নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

চড়ুই

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:৩৩



কদিন আগে একটা বই পেলাম বইটার নাম চড়ুই । একটি অনুবাদ কাব্যের বই । মূল লেখাটি কবি আলবার্ট ফ্যাঙ্ক মারিৎজর লেখা নির্বাচিত কবিতার অনুবাদ । অনুবাদ করেছেন মম কাজী । আমি এর আগে মম কাজীর লেখা কোন বই পড়িনি। প্রথমেই এই কাব্যগ্রন্থ যা একটি অনুবাদ গ্রন্থ, এই গ্রন্থটি পড়েই উনার লেখার সাথে আমার পরিচয় হলো।
কবি আলবার্ট ফ্যাঙ্ক মারিৎজ, বহুল পরিচিত কানাডার একজন কবি ।
তিনি নির্বাহী সম্পাদক প্রকাশক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হিসেবে বিভিন্ন পর্যায়ে কাজ করেছেন, ১৯৪৭ সালের জন্মগ্রহণ করেন।
১৯৯০ সালে গুগেনহেইম ফেলোশিপ পান, কবিতার জন্য । উনার কবিতা প্রিন্সটন সিরিজ কনটেম্পোরারি পোয়েটসে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
২০০৫ সালে কবিতার জন্য রিলিট পুরস্কার, ২০০৯ সালে গ্রিফিন কবিতা পুরস্কার এবং ২০১৩ সালে রেমন্ড সাউস্টার পুরস্কার বিজয়ী। ইংরেজি ভাষার কবিতা ক্যাটাগরিতে তার নাম গভর্নর জেনারেল পুরস্কারের জন্য তিনবার মনোনীত হয়।
২০১৯ সালে ফ্যাঙ্ক মারিৎজকে টরোন্টোর, পোয়েট লরিয়েট হিসেবে সম্মানিত করা হয়
এই বইটি মম কাজীর প্রথম বই।
প্রচ্ছদ করেছেন মুস্তাফিজ কারিগর। সবুজের উপর হলুদ দুটি চড়ুই এবং একটি উড়তে থাকা চড়ুই এক কোন মারিৎজর ছবি হালকা ভাবে প্রচ্ছটি দারুন সুন্দর। মূর্ধন্য প্রকাশনের বইটি অফসেট পেপারে ঝকঝকে ছাপা ।
বইটি হাতে পাওয়ার, প্রথম কয়েকদিন আমি পড়তেই পারিনি, ব্যক্তিগত ব্যাস্ততায়, জীবন যাপনের জটিলতায় । ইচ্ছে ছিল ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই লেখাটা প্রকাশ করব। যা হলোনা জন্য, নিজের কাছেই খারাপ লাগছে। বই না পড়ে বা অন্তরস্থ না করে তো আর বই নিয়ে লেখা সম্ভব না। মাথায় আসা ভাবনার মতো।
কিন্তু বইটি পড়তে শুরু করার পর,আমি নিজেকে আর থামাতে পারলাম না এবং অবাক হয়ে মম কাজির ভাষা ছন্দ শব্দ ব্যবহারের সরবরে হলাম নিমজ্জিত। এবং এখন প্রতিদিন একটা দুটো কবিতা আবারো পড়ছি বারেবারে এবং ভালোলাগায় সমৃদ্ধ হয়ে আত্মস্থ করছি।
আলবার্ট ফ্যাঙ্ক মারিৎজর সতেরোটি বই পড়ে সেখান থেকে কিছু কবিতা নির্বাচন করে কবির অনুমতি নিয়ে, তিনি এই অনুবাদের কাজে হাত দেন।
মম কাজী নিজে বইয়ের ভূমিকায় লিখেছেন, কবিতাগুলো পড়ার সময় প্রেম স্নেহ বন্ধুত্ব আনন্দ এবং উত্তেজনা অনুভব করতে থাকে আমি।
সেগুলো অনুবাদ করার জন্য আরও বেশি আগ্রহী হই। একটি চড়ুইর মৃত্যু কবিতাটি
নিখুঁত নির্মাণ উনারএত ভাল লাগে যে সেখান থেকেই বইয়ের নামটি তিনি দিয়েছেন। উনার মনে হয় যে অনেক কিছু লেখার মধ্যে একটি বা দুটি লেখা দারুণ হয়ে ওঠ। এবং এই কবিতাটি ওনার কাছে সেরকম শ্রেষ্ঠ একটি কবিতা মনে হয়েছে।
৮৫ পৃষ্ঠার বই বইটিতে ৮৪টি কবিতা আছে যা একটি বিশাল কাজ মনে হয় । ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ এবং বিশেষ করে কবিতায় কাব্য অনুভূতি ধারণ করে অনুবাদ করা কঠিন একটি কাজ। সেই কাজটি খুব সুচারু রূপে অনুবাদক করেছেন। এবং আমরা দারুণ কিছু কবিতা বাংলায় পড়ার সুযোগ পেয়েছি ।
বইয়ের প্রথম কবিতাটি এখানে দিলাম।

