নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কঙ্কাবতী বলে দেয়- জানো ধ্রুব সম্ভব নয় আমার পক্ষে
ধ্রুব চুপচাপ ছিল,যেমনটা স্বভাব তার।সময় বোধহয় পক্ষে নয় -
ভাবে ধ্রুব।টান দিয়ে ছিঁড়ে দুর্বাঘাস।দুর্বাঘাসের ছেঁড়া অংশে বেদনা বাসা বাঁধে।
" আমি এখন যাই ধ্রুব,বেলা অনেক হলো"- কঙ্কাবতী বলে।ধ্রুবর বেদনাক্রান্ত মায়াবী
মুখপানে চায় কঙ্কাবতী।ভাবে, বন্ধু ধ্রুব,- চমৎকার।কিন্তু প্রেমিক ধ্রুব?
ধ্রুব নীল আকাশ দেখে।কঙ্কাবতীর চলে যাওয়া দেখে।ছেঁড়া ঘাসের কান্না দেখে।
থেমে থাকা বাতাসের আর্তনাদ শোনে।
আম গাছটি।ভর দুপুরের আম গাছটি। ধ্রুবকে টানে।যেন কৃষ্ণগহ্বর এক।
পোকার সর সর শব্দ। নরম বাতাস, ঘিরে রাখে ধ্রুবকে। গাছের শরীরেও গন্ধ থাকে,
একদম নিজস্ব।এই যেমন গাছটির ডালে পা ঝুলিয়ে ধ্রুব ঘ্রাণ পায়।যে ঘ্রাণ তারাই
পায় যারা নাকি বেঁচে থাকার জন্যে নির্জনতায় সঁপে দেয় নিজেকে। আকাশ নেমে
আসে ধ্রুবর খুব কাছে।ধ্রবও এগিয়ে যায় আকাশের সাথে মিলিত হতে।
কঙ্কাবতী তোমার চোখে জল কেন?
১৪/০৫/২০১৮
১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
সুদীপ কুমার বলেছেন: ধন্যবাদ রাজীব ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল ভাষায় খুব সুন্দর লিখেছেন।