নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেব্রুয়ারির এই শেষ সময় কয়েকটা বছর ভয়ানক সব ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশ । বিডিআর হত্যা কান্ড তার মধ্যে অন্যতম । রাত গভীরে অপেক্ষা করছিলাম, বইমেলায় খবর দেখার জন্য । তখন অনলাইন পোর্টালে বাংলাদেশের টিভি চ্যানেল পাওয়া যেত। আমার অন্তরীপ উপন্যাস বইটা প্রকাশ পেয়েছে তাই আগ্রহ ছিল বইমেলায়, বইটা উন্মোচনের খবর পাওয়ার জন্য । কিন্তু হঠাৎ করে দেখলাম একটা ব্রেকিং নিউজ বুঝতে পারিনি কিছুই তখন রাত প্রায় ভোর হয়ে আসছিল তাই ঘুমাতে গেলাম। কয়েক ঘন্টা পর, ঘুম থেকে উঠে জানলাম ভয়াবহ সব খবর বিডিআরের । দুদিন ধরে চলছিল সেখানে এক রহস্যময় ঘটনা কিছুই জানা যায় না বিশ্বাস অবিশ্বাস, পক্ষে বিপক্ষ নানা রকম খবর। দিনে দিনে প্রচার পায় কতজন সাহসী সন্তানকে হত্যা করেছে কিছু বিপথগামী । ড্রেনের ভিতর ফেলে দিয়েছে সাহসী সৈনিকদের মেরে। সাতান্নজন সৈনিকের লাশ । ঘরের ভিতর ঢুকে অত্যাচার, পৈশাচিক কাজকর্ম ।
কারা করতে পারে দেশে মানুষের উপর এমন অমানুষিক নির্যাতন।
তারও আগে সাতাশে ফেব্রুয়ারি দুই হাজার চারে বইমেলার সামনে সন্ধ্যাবেলা হুমায়ুন আজাদের উপরে আক্রমণ হয়। রক্তাক্ত করা হয় কোপিয়ে। একটা মানুষ জানাতে পারবেন না নিজের মতামত। নিজের ইচ্ছার কথা, বিশ্বাসের কথা একটা মানুষ স্বাধীন ভাবে বলতে পারবে না । কলমের ভাষার সাথে রক্তাক্ত আক্রমণ তাদের মাথায় খেলে, মেরে ফেলা, কোপিয়ে মারা হত্যা ।
কারা করতে পারে নিকৃষ্ট শ্রেণীর এমন কাজ কুটিল স্বার্থন্বেসী, দেশ ভালো না বাসা মানুষ ছাড়া।
তের সালে সামু ব্লগের ব্লগার রাজীব হায়দার দিয়ে শুরু হয় মুক্ত চিন্তার মানুষকে শেষ করে দেয়ার চিন্তা আরো জোড়েসরে। অনেকে এই নিজের ভাবনা প্রকাশের জন্য জীবন দিয়েছেন।
ছাব্বিশ ফেব্রুয়ারি দুই হাজার পনের বইমেলায় গিয়েছিলাম আর সাতাশ তারিখ সোহরাওয়ার্দি উদ্যানের সেই জায়গাতে অভিজিৎ রায়কে চাপাতি দিয়া কোপায় সাথে উনার স্ত্রীকেও আহত করেছিল। আক্রমণ করা হলো ভরপুর মানুষের সম্মুখে। কি ভয়ানক সাহস হয়েছিল তাদের ।
অভিজিৎ রায় বিজ্ঞান, নাস্তিকতা এবং ধর্মবিশ্বাস নিয়ে লিখেতেন। একটি বই লিখেছিলন যৌথ ভাবে ড. মিজান রহমানের সাথে। ড. মিজান রহমান বিশিষ্ট গণিতজ্ঞ কার্লটন ইউনিভার্সিটি গণিতের শিক্ষক ছিলেন। উনাকেও চিনতাম। লেখালেখির সাথে জড়িয়ে ছিলেন শেষ বয়সে প্রচন্ড জ্ঞানী মানুষ । তাদের ধারণায় তারা যদি বলেন ঈশ্বর নেই অথবা বিজ্ঞানের আলোকে জীবন দর্শন ব্যাখ্যা করেন তার মানে তো এই নয় যে তাদের হত্যা করে ফেলতে হবে। তাদের ধারণা প্রচারের জন্য হামলা করতে হবে মেরে ফেলতে হবে এরকম কোন কারণ দেখি না । অভিজিৎ রায়ের বই প্রচার করার জন্য প্রকাশ করার জন্য জাগ্রতী প্রকাশনীর প্রকাশক ফয়সাল আরেফিন দীপনকে হত্যা করা হয় । প্রকাশক যে কোনো বই প্রকাশ করতে পারে পাঠক সে বই কিভাবে নিবে সেটা পাঠকের ইচ্ছা।
কিন্তু বই প্রকাশের জন্য প্রকাশক কে মেরে ফেলতে হবে, লেখককে কোপাতে হবে, এই ধরনের নিকৃষ্ট ধারণা যারা পোষণ করে তাদেরকে কি বলা যায়। যে কোন প্রয়োজনেই হোক এই সব ধ্যান ধারনা নিয়ে যারা মানুষ মেরে নিজের স্বার্থ সিদ্ধি করতে চায় তাদের ভাবনা বদল করতে হবে। যুক্তি দিয়ে কথা বলতে হবে। খুন খারাবী হত্যা ঘটিয়ে নয়। বই যদি অপছন্দ হয় তা প্রচার বন্ধর জন্য আদালতে মামলা করা যায়। প্রচার বন্ধের আবেদন জানানো যায়। বইটির বিরুদ্ধে লেখালেখি করা যায় যুক্তি দিয়ে। কাউকে শেষ করার মতন রক্তারক্তি কোন সমাধান নয়।
দেশে স্বাধীনভাবে কথা বলার বই প্রকাশ করার কোন সুযোগ নেই এখন খুন হত্যা ঐরকম কিছু হচ্ছে না কিন্তু তাই বলে তাদের প্রচার-প্রচারণা থেমে আছে তা না বরং সুযোগ পেলেই যে কারোর উপর আবার হামলা করতে পারে, ভিতরে ভিতরে তারা সে প্রস্তুতি নিয়ে থাকে ।
এই যে মানুষকে হামলা করার মত মানসিকতা এটা কোনভাবেই মানবিক নয় । এটা কোন ভাবেই মানা যায় না । কারো সাথে মতানৈক্য হতে পারে তার মানে এই নয় তাকে মেরে ফেলতে হবে।
নিকৃষ্ট উদাহরণ হয়ে রইল অনেক মুত্যু বাংলাদেশের ইতিহাসে। না বললে না মনে করলেও এই ঘটনাগুলো রয়ে যাবে কলঙ্কময় সময় হয়ে।
পনেরো সালে অনেক বছর পরে বইমেলায় ছিলাম। আমার বই প্রকাশ হয়নি সেবার কিন্তু প্রায় প্রতিদিন বই মেলায় যেতাম।অনেক নতুন মানুষের ভীড়ে, অনেক বদলে যাওয়া বইমেলায়, দু চারজন পরিচিত মানুষের সাথে দেখা হয়ে যেত।
বিকেল সময়টা বেশ কয়েকদিন বই মেলায় কাটিয়েছি । একদিন উত্তরা থেকে সিএনজিতে আমি আর আমার বন্ধু মিলে গিয়েছিলাম বইমেলায়। সেই প্রথম অনেক বছর পরে সিএনজিতে ঢাকার রাস্তায়। অদ্ভুত লাগছিল অনেক বছর পরে চারপাশে একটা খাঁচায় জেলখানার ভিতরে যেন বন্দি হয়ে চলছি। সাথে রাস্তাও যেন এক বন্দিশালা, দুইপাশের বড় বড় বাসের মাঝে আটকে থাকা। এছাড়া ধোঁয়া, একদম নাকে মুখে ঢুকে যাচ্ছিল। তখন মাস্ক পরার প্রচলন ছিল না। আমরা শাড়ির আঁচল দিয়ে মুখ ঢেকে রেখেছিলাম ধোঁয়া থেকে বাঁচতে। বইমেলার খাবারের দোকান মাথার উপরে পলাশ ফুলের গাছ, লাল হয়েছিল ফুলে ফুলে। অনেকটা সময় বসে ছিলাম আমরা সেখানে আরো বন্ধু-বান্ধবের সাথে ।
একদিন সন্ধ্যাবেলা দেখা হয়ে যায় মুকুল নামের এক ছোট ভাইয়ের সাথে। যে বর্তমানে ইংল্যান্ডে থাকে কত বছর পরে দেখা ঠিক আমরা চিনতে পারি। বুলগেরিয়া থেকে পড়াশোনা করে ডাক্তার হয়েছে কিন্তু এখন সারাটা সময় নাটক নিয়ে আছে। দেশী এবং বিদেশী নাটকের একটা সংযোগ সে তৈরি করছে।
একদিন আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম একা পাস দিয়ে যেতে যেতে নির্মলেন্দু গুণ থেমে গেলেন, তুমি এখানে, দেশের বাইরে থাকো না নেত্রকোনার টানে দাদার সেই মায়াময় কথা, ভালো আছো, কবে আসছো। অবাক হলাম দাদা এতদিন পরে আমাকে চিনতে পারলেন, এক পলক দেখায়। আমরা খানিক কথা বললাম।
দাদার ইন্টারভিউ নেওয়ার জন্য উনাকে নিয়ে অনেকে হাঁটছিল। তারা সবাই উনাকে তাড়া দিচ্ছিল। এভাবেই মাঝে মধ্যে দেখা হয়ে গেল পরিচিত অনেকের সাথে। আসলাম সানী, নিউ ইয়র্কে থাকা পূরবী বসু, জ্যাতি বসু, রেজাউদ্দিন স্ট্যালিন।