জলের মতো
যখন পিচ ফলের রোমহর্ষক দৃঢ়তা
অশরীরী যৌনতাকে প্রাধান্য দেয়
তখন পুরাতন নস্টালজিয়া হৃদয় আপ্লুত করে
বয়স ভারে ন্যুব্জ স্বচ্ছ ঢেউয়ের আঘাতে
দুর্বল নুড়ি পাথরের মত
কানে কানে আকুতি জানায়।
শত কল্পনা সত্বেও
ফিস ফিস করে বলা
শব্দগুলো ছিল জলের মত
যদিও তা অনন্তকালের কোন প্রতীক ছিল না
ক্লান্ত, মৃত্যুবরণে অক্ষম
রুপালি আয়নায় প্রতিচ্ছবির প্রতি দয়াবান
এক জীবনের সমানেই পুরাতন।
মম কাজীর প্রিয় কবিতার প্রথম কয়েকটা লাইন দিলাম
একটি চড়ুইয়ের মৃত্যু
চড়ুইয়ের দেহের মুচড়ে যাওয়া নাচ, সূক্ষ্ম
যন্ত্রনা , যখন সে তার আহত কাঁধে কামড় দেয়ার চেষ্টা করে।
ঘূর্ণায়মান ভাবে ভেসে থেকে, সংক্ষিপ্ত কল্পনারত ওরা
এবং পতিত অবতরণ- অতঃপর অপেক্ষা হাঁপানো
এই কবিতাটি যখন অনুবাদকের প্রিয় হয় তখন উনাকে হালকা ভাবে নেয়ার সুযোগ থাকে ন। তিনি কঠিনকে ভালোবাসেন এবং সেখান থেকে তুলে আনতে চান মনি মানিক।

শুধু ছোট কবিতা নয় বেশ বড় কবিতাও আছে বইয়ে।
বইটি মম কাজীর দেখা পৃথিবীর সবচেয়ে সাহসী নারী, কাজী রেহানা হোসেন কে উৎসর্গ করা হয়েছে।
মম কাজীর লেখা কবিতা পড়ে আমার মন ভরে উঠল। সাথে ইংলিশ কবির বাংলা কবিতা পড়ার সুযোগ পেলাম ওর উদ্যোগে।
ওর আরো লেখা প্রকাশিত হোক, বাংলা ভাষায় সমৃদ্ধ সাহিত্য লেখা হোক।
আমি খুবই অবাক হয়েছি মমর শব্দ প্রয়োগ দেখে। যতদূর জানি মম অনেক দিন থেকে বাংলাদেশের বাইরে আছেন এবং কানাডায় ইংরেজি মাধ্যমে পড়ালেখা করেছেন। অনেক অল্প বয়স থেকে দেশ থেকে দূরে অবস্থান করছেন। তারপরও উনার শব্দ চয়ন অনেক সমৃদ্ধ। উনি সাহিত্য ভুলে যাননি। ভাষার প্রতি ভালোবাসাই উনাকে সুন্দর সাহিত্যের ভাষার প্রতি নিয়োজিত রেখেছে আমি মনে করি।
আশা করি মূর্ধন্য প্রকাশক,বইমেলার স্টল থেকে বইটি সংগ্রহ করবেন আপনারা যারা কবিতা এবং অনুবাদ কবিতা পড়তে ভালোবাসেন।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:২০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ভালো থাকবেন।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ আমি ভালো আছি

২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:২৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



