুচ্ছেদের বিধানাবলী সাপেক্ষে তৃতীয় ভাগের সকল অনুচ্ছেদ এবং একাদশ ভাগের ১৫০ অনুচ্ছেদসহ সংবিধানের অন্যান্য মৌলিক কাঠামো সংক্রান্ত অনুচ্ছেদের বিধানাবলী সংযোজন, পরিবর্তন, প্রতিস্থাপন, রহিতকরণ কিংবা অন্য কোন পন্থায় সংশোধনের অযোগ্য হবে।

১০টি সংসদের মধ্যে সপ্তম সংসদ বাদে প্রতিটি সংসদেই সংবিধান সংশোধন হয়েছে। অপরদিকে প্রথম সংসদে সব থেকে বেশি ৪ বার সংবিধানে সংশোধনী আনা হয়েছে।

১৭টি সংশোধনীর মধ্যে সব থেকে বেশি ভোট পড়েছে ২০১৪ সালে আনা ষোড়শ সংশোধনীতে। ওই সময় ৩৫০টি ভোটের মধ্যে ৩২৭-০ ভোটে সংশোধন বিল পাস হয়।

সংসদ নেতা হিসেবে শাহ আজিজুর রহমান, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ ও খালেদা জিয়া পৃথক পাঁচটি সংশোধনী বিল পাসের জন্য সংসদে তোলেন। বাকি বিলগুলো সংশ্লিষ্ট সংসদের আইনমন্ত্রীরাই উত্থাপন করেন। একাদশ, দ্বাদশ, ষোড়শ ও সপ্তদশ সংশোধনীগুলো বিরোধী দলের সঙ্গে ঐকমত্যের ভিত্তিতে সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৪:২২

আহরণ বলেছেন: এত সংবিধান সংশোধনের দরকার নেই।

চোরের হাত কাটা, বেল্লা নারীকে পাথর নিক্ষেপ, চার বিয়ে, ক্রীতদাসী..... এসব ঐশী সংবিধান ১৪০০ বছর আগেই দেয়া আছে!! শুধু বিসমিল্লাহ বলে চালু করলেই তো হয়... @ ভাইয়া??

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


নাগরিকদের সম্মিলিত ইচ্ছার লিখিত রূপ হচ্ছে সংবিধান।
যেরকম ইচ্ছা করবেন সেই রকমই হবে।

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: সত্যি কথা বলতে দেশ ত আর সংবিধান দিয়ে চলে না। চলে ক্ষমতার উপর।

২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


এই যে বললেন ক্ষমতার উপর দেশ চলে।
এই ক্ষমতাটাই সংবিধান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.