নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এরপর তাদের হাতে আর তাস ছিলনা
ক্রমশঃ আকাশে জমছিল হতাশার মেঘ
আর এমন অবস্থা হওয়াই স্বাভাবিক
তারা যে কোন রাজনীতিবিদ ছিলনা
তারা ছিল এক ধরণের চাকুরীজীবি,
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে খুশি করাই ছিল তাদের কাজ।
তাই শেষ পর্যন্ত অন্ধকার নামে আন্দোলনের ঘরে
যে ঘরে বসে আছে কিছু ব্যার্থ বুদ্ধিজীবি-
বক বক করে ব্রাক সেন্টারে,সংবাদপত্রে,
যে ঘর অপেক্ষায় আছে আরও কিছু মৃতদেহ পাবে বলে
নাটোর
৩০/১২/২০২৩
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: সুদীপ কুমার,
সবকালেই নিষ্পেষিত, নির্যাতিত সাধারণ পাবলিকের এমন হুশ হবেনা কখনও যে একটা আন্দোলন গড়ে তুলবে। আন্দোলনের ঘরে শুধু মৃতদেহের সংখ্যাই বাড়াতে পারবে তারা!
কবিতা বক্তব্য প্রধান। ভালো লাগলো।