নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভ্যাকসিনের পথ যখন মধুর সিনিক

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:৫৬

যখন রাস্তায় নামলাম তখন জিপিএস দেখালো স্বল্প সময়ের রাস্তায় রেড লেইকের ফায়ার এ্যাফেক্ট, করতে পারে ।
জানতাম পশ্চিমের প্রদেশগুলো পুড়ছে অনেকদিন। গ্রীষ্মকালীন সময়ে এই এক সমস্যা । আগুন লেগে যায় বনান্ঞ্চলে। কিন্তু আমার পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে কেন সেই আগুন মাথায় কাজ করল না। আমি তো অনেক দূরে সেখান থেকে।
আরো তিনটা রাস্তার চয়েস ছিল সেখান থেকে একটা বেছে নিলাম। কদিন আগে দেখেছিলাম, একটা রাস্তায় আগুন জ্বলছে। সামনে দেখা যাওয়া গন্তবের পথ থেকে পুলিশ ঘুরিয়ে পাঠিয়ে দিল অন্যদিকে। কখনো অন্যপথ ভালোলাগা নিয়ে আসে। আর আমার জন্য তো অবশ্যই সোনায় সোহাগা নতুনকে দেখতে পাওয়া। দারুণ এক পথে চলে গেলাম। এত কাছে থেকেও যেখানে আগে কখনো যাওয়া হয়নি।
এখন যেতে একটু বেশি সময় লাগবে তবে কোন বাঁধা নেই। এখন সময় নেই কিছু ঘেটে দেখার এ্যাপয়নমেন্টে পৌঁছানোর জন্য,মাপা সময় আছে।
দুটো রাস্তা বড় আনন্দে একা একা পার হলাম। বায়ে ঘুরে পরের রাস্তায় উঠতেই দেখলাম বিশাল শরীর একটা ট্রাক সামনে। অল্প সময়ে তার কাছে পৌঁছে গেলাম তারপর টানা পঁচিশ ত্রিশ কিলোমিটার তার পিছনে গতি নিয়ন্ত্রন করে চলতে হলো।
যতবার একটু ফাঁকা দেখে এবং রাস্তার সাইন তাকে ক্রশ করে যাওয়ার পারমিট দেয় ততবার ঠিক সেই সময়ে উল্টো পথে গাড়ি আসছে। অথবা রাস্তাটা এমন উঁচু নিচু সামনে, কতটা দূরে উল্টা পাশের গাড়ি আসছে দেখার সুযোগ নেই। যখন ভালো করে দেখতে পেলাম ততক্ষনে সাইন নেই অথবা গাড়ি আসছে। দু তিনবার এটেম নিয়ে ওর পিছনে পিছনেই যাওয়া মনস্ত করলাম।
রাস্তা এমন ফাঁকা থাকে নিয়ম বর্হিভূত রাস্তা ক্রশ করলে কেউ দেখার নাই।
তবে নিয়মটা মানাই অভ্যাস হয়ে গেছে। একদম ফাঁকা চাররাস্তার স্টপেজে না থেমে চলে যাওয়া যায় কিন্ত নিজের অজান্তেই নিয়ম থামিয়ে দেয় তিন সেকেণ্ড অপেক্ষা করে,যদিও জানি কেউ নেই তবু ডানে বামে দেখে তারপর রওনা হই। এবং এই নিয়ম মানার জন্য নিজের ভিতর ভালোলাগা তৈরি হয়।
মাঝে মাঝে আজকাল দু একটা গাড়ির চালককে দেখি নিয়ম না মেনে চলতে বরং আপনি ফাঁকা রাস্তায় তিন সেকেণ্ড থামলে তাদের অসুবিধা হয়। কিছুদিন আগে এমন চৌরাস্তায় আমার সামনের গাড়ি শাই করে পার হয়ে গেল না থেমে। আর বাম পাশ থেকে বেশ দূরে থাকা পুলিশের গাড়িটা ওর পিছু নিয়ে ক্যাক করে ঘাড়টা ধরল।
একদিন শহরের বেশ বড় একটা রাস্তায় আমি সবার সামনে অনেকক্ষন রেড লাইটে দাঁড়িয়ে আছি। বিশাল লম্বা সময় নিচেছ লইট সবুজ হতে। প্রথমে আমি একাই ছিলাম পরে বেশ কটা গাড়ি আমার পিছনে দাঁড়িয়ে আছে। ঠিক পিছনের গাড়িটা হর্ণ দিতে শুরু করল আমাকে। আমি বুঝলাম না, সে কেন এই অসভ্য আচরণ করছে। আমি তো নিয়ম বর্হিভূত কিছু করি নাই, তই চুপচাপ বসে থাকলাম। ভুল করলে অনেক সময় পিছন থেকে হর্ণ দিয়ে সর্তক করে। এখানে হর্ণ দেওয়াটা অভদ্রতা। যেহেতু আমি নিয়মে আছি তাই গা করলাম না।
