নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রমনা পার্ক রুপ বদলায়।জানোনা বুঝি?বেইলী রোডমুখী যে দরজা, সেটি দিয়ে বেরুনোর পর,হাঁটতে শুরু কর।নাক বরাবর।তবে রাস্তা পেরুনোর সময় নজর রেখো।
কি যেনো বলছিলাম?
রমনা পার্ক।রঙ্গন ফুল
নাগেশ্বর চাঁপা দেখতে কেমন?
মন্ত্রী পাড়ায় মন্ত্রীদের সাথে কিছু পাখিও বাস করে।
গাছে।তোমরা অন্যকিছু ভেবোনা
তা নাহলে ইজ্জতের ফালুদা হয়ে যেতে পারে।পাখিদের ঘুষ দিতে হয়না?
মনে পড়েছে,-রুপের কথা বলছিলাম।মেয়েটি এতো সুন্দর,এতো সুন্দর
এখন নয়,বয়স কালে ছিল।এখন?ওই যে,-সকালে হাঁটে।রোজ।
রমনা পার্কের ভেতরে।হাই ব্লাড প্রেসার।ব্লাড সুগার মাপার জন্য লোক বসে।মেপে নিও প্রয়োজনে।বিনা পয়সায় নয় কিন্তু।
নবাবী ভোজে কোথাকার নবাব খায়?
মেয়েটি এতো সুন্দর,এতো সুন্দর,কি বলবো আর!ছেলেটি টকাস করে চুমু খায়।কি মজা!
সন্ধ্যার রঙ গাঢ় এখন
এই রমনা পার্কে।রঙ্গনের পাতার ফাঁকে ফাঁকে গাঢ় অন্ধকার।
কোন আলো নেই-
কবরে।
নেই নেই
নাগেশ্বর চাঁপা
বকুল ফুলের গাছ
ব্রহ্মপুত্র
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
রুপ বদলায়-
কার?
জীবনের
তোমার
আমার
রমনা পার্ক
আলো
আঁধার।
রোজ হাঁটে।সুস্থতার জন্যে।রোজ ঘুষ খায় কবরে নেবার জন্যে
ত্রিশ হাজার টাকা বেতন-এক কোটি টাকার ফ্লাট-নির্লজ্জ
এই সুদীপ,তুই কারে নির্লজ্জ বললি,-বলতো।
মেয়েটি এতো সুন্দর,এতো সুন্দর।রোজ রমনায় আসে-হাঁটতে
শেষ বিকেলে।একা নয়।প্রেমিকের সাথে সে রোজ হাঁটে
রোজ
রোজ
রঙ্গন
সোয়ালো টেইল
বসে আছে
শেষ
০৫/০৯/২০১৮
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৬
সুদীপ কুমার বলেছেন: কেন?
২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
টুটুল বলেছেন: "ত্রিশ হাজার টাকা বেতন-এক কোটি টাকার ফ্লাট-নির্লজ্জ"। নির্মম-সত্য। ভালো লাগলো।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৭
সুদীপ কুমার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন:
যদিও নিয়মিত যেতে পারি না তারপরও মাঝে মাঝে যাওয়ার চেষ্টা করি। ঢাকা শহরের ভেতর একমাত্র রমনা পার্কে গেলেই আমার ভালো লাগে। শান্তি পাই।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৭
সুদীপ কুমার বলেছেন: আসলেই শান্তি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: রমনা পার্কে আগে আমি নিয়মিত যেতাম।
কত বছর হয়ে গেল যাই না!!
সুন্দর লিখেছেন।