নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১ জুন, ১৯৮১
বিদ্রোহ নির্মূল : মঞ্জুর গ্রেফতার
চট্টগ্রামে বিদ্রোহীদের নির্মূল করা হয়েছে। এই ব্যর্থ বিদ্রোহের হোতা ও প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রধান মেজর জেনারেল আবুল মনজুরকে তার কয়েকজন সহযোগীসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। ইতিমধ্যে জেনারেল মনজুরসহ মোট পাঁচজনকে সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে রাষ্ট্রপতি তাঁর বেতার ভাষণে ঘোষণা করেন। বেতার ভাষণে তিনি এদের দেশের প্রচলিত আইনে বিচার করে উপযুক্ত শাস্তি দানের কথাও ঘোষণা করেন। এ সম্পর্কে সরকারী ঘোষণায় বলা হয় : "বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুগত সশন্ত্রবাহিনী চট্টগামের বিদ্রোহীদের সম্পূর্ণ নির্মূল করে দিয়েছে। চট্টগাম ক্যান্টনমেন্ট পুরোপুরি অনুগত সেনাবাহিনার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। জীবনযাত্রা পুরোপুরি স্বাভাবিক রয়েছে এবং চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে ঢাকা বেতারের অনষ্ঠানসমূহ সম্প্রচার করা হচেছ।"
সংসদ ভবনে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় জিয়ার লাশ : লক্ষ মানুষের শ্রদ্ধা
সারা দেশের পুঞ্জীভূত শোক বহন করে রাজধানীর মানুষ উত্তাল তরঙ্গের মতো ধেয়ে চলেছে জাতীয় সংসদ ভবনের দিকে। কেউ যদি সংখ্যা জানতে চান, কেউ যদি বলেন হাজার না লাখ - এর কোন উত্তর দেয়া যাবে না। হোটেল ইন্টারকন থেকে বাংলা মোটরের মোড়, বাংলা মোটর থেকে ফার্মগেট, ফার্মগেট থেকে সংসদ ভবন। ওদিকে মহাখালী রেল ক্রসিং থেকে সংসদ ভবন। পুরানো বিমানবন্দরের টার্মিনালের ছাদ থেকে মনে হয় বিশাল এক জনসমুদ্র। সকল স্তরের, সকল বয়সের নারী-পুরুষের এই বিশাল সমাবেশে কারও পক্ষেই একে অপরকে ডিঙ্গিয়ে আগে যাওয়া সম্ভব নয়। সামনের মানুষটি পায়ে পায়ে এগুলেই পেছনের লোকটি এগুতে পারেন। ফার্মগেটের মোড় থেকে মহাখালী রেলক্রসিং পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ। প্রশস্ত সড়ক তবুও মানব ধারণ করতে পারছে না। রাস্তা ছাপিয়ে ফুটপাথ, ফুটপাথ থেকে দালানের বারান্দা, বারান্দা থেকে ছাদ, কোথাও তিল ধারণের ঠাঁই নেই। প্রেসিডেন্ট জিয়ার লাশ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সংসদ ভবনে শায়িত।
চাটগাঁ সার্কিট হাউসে সেই নিষ্ঠুর রাতে
শনিবার ভোর চারটা। বৃষ্টি পড়ছে চট্টগ্রমে। সার্কিট হাউসে প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং তাঁর সফরসঙ্গীরা সবাই তখন নিদ্রামগ্ন। হঠাৎ একটা প্রচন্ড শব্দে ঘুম ভেঙ্গে যায় সবার। তারপর একই ধরনের বিকট আওয়াজ আরো কয়েকবার। কেউ কেউ ভেবেছিলেন, বাজ পড়ছে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে একটানা মেশিনগানের গুলির শব্দে বোঝা গেল সার্কিট হাউস আক্রান্ত। চতুর্দিক থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে গুলি এসে লাগছে সার্কিট হাউসের দরোজা জানালা এবং দেয়ালে। সকালে চট্টগাম বিমান বন্দরে বিএনপির মহাসচিব অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী সার্কিট হাউসে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মর্মন্তিক হত্যাকান্ডের এই বর্ণনা দেন। সেই রাতে সার্কিট হাউসেই ছিলেন তিনি। সার্কিট হাউসে দোতলায় তিন নম্বর কামরায় ছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়া, তাঁর পাশের কামারাতেই ছিলেন ডাঃ বদরুদ্দোজা এবং প্রতিমন্ত্রী জনাব মহিবুল হাসান। আরেকটি কামরায় ছিলেন বিএনপির স্টান্ডিং কমিটির সদস্য মিসেস আমিনা রহমান।
১ জুন, ২০০৭
চাঁদাবাজির সিংহভাগই যেত হাওয়া ভবনে
সাবেক জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলে আপন স্তুতির পাশাপাশি দুর্নীতির বহু চাঞ্চল্যকর তথ্য দিচ্ছেন। সামান্য এসএসসি পাস বাবর একজন ক্ষুদে ব্যবসায়ী থেকে রাতারাতি বিএনপি’র টিকিটে সংসদ সদস্য, জিয়া পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, মন্ত্রিত্ব বাগানো, ক্ষমতার অপব্যবহার, অনিয়মের মাধ্যমে টাকার পাহাড় গড়ার কাহিনী বয়ান করেছেন অকপটে। তিনি অবৈধ অর্থের সিংহভাগ হাওয়া ভবনকে দিতেন বলে দাবি করেছেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জ্যেষ্ঠ পুত্র তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর লুৎফুজ্জামান জানিয়ে দিয়েছেন, হাওয়া ভবনের জন্য তিনি অনেক অর্থ সংগ্রহ করে দিয়েছেন।
