নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !
স্বপ্ন নিয়ে বড় আকারে লিখতে চেয়েছিলাম, লেখা হয়নি দুই কারণে, প্রথমত আমি কোন ডিগ্রিধারী বিশেষজ্ঞ নই, তাই আমি এসব নিয়ে লিখলে একদল এসে অশিক্ষিত মূর্খ বলবে, দ্বিতীয়ত কনসেপ্ট চুরি হয়ে যাবে।
অমুক বিজ্ঞানী এই বলেছেন, তমুক গবেষণায় এই পাওয়া গেছে এসব রেফারেন্স নিয়ে লিখলে তা এ্যাক্সেপ্টেবল হয়, এবং কেউ আর ঘেঁটে দেখতে যায় না আসলেই এমন কোন বিজ্ঞানী এমন কথা বলেছেন কি না বা আসলেই এমন কোন গবেষণা কোথাও হয়েছে কি না! অথচ মানুষ ঠিকই এই চাতুরীতে কনভিন্সড হয়। রেফারেন্সের আলোকে বললে তা বিজ্ঞানসম্মত হয়, অথচ সেন্সের আলোকেও যে বলার সুযোগ থাকতে হয় সেটা স্বীকার করা হয় না কোথাও! কবি ও বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে কাজী মোতাহার হোসেন বলেছিলেন (হুবহু কোটেশন নয়, সারকথা)- কবি অসম্ভব কল্পনা করে, সে কল্পনাই উদ্ভাবনী আইডিয়া হিসেবে বৈজ্ঞানিককে পসিবিলিটিজ নিয়ে ভাবতে শেখায়!
মানুষের পাখা নেই, তার আকাশে ওড়ার কথা বলাটাই অযৌক্তিক, কিন্তু ভাবালু কবি কল্পনা লিখলেন, দেবপুত্র আকাশে ওড়ে, দেবতার রথ আকাশে ওড়ে! এই রূপকথা দেখেই একজন চিন্তা করলেন, আসলেই কি আকাশে ওড়া যায় না? অতঃপর পিঠে পাখা লাগিয়ে চেষ্টা করা হল ওড়ার! এরই পরিক্রমায় একসময় বিমান আবিষ্কার হল। এর পেছনে ওই অলীক কল্পনার ভূমিকাটাই মূল! এরিস্টটল বিজ্ঞান ও আর্টসের অনেক তত্ত্বেরই জনক! এবং তাঁর জনক হবার পেছনে মূল হচ্ছে তিনি বিজ্ঞানের এসব শাখার সূচনা করেছিলেন, অনুমানের মাধ্যমে। সেই অনুমান করা হয়েছিল বলেই মানুষ সেটাকে সত্য ধরে এগুতে গিয়ে আরো গভীর সব আবিষ্কার করতে পারল। পরে অবশ্য দেখা গেল এরিস্টটলের অনুমানগুলোর বেশিরভাগই ভুল ছিল। ভুলকে খণ্ডাতে গিয়েও যে সঠিকটাই আবিষ্কার হয়ে আসে এই দিকটাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুব ইতিবাচক করে দেখি।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে, তাহলে কি অজ্ঞতাকে সমর্থন করতে হবে? কোন একটা বিষয়ে যেখানে অজস্র বই লেখা হয়েছে, অজস্র তথ্য যেখানে গুগল করলেই পাওয়া যায়, সেখানে সেসবের ধার না ধেরে কেবলই মনগড়া কথা বলা কি কোনভাবেই উচিত হয়?