একদিন নতুন অঙ্গন বই মেলার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাঁটছিলাম। পেছন থেকে একটা মেয়ে দৌড়ে এসে বলল আপনাকে ডাকে। জার্নিম্যান স্টলের ভিতরে ছিল মিমি। অনেক আন্তরিকতা ভালোবাসায় অস্থির হয়ে ওঠা ওর আমাকে দেখে। এমনি অসংখ্য মানুষের সাথে হঠাৎ হঠাৎ দেখা হয়ে যেত। প্রতিদিন ঘুরতে যেতাম। আর নতুন অনেক কিছুর সংযোগ দেখতাম। পুরাতন অনেক কিছুর অভাব বোধ করতাম।
আমার বইগুলো যখন প্রকাশ হয় আমি কখনোই বইমেলায় যেতে পারিনি প্রথম বইটি প্রকাশের সময় ছাড়া । শেষ বইটি বের হয় ২০২০ সে বছর যাওয়ার প্ল্যান করলাম টিকিট কাটলাম তাও যাওয়া হলো না । করোনার ভয়াবহতা শুরু হয়ে গেল ।সেই সময় সরকারি ভাবে এদেশের মানুষকে দেশ থেকে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হচ্ছিল। হঠাৎ আসা আতংকিত সময় কি করে আর দেশের দিকে পা বাড়াই কোন সাহসে।
করোনা কালীন সময়েও বইমেলা ভালোই চলেছিল প্রকাশক জানিয়েছিলেন ভালই বিক্রি হয়েছে আমার বই। আমি না থাকার পরও।
আর আমার বইমেলায় যাওয়া হয়নি। জানিনা আবার কবে যাবো হয়তো কখনো আর যাওয়াই হবে না ঠিক সময় মিলিয়ে যাওয়াটাও একটা সমস্যা । এবছর বইমেলায় সবাই বলছে বই মেলা বই বিক্রির চেয়ে সেলফি আর প্রচার-প্রচারণা বেশি চলছে ।বইমেলা হোক বই প্রকাশিত হোক । ভালো মন্দর বিচার করবে পাঠক । আমরা অনেকেই নিজেদের পাঠক তৈরি করতে পারিনি এটা আমাদেরই ব্যর্থতা । বেশিরভাগ মানুষ যে বিশ্বাস অস্তিত্ব নিয়ে থাকে তার থেকে দূরে সাহিত্য রচনা করলে যা হয়তো অনেক পাঠককে টানে না। আবার কিছু পাঠক আছেন, যারা অন্যরকম কিছু লেখা খুঁজে তারা হয়তো খুঁজে পাবেন সেই লেখক। যাদের মানসিক সমস্বয় হবে লেখা এবং পড়ার মধ্যে। আমার বইয়ের খবর কেউ পেয়ে পড়বে আমার অনুরাগী হয়ে উঠবে লেখার মাধ্যমে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৮
রোকসানা লেইস বলেছেন: অন্য বইগুলো পড়ে ফেলো। রকমারিতে পাবে।
এমন দুঃসহ স্মৃতি যেন আবার না ঘটে সে জন্য মনে রাখতে হবে সতর্ক থাকতে হবে।
চাইলেই সব ভুলে যাওয়া যায় না
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:০৫
ধুলো মেঘ বলেছেন: আমাদের নবীজী (স) সম্পর্কে কেউ যখন আজেবাজে কিছু লেখে, তখন আমারো তো ইচ্ছে করে একটা চাপাতি নিয়ে কোপাই। কিন্তু আমি নবীজীর শিক্ষায় শিক্ষিত বলে ইচ্ছেটা চেপে যাই। ইসলামে রাগ-ক্ষোভ-প্রতিশোধের কোন স্থান নেই।
সমস্যা হল, আমার মত সবাই তো আর ইসলামের শিক্ষায় শিক্ষিত নয়, তাই সবাই চেপেও যায়না। যার রাগের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকেনা, সেই শয়তানের কন্ট্রোলে চলে যায় এবং বইমেলায় সামনে পেয়ে গেলেই কোপায়।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: আজেবাজে লেখা মনে হলে লিখে প্রতিবাদ করা উচিত যুক্তি দিয়ে।
ওরা তো লিখেছে চাপাতি দিয়ে কোপায় নাই।
নবীজীর পথে কাটা বিছিয়ে রাখত এক বুড়ি। একদিন পথে কাটা না দেখে খুবই অবাক হলেন নবী । পর পর কয়েকদিন কাঁটা বিছানো না থাকায় নবী বুড়ির খোঁজ করতে গিয়ে দেখলেন সে খুবই অসুস্থ এবং সেবা সশ্রূষা করে তাকে সুস্থ করে তুললেন ।।নবীজির আদর্শ পালন করলে তো সেবাশ্রূষা করা দরকার কোপানো নয় ।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: এইবার তো সুষুপ্ত পাঠকের বই প্রকাশ করলো ভব দা। এটা নিয়েও অনেক কাহানী চলছে...