জামাল উদ্দিন অপহরণসহ অনেক খুনের ঘটনা চাপা দেয় বাবর
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও চট্টগ্রাম বিএনপি’র নেতা জামাল উদ্দিনকে অপহরণ ও হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িতদের আড়ালে রাখার জন্যে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও বিএনপি নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর কলকাঠি নেড়েছিলেন। তার এসব কাজে বিশ্বস্ততার সাথে সহায়তা করেছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের তৎকালীন কমিশনার (বর্তমানে পলাতক) শহীদুল্লাহ খান। চট্টগ্রামেরই বোয়ালখালীর আরেকজন বিএনপি’র নেতা ও শিপিং ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে পাহাড়ী এলাকায় নিয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িতরা সিঙ্গাপুরে বাবরকে পেমেন্ট করেছিল চার লাখ মার্কিন ডলার। এছাড়া সরকার ঘোষিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ দুই সোনা চোরাচালানীর সাথে বাবরের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। বাবর একজনকে জিয়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। আর অপরজনকে ঢাকার সিএমএম আদালত প্রাঙ্গণে হত্যা করা হয়েছিল। পুলিশ জানায়, এরা দু’জনই ছিল বাবরের চোরাচালান সিন্ডিকেটের সক্রিয় সহযোগী। যুক্তরাষ্ট্রে পালিয়ে যাওয়া সোনা চেরাচালানী ও শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম গোলাম রসুল ওরফে টোকাই সাগর। আদালত প্রাঙ্গণে হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছিল মিলন ওরফে মুরগী মিলন। অপরদিকে বসুন্ধরার সাব্বির হত্যা মামলায় ফেঁসে যাচ্ছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর।
বাবর ফেঁসে যাচ্ছেন সাব্বির হত্যাকান্ডে
বিএনপি’র নেতা ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ লুৎফুজ্জামান বাবর ফেঁসে গেছেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব এককভাবে পাওয়ার পর তিনি যা কিছু করেছেন তার সবই জেআইসিতে স্বীকার করে নিয়েছেন। আর এই স্বীকারেক্তিতে দুর্নীতি কিংবা ঘুষ নয়, বাবর সর্বাগ্রে ফাঁসছেন হত্যা মামলায়। বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক সাব্বির হত্যা মামলার আসামি করা হচ্ছে বাবরকে।
১ জুন, ২০০৮
কাঠগড়ায় খালেদা জিয়া
গ্রেফতারের ৯ মাস পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে বিশেষ আদালতে হাজির করা হলে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তিনি বলেন, জুনের মধ্যে জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করে অক্টোবরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে। জুন মাসেই নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার তিন মাসের বেশি ক্ষমতায় থাকতে পারে না। তাদের দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করা। তারা নির্বাচন বাদ দিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করতে ব্যস্ত। তাদের কার্যক্রমে দূরভিসন্ধি রয়েছে। তারা জবরদস্তি করে ক্ষমতায় টিকে আছে। জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার না হলে কিছুই হবে না। বাংলাদেশ অচিরেই শেষ হয়ে যাবে। এ রাষ্ট্রকে তারা অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
১ জুন ২০১৫
দলীয় কর্মীর হাত কেটে ছাত্রলীগের উল্লাস
পূর্বশত্রুতা ও বিরোধের জের ধরে পাবনার ঈশ্বরদীতে নিজ দলের কর্মীর বাম হাত শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে ছাত্রলীগের প্রতিপক্ষ গ্রুপের কর্মীরা। এরপর সেই কাটা হাতটি নিয়ে মোটরসাইকেলে মহড়া ও উল্লাস শেষে রূপপুর মোড়ে সেটি ফেলে যায় তারা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ছাত্রলীগ কর্মী সৌরভ হোসেন টুনটুনিকে (১৭) রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সে ঈশ্বরদীর পাকশী ইউনিয়নের দিয়াড় বাঘইল গ্রামের তুহিনের ছেলে ও পাকশী পেপার মিলস উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র।
১ জুন ২০১০
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার প্রকাশনা (ডিক্লারেশন) বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। এভারেস্টজয়ী মুসা ইব্রাহীম আজ বিকেলে ঢাকায় ফিরেছেন।
১ জুন ২০১১