তিনচারবার হর্ণ দিয়ে আমার নড়াচড়া না দেখে সে আমাকে কাটিয়ে লাল বাতির মধ্যেই লেফট নিয়ে চলে গেল। যা খুবই ডেঞ্চারাস। একজন ইণ্ডিয়ান অথবা শ্রীলঙ্কান মহিলা ছিল চালক। সে ধরা পরেনি সে দিন তবে আমি জানি, এই অভদ্র আচরণ আর নিয়ম ভাঙ্গার ফল সে একদিন ঠিক হাতে নাতে পাবে।
ইন্ডিয়ান এক ড্রাইভার সাসকাচুয়ানের একটি স্কুল বাস চালাচ্ছিল। হকি প্লেয়ারদের খেলায় নিয়ে যাওয়ার জন্য।
সাসকাচুয়ানের দীর্ঘ ক্ষেতি জমির জায়গা গুলো যারা পার হয়েছেন তারা জানবেন দীর্ঘ রাস্তা একাই গ্রামের রাস্তায় চলতে কেমন লাগে। কিন্তু নিয়ম মতন যে সব জায়গায় এক্সপার্টরা অনেক মাপজোখ মাথা ঘামিয়ে, স্টপ সাইন বা অন্য গাড়িকে ক্রস না করার নির্দেশ দিয়ে রেখেছেন। সে সব অনেক সাবধানতার সাথে মানতে হয়। জুনিয়র হকিদলের স্কুল টিমের খেলোয়ারদের পনেরজন স্পট ডেড হয়ে যায় । এবং তেরজন পঙ্গু জীবনের বোঝা বয়ে বেঁচে আছে। শুধু চালকের আদেশ অমান্য করে চলার কারণে।
চারবার স্টপ সাইনে না থেমে চলে পরের বার ঠিক ধাক্কা খায় অন্যপাশ থেকে আসা গাড়ির সাথে। যেখানে তাকে থামতে হতো অন্য গাড়ির যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া। একটু সময় ব্যয় করে জীবন বাঁচানো যায় কিন্তু জীবন চলে গেলে তাকে ফিরিয়ে দেয়া যায় না।
তেরটি ফুটফুটে সুস্থ বাচ্চা আজীবন কত কষ্টের জীবন কাটাবে এই বেখেয়ালি চালকের জন্য। আর পনেরটি পরিবার থেকে যে বাচ্চা গুলো চলে গেল যাদের উজ্জ্বল জীবন ছিল সামনে, সে পরিবার কখনো শান্তি পাবে না আর পরিবারের সদস্য হারিয়ে।
চালকের রেসিডেন্সি বাতিল হয়েছে এবং তাকে ত্রিশ বছরের কারাগার জীবন পার করে ফিরে যেতে হবে ইণ্ডিয়ায়। বিচারক এমনই রায় দিয়েছেন নিয়ম অমান্যকারী চালকের জন্য। এবং যে আসলে হত্যাকারী এতগুলো জীবনের।
প্রসঙ্গ ক্রমে এসে গেলো গাড়ি চালানোর সতর্কতার কথা যা আমাদের দেশে কেউ মানি না। পঁচিশ হাজার ড্রাইভার জোড়ে চালানো টিকেট খেয়েছে গত বছরের করােনা লক ডাউনের সময়। অনেকের ড্রাইভার লাইসেন্স বাতিল হয়ে গেছে ফাইনের সাথে।
আসলে কিছু ভয়ানক রকমের স্পিডি গাড়ির সাথে দেখা হয়েছে বেশ কয়েকবার গত বছর রাস্তায় আমারও। এরা যেন ফাঁকা রাস্তাকে রেসের ফিল্ড মনে করে চলত।
কিছু জায়গা আছে এমন ঢালুতে নামতে হয় তারপরই শহর, সেখানে চট করে পঞ্চাস, চল্লিশে নেমে যেতে হয় নয়তো নিচে বসে থাকা পুলিশ খপ করে ধরে জোড়ে যাওয়ার আনন্দের বারোটা বাজিয়ে দেয়।
চলার পথের রাস্তাটা বড় মনোরম কোথাও দুপাশে উঁচু পাহাড়, তো কোথাও মনে হয় খোলা সবুজ ক্ষেতের বাংলাদেশ। কোথাও বনতল ফুলে ফুলে সেজে আছে। কত রকমের ফূল পথের ধারে আপন মনে হাসছে।
সাজানো বাড়িগুলো পাশে পাশে। মহিলারা ঘাসকাটার ট্রাকটারে চড়ে উঠানের ঘাস কাটছেন। কি সুন্দর ঘাসের সবুজ গালিচা হয়ে যাচ্ছে জঙ্গল সাফ হয়ে। এই মহিলারা হয় তো বড় বড় কর্পোরেট অফিসের কর্মকর্তা, বিজন্যাসম্যান। এখানে সবাই নিজের বাড়ির কাজ নিজে করেন। বিশাল ক্ষেতে যব বা ভুট্টা, ক্যানলা বা ঘাসকাটা, নারীরা একাই হালচাষ থেকে ফসল তোল পর্যন্ত করে ফেলেন। সাথে হাসি মুখে পরিচ্ছন্ন টিপটপ রাখেন বাড়িঘর আসপাশ। কেয়ার করেন বাড়ির সদস্যদের।
আমাকে যেতে হবে দূরে বেশ দূরে প্রায় আশি কিলোমিটার। সময় একঘণ্টা এবং এক ঘণ্টার মধেই পৌঁছে গেলাম। মোটা ট্রাকের পিছনে আস্তে চলেও। কি সুন্দর ব্যবস্থা তাই না।

