নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি প্রতিবাদের জন্যে আসিনি সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গনে
আমি শুধু দেখতে এসেছি প্রতিবাদের ধরণ
আর আধুনিক পুঁজিবাদে নিমজ্জিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষদের।
বৈদ্যুতিক আলো চমকাচ্ছে ,-শিশির বিন্দুতে নয়,তাদের শরীর হতে নেমে আসা ঘামের উপর
আমি সেই সৌন্দর্য দেখছি বসে বসে
যেমন ভাবে কোন প্রেমিক বাগানে ফুটে থাকা গোলাপ ফুলকে দেখে ,তেমন ভাবে।
আমার স্মৃতিতে উঁকি মারে পাঁচই মে এর কথা,শ্বেতরঙ্গা পাঞ্জাবী আর দাঁড়ি টুপির সুনামীরকথা
আর সেইদিন পুঁজিবাদী মধ্যবিত্ত এই মন পুলকিত হয়েছিল ক্ষণে ক্ষণে
আমি আমার সমস্ত নিরাপত্তা সরকারের উপর ন্যাস্ত করে
টিভির সামনে বসে উত্তেজনাবিলাসে নিমজ্জিত ছিলাম,
আজ আমি আধুনিক মধ্যবিত্তের প্রতিবাদবিলাসে সামিল হয়েছি।
শক্তির কোন ক্ষয় নেই,কোন ধ্বংস নেই,শুধু এক রুপ হতে অন্যরুপে রুপান্তরিত হয়
তাই হয়তো একাত্তরের প্রতিবাদী মধ্যবিত্ত বদলে গিয়েছে
তাই হয়তো মধ্যবিত্ত শ্রেণী কৃষকের সাথে সেলফি তোলে
তাই হয়তো মিছিলের অগ্রভাগে গিয়ে সেলফি তোলে
প্রতিবাদ কখন যে ছবিরোগে পরিণত হলো জানাই হলোনা।
শাড়ীপড়া জাস্টিসিয়া চমৎকার এক ভাস্কর্য
আমি ভাস্কর্য বলবোনা,বলবো রাজনীতির দাবা খেলায় ঘোড়ার চাল
এক চালে কত কিছু যে অপসারিত হচ্ছে,তা একমাত্র ঈশ্বর জানে।
শ্বেতপাঞ্জাবী আর টুপিদাঁড়ির বিস্ফোরণের কথা ভাবতে ভাবতে আমি ঘুমিয়ে পড়ি।
26/05/2017
২৬ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৩০
সুদীপ কুমার বলেছেন: খুব গরম পড়েছে।ইজ্জত সামলানো দায়।
২| ২৬ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
4asad44 বলেছেন: অবশ্যই ধন্যবাদ দিচ্ছি তাঁদের যারা এটা সরানোর ব্যপারে উদ্যোগী ছিল।
৩| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:২৫
টারজান০০০০৭ বলেছেন: রাজনীতির দাবা খেলার ঘোড়ার চাল হোক আর পাঁঠাদের বিচি ফালানোই হোক , মূর্তি সরানো ভালো কাম হইছে ! পাঁঠারা স্বমেহন হইতে বঞ্চিত হইয়াছে ! এহন নিজের বিচিতে জব্বর কামড় দেওন ছাড়া তাগো আর কুনু উপায় দেহি না !
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৯
সুদীপ কুমার বলেছেন: নামেও টারজান,কামেও টারজান।জব্বর কামড় মারেন বিচিতে।
৪| ২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
পুকু বলেছেন: শেষের লড়াই পাকিস্থানই জিততে যাচ্ছে তাহলে! নিয়তির কি পরিহাস!!!!
২৬ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:২৭
সুদীপ কুমার বলেছেন: আমরা ভবিষ্যৎ বক্তা নই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মে, ২০১৭ দুপুর ২:০১
সাওরন বলেছেন: ইন্ডিয়ানদের জ্বলুনি চোখে পড়ার মত, মাকেওতো দশ দিন নর্তনকুর্দনের পর নদীতে ছুড়ে ফেলা হয়, তখনতো এত আস্ফালন দেখিনা- মুদিজীকো কাছে সান্ত্বনা চাহিয়ে।