নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বাগতম! এখানে আমি রাজনীতি, অর্থনীতি ও সামাজিক বিষয়গুলোকে গভীরতার সঙ্গে বিশ্লেষণ করি। এই ব্লগে প্রতিটি লেখার মাধ্যমে নতুন চিন্তার জাল বুননের চেষ্টা করি। চলুন সবাই মিলে একটি নতুন দিগন্তের সন্ধান করি!
পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্রে ভারতের হাত: কঠোর পদক্ষেপের আহ্বান
সম্প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রামের একজন আন্দোলনকারী তার বক্তব্যে বলেছেন, "যতক্ষণ পর্যন্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম ভারতের অংশ না হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত এখান থেকে সেনাবাহিনী সরিয়ে নিতে হবে।" এই উক্তির মাধ্যমে স্পষ্টভাবে বোঝা যায় যে, দীর্ঘদিন ধরে ভারত পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ভারত তার প্রভাব বিস্তার করতে চায়, এবং তাদের এই ষড়যন্ত্রে স্থানীয় সন্ত্রাসী বাহিনীগুলোকে অত্যাধুনিক অস্ত্র দিয়ে সহায়তা করছে।
বর্তমানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগও ভারতের এই পরিকল্পনার দোসর হিসেবে কাজ করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বাংলাদেশের নিরাপত্তা এবং সার্বভৌমত্বের জন্য এই হুমকি অত্যন্ত গুরুতর। পার্বত্য অঞ্চলে সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পেছনে ভারতের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ হাত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার স্বার্থে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা এখন জরুরি। বিশেষত, পার্বত্য অঞ্চলে বসবাসরত আদিবাসী পরিচয়ে থাকা জনগোষ্ঠীগুলো আদতে এদেশের আদি বাসিন্দা নয়, তারা বিভিন্ন দেশ থেকে আগত শরণার্থী। মানবিক কারণে এতদিন তাদের বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের স্বার্থে তাদের নাগরিকত্ব বাতিল করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। সেই সঙ্গে, তাদের উচ্ছেদ করে তাদের প্রিয় রাষ্ট্র ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত, কারণ তাদের কার্যকলাপ দেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।
বাংলাদেশ সরকারের উচিত, এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়া। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধ ঘোষণা করতে হবে। একই সঙ্গে, ভারতের এহেন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে কূটনৈতিক চাপে ফেলতে আন্তর্জাতিক শক্তির সাহায্য নেওয়ার কথাও ভাবা যেতে পারে।
দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সরকার ও সেনাবাহিনীকে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে, যাতে পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা যায়।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
আমি সাজিদ বলেছেন: অবশ্যই ভারতের হস্তক্ষেপ নিন্দনীয়। তবে, আমাদের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে চিকেন নেকের কথা বলে ভারত ভাঙ্গার কথা আমরাই বলা শুরু করেছি। আমাদের নিজেরদের সামর্থ্য সমন্ধে ওয়াকিবহাল থেকে মিডিয়ায় কথা বলা উচিত। আমরা নিজেরা এক সপ্তাহের পার্বত্য চট্রগ্রামের অস্থিরতায় বেকায়দায় পড়ি, আমাদের কথায় কথায় অন্য দেশ ভাঙার দরকার নেই। ভারতকে ছাড় দেওয়া যাবে না আবার তাদের কাছে নিজেদের বিক্রি করে দেওয়া যাবে না। ভারতকে গণশত্রু বানিয়ে বেশীদূর যাওয়া যাবে না সেটা বিএনপি আর জামায়াত ঠিকই বুঝেছে, এখন মিডিয়ায় তাদের বরফ গলানোর চেষ্টার কথা জানা যাচ্ছে।
টেকনিক্যাল, স্মার্ট ও যোগ্য হতে হবে। গাধা, বেকুব, উগ্র ও উদ্দেশ্যহীন আবেগী ছদ্মদেশপ্রেমিক হয়ে কোনও লাভ নাই।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৯
কামাল১৮ বলেছেন: যতদিন সেনা বাহিনী থাকবে ততদিন পরিস্থিতি আরো ঝটিল হবে।সেনা বাহিনী সেখানে কাজের থেকে আকাম করছি বেশি।এই সমস্যাকে ঝটিল করেছে ইউনুস।চিকেন নেক বন্ধকরে পূর্বাঞ্চল মুক্ত করার কথা বলে।একই শুরে ছাত্ররাও কথা বলেছিলো।
ওখানে তিনটি বৃহত শক্তি খেলছে।ভারত চিনও আমেরিকা।উগ্রপন্থীদের সাথে এই তিন দেশেরই যোগাযোগ আছে।তারাই অস্ত্র সরবরাহ করছে।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: শুধু পাহারে নয় ভারত এই দেশে সন্ত্রাস বিস্তারের জন্য ফেসবুককে ব্যবহার করছে । আমরা সনাতনী অধিকার চাই , আলাদা মন্ত্রণালয় চাই , হেন চাই তেন চাই , নিজেরা মুতি ভেঙ্গে ফেসবুকে লাইভ কান্নাকাটি নানান অপপ্রচারে লিপ্ত । ভারতে আতিপাতি নেতারা বাংলাদেশিদের ঝুলিয়ে পেটাবার কথা পর্যন্ত বলছে । স্রেফ রুক্ষে দাড়াতে হবে । ভারত হচ্ছে শক্তের ভক্ত নরমের যম । ভেঙ্গে যাওয়ার আগে . পাখা গজিয়েছে । হিন্দু , মুসলিম, খৃষ্টান, বৌদ্ধ সকল দেশ বাসীকে তাই ঐক্য বদ্ধ থাকতে হবে । নিজ নিজ প্রতিষ্টানে ভিন্ন ধর্মের লোকজন থাকলে খোজ খবর নিতে হবে আপনার দেওয়া বেতনে এরা দেশের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস করছে না তো ?
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১০
ঊণকৌটী বলেছেন: কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের স্বার্থে তাদের নাগরিকত্ব বাতিল করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। সেই সঙ্গে, তাদের উচ্ছেদ করে তাদের প্রিয় রাষ্ট্র ভারতে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত, কারণ তাদের কার্যকলাপ দেশের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ। 1971 সালে পাকিস্তান এক কোটি বাংলাদেশীকে ভারতে পাঠিয়ে যে ভুল করেছিল, সেই ভুলের পুনরাবৃত্তি করলে , ভারত তো আসবেই, আপনি তো মশাই ভারতের পক্ষের লোক |
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৯
ছোট কাগজ কথিকা বলেছেন: পার্বত্য চট্টগ্রামের অস্থিতিশীলতা নিয়ে ভারতীয় ষড়যন্ত্রের অভিযোগ একটি গুরুতর বিষয়। আমাদের সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় সরকারকে দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে। সেনাবাহিনীর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ, এবং প্রয়োজনে কূটনৈতিকভাবে ভারতের হস্তক্ষেপ মোকাবেলা করতে আন্তর্জাতিক সহায়তা প্রয়োজন। একই সঙ্গে, দেশের অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।