নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর বুকে এক টুকরো গোলাপ অবশিষ্ট থাকা অব্দি ভালবাসা রয়ে যাবে কি? নাকি তারও আগে বিলুপ্ত হবে প্রেম!
ব্যাপার টা হচ্ছে প্রকল্পে ব্যায় বাড়া এটা একটা সাধারণ স্বাভাবিক ঘটনা। উন্নয়নশীল দেশে একটা মেগা প্রজেক্ট এর প্রস্তাবনা যখন আসে তখন আমলারা তাদের ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু পারেন কতটুকু ব্যায় হতে পারে তার একটা প্রতিবেদন করেন। আর তারপরে দরপত্র, ঠিকাদার হাবি জাবি হাজারো কাচামাল সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু হতে হতে আরেক দফা কাচামালের দাম বাড়া। কাজের মাঝেও কাচামালের দাম বাড়ে। কারণ এই কাজ গুলো কয়েক বছর ধরে চলে।
আমি বিশেষ ভাবে শেখ হাসিনার আমলে এসব ব্যয় বাড়া নিয়ে পক্ষে কোন পোস্ট দেই নাই। কারণ আমাকে ধুয়ে দেয়ার জন্য কয়েক জন মানুষ রেডিই থাকে। তাই এখন সাহস করে আপনাদের সরকারের পক্ষেই কথা টা বলি । একটা মেগা প্রকল্প নিজে নিজে দাড়িয়ে যায়না, প্রাথমিক সাম্ভাব্যতা যাচাই, প্রাথমিক খরচের হিসাব, পরে খরচ বৃদ্ধি এগুলো সম্পূর্ণ স্বাভাবিক বিষয়। এখন এতদিন যারা বলতেন ব্যয় বাড়িয়ে বাড়িয়ে টাকা শুধু চুরিই হতো আর এটা যদি এখনো বিশ্বাস করেন তাহলে আমিও বলতে পারি তিন চার টা প্রকল্পেই পাঁচটা পদ্মা সেতুর টা চুরি করেছেন।
তবে বিষয় হচ্ছে আমাদের উপদেষ্টা সাহেবেরা নাকি জানেন না কেন ব্যয় বাড়সে। এটা এলার্মিং একটা পয়েন্ট, গণহারে সন্ত্রাসী জামিন ওনারা কিছু জানেন না। প্রকল্প ব্যয় বাড়ে কিছু জানেন না। জানেন টা কি?
২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:২১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পদ্মা সেতুর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছিল ১২ হাজার ১৩৩ কোটি সেটা ধাপে ধাপে বাড়তে বাড়তে হয়েছে প্রায় ৩২ হাজার ৬৩৮ কোটি টাকা; এইভাবে নির্মান ব্যয় ৩গুন হয়ে যায়। মানুষ কিছু বোঝেনা ভায়া?
০৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আমি পোস্টে কি লিখেছি। আপনি কি বুঝেছেন?
৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:২০
রিফাত হোসেন বলেছেন: হাসিনা প্রচুর অর্থ সম্ভবত সরিয়ে রেখেছিল। এটা দিয়েই present প্রশাসনের মানুষ/কর্মীদের কাজে লাগাচ্ছে। শেখ হাসিনার ইশারায় এসব মুক্ত হতে পারে, বিএনপির চাপেও হতে পারে(যেহেতু তারাই ওয়ামী বিপথগামীদের প্রতিস্থাপিত হয়েছে)। আগে ওয়ামী চাঁদাবাজ পাওয়া যেত বেশি, বি এন পি অনেকে সুযোগ নিয়েছে। যতই ওয়ামী/হাসিনা উৎখাত হোক৷ ওয়ামীদের ভূত বা নিয়োগকৃত মানুষতো রয়েই গিয়েছে৷ কত আর অপসারণ করবে। এরাই বর্তমান সরকারকে অসহযোগিতা করে ভুলভাল তথ্য/সিদ্ধান্তে/চাপ দিচ্ছে। আর জামাত/বিএনপি চাপতো আছেই৷ জামাত যদি উদার নীতি দেখায় ও ১৯৭১ এর জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চায় তাহলে তারাই হবে আগামীর নীতিনির্ধারক! তা নাহলে বিএনপি আসবে। ওয়ামী হারিয়ে দীর্ঘদিনের জন্য। তবে হাসিনার পয়সা যে এত মারবে বিশ্বাস হয়নি, পালিয়ে ভারতে না গেলেও হত। আমজনতার অনেকেই তাকে মেনে নিত। পালানোয় উনি সম্মান হারিয়েছেন। শেখ মুজিব ভারত পালান নাই, পাকিস্তানে বন্দী ছিলেন। উনি তার বাবার মান সম্মান লেবুর মত কচলাতে কচলাতে তিতা করে ফেলেছেন। অসুস্থ হয়ে গিয়েছেন, ক্ষমতার আগ্রহে মানসিকতা নিম্নমানের হয়েছে। ড.