নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৬ মে ১৯৭৩
বঙ্গবন্ধু সরকারের অনুকম্পা
সরকার বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইবুনাল) আদেশে কয়েক শ্রেণীর অভিযুক্ত এবং সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির প্রতি অনুকম্পা প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সরকার এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেন যে, কয়েক শ্রেণীর ব্যক্তি এবং কয়েক শ্রেণীর অপরাধের ক্ষেত্রে এই ক্ষমা প্রযোজ্য হইবে না। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কিংবা যুদ্ধের প্রচেষ্টা, রাষ্ট্রদ্রোহিতা, হত্যা, ধর্ষণ, চুরি, অগ্নিসংযোগ প্রভৃতি ১৮ ধরনের এক বা একাধিক বা সকল অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত অথবা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের প্রতি অনুকম্পা প্রদর্শিত হইবে না। উপ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা, দখল- দার সেনাবাহিনীর সপক্ষে দেশের ভিতরে বা বাহিরে প্রচারণার অংশগ্রহণ, সাবেক পূর্ব পাকিস্তান সরকার বা পাকিস্তান সরকারের মন্ত্রীরা, উপদেষ্টার পদ গ্রহণের জন্য দখলদার বাহিনীর সহিত সহযোগিতার দায়ে অভিযুক্ত বা সাজাপ্রাপ্ত এবং আল-বদর বা আল-শামস-এর সদস্য ও রাজাকার কমান্ডার হওয়ার কারণে দখলদার বাহিনীর সহিত সহযোগিতার দায়ে বা সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাও অনুকম্পা প্রদর্শনের আওতায় পড়িবেন না। সরকারী বিশ্বতিতে বলা হয়। সরকার ঘোষিত অনুকম্পা লাভে ইচ্ছুক সকল ব্যক্তিকেই জেল বা হাজতে থাকিলে এই ঘোষণা প্রকাশের তিন সপ্তাহের মধ্যে মহকুমা ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট হাজির করিতে হইবে। অনুকম্পা লাভে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট, গ্রেফতারী পরোয়ানা বা হাজির হওয়ার নির্দেশ থাকিলে ঘোষণা প্রকাশের তিন সপ্তাহের মধ্যেই তাহাদের মহকুমা ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট আত্মসমর্পণ করিতে হইবে। অনুকম্পা লাভে ইচ্ছুক সকল কেই সংশ্লিষ্ট মহকুমা ম্যাজিট্রেটের নিকটে প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত মুচলেকা দিতে হইবে এবং বাংলাদেশের প্রতি আনুগতা ও বাধ্যতা স্বীকারের ঘোষণা দিতে হইবে।
১৬ মে, ২০০৬
গণবিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
রাজধানী ঢাকাসহ দেশব্যাপী পানি বিদ্যুৎ নিয়ে সর্বস্তরের মানুষের মাঝে তীব্র ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। এই উত্তেজনা ও ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কানসাটে বিদ্যুতের দাবিতে জনতার সঙ্গে পুলিশের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে। পরে ডেমরা শনিরআখড়ায় দ্বিতীয় দফা গণবিক্ষেভের বহিঃপ্রকাশ ঘটে। সেখানে জনতার রোষানলে পড়ে এমপি সালাহউদ্দিন আহত হয়ে পালিয়ে গিয়ে রক্ষা পান। এসব ঘটনায় রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীরা কানসাট ও শনিরআখড়ার মত উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে- এই আশংকায় পুলিশ প্রশাসনসহ গোয়েন্দা বিভাগকে কঠোরভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এই নির্দেশের পর রাজধানী ঢাকাসহ দেশব্যাপী বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের বাসা-বাড়িতে পুলিশ ও গোয়েন্দারা তল্লাশী চালিয়ে ব্যাপক ধর-পাকড় শুরু করছে। অপরদিকে প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া কানসাট ও শনিরআখড়ার মত জনরোষের সৃষ্টি যাতে না হয়, সে দিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
১৬ মে ২০০৭
খালেদাপুত্র কোকোর বিরুদ্ধে কোটি টাকার চাঁদাবাজির মামলা