না, মোটেই উচিত হয় না। বিশেষ করে ভুল তথ্য বা মনগড়া কথা দিয়ে মানুষকে মিসগাইড বা কুসংস্কারের পথে নিয়ে যাওয়া বা মনগড়া মেডিকেশন, মনগড়া বিধান বাতলানো হলে তা সরাসরি অপরাধই! আর তত্ত্বের বেলায় (বেসিক সম্বন্ধে সামান্য ধারণা তো অন্তত থাকতেই হয়, নাহলে তা আলোচনার যোগ্যই হয় না) যা তত্ত্ব বিবৃত হয়ে আছে, তা দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে বৃত্তের বাইরে দাঁড়িয়ে তত্ত্বটাকে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করা হলে আমার মনে হয় সে চেষ্টা করতে দেওয়া উচিত, হোক না ভুল ব্যাখ্যা, কেউ ভুল ব্যাখ্যা করলেই তো আর সেটাকে বেদবাক্য বলে মেনে নেওয়া হচ্ছে না। ক্রসচেক করতে গিয়ে আরো বেটার সত্যও আবিষ্কার হতে পারে।
মাঝখানে একজন আরবীয় বলেছিলেন, পৃথিবী যদি ঘোরেই তবে বিমান ল্যান্ড করার সময় এয়ারপোর্ট কেন আগে যেখানে ছিল, (পৃথিবী ঘুরছে বা মুভ করছে বিধায়) সেই আগের জায়গা থেকে সরে যাচ্ছে না? এই রকম বোকাটে প্রশ্ন করাতে লাভ যা হল, অনেকের মধ্যে প্রথমে কনফিউশন তৈরি হল, এরপর এই বিষয়ে সঠিক ব্যাখ্যা এল। এই ব্যাখ্যাটুকু না আসা পর্যন্ত অনেকেই বিজ্ঞান স্বীকার করতে গিয়েও আবার মনে মনে খটকার মধ্যেও পড়ার অবকাশ থাকত যখন তখন। আরো সত্য হল, বিজ্ঞানের কাছে এখনও সব প্রশ্নের উত্তর নেই। ধর্ম আর বিজ্ঞানেরও একটা সাদৃশ্য এখানে আমি দেখতে পাই। বিজ্ঞান বলছে বুধ গ্রহের তাপমাত্রা ৮০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট, যেহেতু বিজ্ঞান বলেছে, বিজ্ঞানমনস্কগণ অমনি তা বিশ্বাস করে নিলেন বা মেনে নিলেন, আপনি কিন্তু বুধগ্রহে নিজে গিয়ে দেখেননি, কেউ গিয়েছে এমন তথ্যও দেখেননি, কোন কিছু পাঠিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়েছে এমনও না। আমি বলছি না বা বোঝাতে চাইছি না যে, তথ্যটা ভুল। আমি শুধু এটুকুই বলছি, আপনি প্রশ্ন তুলছেন না কীভাবে জানা গেল এই তাপমাত্রা, আপনি জাস্ট বিজ্ঞান বলেছে বলেই মেনে নিয়েছেন! এটাকে অন্ধ বিশ্বাস বলা যায় না??
বলা যায়! কিন্তু আমি এটাকে অন্ধ বিশ্বাস বলছি না। পক্ষান্তরে নবীজী (দরুদপাঠ্য) মেরাজে গিয়েছেন বললেই সেটা অন্ধবিশ্বাস, কিংবা শ্রীহনুমান লেজে আগুন বয়ে পুরো লঙ্কা জ্বালিয়ে দিয়েছিলেন, এটা বললেই তা অন্ধবিশ্বাস বলে নাকোচ করা হচ্ছে! অথচ এই বিশ্বাসের প্রশ্ন এলে যাঁরা বিজ্ঞানমনস্ক, যাঁরা বিজ্ঞানের কথা বলেন, তাঁরাও বিজ্ঞানের সব কনসেপ্ট নিজে পরীক্ষা না করেই মেনে নেন। এটাও তবে বিশ্বাস, ওটাও তবে বিশ্বাস! আলোচনা বোধহয় জটিল থেকে জটিলতর করে ফেললাম!