আমি যাচ্ছিলাম আমার দ্বিতীয় ভ্যাকসিন নিতে। প্রথমেই একজন এগিয়ে এসে ফ্রি পার্কিং করার জায়গা দেখিয়ে দিলেন।
যেখানে গেলাম, সেই কেন্দ্র একটা বিশ্ববিদ্যালয় চত্তর। বাচ্চারা ভ্যালায়ান্টিয়ার। ধাপে ধাপে তারা অপেক্ষা করছে নির্দেশ দেওয়ার জন্য। কোন দিকে যেতে হবে থেকে চৌদ্দ দিনের মধ্যে কোন সিন্টম নেই থেকে, দেশের বাইরে কোথাও যাইনি সব জেনে পরবর্তি ধাপে পাঠালেন। তারা ঢুকার মুখে সব প্রযোজনীয় প্রশ্ন করে আমি কতটা নিরাপদ ভিতরে যাওয়ার জন্য সে বিষয়ে জেনে আরেক জনের কাছে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। এবং সেখানে নাম এবং কার্ড জন্ম তারিখ দিয়ে আমাকে যাচাই করে লাইনে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। কোন ভ্যাকসিন আমার জন্য অপেক্ষা করছে তাও জানালেন। এবং হাত পরিচ্ছন্ন করে নিজের মাস্ক ফেলে পরিচ্ছন্ন নতুন মাস্ক পরে নিতে হচ্ছে এবং আবারো হ্যাণ্ড সেনেটাইজার করতে হচ্ছে। একজন মানুষ ভ্যাকসিন নিয়ে উঠে গেলে একজন চেয়ারটা মুছে স্যানেটাইজ করছেন।
ঠিক ত্রিশ মিনিট অপেক্ষার পালা, শেষ হলেও একজন চেয়ার গুলো মুছে আরেক জনের বসার উপযোগী করছেন । প্রথম ভ্যাকসিনের চেয়ে এবার অনেক ছোট জায়গা। বোঝা গেল সংখ্যা কমে আসছে, ভ্যাকসিন না নেওয়া মানুষের। প্রতিযোগীতা করে ভ্যাকসিন দেয়া হচ্ছে ক্লিনিক গুলোতে। একজন আরেক জনের রেকর্ড ভাঙ্গার চেষ্টা করছে। কে কত ভ্যাকসিন একদিনে দিতে পারেন। কিছু ক্লিনিক রাত দিন চব্বিস ঘণ্টা ভ্যাকসিন দিচ্ছে।
অল্প বয়সীরা এখন অনেক বেশি লাইনে। তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে চায় তাই সুরক্ষা কবজ ভ্যাকসিন নিয়ে নিচ্ছে। আবার এত সুবিধার পর কিছু মানুষ এখনো বিশ্বাস করে না ভ্যাকসিন তাদের বাঁচাতে পারে।
আমি আরো আগে নিতে পারতাম তবে অন্য মানুষদের নিতে সুবিধা দিয়ে অপেক্ষায় থাকলাম যেহেতু আমার জায়গাটা অনেক মানুষের ভীড় নেই হটস্পট না। কত মানুষকে ঠেলাঠেলি করে বাসে চলতে হয় কাজে যেতে হয়।
আবার কিছু বাংলাদেশির খবর জানলাম তারা দেশে দুটো ভ্যাকসিন নিয়ে এসে এখানে আরো দুটো নিয়ে নিজেদের সুরক্ষা করছেন।
অথচ বাংলাদেশে অনেক মানুষ ভ্যাকসিন চেয়েও পাচ্ছে না।
একটা অভিজ্ঞতা এত ভালো লাগল। এখন যে কোন দোকানপাট বা অফিসে গেলে হ্যাণ্ড স্যানেটাইজ করে ঢুকতে হয় দরজায় রাখা তাদের বোতল থেকে তরল নিয়ে। অনেক ক্ষেত্রে হ্যাণ্ড সেনেটাইজার হাতে দয়ার সাথে সাথে হাতের চমড়ায় তার ভয়াবহ রকম বাজে প্রতিফলন দেখা যায়। শুষ্ক হয়ে যায় চামড়া। বা স্কিন উঠে আসে এমন মনে হয়। অনেক সময় জ্বালা পোড়াও করে। কিন্তু এখানে সরকারের দেয়া মাস্ক পরে যেমন হালকা আরাম এবং এবং নিঃশ্বাসের সুবিধা পেলাম তেমনি হ্যাণ্ড সেনেটাইজার ব্যবহার করেও মনে হলো চমড়া যেন মোলায়েম হয়ে গেছে।
সরকারী কাজে কোন ফাঁকি নাই। দেশে শুনলাম অনেক ক্লিনিকে হ্যাণ্ড সেনেটাইজারের জন্য দাম নেয় আস্ত বোতলের । অথচ আপনি হয়ত একবার কি দুবার মাত্র ব্যবহার করেছেন। জনগনের গলা কাটার কি সুন্দর ব্যবস্থা!