মম কাজী বিখ্যাত কবি আলবার্ট ফ্যাঙ্ক মরিৎজর লেখা নির্বাচিত কবিতার অনুবাদের কথা শুনে ভাল লাগল ।
প্রথম কবিতার অনুবাদটি চমতকার হয়েছে । আনুবাদক কবির প্রতি রইল অভিনন্দন । সুন্দর একটি রিভিউর জন্য ধন্যবাদ ।

চড়ুই শতাব্দী ধরেই লোককাহিনীর একটি অংশ, প্রায়শই প্রেম, আনুগত্য এবং বন্ধুত্বের প্রতীক হিসাবে কাজ করে। এরকম একটি গল্প হল "লেদার হাউস" এর গল্প, একটি স্কটিশ কিংবদন্তি যা একদল চড়ুইয়ের গল্প বলে। যেখানে বাড়ীর মালিকের ছাদে ছোট একটি গর্ত চড়ুই এর জন্য ছেড়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে তার জন্য একটি বাড়ি তৈরি করতে সাহায্য করেছিল। এই গর্তটি চড়ুইদের বাসা বাঁধতে এবং তাদের বাচ্চাদের বড় করার জন্য একটি নিরাপদ জায়গা দিয়েছিল এবং এর বিনিময়ে তারা লোকটিকে সৌভাগ্য এবং সমৃদ্ধি এনেছিল।

কবিতাতেও চড়ুই কিন্তু কম যায়না । কবিকুল পাখিকে ব্যবহার করে বিভিন্ন বিষয় যেমন স্বাধীনতা, প্রেম এবং ক্ষনস্থায়ি জীবনের কাহিনী গড়েছেন ।
যেমনটি দেখা যায় এই পোষ্টে রিভিউতে । একটি বিখ্যাত কবিতা যা চড়ুইকে প্রতীক হিসাবে ব্যবহার করে তা হল এমিলি ডিকিনসনের "হোপ ইজ দ্য থিংগস উইথ ফিদারস।" এই কবিতায়, ডিকিনসন নীজের আশাকে একটি চড়ুইয়ের সাথে তুলনা করেছেন, এবং বলেছেন জীবন খুব ছোট হলেও খুবই শক্তিশালী এবং কঠিন সময়ে ভিতর দিয়ে আমাদের যেতে হবে ।

আশা পালকের জিনিস
যে আত্মার মধ্যে গেঁথে যায়,
আর শব্দ ছাড়াই সুর গায়,
এবং কখনও থামে না।

এবং ঝড়ের মধ্যে সবচেয়ে মিষ্টি শোনায়;
এবং কালশিটে ঝড়ে পড়েও
ছোট সে পাখি বিব্রত না করেও
অনেক উষ্ণ রাখে.

আমি শুনেছি শীতল দেশে,
এবং অদ্ভুত সমুদ্রের উপর;
তবুও, কখনও, চরমে,
এটা আমার এক টুকরা জিজ্ঞাসা।

অস্টাদশ শতকের কবি এমিলি ডিকেনসন

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর এবং দারুণ মন্তব্যটি আলোকিত করল। আরোও একটা গল্প জানার সুযোগ হলো।
রূপকথার পাখি না হলেও ঘরের পাশের পাখি চড়ুই কবিদের মনে ভালভাবেই বাসা বেঁধে আছে । দারুন সব কবিতা রচিত হয়েছে ছোট এই পাখি ঘিরে।
এমিলি ডিকসনের কবিতাটিও অসাধারন সুন্দর
শুভেচ্ছা

৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
চাইলাম কবির ছবি দিতে আর হয়ে গেল বই , চেয়ে দেখি ছবি গেল কই ।
তাই আবারো দিলাম ।


মম কাজী বিখ্যাত কবি আলবার্ট ফ্যাঙ্ক মরিৎজর লেখা নির্বাচিত কবিতার অনুবাদের কথা শুনে ভাল লাগল ।
প্রথম কবিতার অনুবাদটি চমতকার হয়েছে । আনুবাদক কবির প্রতি রইল অভিনন্দন । সুন্দর একটি রিভিউর জন্য ধন্যবাদ ।

