নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যেমন হয় প্রতিদিন।অফিস শেষে হাঁটতে হাঁটতে চলে আসি বড় রাস্তায়।ভিড় ঠেলে পাবলিক বাসে উঠতে দক্ষতার প্রয়োজন।অবশ্য সেটুকু দক্ষতা অর্জন করেছি এতদিনে।খাঁচায় রাখা ব্রয়লার মুরগীর মত ঠেসে ঠুসে বসার ব্যবস্থা হয়ে যায়।এরপর কচ্ছপ গতির ভ্রমণে নিজের অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলি দীর্ঘ বিরক্তিকর সময় সাগরের উত্তাল ঢেউয়ে।কখনও ডুবে যাই সেই ঢেউয়ের অতল গভীরে।তন্দ্রাচ্ছন্ন কেটে বেরিয়েও আসি মাঝে মাঝে।আর শুনি ভাড়া নিয়ে যাত্রীর সাথে সুপারভাইজারের সওয়াল জবাব।আস্তে আস্তে সজীব চনমনে হয় উঠে অন্য সকলে।এবং প্রত্যেক সাধারণ যাত্রী আমার সামনে কোন এক অদৃশ্য যাদুর কাঠির ছোঁয়ায় রুপ বদলায়।সাধারণ যাত্রী হতে কেউ পরিণত হয় রাজনীতিবিদে।কেউ ক্রিকেটের ক্যাপ্টেন।কেউবা অর্থনীতিবিদ।বেশ উত্তপ্ত পরিবেশে দমকলের ভূমিকা নিয়ে হাজির হয় ঢাকা শহরের ট্রাফিক সিগন্যাল।
সবকিছুরই শেষ আছে তাই আমার ধ্যানভগ্ন হয় বিশ মিনিটের সময়কে দুই ঘন্টার নদীতে বিসর্জনের মধ্য দিয়ে।
০৮/১০/২০১৭
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩২
সুদীপ কুমার বলেছেন: না মরবে না।
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৬:৪০
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: যানজটের কারণে জ্বালানি অপচয়, সময়ের অপচয় সহ মোট কি পরিমান বিশাল অপচয় এই জাতি করছে তা শিউরে উঠার মতোই | দুর্ভাগ্যক্রমে এই সমস্যা সমাধান করতে গেলে আন্তরিকতা এবং প্রজ্ঞার প্রয়োজন বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ এবং বিশেষজ্ঞদের মধ্যে তা একেবারেই অনুপস্থিত | কানাডার টরোন্টোর মেয়র প্রায়শই শহরের বিভিন্ন স্থানে যানজট সহ বিভিন্ন সমস্যা সরোজমিনে প্রত্যক্ষ করার জন্য উপস্থিত হন এবং প্রায়শঃই যথেষ্ট কার্যকরী কিন্তু দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত প্রদান করে থাকেন | আমাদের যোগাযোগ মন্ত্রী মাঝে মধ্যে এরকম নির্দেশ প্রদান করে থাকেন কিন্তু তা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই স্বল্প মেয়াদি | এই যানজট নিরসনের সমাধানে শুধু একমুখী নয় বরং বহুবিধ পরিকল্পনা এবং প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে এবং তা করতে হবে এখনই | এর জন্য প্রয়োজন যোগ্য নেতৃত্ব|, বাঁচালতা নয় |
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
সুদীপ কুমার বলেছেন: সময় সবচেয়ে বড় প্রতিষেধক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫১
কবির আহমেদ (কবির) বলেছেন: এসবই যেন আমাদের নিয়তি! ঢাকা শহরটা দিন দিন মরে যাচ্ছে মরে যাবে!