বিএনপি’র চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকোসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল বুধবার রাতে গুলশান থানায় এক কোটি ২০ লাখ টাকার চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা নং-৬৩ এবং ধারা ৩৮৫, ৩৮৬ ও ৩৮৭। মামলার অপর দুই আসামী হচ্ছে কোকোর দুই শ্যালক মোন্তাকিন রেজা ও মোন্তাকিন রেজা। মামলার বাদি এড মিডিয়ার মালিক আবু আহমেদ জায়েদান রাব্বি। তিনি সন্ধ্যায় গুলশান থানায় হাজির হয়ে কোকোসহ তিনজনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। এজাহারে বাদি উল্লেখ করেন যে, আসামীরা তার এড মিডিয়ার অফিসে গিয়ে চাঁদার জন্য হুমকি দিত। এছাড়া টেলিফোনে হুমকি দিত। ব্যবসা করতে হলে তাদের চাঁদা দেয়া ব্যতীত ব্যবসা করা সম্ভব হবে না বলে হুমকি দিত। জীবনরক্ষার্থে তিনি আসামীদের চাঁদা দিতে স্বীকার করেন। ২০০২ সাল থেকে জোট সরকার ক্ষমতা ছাড়ার আগ পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে এক কোটি ২০ লাখ টাকার চাঁদা তার নিকট থেকে আসামীরা গ্রহণ করে বলে এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন।
ছয় মাসের মধ্যে ভোটার তালিকা তৈরি সম্ভব : সেনা বিশেষজ্ঞ
ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রণয়নে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরুর পর ৫ থেকে ৬ মাসের মধ্যে সম্পন্ন করে নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) ভোটার তালিকার মূল কপি দিতে পারবে সেনাবাহিনী। এছাড়া কমিশন গৃহীত পদ্ধতিতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা ও পরিচয়পত্র তৈরিতেও তারা সক্ষম। তবে এতে সময় অনেক বেশী লাগবে। গতকাল বুধবার সেনাবাহিনীর বিশেষজ্ঞ টিম সাংবাদিকদের ভোটার তালিকা ও পরিচয়পত্র তৈরির মহড়া প্রদর্শনকালে টিমের প্রধান লে.কর্নেল মোস্তাফিজুর রহমান এ কথা বলেন। পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ড. এ টি এম শামসুল হুদা বলেন, আমরাও চাই স্বল্প সময়ে কাজটি শেষ হোক। কত সময়ে শেষ হবে তা মাঠ পর্যায়ে যাওয়ার আগে বলতে পারি না। তবে তিনি ভোটারযোগ্য সবার ভোটার হতে কেন্দ্রে আসা নিশ্চিত করতে রাজনৈতিক দলসহ সবার সহযোগিতা চেয়েছেন।
১৬ মে, ২০১৫
খাবার নিয়ে সংঘর্ষ নিহত ১০৪
প্রায় ফুরিয়ে যাওয়া খাবারের অবশিষ্ট নিয়ে কাড়াকাড়িতে সাগরের মাঝেই নৌযানে ভীষণ মারামারি বাধে। রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে মারামারিতে একটি নৌকাতেই নিহত হন ১০৪ ক্ষুধার্ত তৃষ্ণার্ত মানুষ। গত শুক্রবার ইন্দোনেশিয়ার আচেহ উপকূল থেকে উদ্ধার হওয়া বাংলাদেশি রোহিঙ্গারা হৃদয়বিদারক এই কাহিনি শোনান। মারামারির সময় সাগরে নৌকাটি ডুবতে বসলে ইন্দোনেশিয়ার জেলেরা তা দেখে আরোহীদের উদ্ধারে এগিয়ে যান। পরে তাঁদের সহযোগিতায় নৌবাহিনী নৌকার ৭০০ আরোহীকে উদ্ধার করে তীরে নিয়ে আসে। এরা অনেকেই এখন পানিশূন্যতায় আক্রান্ত। বেঁচে যাওয়া এসব ব্যক্তির বর্ণনায় উঠে আসে করুন ও রোমহর্ষক ঘটনার দৃশ্য। তাঁরা বলেন, মারামারি চলাকালে আরোহীদের কাউকে কাউকে ছুরি মেরে হত্যা করা হয়। কাউকে বা মারা হয় গলায় রশিতে ফাঁস দিয়ে। আবার কাউকে মারা হয় সাগরে ফেলে ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের লাসসা বন্দরের একটি আশ্রয়শিবিরে বিবিসির সংবাদদাতা মার্টিন প্যাশেন্স প্রাণে বাঁচা নৌযাত্রীদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁদের অন্তত তিনজন পৃথকভাবে তাঁকে এই কাহিনি শোনান।
১৬ মে, ২০১২
শীর্ষস্থানীয় ৩৩ নেতা গ্রেফতার গ্রেফতার
