নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একটি পথ, আপনি চাইলে হেঁটে দেখতে পারেন....

জীয়ন আমাঞ্জা

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দর্শন হল হিসাব বিজ্ঞানের ডেবিট এবং ক্রেডিট । সবসময় যতখানি ডেবিট, ঠিক ততখানিই ক্রেডিট হয় । পরকালের হিসেব যা-ই হোক, এই ইহকালে আমরা ঠিক যেভাবে শূন্য হাতে পৃথিবীতে এসেছি, সেভাবে শূন্য হাতেই পৃথিবী ছেড়ে যাব । এটাই পৃথিবীর আবর্তনিক নিয়ম । অনেকে আমরা এটা বুঝতে ব্যর্থ হই ।আপনি কারো ক্ষতি করবেন তো আজ অথবা কাল আপনার ক্ষতি হবেই হবে । ভালো করলেও তার ফল আপনি জীবদ্দশাতেই পাবেন ।অনেকে দেখবেন রাস্তাঘাটে অযথা হোঁচট খায়, অসুখে ভোগে- এসব এমনি এমনি নয়, হয় এর অতীত, নয়তো ভবিষ্যৎ প্রসারী কোন কারণ আছে । যদি আপনি কারো ক্ষতি না করেন, তবে আমি নিশ্চয়তা দিচ্ছি, আপনার কোন ক্ষতি হবে না । কেউ চেষ্টা করলেও আপনার ক্ষতি করতে পারবে না ।শুদ্ধ থাকুন, শুদ্ধতার শুভ্রতাকে উপভোগ করুন । জীবন সুন্দর হবে ।আমি সবার মতের প্রতিই শ্রদ্ধাশীল।আশা করি আপনিও তাই।সৌজন্যবোধ ও মানবতার জয় হোক !

জীয়ন আমাঞ্জা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা বানান: সিদ্ধান্ত বিভ্রাট

২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৯

১) লেখা না লিখা? শোনা না শুনা?

বানান নিয়ে জানা ক্ষেত্রেও মাঝে মধ্যে কোনটা সঠিক এ নিয়ে খটকা লাগতে দেখা যায়। "লেখা" হবে, না "লিখা", "শোনা" না "শুনা" এরকম বিভ্রাট অনেকের মাঝেই দেখা যায়!

এর সমাধান জটিল নয়। "আমি চিঠি লিখেছি", আর "আমার লেখা চিঠি" - দুটোর পার্থক্য বুঝতে পারছেন? লিখেছ, লিখেছি, লিখব, লিখুন এই কয়টি রূপ ক্রিয়ার ভিন্ন ভিন্ন অবস্থাকে নির্দেশ করে মাত্র। খেয়াল করে দেখুন তো, আপনি গান "শোনা" বলেন, না গান "শুনা" বলেন? "শোনা" বলেন, "শুনা" নয়। আবার কাউকে শুনতে বললে বলেন, "শোন"; "শুনো" বলেন না। গানের ক্ষেত্রেও খেয়াল করে দেখুন, শোন গো দখিন হাওয়া, কিংবা শোন শোন ইয়া এলাহি.. উচ্চারণটা "শোন"ই।
ব্যাপারটা এখানেই। আপনি কিভাবে উচ্চারণ করছেন, তার উপর নির্ভর করবে আপনার বানান চেতনা। যাঁরা আঞ্চলিক ভাষায় অভ্যস্ত, তাঁরা মনের অজান্তেই বানান জানা সত্ত্বেও "তোমার"কে লেখেন "তুমার", "কোথায়"কে লেখেন "কুথাই"! এগুলো মনের অন্তঃকরণে গেঁথে আছে বলেই অবচেতনভাবে বের হয়ে আসে। এক্ষেত্রে সচেতনতাই মূল সমাধান।

কিন্তু তারপরও যাঁরা "শোনেন" আর "শুনেন", "লেখেন" আর "লিখেন" এর মধ্যে কোনটা সঠিক খুঁজে পান না বা দুটোকে গুলিয়ে ফেলেন, তাঁদের জন্য পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা করার আরেকটু আছে। এক কথায় বলতে গেলে "শোনা", "লেখা" শুদ্ধ, "শুনা", "লিখা" অশুদ্ধ। তবে কেবল পুরাঘটিত ক্রিয়ার বেলাতে "শুনা" "লিখা" প্রযোজ্য। যেমন, আপনি শুনে থাকবেন, আমি শুনেছি, আমি লিখেছি, লিখে রাখব, লিখিত হয়েছে ইত্যাদি। তাছাড়া, লিখুন, শুনুন ইত্যাদি ব্যবহৃত হয় অনুজ্ঞাবাচক ক্রিয়ার ক্ষেত্রে।