মিগ-২৯ যুদ্ধবিমান ক্রয়সংক্রান্ত দুর্নীতি মামলার অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় পাঁচ আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত। আসামিরা হলেন, বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা মির্জা আখতার মারুফ, সাবেক প্রতিরক্ষাবিষয়ক সচিব ইউসুফ হোসেন, সাবেক যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ হোসেন সেরনিয়াবাত, বিমানবাহিনীর সাবেক প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) জামাল উদ্দিন আহম্মেদ ও ইউনিক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূর আলী। এ মামলায় আসামি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নাম থাকলেও তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টের নির্দেশে গত বছরের ৬ এপ্রিল তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
১ জুন ১৯৯৮
বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৮শ লোকের বাস। ১৯৭১ সাল থেকে দরিদ্রের সংখ্যা বাড়ছেই। অর্ধেকের বেশি অপুষ্টির শিকার, দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ক নিরক্ষর, ৫৫% লোক স্বাস্থ্যসেবার বাইরে এবং ৫২% চরম দারিদ্র সীমার নিচে। —ইউএনডিপির প্রতিবেদন
১ জুন ১৯৭২
জাতিসংঘ সেক্রেটারী জেনারেলের জরুরী আবেদন : বাংলাদেশকে ১০ লাখ টন খাদ্যশস্য দিন
বাংলাদেশকে সাহায্যদানে ইচ্ছুক সকল সরকারী প্রতি নিধিদের সাথে বৈঠকে জাতি-সংঘ সেক্রেটারী জেনারেল মিঃ ওয়াল্ডহেইম বাংলাদেশকে ১০ লাখ টন খাদ্যশস্য দেয়ার জন্য এক জরুরী আবেদন জানিয়েছেন বলে ঢাকাস্ব জাতিসংঘ রিলিফ অপারেশন "প্রদত্ত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান হয়েছে! সেক্রেটারী জেনারেল তাঁর আবেদনে বলেন যে, 'এই সাহায্য চলতি সাল শেষ হওয়ার পূর্বে নতুন ফসল না উঠা পর্যন্ত সাড়ে ৭ কোটি লোককে বাঁচাতে সাহায্য করবে। তিনি বলেন, যুদ্ধ ও সাইক্লোনের ফলে বাংলাদেশ আজ বর্তমান পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে এবং এর পরিণতি হিসেবে সেখানে হাজার হাজার নারী-পুরুষ ও শিশু মৃত্যু বরণ করছে। তাছাড়া সেখানে দুঃখ ও দুর্দশা বিরাটভাবে দেখা দিয়েছে। আমরা জানি, সেখানকার অর্থনীতি বিপর্যন্ত হয়ে পড়েছে এবং কর্মক্ষম অর্ধেক জনসাধারণ অর্থাৎ প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ লোকের হাতে কোন কাজ নেই। খাদ্য উৎপাদনও দারুণভাবে ব্যাহত হয়েছে ; অর্থাৎ সামগ্রিক ভাবে সর্বক্ষেত্রে বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
১ জুন ১৯৭১
নদীয়া সীমান্তে পঁচিশ হাজার লোক মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে
নদীযা জেলার কৃষ্ণনগর থেকে সীমান্তের শিকারপুর পর্যন্ত দীর্ঘ ৭৫ মাইল রাস্তা ধরে প্রায় ২৫ হাজার শরণার্থী মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন। অধিকাং শরণার্থী দিনরাত হেটে কৃষ্ণ নগর পৌঁছবার চেষ্টা করছেন। কলেরা রোগের লক্ষণ নিয়ে এক ভয়ঙ্কর রোগ দেখা দিয়েছে গত সাতদিন ধরে। বেতাই থেকে শিকারপুরে পর্যন্ত দীর্ঘ রাস্তার দুধারে শরণার্থীদের মৃতদেহ পড়ে আাছে। নদীয়াতেই এই রোগে পাঁচশোর বেশী শরণার্থীর মৃত্যু হয়েছে। শরণার্থীর মৃতদেহের মাংস কুকুর-শিয়ালে খাচ্ছে- এ দৃশ্যও চোখে পড়ে। তার মধ্যে অধিকাংশই শরণার্থীরা সামান্য যা কিছু, সম্বল আছে তা নিয়ে কৃষ্ণনগরের পথে রওনা হচ্ছেন।
উদ্ধৃতি:
"বিএনপির আর হারানোর কিছু নেই। দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। এখন সময় এসেছে রুখে দাঁড়াবার।"
-বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর : ১ জুন ২০১৮
"বাংলাদেশের ইতিহাস আওয়ামী লীগের ইতিহাস।"
-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা : ১ জুন ১৯৯৯
সূত্র:
১। উইকিপিডিয়া
২। বিবিসি
৩। দৈনিক ইত্তেফাক
৪। দৈনিক প্রথম আলো
৫। দৈনিক সমকাল
৮। https://songramernotebook.com/
২| ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১:৫৩
শায়মা বলেছেন: প্রতিদিন একটু করে চোখ বুলিয়ে যাই ভাইয়া।
এত কষ্টের সব ইতিহাস কেনো?
ভালো খবরগুলো কি কখনও লিখবে না??
৩| ০১ লা জুন, ২০২৪ রাত ৯:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: এরশাদের কাছে হেরে যায় মঞ্জু।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:৪১
আহলান বলেছেন: স্মৃতি বা ইতিহাস সত্যি মানুষকে ভাবায় ..