গাড়ি পোড়ানোর মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৮ দলীয় জোটের ৩৩ জন নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের ২৯ জন এবং শরিক চারটি দলের চার শীর্ষনেতা রয়েছেন। এসব নেতা গতকাল বুধবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। মহানগর হাকিম এরফান উল্লাহ জামিনের আবেদন নাকচ করে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এই মামলার অভিযোগপত্রভুক্ত আসামিদের মধ্যে ৩৪ জনের পক্ষে জামিনের আবেদন করা হলেও তাঁদের একজন আদালতে হাজির ছিলেন না। বিরোধী দলের নেতাদের আত্মসমর্পণকে কেন্দ্র করে গতকাল সকাল থেকেই পুরো আদালত এলাকায় কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়। সকালেই পুলিশ ও র্যাব আদালত এলাকায় অবস্থান নিয়ে সব কটি প্রবেশপথ বন্ধ করে দেয় ।
১৬ মে, ২০০৯
দুই ডিজি গ্রেফতার
মোয়াজ্জেমুল হক, চট্টগ্রাম অফিস ॥ ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রামে চাঞ্চল্যকর ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান আটক মামলায় এবার গ্রেফতার হয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) সাবেক দুই মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) এম আবদুর রহিম। এছাড়া সম্ভাব্য গ্রেফতারের তালিকায় রয়েছেন বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ডজনখানেক মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, সচিব, ডিজিএফআই, এনএসআইসহ সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। এ মামলায় এ পর্যন্ত গ্রেফতার হলেন এনএসআইর-ই অবসরপ্রাপ্ত তিন শীর্ষ কর্মকর্তা ও কর্মরত এক মাঠ কর্মকর্তা। এছাড়া চিটাগং ইউরিয়া ফার্টিলাইজারের সাবেক এমডি ও এক মহাপরিচালকও এ মামলায় গ্রেফতার হয়ে জেলে রয়েছেন।
১৬ মে, ২০০৪
চতুর্দশ সংবিধান সংশোধনী বিল পাস আওয়ামী লীগ অনুপস্থিত, জাপার সমর্থন
অনেক বিতর্কের জন্য দিয়ে জাতীয় সংসদে পাস করা হয়েছে বহুল আলোচিত সংবিধানের চতুর্দশ সংশোধনী বিল। আগামী নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা, একটি ত্রিশঙ্কু সংসদ গঠন এবংবঙ্গবন্ধুর ছবি টাঙানো চিরদিনের মতো প্রতিহত করার সামনে রেখে এই বিল পাস করা হয়েছে বলে প্রধান বিরোধী দল আওয়ামী লীগ অভিযোগ করেছে।
১৬ মে, ১৯৮১
দক্ষিণ তালপট্টিতে ভারতের সৈন্য অবতরণ
ভারতীয় রণতরী হইতে বাংলাদেশের দক্ষিণ তালপট্টিতে সৈন্যদের নামানে। হয়েছে। গত সপ্তাহে ভারত এই ঘটনা সৃষ্টি করে। দক্ষিণ তালপট্টিতে সামরিক পোশাক পরিহিত ভারতীয় সৈন অবতরণে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিক্রিয়ার বিবরণ দিয়া বাসস ১ জানায় : বাংলাদেশ 'বিরোধীয়' দ্বীপ হইতে 'তাৎক্ষণিক ভাবে ভারতীয় সৈন, যুদ্ধ সরঞ্জাম, পতাকা ও রণতরী অপসারণের অনুরোধ করিয়াছেন।' সরকার ভারতকে ভবিষ্যতে এহেন একতরফা উস্কানিমূলক ক্রিয়াকর্ম হইতে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন।
১৬ মে, ১৯৭৭
জিয়ার প্রতি বাদশাহ খালেদের অভিনন্দন
বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলামী নীতিমালা সন্নিবেশিত করায় সৌদি আরবের বাদশাহ খালেদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে অভিভাদন জানিয়েছেন।
১৬ মে, ১৯৭৪
ফারাক্কার ক্ষেত্রে পারষ্পরিক গ্রহণযোগ্য ব্যবস্থা, ভারত ৩৮ কোটি টাকা ঋণ দেবে, চারটি যৌথ প্রকল্প বাস্তবায়ন : বাংলাদেশ-ভারত যুক্ত ঘোষণা
১৬ মে ১৯৭২
চুয়াডাঙ্গায় খাদ্য লুন্ঠনরত জনতার উপর গুলিবর্ষণে ১ জন নিহত ১৪ ব্যক্তি আহত, গ্রম ঘেরাও করিয়া ৫ হাজার মন লুন্ঠিত গম উদ্ধার।
১৬ মে ১৯৭১
ভারত গরীব দেশ, তবু সাধ্যমত শরণার্ত্রীদের সেবা করবে
