নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জলের গভীর হতে উঠে আসি আর শ্বাস নেই বুক ভরে।
বেঁচে থাকার আনন্দ উপভোগ করি পরিপূর্ণরুপে।তারপর
হেঁটে চলি মাছেদের সাথে।রুপালী আলো পিছলে যায় মাছেদের
আঁশে।
অপরাজেয় বাংলার ঠিক সামনে বসে আসে ঈশ্বর।ছাত্রদের সাথে
কোন আলোচনা আছে?- ঠিক তাই।একজন ডানপন্থির হৃদয় চিড়ে
বড়ই নিরাশ হয় ঈশ্বর।বামপন্থির হৃদয়ে শূণ্যতার পেরেক আছে ঝুলে।
জয় বাংলা শব্দটিতে ঈশ্বর আশাবাদী হয়ে তাকায়।বিরান ভূমিতে শতাব্দীর
হাহাকার আর নিকশ আঁধার।
ঈশ্বর আমার সাথে সাঁতারে ব্যস্ত- শ্রেণী কক্ষে।তবে শিক্ষক কে আমরা
জানতে চাইলে,খালি শ্রেণী কক্ষে অর্থ গান গায়।
ঈশ্বর কীর্তন শুরু করে ঈশ্বরের নামে।লালন নাচে। তালে তালে।
টাকা উড়ছে রাজনীতির অনুতে অনুতে।সংগঠন আকার বদলে
মাটির ব্যাংকে পরিণত হলে ঈশ্বর জানতে পারে সে ঈশ্বর নয়।আমিও
ডুব দেই জলের গভীরে।
জুয়ার আসর।জুয়াড়ী- কয়েকজন উঠতি ধনী।সমুদ্রে একটি শুকনো
পাতায় চড়ে বসে এক কালো পিঁপড়া, আর সাথে তার মাটির ব্যাংক।
একদিন মাটির ব্যাংক পরিণত হয় ব্যাংকে- এটা কোন স্বপ্ন ছিলনা।
জানতে হলে রাজনীতিবিদকে প্রশ্ন কর।
০১/০২/২০১৮
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৫
সুদীপ কুমার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর।