নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !
রাতের শৈশব বলে কিছু ছিল না কখনও,
জন্মলাভের মুহূর্তকালের মধ্যেই সে ঝলমলে তরুণী হয়ে ওঠে।
আলোর অলঙ্কারে রূপবতী রাত
মেতে ওঠে রঙ্গালয়ে তার চুড়ান্ত যৌবন অবধি,
এরপর ধীরে ধীরে আলো নেভে একে একে সব।
রাত্রি বিগতযৌবনা হয় আঁধারের সঙ্গমে।
দুয়েকটি সস্তা সোডিয়াম
জ্বলে থাকে তার যৌবনের ইতিহাস নিয়ে,
নইলে হয়ত জানাই যেত না তার একটি নারী শরীর ছিল!
নিশিকন্যার নৈশযাত্রা শেষ, ভোরের অপেক্ষা এখন,
সূর্যোদয় কেড়ে নেবে তার শেষ নিঃশ্বাস।
কাল আবার নতুন কোন নারী রাত হয়ে আলোয় রাঙাবে
শহরের প্রতিটি অলিগলি!
সভ্যতা আলো এনেছে বলেই কসবী এসেছে,
এর আগে পৃথিবীতে কসবী ছিল না কোন।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী কসবী সম্ভবত হিন্দী শব্দ ।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
বাকপ্রবাস বলেছেন: প্রতিদিন সূর্য উঠে, সভ্যতা আলোকিত হয় আর কসবীদের মৃত্যু যাত্রা। আলোতে নিষ্প্রভ তারা। রাত এলেই আবার ফিরে আসে তাদের প্রাণ চাঞ্চল্য। শহর গোপনে তাদের চুষে নেয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২১
সনেট কবি বলেছেন: কসবী কি?