সুন্দর লেখা...
আমি ছুটি পাইনি জন্য যেতে পারছি না। নাহলে ঠিকই এইবার প্ল্যান ছিল...
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: সুষুপ্ত পাঠকের সাথে লিখতাম আমার ব্লগে। অনেকদিন তার লেখা পড়ি না । মাঝেমধ্যে দেখি খুব আলোচিত হয়, ফেসবুকে তিনি তার মতন বলছেন সেটাকে প্রতিবাদ করা সেটা ঠিক আছে । কিন্তু তার জন্য ওর উপর কোন ধরনের আক্রমণ হওয়া উচিত নয় । বই মেলায় প্রতিবারই নানারকম কাহিনী ঘটে।
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
এম ডি মুসা বলেছেন: সাহিত্য রচনা আরো মজবুত হোক আপনার। সাহিত্য বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেখতে চাই।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০২
রোকসানা লেইস বলেছেন: সাহিত্য রচনাই জরুরী। এখন ব্লগ আর ফেসবুক হয়ে অনেক সময় ব্যয় হয় নানা কিছু লেখায়।
আর সাহিত্য ঘুমিয়ে আছে পান্ডুলিপিতে।
পাঠকের ভালোবাসা পেলেই চলবে বিতর্কিত পুরস্কারের চেয়ে।
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: দীর্ঘ তিন মাসের শীতে গর্তে বসে জঙ্গিরা পরিকল্পনা করে তারপর ফেব্রুয়ারীতে এসে আক্রমণ চালায়, ফেব্রুয়ারী মাসটা বাংলাদেশের জন্য নিদরুণ এক কষ্টের মাস।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১০:০৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: এই পরিকল্পনার সুযোগ উচ্ছেদ হলে ভালো হয়।
ফেব্রুয়ারী মাসটা বাংলাদেশের জন্য নিদরুণ এক কষ্টের মাস। আসলেই
৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:৪৫
শায়মা বলেছেন: আপু ইনশা আল্লাহ আবার আসবে আবার বই লিখবে এবং বইমেলায় থাকবে।
তোমার লেখা তোমার বর্নাঢ্য জীবন অনেক অনেক কিছু জানাবার বা তোমার থেকে শিখবার আছে।
অনেক ভালোবাসা!
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৬
রোকসানা লেইস বলেছেন: আশা করি আবার বই প্রকাশ করলে থাকব মেলায়। সুযোগ করে দিবে জীবন।
তোমরা সবাই দল বেঁধে আসবে। জড়াব ভালোবাসায়।
চা খাব, সিঙ্গারা খাব, মাঠের ধুলো খাব নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নিব আর হৈ হৈ করব। মন্দ হবে না।
প্রত্যেকের জীবন বিচিত্র ভিন্ন উপন্যস ।
ভালোবাসা
৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি আমার খুবই পছন্দের একজন ব্লগার। আপনার পোস্ট এবং দুইটাই ভালো লাগে।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ভালোলাগল জেনে।
অনেক শুভ কামরা রইল
৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১০
রোকসানা লেইস বলেছেন: মন্তব্যর বিশ্লেষণ করে একটা মন্তব্য লিখে ফেল।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার অন্তরীপ উপন্যাসটা আমি পোড়েছিলাম।
রিভিউ লিখেছিলাম। আপনার মনে আছে? ফেব্রুয়ারীর অনেক সৃতি মনে করে রেখেছেন আপনি। আমি দুঃসহ সৃতি গুলো চিরতরে ভুলে যেতে চাই।