ইউনুসকে বারবার সুদখোর বলছেন তাহলে দেশে ব্যাংকিং সিস্টেম থেকে সুদ তুলে দেন নাই কেন? সবাইতো তাহলে সুদখোর, শেখ হাসিনা নিজেই বড় সুদখোর। নিজের কি ব্যাংক একাউন্ট নাই? সুদের দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন যে! তা বলা, হাহাহহায়াহহায়াহ
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৫০
আমি নই বলেছেন: যৌক্তিকভাবে প্রকল্প ব্যায় বাড়তেই পারে কিন্তু গত ১৫-১৬ বছরে যা হয়েছে তা আর যাইহোক যুক্তির পর্যায়ে পরেনা। উপদেষ্টারা কোনো মেগা প্রজেক্ট নেয় নাই, কোন প্রজেক্টের কথা বলতেছেন আপনি? লীগের প্রজেক্টের কথা যদি বলে থাকেন তাহলে উচিৎ হবে তৎকালিন দায়িত্বপ্রাপ্তদের ধরে হিসেব চাওয়া অথবা উপদেষ্টাদের এনাফ টাইম দেওয়া যাতে তারা অডিট করে জানাতে পারেন।
শীর্ষ সন্ত্রাসীদের ছেরে দেয়া ভয়ংকর উদ্বেগজনক, অসমর্থনযোগ্য। শীর্ষ সন্ত্রাসী বিকাশ, জোসেফ ইত্যাদিকে গত সরকারের আমলে ছেরে দেয়া হয়েছিল, তখনো দেখা গেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রালয় কিছুই জানেনা। আপনি অবস্য তখন ঘুমিয়ে ছিলেন। তবে আমরা এই না জানার অবসান চাই।
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৬
আহসানের ব্লগ বলেছেন: মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মানে খরচ বাড়ানো হইছে ৬৫৭৩ কোটি টাকা। মানে ৩৭% খরচ বাড়ছে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ব্যায় বৃদ্ধির কারন টেকনিক্যাল এবং এ বিষয়টা তিনি পুরোপুরি জানেন না। মানে উপদেষ্টা না জেনেই ব্যায় বাড়াইতে অনুমোদন দিছেন। আওয়ামি লীগ আমলে প্রকল্প ব্যায় বাড়লে দুর্নীতি, এ সময়ে বাড়লে সংস্কার
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর নির্মানে খরচ বাড়ানো হইছে ৬৫৭৩ কোটি টাকা। মানে ৩৭% খরচ বাড়ছে। পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, ব্যায় বৃদ্ধির কারন টেকনিক্যাল এবং এ বিষয়টা তিনি পুরোপুরি জানেন না। মানে উপদেষ্টা না জেনেই ব্যায় বাড়াইতে অনুমোদন দিছেন। আওয়ামি লীগ আমলে প্রকল্প ব্যায় বাড়লে দুর্নীতি, এ সময়ে বাড়লে সংস্কার
যেকোনো প্রকল্পের ব্যায় বৃদ্ধির প্রয়োজন হলে প্রপার অডিট করে বৃদ্ধি করা উচিৎ এবং দায়িত্বপ্রাপ্তদের উচিৎ সঠিক তথ্য প্রদান করা।
লীগ আমলে ইচ্ছে করেই প্রকল্প ব্যায় বাড়ানো হত। বেশিরভাগ প্রকল্পেই দেখা গেছে দফায় দফায় মেয়াদ বাড়িয়ে ব্যায় বাড়ানো হয়েছিল। যেখানে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প সম্পূর্ণ করে হস্তান্তর করতে ব্যর্থ হবার কারনে ঠিকাদারকে আইনের আওতায় আনা উচিৎ ছিল সেখানে উল্টা প্রকল্পের সময় এবং ব্যায় দুটোই বাড়ীয়ে তাদের পুরস্কৃত করা হয়েছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:০০
নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: দাগী আসামী এবং জঙ্গীবাদের সাথে যুক্ত মানুষগুলোর আচমকা মুক্তির বিষয়টি উদ্বেগজনক