এখন অনেক বেশি প্রয়োজন বাংলাদেশের মানুষের ভ্যাকসিন নিয়ে নেয়া। শুনেছি ভ্যাকসিন দুটো নিয়েও অনেকে অসুস্থ হচ্ছেন । জীবন অবসানও হচ্ছে। কারণ ভ্যাকসিন নিলেই আপনি সুরক্ষিত নন শত ভাগ। মাক্স এবং পরিচ্ছন্নতা জরুরী। মুখে হাত দিবেন না কেউ ভুল করেও প্লিজ। এই অভ্যাসটা নিজের স্বার্থে চালু রাখেন।
বিজ্ঞানই এক মাত্র রক্ষা করতে পারে এই মহামারী থেকে বিজ্ঞানীদের নির্দেশনাগুলো মেনে চলুন।
আমার মন পরে আছে বাংলাদেশে কিন্তু এখন যে ভাবে বাড়ছে ডেলটা ভ্যারিয়েন্ট দেশের সবার জন্য মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে। তারপরও আশা করি এই মহামারী কাল শেষ আমরা করবই। ফিরব হাসিখুশি স্বাভাবিক জীবনে।
ভ্যাকসিন নিয়ে অনেকটা সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাজানো বাগানে বসে ছিলাম। কত অদ্ভুত ধরনের গাছ ফুলে ফুলে সুন্দর করে রাখা। একা বসে থাকতেও ভালোলাগল। তারপর ফিরে এলাম অন্য একটা পথ ধরে।
নাহ রেড লেইকের কোন বাঁধা আমার পথে পরেনি। তবে বনাঞ্চল পুড়ছে যা মন খারাপ করে দেয়। নিশ্চয়ই কোন অসর্তক মানুষের ফেলে দেয়া আগুন ছড়িয়ে গেছে বিশাল ভূমি ব্যাপী। পুড়ছে গাছ।
একটা নদী আছে পথে আঁকাবাঁকা যেন আমাদের ছোট নদী, চলে বাঁকে বাঁকে। গত কয়েক দিনের বৃষ্টি শেষে টইটুম্বর হয়ে আছে নদী জলে। অনেকে মাছ ধরছেন সেই জলে।
প্রচুর রোদের আলো ছিল আমি বেশ খানিকটা সময় ব্রীজের উপর দাঁড়িয়ে মাছ ধরা দেখলাম। এখন বাড়ি ফেরার জন্য আমার কোন তাগদা নেই।
সব কাজ গুছিয়ে রেখেছি। বাড়ি গিয়ে গোসল দিয়ে খেয়ে শুধু আরাম করব তিনচারদিন, রি এ্যাকশন যদি হয় বিছানায় শুয়ে কাটিয়ে দিতে পারব। ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে গরম দিয়ে খাবো আর লিখব, পড়ব।













মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ৩:৩৪

কামাল১৮ বলেছেন: সুন্দর অভিজ্ঞতার কথা পড়তে পড়তে আনমনা হয়ে যায় মন।অনেক দিন পর অত বড় লেখা পড়লাম।ভালো লেগেছে

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫১

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কামাল১৮
লেখাটা বড় হয়ে গেছে এত লিখতে লিখতে বোঝতেই পারিনি।
তাও ভালোলাগা নিয়ে পড়েছেন জেনে খুব আনন্দ হলো।

ভালোথাকুন

২| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:০৪

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: সুন্দর তথ্যবহুল পোষ্ট।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৬ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ কবিতা ক্থ্য

তথ্যটা বের করে নিয়েছেন লেখার ভিতর থেকে সেটাই জরুরী।

শুভেচ্ছা ভালো থাকবেন

৩| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:৪০

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে কয়েকটি বিষয় আমার কাছে আরো পরিষ্কার হয়েছে।

১। পশ্চিমের স্টেটগুলোর অবস্থা দিন দিন খারাপ হচ্ছে বহু বছর ধরেই এবং খুব সম্ভব এই ধারা অরো অব্যাহত থাকবে। বিশেষ করে অনেকেই ক্যালিফোর্নিয়া ছাড়ছে বিশেষ কিছু কারণেই। ওয়াইল্ড ফায়ার, প্রশাসনিক ব্যবস্থার দুর্বলতা, ব্যয়বহুল জীবন যাত্রা, বিশাল জনসংখ্যা, অবৈধ অভিবাসী, গৃহহীন মানুষের আধিক্য আর সম্প্রতি যোগ হয়েছে পানির সংকট।
২। রাস্তায় চলাচলের আইন না মানার প্রবণতা তুলনামূলকভাবে বাইরের দেশ থেকে আসা লোকজনের মধ্যেই বেশী বলে আমার ধারণা ছিলো বিশেষ করে তৃতীয় বিশ্বের এবং কিছু ইস্টার্ন ইউরোপিয়ান দেশের মানুষগুলো মধ্যে এই প্রবণতা অত্যন্ত ভয়াবহ। অন্তত নিউ ইয়র্কে গত ১৫ বছর ধরে আমি সেটাই দেখে আসছি। আপনার লিখা পড়ে মনে হলো আমার ধারনা নিতান্তই শতভাগ ভুল নয়।
৩। যদিও উদ্দেশ্য মহৎ তবুও বলবো ক্লিনিকগুলোতে প্রতিযোগীতা করে ভ্যাকসিন দেয়ার মূল কারণ টাকা। অনেকটা নিউ ইয়র্কে যেমন রাস্তা-ঘাটে হেলথ্ ইনস্যুরেন্স কোম্পানীগুলোর লোকজন টেবিল-চেয়ার পেতে বসে থাকে সবাইকে স্বাস্থ্য সেবার কার্ড ধরিয়ে দেয়ার জন্য। বিষয়গুলো স্বাভাবিকভাবে দেখলে মনে হয়, কত উদার ব্যবস্থা। কিছু দিন পরে দেখা যায় সামান্য এ্যসপিরিন এর দাম ১৮ ডলার চার্জ করেছে।

কিছুদিন আগে নিয়মিত ভিজিটের অংশ হিসেবে ডক্টর দেখিয়ে আসার পর ইনস্যুরেন্স কোম্পানীর সাইটে গিয়ে দেখি ২০ মিনিটের ভিজিটের জন্য ৩৫০ ডলার চার্জ করেছে। সেই ২০ মিনিটে কেমন আছি, ওষুধ নিয়মিত খাচ্ছি কি না জিজ্ঞেস করার পর প্রেশার আর ওজন মাপা ছাড়া আর কিছুই করেনি। ভিজিট শেষে বাসায় আসার পথে ফার্মেসি থেকে ওষুধ নিয়ে এসে দেখি সেখানেও ৩০০ ডলার চার্জ করেছে। মোটা দাগে প্রায় ৭০০ ডলার হাওয়া। তদুপরি প্রতি মাসেই ইনস্যুরেন্স কোম্পানী বেশ কিছু টাকাও হাতিয়ে নিচ্ছে। এগুলো সবই ব্যবসার অর্ন্তগত। যাইহোক, এখানে এটাই জীবন।