যাহোক, স্বপ্ন নিয়ে আলাপ করতে চাইছিলাম, ইন্টারেস্টিং আলাপ, তবে আমার মনে হয় ভূমিকায় আমি যা পেঁচালাম তাতে আর অডিয়েন্স অবশিষ্ট নেই! তবু শুরু যখন করেছি, অল্পে শেষ করব। স্বপ্ন নিয়ে বই অনেক লেখা হয়েছে, কিন্তু যথার্থ বোধগম্য আলোচনা এখনও বিজ্ঞান বিশেষ করতে পারেনি স্বপ্ন নিয়ে। আমি সহজ চিন্তায় যা বুঝি, আমাদের মস্তিষ্ক কাজ করে দুইভাবে, চেতন এবং অবচেতন। আমরা যখন ঘুমাই তখনও আমাদের শ্বাসপ্রশ্বাস চলে, হজম চলে, রক্তসঞ্চালন চলে, অথচ আমাদের জ্ঞান থাকে না। এই জ্ঞান না থাকা সময়টায়ই আমাদের অবচেতন মন বা মস্তিষ্ক দায়িত্ব নেয়। সে কেবল বেসিক জৈবিক বিষয়গুলোই বোঝে, সচেতন মস্তিষ্কের মত তথ্য ধারণ করে না বা সচেতন মস্তিষ্কের মত লজিকও বোঝে না। যে কারণে আমরা স্বপ্নে উদ্ভট সব বিষয় দেখতে পাই।
আরেকটু বুঝিয়ে বলি, আপনি খেয়াল করবেন, আপনার সচেতন মস্তিষ্ক একটা মূহূর্তও চুপ থাকে না। আপনি নিজে চুপ থেকে দেখুন, চোখ বন্ধ করে থেকেও দেখুন, আপনার মন অলওয়েজ কিছু না কিছু বলছেই, সে থামবে না যতক্ষণ আপনার চেতনা আছে! আপনি ঘুমানোর পর যে অবচেতন মন দায়িত্ব নেয়, সেও সচেতন মনের মতই অলওয়েজ কিছু না কিছু বলতে থাকে। সে যা বলে, তা আপনি গভীর ঘুমে টের পান না, ঘুম হালকা হয়ে এলে তখন কখনও কখনও আপনি তার এই কথাকে টের পান। ওই কথাটাই আপনি স্বপ্ন হিসেবে সেন্স করেন। আদতে আপনি স্বপ্ন দেখেনও না, শোনেনও না। শুধুই সেন্স করেন। এই যে স্বপ্ন দেখছেন, সেই স্বপ্ন সাধারণত অযৌক্তিক হয়, আপনি দেখেন আপনার অমুক আত্মীয়, সে প্রেম করছে আপনার স্কুলের শিক্ষকের সাথে! অথচ বাস্তব জীবনে তারা কেউ কাউকে চেনে না, আপনিও বাস্তব জীবনে তাদেরকে কখনও একত্র করে ভাবেননি। স্বপ্নে তাহলে এই রকম দুইটা মানুষ প্রেম করছে, এটা কেন দেখেন? কারণ আপনার ওই অবচেতন মস্তিষ্ক একটি শিশুর মতন। সে এখানে ওখানে যখন যা তথ্য খুশি তুলে নেয়, সেই তথ্যকে সে নিজের মত করে সাজায়, যেহেতু সে লজিক বোঝে না, সেহেতু সে এই তথ্যগুলো নিয়ে তার খেয়ালের বশে খেলা করতে থাকে। আপনি স্বপ্নে সেই তথ্য নিয়ে এলোমেলো খেলাটাকেই সেন্স করেন। সে যৌক্তিকতা বোঝে না, অল্প অল্প যা তথ্যের সঙ্গে পায়, তা নিয়েই সে খেলা করে। তার সঙ্গে আপনার যোগাযোগ রোজ হয় না, কখনও কখনও স্বপ্নের মাধ্যমে হয়, এবং তার বিচরণটা আপনার জ্ঞানহীন জগতে হবার কারণে সে খুব একটা লজিক রপ্ত করে না। তবে ওই যে তথ্য নিয়ে খেলা করার কথা বললাম, সে তথ্যে লজিক থাকে, তথ্যেরই লজিক। যেমন একটি হাতিকে আপনি হাতি হিসেবেই দেখবেন, গরুর মাথায় আপনি শুঁড় দেখবেন না! বেসিক ঠিক থাকে, বেসিকের পরের খেলাটা হয় এলোমেলো! এ কারণেই আমাদের স্বপ্নগুলো উদ্ভট হয়, অলীক অযৌক্তিক হয়! স্বপ্ন বিষয়ে আরেকটু বলতে হয়, আপনি স্বপ্নে কোন রং দেখেন না, একচুয়াল্যি কোন মানুষও দেখেন না, আগেই বলেছি স্বপ্নে আপনি জাস্ট সেন্স করেন, সেখানে আপনাকে বলা হয়, আপনি আপনার অমুককে দেখতে পাচ্ছেন, বা লালশাড়ি পরা একটি বৌ দেখতে পাচ্ছেন! আপনি কমান্ডটা শুনেছেন, এবং কল্পনা করে নিচ্ছেন, না দেখছেন রং না মানুষ। এ কারণে আপনি ঘুম থেকে ওঠার পর একবারের বেশি দুই বার আর মনে করতে পারেন না কিছু, না চেহারা, না রং!
আমার আলোচনা শেষ, কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
স্বপ্ন সম্পর্কে ভাবতে যাঁরা আগ্রহ বোধ করেন, তাঁদের সঙ্গে আমার আরেকটু আলাপ আছে!
