নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !
শকুনের প্রশস্ত পাখা
আর নীল মেঘ
দুয়ে মিলে আকাশের
সীমান্তে আঁকে একটি ফ্লাইওভারের রেখা,
রোদে ভেসে বেড়ায় ধূলোর কণা
আঙ্গুল টিপে টিপে গুণে দেখা যায়!
দৃষ্টি সম্মুখে নিবদ্ধ,
গাড়ির হর্ন, রিকশার বেল,
আর কিছু ব্যস্ত মানুষ হনহন করে পথ পেরিয়ে যায়,
কিছু উজবুক উদাস চোখে এলোমেলো হাঁটে,
এই শহর গতিময়;
তরতর করে উঠে যায় ফ্লাইওভার,
কিছু মানুষও ওঠে পেচ্ছাবের জায়গা করে নিতে!
ঝাকুনির মাতম যতই হোক,
এ শহর গতিময় বেশ!
আর, কোন গতি না পেয়ে
অগত্যা কিছু গতিহীন চোখ
হকারের সামনে ভীড় করে জমে রয়
নিষিদ্ধ কিছু জ্ঞানলাভের আশায়।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বাস্তবতার কিছু চিত্র চিত্রিত হয়েছে কবিতায়।
ভাল।
ধন্যবাদ।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: অজস্র ধন্যবাদ, উৎসাহ দেবার জন্য।
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: শহরের হাল-চাল ফুটে উঠেছে কবিতায়।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই!
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কবিতা।