বাংলাদেশের ভয়াবহ অবস্থা দেখে মাথা ঠিক রাখা কঠিন। ক'দিন পরপর লোকজন ঢাকা ছাড়ছে আর ঢাকায় আসছে। পত্রিকার পাতায় ছবিগুলোতে শুধু মাথা দেখা যায়। বেশীরভাগ মানুষের মুখে মাস্ক নেই, দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছে। কেউ কেউ মাস্ক নাকের নিচে, মুখের নিচে, হাতে, গলায় ঝুলিয়ে চলছে। এদের কে বোঝাবে যে মৃত্যু তার পাশেই দাড়িয়ে আছে হয়তো। তাই এখন আর মৃত্যুর খবর শুনে কষ্ট পাই না।

যাইহোক অনেক কথা লিখে ফেলেছি। সবিস্তরে লিখার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সুস্থ আর নিরাপদ থাকুন। ধন্যবাদ।

১৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইফতেখার ভূইয়া
দারুণ ভাবে পয়েণ্ট আউট করেছেন।
ক্যালিফোর্নিয়ার গৃহহীন মানুষ নিয়ে লেখার ইচ্ছা আমার অনেকদিনের। কিছুটা লিখে রেখে দিয়েছি আর ধরা হয়নি। এত তারা ঝকঝক বিলাসী একটা শহরে এত মানুষ পথে জীবন কাটায়। চোখে না দেখলে তা বিশ্বাস করা অকল্পনিয়।
কিছু মানুষ সরে যাবে কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ তো যেতে পারবে না। সমস্যার সমাধান করতে হবে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিয়ে।
পানির সমস্যাটাও কঠিন হচ্ছে পৃথিবী জুড়ে শুধু ক্যালিফোর্নিয়া নয়।
পরিবেশবাদীদের কথা কেউ শোনে না কিন্তু বাসি হলে তাদের কথাই ফলে।
রাস্তায় নিয়ম নামায় তৃতীয় বিশ্বের লোকজনের প্রবনতার আপনার ধারনা সঠিক। আমারও তাই মনে হয়। কেউ খুব আস্তে চলবে এবং কেউ জোড়ে যাবে। তৃতীয় বিশ্বের মানুষজন তো নিয়ম না মেনে গায়ের জোড় দেখানোয় ওস্তাদ।
ইস্টার্ন ইউরোপিয়ান বা ইউরোপিয়ানরা তাদের দেশে খুব জোড়ে চলে। সেই স্বভাবে হয় তো জোড়েই যায়।
তবে নিয়মের পুলিশ রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে এদের ধরার জন্য।
এখানে স্বাস্থ সেবা পুরো সরকারের নিয়ন্ত্রণে। জনগণকে পয়সা দিতে হয় না। আর ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য সব ক্লিনিকগুলোকে ভ্যাকসিন সরকারই সাপ্লাই দিয়েছে।
হট সপ্ট গুলোও প্রাদেশিক সরকারের ত্বত্তাবধানে খোলা হয়েছে। আগে রেজিস্টশন না করেও যেখানে ভ্যাকসিন নেয়া যায়।তবে অপেক্ষার পালা ভীষণ রকম দীর্ঘ। তবু মানুষ ভ্যাকসিন নিয়ে নিতে চাচ্ছেন সেজন্য লম্বা সময় ধরে অপেক্ষাও করছেন লাইনে।
যত দ্রুত ভ্যাকসিন দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরা যায় সরকার সেজন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে এখন।
বাংলাদেশেও তো সরকারি ভাবে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। এখন গ্রামে গঞ্জে সব জায়গায়র মানুষকে ভ্যাকসিন দিয়ে দিলে উর্ধগতির এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে হয়তো।
শুভেচ্ছা থাকল ভালো থাকবেন

৪| ১৬ ই জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: দেশ নিয়ে গভীর উদ্বেগ -দেশের প্রতি আপনার অকৃত্তিম ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ!

