নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেকদিন পর।তাকিয়ে আছি।কত পরিচিত ছিল,ছিল কত আপনার।কত সুখ-স্বপ্ন-দুঃখ ঘিরে আছে বাড়িটির প্রতিটি ইটকে ঘিরে।দূর হতে তাকিয়ে আছি।বাড়িটিও তাকিয়ে আছে আমারই দিকে।আমরা পরস্পরের পরিচিত।আবার অপরিচিতিও।কোন একদিন এই বাড়িটি আমাকে গ্রহণ করতো পরম মমতা নিয়ে।আর এখন আমরা কেউ চাইছিনা পরস্পরের কাছে যেতে।আমি তাকিয়ে আছে বাড়িটির দিকে অচেনা এক দৃষ্টি নিয়ে।
প্রতিটি ভাড়াটিয়া চলে যাবার পর বাড়িটি তার ঘরগুলিকে নতুন করে সাজিয়ে নেয়।রঙ করে নেয়।আর সেই রঙ থেকে যায় মানুষের দৃষ্টির বাহিরে।
০৬/১০/২০১৭
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৬
সুদীপ কুমার বলেছেন: ছবিটি প্রতিকী।লেখার প্রয়োজনে ইন্টারনেট হতে সংগৃহিত।
২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আসলেই পুরোনো বাসার সামনে দিয়ে গেলে একটা অন্যরকম অনুভূতি হয়। আমার সর্বশেষ দুটি বাসার কথা তো মনে হয় আমি জীবনেও ভুলবো না...
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৭
সুদীপ কুমার বলেছেন: আমারও একই অবস্থা।
৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: প্রতিটা বাড়ি ছাড়ার সময়ই আমার কষ্ট হয়।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৮
সুদীপ কুমার বলেছেন: কষ্টটা বয়ে বেড়াই আমরা অনেকেই।
৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৯
শখের লেখায় ২৩৪৩ বলেছেন: ভাড়াটিয়ার জীবন বড় দূখের
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:১৯
সুদীপ কুমার বলেছেন: আসলেই কি তাই?
৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬
মাকার মাহিতা বলেছেন: বাড়ীটা অনেক পুরাতন হবে মনে হয়???
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:২০
সুদীপ কুমার বলেছেন: কথা সত্য।
৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:১১
মাকার মাহিতা বলেছেন: কথা একশ ভাগ সত্য! তবে কোথায়...?
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এটা তো সেন্ট গ্রেগরীজ স্কুলের একটা বিল্ডিং!!