নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাহবাগ ঘুমায়না।জেগে থাকে
মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-পুতি কোটা পাবে কেন?
আমার পায়ে নয় হাতে জুতো
মুখে মার
যারা বলে।
কতজন মুক্তিযোদ্ধা ছিল বাংলাদেশে
কে হিসাব চাইছে ভেবে দেখবার বিষয়
একজন রাজাকার তার জিন বয়ে নেয় প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে………
দেশের জন্য প্রাণ তারাই দেয় যারা দেশটাকে ভালোবাসে
এদেশটা মুক্তিযোদ্ধাদের-অন্য কারও নয়।
০৬/১০/২০১৮
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
সুদীপ কুমার বলেছেন: হাতিয়ার গর্জে না উঠাই ভালো।
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
কানিজ রিনা বলেছেন: কত জন মুক্তি যোদ্ধা এখনও বেঁচে আছেন
এখন সেটা দেখা জরুরী। তারা ঠিকমত ছেলে
মেয়ের আদরে আছে না অবহেলায় তাদের
সুচিকিৎসা সু ব্যবস্থা সরকার করেছে কিনা?
তারা তো মনে হয়না সরকারের কাছে কিছু
চায় তারা যে দেশ চেয়েছিল তারা কি তা
পেয়েছে। আমার ভাই খালু মামা মুক্তি যোদ্ধা
ছিলেন। তাদের আক্ষেপ তো নিজে কানে
শুনি আমার ভাইটা পাগল তার কোনও
চিকিৎসা ব্যবস্থা নাই। শীত গরম ফ্লোরে
শুয়েই বছর কাটে ছেলে মেয়েরা গরীবআনা
হালে দিন কাটে সরকারী ভাতাটুকু ঠিকমত
পায় কিনা জানিনা। ঈদে চাঁদে দেশে গেলে
এক আদশো টাকা হাতে দেই।
আসল মুক্তিযোদ্ধা কারা তারা কি আসলেও
সরকারী কোনও সুবিধা পায়। আমার মামা
খালুকে জিজ্ঞেস করে কোনও সদউত্তর
পাই নাই। তাদের সন্তানেরা কোটার সুবিধা
পেয়েছে কিনা তাও জানিনা। আসলে এখন
যেসব মুক্তি যোদ্ধারা বেঁচে আছেন তাদের
খুজে বেড় করা সরকারী দায়ীত্ব্য। কোটায়
সুবিধা পাওয়া সন্তানেরা তাদের অবহেলা
করছে নাতো? নাতী নাতনীই বা কোটার
আওতায় এসে কতটা দায় দায়ীত্ব্য নিবে।
ধনবাদ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
সুদীপ কুমার বলেছেন: একমত নই আপনার সাথে।
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৫
সনেট কবি বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
সুদীপ কুমার বলেছেন: ভালোলাগা জানালাম।
৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৪:৪৫
রাফা বলেছেন: দেশটা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশ্নাতীত-প্রকৃতপক্ষে কি দেশটা মুক্তিযোদ্ধাদের আছে?
৭৫ থেকে ৯৬ মুক্তিযোদ্ধারা কি নির্ভয়ে তাদের পরিচয় দিতে পেরেছে ?
নাকি যুদ্ধাপরাধীদের করুণার পাত্র হয়ে থাকতে হয়েছিলো !
একটূ হিসেবটা মিলিয়ে দেখবেন দয়া করে।
ধন্যবাদ,সূ.কুমার।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০০
সুদীপ কুমার বলেছেন: প্রতিবিপ্লব অনেকটা সময় গিলে খেয়েছে।
৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৫
তার ছিড়া আমি বলেছেন: আমার মরহুম বাবা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। আমার বাবা কখনো কোন ধরনের ভাতা গ্রহণ করেন নাই। তিনি যুদ্ধে গিয়েছিলেন ভাতার জন্য নয়, কোটার জন্যও নয়। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের ডাকে যুদ্ধে গিয়েছিলেন একটি স্বাধীন দেশের স্বপ্ন নিয়ে। কিন্তু সে স্বপ্নের স্বাধীন দেশ এখনো জন্ম নেই নি, শুধু পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়েছে।
আমরা কখনো কোটা চাইনি। কোটা একটি লজ্জাজনক ব্যাপার। কোট মানে আমি দূর্বল। আমি কাপুরুষ। আমি যোগ্য নই। আমার বাবা কি দূর্বল? কাপুরুষ? তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা। একজন যোদ্ধা কখনো অন্যের দয়া অনুগ্রহের উপর বেচে থাকতে পারেন না। একজন প্রকৃত যোদ্ধা লড়াই করেই জয় ছিনিয়ে আনতে অঙ্গীকারাবদ্ধ থাকেন।
একমাত্র প্রতিবন্ধী কোটা ছাড়া সব কোটা নিপাত যাক।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০১
সুদীপ কুমার বলেছেন: আপনার নিক নেম খুব সুন্দর।
৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর কবিতা।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০১
সুদীপ কুমার বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৪
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কতজন মুক্তিযোদ্ধা ছিল বাংলাদেশে
কে হিসাব চাইছে ভেবে দেখবার বিষয়
'''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
মুক্তিযোদ্ধার হাতি য়ার গর্জে উঠুক আরেক বার