আমি ভ্যাকসিন একটা নিয়ে তিন মাস বসে আছি - পরের ভ্যাকসিন কবে আসবে জানিনা :(
আইনের প্রতি আপনার শ্রদ্ধাবোধ দেকে আমি বিমোহিত হলাম। ভাল থাকুন -সুস্থ্য থাকুন

১৭ ই জুলাই, ২০২১ রাত ১:০১

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ শেরজা তপন
আসলে দেশ নিয়ে সব মানুষই ভাবেন। বিশেষ করে যারা দূরে থাকেন দেশ থেকে। দেশের সাথে সম্পর্ক তো কাটানো যাবে না কিছু তেই। সব প্রিয়জন তো দেশেই থাকেন। তাদের জন্যও উদ্বিগ্নতা অনুভব করি।
পেয়ে যাবেন দ্রুত দ্বিতীয় ভ্যাকসিন আশা করছি। অন্তত অর্ধেক সুরক্ষিত হয়ে আছেন। সাবধানে থাকবেন।
এখানেও আঠাস দিনের গ্যাপকে টেনে চারমাস পর্যন্ত নিয়ে গেছে।
আমি প্রায় আড়াই মাস পরে পেলাম।
পৃথিবী জুড়ে ভ্যাকসিনের অভাব। শুনলাম এখানে সবাইকে দুই ডোজ দেয়া প্রায় সারা । উদবৃত্ত ডোজ পাঠিয়ে দেয়া হবে যে সব দেশ ভ্যাকসিন পায়নি সেখানে।
নিয়মগুলো এত সুন্দর করে রাখা আছে তার মধ্যে দিয়ে গেলে সহজে সব কাজ হয় বরং উল্টা পাল্টা করলেই ঝামেলা বাড়ে। একটা উদাহরণ লিখলাম দেখেন কত বড় ক্ষতি হলো ।
আমাদের দেশের মানুষের মধ্যেও আইনের প্রতি শ্রদ্ধা বাড়ুক নিয়ম মাফিক কাজ করুক এই আশা করি সব সময়।
অনেক ভালো থাকুন
শুভেচ্ছা রইল

৫| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


অনেক ঝক্কি ঝামেলা পাড়ি দিয়ে
প্রায় ৮০ কিলোমিটার পথ মারিয়ে
মনোরম পরিবেশে টিকা দিতে
পেরেছেন , স্বস্থির নিঃশ্বাস ফেলে
সিনিক বিউটি উপভোগ করে ঘরে
ফিরেছেন শুনে ভাল লাগল ।
ফিরতি পথের সিনিক বিউটি বর্ণনা
কল্পনা করে সিনিক সানসেটের
দৃশ্যটি কল্পনায় খুব সুন্দর ভাবেই
ভেসে উঠেছে ।


অআপনিতো বেশ আরাম করেই টিকা নিলেন
আমার এখানে ভেকসিনের জন্য ভেকসিন দেয়ার
সেন্টারে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে হাটতে হাটতে জান
শেষ , নীচের ছবি দুটিতে দেএখেন বাদিকের
বিশাল খাজকাটা ভবনে ডুকে ১০/১২ হাত দুরে
দুরে থেকে লাইন ধরে মিনিট ১০ পেচ পোচ পারি
দিয়ে পরের বড় গোলাকার ভানটির মাছ ভেকসিনেশন
সেন্টারে ডুকে তার পরেও প্যাচানো পথ ধরে মিনিট
বিশেক চলার পরে টিকা দানের আমার সিরিয়াল
নাম্বারের টেবিলে যেতে প্রায় ৩০ মিনিট লেগে গেছে,
সময় লাগার কারণ সামনের লোকের সিরিয়াল ডপাওয়ার
পরে আমরা পিছনের সারির লোক সামনে এগোতে পেরেছি।


৬| ১৯ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৯:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

উপরের মন্তব্যের বাকি অংশ--এটা

উপরে মন্তব্য লেখার সময় ঘুমের ঘোরে কেমনে জানি
মন্তব্যটি সম্পুর্ণ ও এডিট করার আগেই আঙ্গুলের
খোঁচা লেগে প্রকাশ হয়ে গেছে , বানান প্রমাদে ঠাসা সেটা ।
যাহোক, লেখাটি এখানে এসে শেষ করার প্রয়াস নিলাম
ভুলভ্রান্তি সেখানে রয়েই গেল করার কিছুই নেই আমার ।
যাহোক মধুর সিনিক বিউটির ২/১ টা ছবি টবি দেন ,
দেখে চোখ জুড়াই ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল

