নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে নিয়ে কিছু বলার নেই।

তা‌রিফ বিল্লাহ্

স্বাগতম! এখানে আমি রাজনীতি, অর্থনীতি ও সামাজিক বিষয়গুলোকে গভীরতার সঙ্গে বিশ্লেষণ করি। এই ব্লগে প্রতিটি লেখার মাধ্যমে নতুন চিন্তার জাল বুননের চেষ্টা করি। চলুন সবাই মিলে একটি নতুন দিগন্তের সন্ধান করি!

তা‌রিফ বিল্লাহ্ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী কার্যক্রম দমন এবং জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাবাহিনীর কার্যক্রম আরো বৃদ্ধি করতে হবে।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৯

পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের একটি বিশেষ অঞ্চল যা বহু বছর ধরে সন্ত্রাসবাদ এবং অস্থিতিশীলতার মুখোমুখি হয়েছে। বর্তমানে এ অঞ্চলে যেসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সক্রিয় রয়েছে, তাদের কার্যক্রম কেবল পাহাড়ের সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপন্ন করছে না, বরং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপরও আঘাত হানছে। এসব গোষ্ঠীর শক্তি বৃদ্ধির পেছনে সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী খুনি হাসিনা এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর ইন্ধন রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।



পার্বত্য চট্টগ্রামের সংকটের উৎপত্তি ও ভারতের ভূমিকা
১৯৭০-এর দশক থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিগত উত্তেজনা এবং স্বায়ত্তশাসনের দাবি থেকে সশস্ত্র আন্দোলন শুরু হয়। শান্তিচুক্তি সত্ত্বেও, কিছু গোষ্ঠী এ অঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতের কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এসব গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলছে।
খুনি হাসিনা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তার ভারতপন্থী নীতির কারণে এই অঞ্চলের সমস্যা আরও গভীর হয়েছে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলো এসময় আরও সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পায় এবং তাদের অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম যোগাড়ে সহায়তা পেয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পায় এবং সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

সেনাবাহিনীর কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা
বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীর শক্তিশালী এবং কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন। সেনাবাহিনী, বিজিবি, এবং কোস্টগার্ডের মাধ্যমে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আস্তানা সনাক্ত করে সরাসরি হামলা চালাতে হবে। খুনি হাসিনা এবং তার মদদপুষ্ট ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর মতো বিদেশী শক্তির ইন্ধনকে চূর্ণ করে, এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য সরকারকে দৃঢ় নীতিমালা গ্রহণ করতে হবে।

সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন
সেনাবাহিনীর পাশাপাশি, সাধারণ পাহাড়ি জনগণের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। যারা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত নয়, তাদের নাগরিক সুবিধা ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি, সমতলের মানুষেরও পার্বত্য অঞ্চলে সমান অধিকার রয়েছে, এবং এ অঞ্চল কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর একচ্ছত্র সম্পত্তি হতে পারে না। পাহাড়ি ও সমতলের জনগণ উভয়ই বাংলাদেশের নাগরিক, এবং তাদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টিকারী কোনো দাবির স্থান নেই।

ভারতপন্থী ষড়যন্ত্র ও সেনাবাহিনীর দায়িত্ব
সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে সরাসরি সহায়তা করে যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত হানতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ইন্ধন বন্ধ করতে হলে সীমান্তে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করতে হবে। খুনি হাসিনার ভারতপন্থী নীতির ফলে সৃষ্ট এই সমস্যার সমাধানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কূটনৈতিক চাপে ভারতকে বাধ্য করতে হবে, যাতে তারা এই অঞ্চলে হস্তক্ষেপ বন্ধ করে।

উপসংহার
পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর প্রভাব এবং খুনি হাসিনার অযোগ্য নেতৃত্বের ভূমিকা স্পষ্ট। এ সমস্যার সমাধান করতে হলে সেনাবাহিনীকে আরও কঠোর হতে হবে এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে হবে। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে এবং সাধারণ পাহাড়ি ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, সন্ত্রাসীদের দমনে পাহাড়ে সেনাশাসন অপরিহার্য।পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের একটি বিশেষ অঞ্চল যা বহু বছর ধরে সন্ত্রাসবাদ এবং অস্থিতিশীলতার মুখোমুখি হয়েছে। বর্তমানে এ অঞ্চলে যেসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সক্রিয় রয়েছে, তাদের কার্যক্রম কেবল পাহাড়ের সাধারণ মানুষের জীবনকে বিপন্ন করছে না, বরং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের উপরও আঘাত হানছে। এসব গোষ্ঠীর শক্তি বৃদ্ধির পেছনে সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী খুনি হাসিনা এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর ইন্ধন রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন।