প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবাংলায় আগত শরণার্থীদের বলেছেন যে, ভারত গরীব দেশ ও ভারতের লোকেরাও গরীব; তব ও ভারত সাধ্যমত এই শরণার্থীদের সেবা করবে। বনগাঁর দুটি শরণার্থী শিবির ও উত্তর বাংলার হলদিবাড়ী শরণার্থী শিবির পরিদর্শনের সময় প্রধানমন্ত্রী শরণার্থীদের ঐ কথা বলেন। বক্তৃতায় কোন বাহুল্যতা বা ভাবাবেগ ছিল না। তিনি শরণার্থীদের একথা স্মরণ করিয়ে দিতে ভোলেন না যে, তারা ভারতের বহু, সমস্যার মধ্যে আর একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবও ভারত এটাকে "আপনজনের" ব্যাপার বলে মনে করছে।
উদ্ধৃতি:
"আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যা করে এবং গুপ্তহত্যা চালিয়ে সরকার পতনে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি। এখন তারা ভিন্নপথে সরকার উত্খাতের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।"
-সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের: ১৬ মে, ২০১৬
সূত্র:
১। উইকিপিডিয়া
২। বিবিসি
৩। দৈনিক ইত্তেফাক
৪। দৈনিক প্রথম আলো
৫। দৈনিক সমকাল
৮। https://songramernotebook.com/
১৭ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
জোবাইর বলেছেন: বর্তমান ডিজিটাল যুগে কোনো নেতা বা ব্যক্তির কথায় সন্দেহ হলে বিভিন্ন মিডিয়ায় অনুসন্ধান করে প্রকৃত সত্য বের করা সহজ। যারা কোনো বিশেষ দল বা নেতার অন্ধ ভক্ত তারাই এগুলো চোখ বুজে বিশ্বাস করে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২| ১৭ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
রানার ব্লগ বলেছেন: রাজাকার গংদের যারা বিশ্বাস করে তারা উন্মাদ আর বুদ্ধিহীন।
১৭ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
জোবাইর বলেছেন: ঠিক বলেছেন । মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৩| ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
কামাল১৮ বলেছেন: এমজেডএফ এর বক্তব্যের সাথে একমত পোষণ করছি।মিথ্যা তথ্য প্রচারকদের বিরুদ্ধে সরকারের উচিত মামলা করা।জনগন উটকো ঝামেলায় জড়াতে চায় না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:১৯
এমজেডএফ বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সময় জামায়াতে ইসলামী নেতা ও উকিল এবং কিছু তথাকথিত দলবাজ "চুশীল" বলেছিলেন, ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু রাজাকার-আলবদর সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন। সুতরাং নতুন করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কোনো সুযোগ নেই!
অথচ এই পোস্টে ১৯৭৩ সালের সেদিনের পত্রিকায় দেখতেছি যেসব অপরাধের বেলায় বঙ্গবন্ধুর অনুকম্পা প্রযোজ্য হবে না সে ধরনের সব অপরাধই যুদ্ধাপারাধীরা করেছিলো। তারপরেও এরা মিথ্যা কথা বলে সবাইকে ধোকা দিতে চেয়েছিলো!
"বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সরকার এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেন যে, কয়েক শ্রেণীর ব্যক্তি এবং কয়েক শ্রেণীর অপরাধের ক্ষেত্রে এই ক্ষমা প্রযোজ্য হইবে না। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কিংবা যুদ্ধের প্রচেষ্টা, রাষ্ট্রদ্রোহিতা, হত্যা, ধর্ষণ, চুরি, অগ্নিসংযোগ প্রভৃতি ১৮ ধরনের এক বা একাধিক বা সকল অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত অথবা অভিযুক্ত ব্যক্তিদের প্রতি অনুকম্পা প্রদর্শিত হইবে না। উপ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা, দখলদার সেনাবাহিনীর সপক্ষে দেশের ভিতরে বা বাহিরে প্রচারণার অংশগ্রহণ, সাবেক পূর্ব পাকিস্তান সরকার বা পাকিস্তান সরকারের মন্ত্রীরা, উপদেষ্টার পদ গ্রহণের জন্য দখলদার বাহিনীর সহিত সহযোগিতার দায়ে অভিযুক্ত বা সাজাপ্রাপ্ত এবং আল-বদর বা আল-শামস-এর সদস্য ও রাজাকার কমান্ডার হওয়ার কারণে দখলদার বাহিনীর সহিত সহযোগিতার দায়ে বা সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরাও অনুকম্পা প্রদর্শনের আওতায় পড়িবেন না।"