মূলতঃ লিখা, শুনা, কিনা, চিনা, শিখা অনেকটা সাধু রূপের চলিত প্রকরণ। যেমন, শুনিয়াছি> শুনেছি; লিখিয়াছি> লিখেছি; শুনিতে> শুনতে; লিখিতে> লিখতে ইত্যাদি। আমরা ওই সাধু রূপটাকে মনে রাখতে গিয়েই চলিতে এই ভুলটা করি।

তাহলে সঠিক সিদ্ধান্ত এই যে, কেবল "লিখা" বা কেবল "শিখা" (শেখা) বা "শুনা" বা "কিনা" (কেনা) বা "চিনা" (চেনা) বলতে কোন শব্দ নেই, এরা অশুদ্ধ! এই লেখা এবং শোনা হতেই সাধিত শব্দে লিখিত, লিখব, লিখেছি, শুনুন, শুনব, শুনেছি ইত্যাদি আসবে!

২) হিসাব না হিশাব? সাদা না শাদা? জিনিস না জিনিশ না জিনিষ?

প্রচলিত বানানে হিসাব, হিসেব, সাদা, জিনিস ইত্যাদি বানান প্রাধান্য পায়। হিশাব, হিশেব, শাদা, জিনিশ, জিনিষ ইত্যাদি বানান যে অশুদ্ধ, তাও নয়। কিছু ভাষা সচেতন ব্যক্তি এই ক্ষেত্রে "স" এর বদলে "শ" লেখার পক্ষপাতী এবং এক্ষেত্রে তাঁদের যুক্তিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ।

তাঁদের মতে, স শ এবং ষ এর মধ্যে বাংলাতে ষ তৎসম শব্দের জন্য নির্ধারিত, এবং স ও শ বাংলা ভাষার অন্যান্য শব্দের জন্য নির্ধারিত আছে। আর বিদেশি শব্দের বেলায় উচ্চারণ অনুযায়ী স বা শ প্রয়োগ করার নিয়ম। সেক্ষেত্রে হিশেব, শাদা, জিনিশ এরা প্রত্যেকেই বিদেশি শব্দ (হিসেব ও জিনিস আরবি শব্দ এবং সাদা ফার্সি)।
আর যেহেতু বিদেশি শব্দে শিস ধ্বনিযোগে স এর উচ্চারণ শ হবে, সেহেতু ওই বানানগুলোতে "শ"ই হওয়া উচিত (Select > সিলেক্ট, Sharp > শার্প)।
তবে আমি অবশ্য হিসেব, জিনিস, সাদাই লিখি। প্রচলিত বানান, তাছাড়া এত বছরের ব্যবহারে এই শব্দগুলোকে এখন আর ভিনদেশি মনেও হয় না, অভিধান অনেক আগেই একে আত্তীকরণ করে ফেলেছে।
আর হ্যাঁ, "জিনিষ" বানানটি অভিধান সমর্থন করলেও এটি বেশ দুর্বল একটি বানান, আমাদের উচিত একে পরিহার করা।

৩) ভাল, না ভালো? কাল, না কালো? হয়ত না হয়তো?

এই বানাগুলোর দুই পক্ষই শুদ্ধ, কেউ ভুল নয়। তবে ব্যবহারের পেছনে যুক্তি আছে।
"ভাল" শব্দটির অর্থ কী? অর্থ মঙ্গল, কল্যান। আরও একটি অর্থ আছে, "ভাল" অর্থ কপাল, ললাট। তাহলে "ভাল"র দুই রকম অর্থ আছে, কিন্তু "ভালো"র অর্থ একটাই। এক্ষেত্রে দুই রকম অর্থ প্রকাশ না করে যেটা সুনির্দিষ্ট অর্থই প্রকাশ করে সেটিকেই ব্যবহার করা উচিত নয়?
একইভাবে, "কাল" শব্দের অর্থ কালো, আবার "কাল" অর্থ সময়, পরের দিন, ঠাণ্ডা!
তাহলে কালো বোঝাতে কাল না লিখে কালো লেখাই তো উত্তম হয়।
এমন আরও আছে, যেমন "মত" লিখবেন, না "মতো"?
মত বললে মতামত বা রায়ের সঙ্গেও অর্থ গুলিয়ে যেতে পারে। সেটা এড়াতে "মতো"ই লেখা ভাল হয় না?