পার্বত্য চট্টগ্রামের সংকটের উৎপত্তি ও ভারতের ভূমিকা
১৯৭০-এর দশক থেকে পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিগত উত্তেজনা এবং স্বায়ত্তশাসনের দাবি থেকে সশস্ত্র আন্দোলন শুরু হয়। শান্তিচুক্তি সত্ত্বেও, কিছু গোষ্ঠী এ অঞ্চলকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতের কিছু বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন এসব গোষ্ঠীর সঙ্গে জড়িত রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে, যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে ফেলছে।
খুনি হাসিনা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, তার ভারতপন্থী নীতির কারণে এই অঞ্চলের সমস্যা আরও গভীর হয়েছে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলো এসময় আরও সংগঠিত হওয়ার সুযোগ পায় এবং তাদের অস্ত্র ও অন্যান্য সরঞ্জাম যোগাড়ে সহায়তা পেয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। ফলে পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পায় এবং সাধারণ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

সেনাবাহিনীর কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা
বর্তমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীর শক্তিশালী এবং কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন। সেনাবাহিনী, বিজিবি, এবং কোস্টগার্ডের মাধ্যমে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর আস্তানা সনাক্ত করে সরাসরি হামলা চালাতে হবে। খুনি হাসিনা এবং তার মদদপুষ্ট ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর মতো বিদেশী শক্তির ইন্ধনকে চূর্ণ করে, এ অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য সরকারকে দৃঢ় নীতিমালা গ্রহণ করতে হবে।

সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন
সেনাবাহিনীর পাশাপাশি, সাধারণ পাহাড়ি জনগণের নিরাপত্তা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হবে। যারা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে যুক্ত নয়, তাদের নাগরিক সুবিধা ও অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি, সমতলের মানুষেরও পার্বত্য অঞ্চলে সমান অধিকার রয়েছে, এবং এ অঞ্চল কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর একচ্ছত্র সম্পত্তি হতে পারে না। পাহাড়ি ও সমতলের জনগণ উভয়ই বাংলাদেশের নাগরিক, এবং তাদের মধ্যে বৈষম্য সৃষ্টিকারী কোনো দাবির স্থান নেই।

ভারতপন্থী ষড়যন্ত্র ও সেনাবাহিনীর দায়িত্ব
সন্ত্রাসী গ্রুপগুলোকে সরাসরি সহায়তা করে যারা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত হানতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে। ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ইন্ধন বন্ধ করতে হলে সীমান্তে সেনাবাহিনীর উপস্থিতি আরও শক্তিশালী করতে হবে। খুনি হাসিনার ভারতপন্থী নীতির ফলে সৃষ্ট এই সমস্যার সমাধানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি কূটনৈতিক চাপে ভারতকে বাধ্য করতে হবে, যাতে তারা এই অঞ্চলে হস্তক্ষেপ বন্ধ করে।

উপসংহার
পার্বত্য চট্টগ্রামে সন্ত্রাসী কার্যক্রম বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে ভারতীয় বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনগুলোর প্রভাব এবং খুনি হাসিনার অযোগ্য নেতৃত্বের ভূমিকা স্পষ্ট। এ সমস্যার সমাধান করতে হলে সেনাবাহিনীকে আরও কঠোর হতে হবে এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে হবে। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে এবং সাধারণ পাহাড়ি ও পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে, সন্ত্রাসীদের দমনে পাহাড়ে সেনাশাসন অপরিহার্য।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৭

আহরণ বলেছেন: কাশ্মিরে কী করতে হবে? স্বাধিনতা দিতে হবে?? ভাইয়া??

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫২

তা‌রিফ বিল্লাহ্ বলেছেন: আপনি আগে কাশ্মির এবং চট্টগ্রামের বিষয় সামান্য জ্ঞান অর্জন করেন। দুই জায়গার প্রেক্ষাপট দুই ভিন্ন।

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কোন এক ছাগলে বলেছে কাশ্মিরের কী হবে? সেই ছাগলের জানা উচিত কাশ্মির আর পার্বত্য চট্টগ্রাম এক বিষয় না।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫৪

তা‌রিফ বিল্লাহ্ বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু আমাদের সকলের উচিৎ কাউকে ব্যাক্তগত আক্রমন না করা।

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৪

প্রহররাজা বলেছেন: আদিবাসীদের জায়গা জমিতে মসজিদ মাদ্রাসা বানালে আদিবাসীরা কি আদর করবে? এসব জামাতী সেনা আর বাংলাদেশী স্যাটেলার দের আদিবাসীদের জায়গা থেকে উচ্ছেদ করাই একমাত্র সমাধান।

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫

আহরণ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি আগে কাশ্মির এবং চট্টগ্রামের বিষয় সামান্য জ্ঞান অর্জন করেন। দুই জায়গার প্রেক্ষাপট দুই ভিন্ন।

ঠিক আছে ভাইয়া, তাহলে আপনারা কাশ্মির, গাজা, রহিঙ্গা..... দের জন্য আল্লা-বিল্লা করে ১০০ বছর কান্নাকাটি করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.