চড়ুই শতাব্দী ধরেই লোককাহিনীর একটি অংশ, প্রায়শই প্রেম, আনুগত্য এবং বন্ধুত্বের প্রতীক হিসাবে কাজ করে। এরকম একটি গল্প হল "লেদার হাউস" এর গল্প, একটি স্কটিশ কিংবদন্তি যা একদল চড়ুইয়ের গল্প বলে। যেখানে বাড়ীর মালিকের ছাদে ছোট একটি গর্ত চড়ুই এর জন্য ছেড়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে তার জন্য একটি বাড়ি তৈরি করতে সাহায্য করেছিল। এই গর্তটি চড়ুইদের বাসা বাঁধতে এবং তাদের বাচ্চাদের বড় করার জন্য একটি নিরাপদ জায়গা দিয়েছিল এবং এর বিনিময়ে তারা লোকটিকে সৌভাগ্য এবং সমৃদ্ধি এনেছিল।

কবিতাতেও চড়ুই কিন্তু কম যায়না । কবিকুল পাখিকে ব্যবহার করে বিভিন্ন বিষয় যেমন স্বাধীনতা, প্রেম এবং ক্ষনস্থায়ি জীবনের কাহিনী গড়েছেন ।
যেমনটি দেখা যায় এই পোষ্টে রিভিউতে । একটি বিখ্যাত কবিতা যা চড়ুইকে প্রতীক হিসাবে ব্যবহার করে তা হল এমিলি ডিকিনসনের "হোপ ইজ দ্য থিংগস উইথ ফিদারস।" এই কবিতায়, ডিকিনসন নীজের আশাকে একটি চড়ুইয়ের সাথে তুলনা করেছেন, এবং বলেছেন জীবন খুব ছোট হলেও খুবই শক্তিশালী এবং কঠিন সময়ে ভিতর দিয়ে আমাদের যেতে হবে ।

আশা পালকের জিনিস
যে আত্মার মধ্যে গেঁথে যায়,
আর শব্দ ছাড়াই সুর গায়,
এবং কখনও থামে না।

এবং ঝড়ের মধ্যে সবচেয়ে মিষ্টি শোনায়;
এবং কালশিটে ঝড়ে পড়েও
ছোট সে পাখি বিব্রত না করেও
অনেক উষ্ণ রাখে।
-অষ্টাদশ শতকের কবি এমিলি ডিকেনসন


শুভেচ্ছা রইল

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: নফমসচক ডজ্যস :)
সামুতে কিছু একটা ঝামেলা হচ্ছে। আমি একটা মাত্র ছবি দিতে তিনবার চেষ্টা করেছি।
ছবি ছাড়াই দিব ঠিক করলাম এবার না হলে। শেষবারের চেষ্টায় হলো।
এই মন্তব্যর উপরের লেখাটা এমন হলো। আমি খানিক লিখে ফেলার পর দেখলাম লেখার এই অবস্থ্যা।
দুদিন ধরে কোন ফন্ট ঠিক ভাবে কাজ করছে না। এখন অন্য জায়গায় লিখে কপি পেষ্ট করছি।
এভাবে লেখার ফ্লো থাকে না।
আশা করি নজরে আসবে বিষয়টা কর্মকর্তাদের। আপনার জানা থাকলে জানাবেন আমাকে সঠিক লিখার পদ্ধতি।
শুভেচ্ছা

৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: প্রচ্ছদটা চমৎকার লেগেছে।
কবিতায় আসলে অন্যভাষায় মুল ভাব প্রকাশ করা কঠিন থেকে কঠিনতম। হিন্দী থেকে বাংলাতেই হিমসিম খেতে হয় আর ইংরেজীতো বহুদুরের ভাষা।
যদিও এবিষয়ের প্রতি আমার আগ্রহ কম -তবে অনুবাদকের প্রতি শুভকামনা রইল।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: প্রচ্ছদ দারুণ কিন্তু শুধু উপরের ছবি দেখলে হবে না ভিতরে কবিতার মধু পান করতে হবে ।
আমারও অনুবাদ কবিতা ভালোলাগে না। তবে এই বইয়ের লেখা গুলো ভালোলেগেছে।
অনুবাদ হলেও কবিতায় রেখেছেন অনুবাদক।
শুভেচ্ছা

৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪

এম ডি মুসা বলেছেন: শুভ বিকেল। আমাগো মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪২

রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভ সকাল একুশে ফেব্রুয়ারি

৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: কেউ যখন একটা বিশেষ বই নিয়ে লিখেন, তখন সেই বইটা আমার পড়তে ইচ্ছা করে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:৪৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: বইটা কিনে পড়াে আলোচনাও লিখতে পারো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.