হয়ত নয়ত তে ও কার দিয়ে বা না দিয়ে দুটোই সঠিক। তবে ও কার দিলেই সুন্দর দেখায়, দিতেই হবে এমনও নয়।

ক্রিয়ার শেষে ও কার জুড়ে দেওয়াতে খুব আভিজাত্যের কিছু নেই, বরং প্রয়োগের ভুল আছে। তুমি কী কর? এখানে "কী করো" লিখলে সেটা সোজা কথায় ভুল। "দেখ" না লিখে "দেখো", "লিখ" না লিখে "লিখো" ইত্যাদিতে অর্থগত ঝামেলা আছে!
লিখো, করো, দেখো, শুনো, কিনো, বলো ইত্যাদি ওই প্রাগুক্ত অনুজ্ঞা। এগুলো অনুরোধ, আদেশ বা প্রার্থনাবাচক ক্রিয়া রূপ। করো শব্দের অর্থ দাঁড়ায়, করিও বা কইরো; লিখো মানে, লিইখো বা লিখিও, অন্যগুলোও এরকম। এখানে বল না লিখে বলো লিখলে অর্থ বিভ্রাট ঘটবে।

আরেকটা মজার জিনিস বলে এই জবরদস্তি জ্ঞান বিতরণ শেষ করছি, দেওয়া এবং দেয়া, নেওয়া এবং নেয়া ইত্যাদি শব্দজোড় নিয়ে বিতণ্ডা আছে। দুটোকেই সঠিক মানা হয়, কেন সঠিক আর কেন সঠিক নয়, এ বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা কেউ দেয়নি আমার দেখা মতে। আমার একটি বিধান আছে। দেয়া পুরাঘটিত ক্রিয়া, দেওয়া সাধারণ ক্রিয়া। এটা আসলে কেবল উপলব্ধি, অকাট্য কোন যুক্তি নেই, বিতর্ক করারও কিছু নেই।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৯

ধানক্ষেতের ইঁদুর বলেছেন: কিছুু জ্ঞান অর্জন করলাম। বানান নিয়ে আমার বেশ মাথাব্যথা আছে। দুঃখের বিষয় এই যে আমার নিজ জেলার লোকজন নিজের জেলার নামটা ঠিক বানানে লিখতে পারে না। নেত্রকোনার জেলা পরিষদের সামনে লেখা "নেত্রকোণা"। প্রায় সবাই ব্যবহার করে নেত্রকোণা। বিষয়টা বুঝলাম না। সরকারি ওয়েবসাইটে টাইটেল নেত্রকোণা আর নিচে বিষয়বস্তুতে নেত্রকোনা লেখা। অবশ্য বানান ভুল সরকারি কাজের প্রধান বৈশিষ্ট্য।

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৯

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: হা হা হা

২| ২৮ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাল কিছু জানতে পারলাম।

৩| ২৮ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২২

ইসফানদিয়র বলেছেন: অনেক কিছু জানা গেল

৪| ২৮ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৯

রুরু বলেছেন: ভালো লাগলো

৫| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৫৪

শাহাদাত হোসাইন সুজন বলেছেন: উপকারী পোষ্ট, ভালো লাগলো৷

৬| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৯

আহা রুবন বলেছেন: সাধু ভাষায় শুনা, চলিততে শোনা। এমন বহু শব্দ আমরা তালগোল পাকিয়ে ফেলি। শোনো আর শুনোতেও পার্থক্য আছে--শোনো<এখন শোনো কিন্তু আগামীকাল শোনো হবে না, তখন হবে শুনো। আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে যাচ্ছি--আমি নিজে কাল, ভাল, মত, লিখি কেননা ওকার দিতে গেলে অতিরিক্ত একবার কি চাপতে হয়, এই বানানগুলো তো প্রচলিত আছেই নতুন করে ও-কার লাগিয়ে স্লথ হবার যুক্তি কী?(বাংলা একাডেমি সবখানে ওকার লাগানোর পক্ষে নয়, কিন্তু কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় পাইকারিহারে ও-কার লাগানোর পক্ষে। আমাদের দেশে বাংলা একাডেমির চেয়ে কলকাতার বানানের দিকে ঝোঁক বেশি দেখা যায়।) এই ছোট ছোট ভুলগুলো মূলত আঞ্চলিক উচ্চারণের জন্য হয়ে থাকে। ব্যকরণ পড়ার চেয়ে মনযোগ গিয়ে গদ্য, পদ্য পড়াই অধিক কার্যকরি হবে বলে বিশ্বাস করি। আপনাকে ধন্যবাদ সচতনতা মূলক পোস্ট দেয়ার জন্য।