১. আপনারা অনেকেই স্বপ্নে পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা সিনেমা দেখেন, বা পুরো একটা গল্প, উপন্যাস বা কাহিনী দেখে ফেলেন, যে কাহিনীগুলো খুবই ইন্টারেস্টিং হয়, খুবই ইমোশনাল হয়, কিন্তু ঘুম ভাঙার পর সেটাকে এক কি দুই বার মনে করতে পারেন, এরপর সব গুলিয়ে যায়। আর মনে করতে পারেন না।
২. আপনারা একটি ভয়ের স্বপ্ন দেখে ঘুম থেকে লাফিয়ে ওঠেন, এবং সেই ভয়ের স্বপ্নটাকে চেইঞ্জ করার চেষ্টা করেন, বা সেই ভয় থেকর কীভাবে বাঁচবেন সেটা নিয়ে আবার সেই স্বপ্নটা দেখার চেষ্টা করেন, এবং স্বপ্নটাকে আবার ফিরিয়ে আনতে সফলও হন!
৩. কোন বিশেষ ঘটনার এক বা একাধিক স্বপ্ন আপনি আপনার জীবদ্দশায় কয়েকবার দেখেছেন!
৪. আপনি স্বপ্ন দেখছেন এবং কয়েকদিন পরে তা বাস্তবেও ঘটে যাচ্ছে!
৫. বাস্তবে আপনি এমন দৃশ্য বা ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন যা আপনি অনেক আগে বা পূর্বে কখনই স্বপ্নের মাধ্যমে দেখেছেন!
আপনারা প্রত্যেকেই আউটস্ট্যান্ডিং মানুষ, আমি আপনাদের সাথে আলাপ করতে চাই এসব স্বপ্নের বৃত্তান্ত নিয়ে। আপনারা আগ্রহী??
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৮
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: বাঁশের গোঁড়ায় পৌঁছতেই অনেক সময় অধিক বড়ো কঞ্চি বাইতে হয়। এখানে তাই ঘটেছে।
এত বড় কঞ্চির পরও যখন সেই রেফারেন্সই চাইছেন, তাহলে আমি গুছিয়ে বলতে ব্যর্থ হয়েছি।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪২
জনারণ্যে একজন বলেছেন: আমি বলতে চাইছি - স্বপ্নে মানুষ রং দেখতে পায়না, এই স্টেটমেন্টের রেফারেন্স কোথায় পেলেন?
আর যদি হয় আপনার নিজস্ব গবেষণা কিংবা কল্পনাপ্রসূত চিন্তার আউটপুট; তবে আলোচনার এখানেই ইতি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০২
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: আমার লেখাটি আপনাকে ভাবতে বা এ বিষয়ে আরো খোঁজ খবর করতে আগ্রহী করে তুলত যদি তবেই লেখাটি সার্থক হত। সব আলোচনার ইতি হয় স্বাভাবিক নিয়মেই। ঘোষণা দিয়ে খুব কমই হয়।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১২
জনারণ্যে একজন বলেছেন: হ, বুগলাম।
বাইম আপনার প্রিয় মাছ।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫
নতুন বলেছেন: স্বপ্ন আমি তেমন দেখিনা। ঘুম গভীর হলে মানুষ ম্ভবত কম স্বপ্ন দেখে। শারমিন আগে অনেক বেশি স্বপ্ন দেখতো এখন ঘুম ভালো হয় তাই স্বপ্ন কম দেখে বলছে।
আরেকটি জিনিস আমার মনে হয়, আপনি যদি কোন জিনিস জানেন না, শোনেননাই, অর্থ যেই বিষয়ে কোন তথ্যই আপনার মস্তিস্কের কাছে নাই সেটা স্বপ্নে দেখার সম্ভব না।
আমাদের অবচেতন মন সম্ববত সমস্যা সমাধানে বা কোন কিছু পরিস্থিতি নিয়ে ভাবে এবং সেটা স্বপ্ন হিসেবে আমারা অনুভব করি।
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
৪. আপনি স্বপ্ন দেখছেন এবং কয়েকদিন পরে তা বাস্তবেও ঘটে যাচ্ছে!
হুম একাধিকবার এরকম হয়েছে।
কয়েকদিন পরে না, যেদিন কারো মৃত্যু দেখলাম, পরে জেনেছি সেদিনই সেই মানুষটার মৃত্যু হয়েছিলো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২২
জনারণ্যে একজন বলেছেন: 'বারো হাত কাঁকুরের তেরো হাত বিচির' মতো অবস্থা দেখি! আপনার ভূমিকা হয়ে গেছে মূল টপিকের চেয়ে বড়ো।
ঠিক জানিনা কোন রেফারেন্স থেকে লিখেছেন; কিন্তু আমি তো জানতাম মানুষ স্বপ্নে রং দেখতে পায়। তবে আমার জানায় ভুল থাকতেও পারে।
এ বিষয়ে রেফারেন্স থাকলে দেবেন তো, প্লিজ