নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আল্লাহর নামে

ডাঃ আকন্দ

একজন চিকিৎসক ।

ডাঃ আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের মানবাধিকার

০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ ভোর ৫:৫০

হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ শহীদ হয়েছেন । হাসান নাসরুল্লাহ একজন শিয়া নেতা হয়েও ফিলিস্তিনি গাজার সুন্নি মুসলিমদের জন্য জীবন দান করেছেন , আর এজন্যই তিনি শহীদ । অথচ বেশিরভাগ সুন্নি আরব মুসলিম যদি জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তো , তাহলে গাজায় এতো মানুষ মরতো না । আর এর জন্য একমাত্র দায়ী ইসরায়েলের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অন্ধ সমর্থন এবং সাহায্য । সাথে কিছু ইউরোপীয় রাষ্ট্রের সমর্থন ।



শয়তান ইসরায়েলের জন্য যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকার খুঁজে পায় , কিন্তু গাজাবাসী নরকের কাছাকাছি যন্ত্রণা ভোগ করার পরেও যুক্তরাষ্ট্র তাদের জন্য কোনো মানবাধিকার খুঁজে পায় না । এটা ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছুই নয় । আমি মনে করি ফিলিস্তিনিদের অভিশাপে খুব শীঘ্রই যুক্তরাষ্ট্র ধ্বংস হবে ইনশাআল্লাহ । যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের মানবাধিকার পুরোটাই ভণ্ডামি এবং শয়তানি ।



প্রিয় মুসলিম , যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের পাচাটা গোলামী বন্ধ করো , নিজেরা একত্র হয়ে চলতে শিখো , যদি মুসলমানরা নিজেরা চলতে ব্যার্থ হয় , তাহলে মুসলমানরা যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপের গোলামই থেকে যাবে এবং চিরজাহান্নামি হয়ে যাবে । কারো গোলামী নয় , বরং সব মুসলিম এক হয়ে সন্ত্রাস ধ্বংস করে নিজেরা একত্রে উন্নয়ন করতে হবে । তাহলেই কেবলমাত্র মুসলমানদেরকে কোনো অমুসলিম ক্ষতি করতে পারবে না ।



এদিকে বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র নামক শকুনের চোখ পড়েছে । ভবিষ্যৎ সম্ভবত খারাপ । কোনো সৈন্য ঘাটি করতে দেওয়া যাবে না । বেশি বেশি হরদম মরদম করা যাবে না যুক্তরাষ্ট্রের সাথে , সব দেশের সাথে সুসম্পর্ক রেখে , শুধু মুসলিম রাষ্ট্রের সাথে গভীর সম্পর্ক করতে হবে । তাহলেই হয়তো বাংলাদেশ খুব শীঘ্রই উন্নত দেশে পরিণত হবে ইনশাআল্লাহ ।



( মোঃ জাহাঙ্গীর আলম আকন্দ ) ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৭:৫৫

আহরণ বলেছেন: মুসলমানরা কখনোই ঐক্যবদ্ধ ছিল না, এবং থাকবেও না। আমাদের কিতাবেই ৭৩ কাতারে বিভক্তির কথা বলা আছে। নবীর মৃত্যুর, চার খলিফার কোপাকুপি, কাইজা ফাসাদ, কারবালা হত্যাযজ্ঞ, নবী পরিবারের খতম তারাবী। ভাইয়া??

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সবাই দেখছি হিজবুল্লাহ এবং ইরান এর ধোঁকায় পড়ে যাচ্ছে। ইরান এবং সুন্নী মুসলিম দের সুচতুর ভাবে হত্যা করেছে ইরান এবং তার মিলিশিয়া বাহিনী! সিরিয়ার শয়তান বাসার আল আসাদ এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা মুক্তিকামী সাধারণ সুন্নী মুসলিম দের হত্যা করেছে হিজবুল্লাহ! লেবানন এর অর্থনৈতিক অবস্থা ধ্বংস করেছে হিজবুল্লাহ। ইরান সমর্থিত আরেক মিলিশিয়া গ্রুপ হুতি ইয়েমেনে সুন্নী মুসলিম হত্যা করেছে। ইরান এবং তার মিলিশিয়া গ্রুপ এর প্রধান কাজ হচ্ছে সুন্নী মুসলিম দের মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের মুখোমুখি করে তাদের ধ্বংস করা।

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ডঃ ইউনূস পশ্চিমা বিশ্বকে সাথে নিয়ে দেশে মানবধিকার প্রতিষ্ঠা করিবেন।

আর হিজবুল্লা, হুতি মুতি এসব নিয়ে কান্নাকাটি করে লাভ নেই এরা সব জঙ্গি সংগঠন, এদের হাতে হাজার হাজার মানুষ খুন হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.