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ধন্যবাদ, সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৭| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৯

আখেনাটেন বলেছেন: বাংলাভাষায় এই বিষয়গুলো আসলেই অদ্ভুত। ভালো পোষ্ট। অাচ্ছা এটা (নাকি এটি) ভালো হবে নাকি ভাল।

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:২৯

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: এটি
ভালো
দু:খিত, নতুন ফনটের টাইপিংটা ভালো বুঝতে পারছি না, মোবাইলে লিখে জানাব

৮| ২৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

সরল রৈখিক বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। পার্ট ২ এর অপেক্ষায় থাকলাম।

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩১

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: লিখব

৯| ২৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩

নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: অতীব সুন্দর একটি পোস্ট। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ২৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:১৫

আরজু পনি বলেছেন: ভালো লাগা রইল।

১১| ৩১ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫

আহা রুবন বলেছেন: @আখেনাটেন: যতটুকু জানি টি স্বাভাবিক অর্থ প্রকাশ করতে, আর টা কিছুটা তাচ্ছিল্যভাব প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। লোকটা ও লোকটির পার্থক্য লক্ষ করলেই বোঝা যায়।

২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৮

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ইংরেজিতে যাকে বলে ফরমাল অার ইনফরমাল। 'টি' ফরমাল আর 'টা' ইনফরমাল।

১২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৮:৩৫

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: Sorry that, I forgot my password and just now could recover.. I am not used to this font that I am typing in. I will be regular again.. Thank you all!

১৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

এম আর তালুকদার বলেছেন: ভাল লাগলো। এই ধরনের আরো পোষ্ট আশা করছি।

১৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৬

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এখানে 'বল' না লিখে 'বলো' লিখলে অর্থ বিভ্রাট ঘটব

-এ ক্ষেত্রে আমার একটু বলবার আছে। আর তা হলো বল (বলা, বক্তব্য অর্থে) লিখলেই বরং বিঘ্ন ঘটবার সম্ভাবনা থাকে। বল লিখলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে তা শক্তি (আমরা শক্তি, আমরা বল, আমরা ছাত্রদল) বা জোর (গায়ের জোর) অর্থ প্রকাশ করতে পারে। তেমন ক্ষেত্রে 'বলো' ব্যবহারকেই উৎসাহিত করবো।

দেওয়া এবং দেয়া, নেওয়া এবং নেয়া ইত্যাদি শব্দজোড় নিয়ে বিতণ্ডা আছে। দুটোকেই সঠিক মানা হয়, কেন সঠিক আর কেন সঠিক নয়, এ বিষয়ে কোন ব্যাখ্যা কেউ দেয়নি আমার দেখা মতে।

দেয়া, নেয়া কথাটা রবীন্দ্রনাথ একটা গানে ব্যবহার করে গেছেন (এই দেয়া নেয়ার মিলন আমার ঘটাবে কে না না না) বলেই হয়তো এ নিয়ে আমরা তেমন বিতর্কে যাই না। কিন্তু 'দেওয়া' বলতে দেয়া ব্যবহারের পক্ষপাতী আমি না। দেয়া অর্থ মেঘ। কিন্তু চলতি ভাষার গল্পে যখন 'দেওয়া' ব্যবহার করি সম্পাদক বা অনুলিপিকার তা বদলে আবার দেয়া করে ফেলেন। তাই আমার আর 'দেওয়া' সঠিক শব্দটি ব্যবহার করা হয়ে ওঠে না।

তারপরও বলবো যে, আপনার আলোচনার বিষয় উৎসাহ ব্যঞ্জক। ভালো থাকুন সবসময়।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: এমতাবস্থায়, যেসব ক্ষেত্রে দ্ব্যর্থ প্রকাশের আশংকা থাকে, সেসব ক্ষেত্রে বিকল্প বানানটাই ব্যবহার করলে ভালো হয়।

১৫| ০৬ ই জুন, ২০২২ রাত ১০:৫৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পোষ্টে ভালো লাগা রইল।

২৬ শে জুন, ২০২২ রাত ১:৪৩

জীয়ন আমাঞ্জা বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই৷ এত পুরনো লেখা কীভাবে পেলেন!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.