১৯ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:০৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: বলেছেন: কোন সমস্যা নাই আমি ঠিকই পড়তে পারছি। অনেকে বানান খুব ধরেন, আমি ও নিয়ে ব্যাস্ত হই না। আমারও ভুল হয়ে যায় বানান। এডিট করার সময় থাকে না অনেক সময়।
আপনার তো দেখি ভালো ব্যায়াম হয়েছে।
এত দীর্ঘ হাঁটা পথ বয়স্ক মানুষের জন্য সমস্যা হচ্ছিল না। অবশ্য এখানে দেখেছি আশি, নব্বই ঠিক দাঁড়িয়ে আছেন লাইনে একা একাও।
কিছু হট স্পটে মানুষ দীর্ঘ সময় লাইন দিয়ে ছিল। সেখানে রেজিস্টেশন করতে হয়নি যে যাবে সেই পাবে। প্রথম দিকে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে শেষে ভ্যাকসিন পায় নাই। শেষ হয়ে গেছে এমনও হয়েছে।
এখানে রেজিস্টেশন করে যাওয়া ক্লিনিক গুলোতে পনের মিনিটও অপেক্ষা করতে হয় না। ভ্যাকসিন নিতে তো এক সেকেণ্ডও লাগে না। তবে দু চার মিনিট সময় নেন ডাক্তার বা নার্স যে দিচ্ছেন তিনি কথা বলে। কিন্তু আগের ফর্মালিটিসগুলো কয়েক মিনিটে শেষ হয়ে খানিকটা অপেক্ষা লাইনে।
ভ্যাকসিন নিয়ে এখন আর কেউ আধ ঘন্টাও বসে থাকেন না।
আর পার্কিং থেকে ঢুকার পথ তিন মিনিট হাঁটা পথ। বিশ্ব বিদ্যালয়ের ফুড কোর্টের খোলা বিশাল চত্তরে
ছোট ছোট বুথ করা হয়েছে। আর পরে বসে থাকার জন্য দূরে দূরে চেয়ার সাজিয়ে রাখা হয়েছে।
খুবই সুশৃঙ্খল ব্যবস্থা।
আমাকে একটু দূরে যেতে হলো ড্রাইভ করে। কারন প্রথম ভ্যাকসিন নেওয়ার সময় ভ্যাকসিনটাও চয়েজ করেছিলাম আর আমার এলাকার মধ্যে ওখানেই সেটা দেওয়া হচ্ছিল। তাই দূরের ক্লিনিকটা নিতে হয়েছিল। ভ্যাকসিন যে কোনটা নিতে চাইলে পাঁচমিনিটের দূরত্বেও ছিল। তবে বেশ একটা লং ড্রাইভ হয়ে গেলো আমার জন্য মন্দ না। ফিরতে ফিরতে বিকাল হলেও সূর্যাস্ত দেখা হয়নি। শীতকাল হলে অন্ধকার হয়ে যেত। ঠাঠা রোদে পুড়তে পুড়তে ফিরলাম।
প্রথম ভ্যাকসিন নেয়ার পর তিনচার ঘণ্টা এ পথ সেপথ ঘুরে টুরে ফিরেছিলাম।
আচ্ছা আলাদা কয়েকটা ছবি পোষ্ট করে দিব।

শুভকামনা রইল ভালো থাকুন

৭| ২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৩:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

২৩ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:০৬

রোকসানা লেইস বলেছেন: ঈদ মুবারক।
আশা করি ঈদ ভালো হয়েছে। এখন মজা করে কোরবানির মাংস খাচ্ছেন।
শুভকামনা

৮| ২২ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ৮:২৬

বিজন রয় বলেছেন: যত দ্রুত ভ্যাকসিন দেওয়া যায় ততই ভাল।

ভাল লিখেছেন।

২৩ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:১০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ বিজন রয়।
অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম।
এখন একটাই উপায় যত দ্রুত ভ্যাকসিন দেওয়া হবে তত করোনা দূর্বল হবে। আক্রান্ত হলেও মৃত্যু হওয়ার আশংকা কম থাকবে।
কিছু দেশ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যাচ্ছে ভ্যাকসিন নেয়ার পরই।

৯| ২৪ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১০:৪৫

শোভন শামস বলেছেন: বাস্তবতার নিরিখে কাব্যিক পথ চলা সাথে প্রবাসের আমেজ, আপনার চোখে প্রবাস জীবনের গল্প পাঠককে টানবেই, সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন।

১০| ২৫ শে জুলাই, ২০২১ রাত ২:১৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোভন শামস
ভালো কম্লিমেন্ট দিলেন। পাঠক যদি লেখা পড়ে ভালোলাগায় ডুবে তবেই লেখার আনন্দ সার্থকতা। আপ্লুত হলাম জেনে।
সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন সাবধনে থাকুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.