নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কঙ্কবতীকে জড়িয়ে ধরে কমলেশ
তীব্র আবেগে।অস্পষ্ট স্বরে বলে-কঙ্কাবতী,
আমার কঙ্কাবতী।কঙ্কাবতী নিশ্চুপ,চোখে তার ফাঁকা দৃস্টি।
দীর্ঘ নয় মাস।ট্রেনিং।বিরহী জ্যোৎস্না রাত
জীবন বাজি রাখা দিন।জীবন বাজি রাখা রাত
একদিন শেষ হয়।ফিরে আসে কমলেশ।
যেদিন ধরা পরে কঙ্কাবতী সেদিন রাত ছিল হিংস্র
জ্যোৎস্নায় ছিলনা কোন স্নিগ্ধতা
প্রথমে একজন।তারপর আর একজন।এভাবে সারা রাত
ক্যাম্পের দিনগুলিতে কঙ্কাবতীর মুখ,যোনীদ্বার,পায়ুপথ কোন কিছু বাদ রাখেনি তারা।
মরে যেতে চেয়েছে বার বার।কিন্তু কমলেশ! আবার বেঁচে থাকার তীব্র ইচ্ছা জেগেছে
কমলেশ চশমাটা খুঁজে টেবিলে।গতরাতের ফুলগুলি ঝরে পড়েছে
ফুলদানিতে ফুলবিহীন রজনীগন্ধার ডাল
নভেম্বর শেষ প্রায়
সামনে আর একটি ডিসেম্বর
কত কঙ্কাবতী হারিয়েছে বাংলাদেশ ১৯৭১ সালে।
নরকের অপর একটি নাম পাকিস্থান।
২৮/১১/২০১৭
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫
সুদীপ কুমার বলেছেন: সতত ভালোলাগা।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৩৫
ওমেরা বলেছেন: ভাল!
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৫
সুদীপ কুমার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৬
এফ.কে আশিক বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৬
সুদীপ কুমার বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: এই কবিতা কি অনেক আগে লেখা হয়েছিল?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১৪
সুদীপ কুমার বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে পাকিদের রেপ নিয়ে আগেও লিখেছি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৭
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর