নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগ তিন: ফুল পাখিদের সাথে ভাব

২৭ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

১।
লাল গালিচা মাঠ



একটা মাঠ যদি হয় লাল রঙের তবে আমাদের দৃষ্টি আকৃষ্ট হবেই তার দিকে। সময়টা ছিল এপ্রিলের শেষ এবং মে মাসের শুরুর দিক। প্যারিস থেকে প্রায় ছয় ঘণ্টার পথ পারি দিয়েছিলাম বেলজিয়ামে ট্রেনে করে। ট্রেনের জানালা ছূঁয়ে যাচ্ছিল মাঝে মাঝেই দিগন্ত বিস্তৃত লাল মাঠ ।
অবশেষে সেইই মাঠের আকর্ষণে একদিন গাড়িতে ঘুরে ঘুরে সেই মাঠের মধ্যে প্রবেশ করলাম। অজস্র লাল ফুল ফুটে আলোকিত করে রেখেছে পুরো ভ্যালি এলাকা।
লালপপি ফুলের মাঠ এক দারুণ সৌন্দর্য নিয়ে জেগে উঠে বসন্ত কালে । এরা আপন মনে ফোটে বন্য ফুল। আমার সৌভাগ্য পৃথিবীর এই অকৃত্তিম সুন্দরের সাথে আমার দেখা হয়েছে কয়েক বার। দূর থেকে যেমন দেখা যায় লাল গালিচা বিছানো মাঠ জুড়ে কাছে গেলে কাছের দৃশ্য ফাঁকা ফাঁকা মনে হয় কিন্তু দূরের দিকটা ঘন লাল রঙ।

২। বেগুনি সুগন্ধ



ল্যাভেণ্ডার গাড় থেকে হালকা বেগুনি গাড় নীল এবং সাদার মধ্যে দেখা যায়। নানা প্রজাতির ছোট ছোট এই ফুলে অত্যাশ্চর্য নরম সুগন্ধ। এমন কি গাছের পাতাও সুগন্ধে ভরা। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার ঔষধ হিসাবে প্রাচীন কাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। ল্যাভেণ্ডার চা, তেল, সুগন্ধী পারফিউম অনেকের খুব পছন্দ।
শুকনো পাতা, ফুল কাপড়ের ভাজে রাখা হয় পোকা না ধরার জন্য। তেমনি বালিশের পাশে ঘরে অনেকেই লেভেণ্ডার ফুল রেখে দেন এ্যারমেটিক প্রভাবে রিলাক্স হওয়ার জন্য।
ল্যাভেণ্ডার অনেকদিন আমার পছন্দের তালিকায় যোগ হয়েছে । নিজের বাগানটি এখনও এমন করে গড়তে পারিনি। তাই সময় সুযোগ মতন কাছেই এই বাগানে গিয়ে সময় কাটিয়ে আসি।

৩। সূর্যের আলোয় রাঙা


পরন্ত বিকালের শেষ আভায় লজ্জাবতি রঙে রাঙ্গা হয়ে উঠেছে সূর্যের শেষ চুমুতে। বিশাল বড় গাছটি ভর্তি ফূল আর ফুল। সাদা রঙের আপেল ফুল এমন রঙিন হয় সূর্যে রশ্মীর ছোঁয়ায়।


৪। নীড়ে ফেরা



লেইকের পাড়ে আপন মনে খেলছিল পাখিগুলি। যখন সূর্য পাটে বসল। পূর্ব আকাশে ছড়ালো গোলাপি আভা। তখন দল বেঁধে এক সাথে উড়াল দিল । অপূর্ব মায়া ছড়িয়ে। মনে হলো যেন তাদেরকেও বলা আছে সন্ধ্যার পর বাড়ি ফিরে এসাে তাড়াতাড়ি খেলা শেষে।
উড়ে যাওয়া পাখির ঝাঁককে তাড়াতাড়ি ধরে ফেললাম, আমার ছবিতে। ডানা ছড়ানো এক ঝাঁক গাঙ্গচিল।



৫। হলুদ ফিজেন্ট



হলুদ এই ছোট পাখিগুলো ওরা জানে এখানে এলেই খাবার পাওয়া যাবে। বসন্ত এলেই উড়ে আসে। কোন কষ্ট করতে হয় না খাবার খোঁজার জন্য। দল বেঁধে গাছে বসে থাকে আর একজন একজন করে এসে খেয়ে যায় খাবার নিয়ম করে।


৬। কাঠঠোকরা



সব পাখি শীত এলে দক্ষিণে উড়ে গেলেও এই কাঠঠোকরা আমার জন্য রয়ে যায় বাড়ির মাঝেই। মাঝে মাঝেই শুনি তার ঠক ঠক শব্দ তুলে খাবার খোঁজার শব্দ। গাছের মাঝে লুকিয়ে থাকা পোকা মাকড় ঠিক খুঁজে বের করে খাওয়ার জন্য। নিস্তব্ধ শীতকালটা ও মাতিয়ে রাখে। ঠকঠক শব্দের দ্যোতানায়।


৭। বনতিতির



বনতিতির গুলো লম্বা লম্বা পা মেলে এত জোড়ে হাঁটে। ওদের সাথে হেঁটে সব সময় হেরে যাই। তবে প্রায় সময় ওরা আমাকে দেখতে আসে উঠানে গা ছড়িয়ে বসে থাকে। ওরাও শীতকালে এখানেই থাকে। মাঝে মধ্যে শীতকালেও দেখা দিতে আসে। ওরা দলবদ্ধ হয়ে থাকে। একা একা থাকে না । ওদের মধ্যে পারিবারিক বন্ধনটা বেশ জোড়দার।



৮। শকুন



বাজ অথবা শকুন ঠিক নামটা জানি না কিন্তু ওদের দেখা পাই প্রায় সময়। ডানা মেলে উড়ে। চক্কর দেয় আবার বসে থাকে। সেদিন বসন্ত সময়ে আমিও রোদ পোহাচ্ছিলাম। সেও ডানা মেলে রোদ পোহাচ্ছিল। খুব কাছে পেয়ে গেলাম ছবির ল্যান্সে। আর আকাশটা ছিল অপূর্ব নীল। নীল আকাশের মাঝে তার অবয়ব ফুটেছে বেশ।



৯। ভালোবাসা



বসন্ত এলেই এমন দৃশ্য সারাদিন দেখতে হয়। পাখিরা ভাব ভালোবাসা করে।




১০। একঝাঁক ছোট পাখি



এই পাখি গুলোর নাম লারক। যখন হাওয়ায় উড়ে কালো হলদে পাখি আমি কেবল মুগ্ধ হয়ে চেয়ে থাকি উড়ন্ত ওই পাখির ঝাঁকের কাছে আমার অনেক ঋণ আছে । এরা দল বেঁধে ঢেউ তুলে উড়ে আকাশে। প্রথম যেদিন দেখেছিলাম চলছিলাম ট্রেনে। ওরাও যেন লম্বা ট্রেনের মতন চলছিল সাথে সাথে ঢেউ হয়ে। অনেকগুলো পাখি এক সাথে যেন আস্ত একটা বড় পাখি বানিয়েছে । খোলা আকাশে পেয়ে তাদের বেঁধে রাখলাম আমার কাছে ক্যামেরার ক্লিক মেরে।



১১। পৃথিবীর সব চেয়ে ছোট পাখি



এক সময় ভাবতাম পৃথিবীর সব চেয়ে ছোট পাখি হামিংবার্ড ওর সাথে দেখা হওয়ার কোন সুযোগ নাই। অথচ এখন ওরা আমাকে ঘিরে থাকে । অদ্ভুত দ্রুত গতিতে উড়ে। কত রকম রঙ ওদের ছোট গা ভর্তি। কেউ নীল কেউ সবুজ কেউ বা লাল হলুদ।
আমি তাদের জন্য খাবার বেড়ে দেই। কখনো আমার খুঁজে ঘরেও ঢুকে পরে। এই পাখিটা ঠিক সন্ধ্যা বেলা ঘরে ঢুকে পরেছিল। সন্ধ্যায় তাকে আর বাইরে ছেড়ে দিইনি। যত্ন করে ছোট একটা তুলার বিছানা করে রাতে তাকে শুতে দিয়েছিলাম। খেতে দিয়েছিলাম মধু।
সকালে তাকে গাছে ছেড়ে দিলাম।



১২। পৃথিবীর সব চেয়ে বড় পাখি



উটপাখি মাটিতে মুখ গুজে বসে নেই দৌড়ে চলে এলো কাছে। এত্ত বড় পাখি কিন্তু উড়তে পারে না। কিন্তু দৌড়ায় ভীষণ জোড়ে। গাড়ির জানলা খুলতেই মুখ ঢুকিয়ে দেখে নিল কে আছে। তারপর খাবার নিয়ে চলে গেলো লম্বা পা ফেলে। ওর সাথে দেখা হলো আফ্রিকান লায়ন সাফারিতে

ছবি কপি করবেন না কেউ।



মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: খুব সুন্দর

২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১:২২

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মহাজাগতিক চিন্তা

২| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০১

হাবিব বলেছেন: নয়নাভিরাম

২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১:২৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ হাবিব স্যার

৩| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১২:১৯

ইসিয়াক বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ।
শুভকামনা রইলো আপু।

২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১:২৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইসিয়াক

৪| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:০২

শায়মা বলেছেন: বাব্বাহ! এত পাখি কোথায় পেলে আপুনি???

পাখিরা বড়ই সৌন্দর্য্য কিন্তু উটপাখি জানালায় মুখ ঢুকালো!!!!!!!

আমি হলে সকল বাহাদূরী শেষ হয়ে যেত!!! ভয়েই তো গাড়ি ফেলে পালাতাম!!!!!!!!!!

২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১:৩০

রোকসানা লেইস বলেছেন: উট পাখি বাদে সব পাখি আমার বাড়িতে আমার সাথে দেখা করতে আসে। তখন সুযোগ পেলে ধরে রাখি তাদের আমার ক্যামেরার ছবিতে আমার কাছে। সেখান থেকে দিলাম তোমাদের দেখতে ।

হা হা হা না মাথা ঢুকালেও ওরা আক্রমণ করে না। জানে গাড়িতে থাকা লোকজন মারবে না খাবার দিবে। ওরা বেশ ট্রেইন্ড। সাফারি পার্কে ঘুরতে গেলে আমরা বন্দী হয়ে থাকি গাড়ির ভিতর আর জীব জন্ত খোলামেলা ঘুরে বেড়ায়। অনেক সময় পথ আটকে বসে থাকে সিংহ তারা যতক্ষণ না নাড়বে চুপচাপ অপেক্ষা করতে হয়। গাড়ি ছেড়ে পালাতে গেলে আরো বিপদ হতে পারে শায়মা ।
শুভেচ্ছা জেনো

৫| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:০৩

নিয়াজ সুমন বলেছেন: পাখির রাজ্যে মন হারিয়ে গেলো যে..। :)

২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১:৩২

রোকসানা লেইস বলেছেন: তাই ঘুরে ফিরে দেখতে থাকুন পাখিদের। তবে সব চেয়ে মজা লাগে বাস্তবে ওরা যখন আপনমনে ডাকে নিজেদের মধ্যে খুনসুটি করে তা দেখতে।
শুভকামনা রইল নিয়াজ সুমন

৬| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ১:৩৪

সামিয়া বলেছেন: অসাধারণ! কাঠঠোকরার ছবিটি তুলতে অনেক কষ্ট হবার কথা।

২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১:৩৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ সামিয়া।
নাহ খুব একটা কষ্ট হয়নি। কয়েকদিন খেয়াল করলে দেখা যায় কিছু পাখি প্রায় প্রতিদিন এক সময়ে ঘুরে ফিরে আসে। সেই সময়ে অপেক্ষায় থাকলে ঠিক তাদের পাওয়া যায়।
শুভেচ্ছা রইল

৭| ২৭ শে জুন, ২০২১ দুপুর ২:০৬

ঢুকিচেপা বলেছেন: সবগুলো ছবিই দারুণ।
পাখির ছবি প্রতিটাই আলাদাভাবে সুন্দর।

শুভকামনা রইল।

২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:০২

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ভালোলাগল আপনার মতামত জেনে।
শুভেচ্ছা রইল ঢুকিচেপা

৮| ২৭ শে জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১৭

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি

২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:০৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ভালোলাগল জেনে
শুভেচ্ছা কাজী ফাতেমা ছবি

৯| ২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ২:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



সবগুলি ছবিই খুব সুন্দর ।
৯ নম্বরটি বেশী সুন্দর
এর থেকে ভাল বিষয়
আর কিছু হয় না :)
শুভেচ্ছা রইল

২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:০৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ভালোলাগল জেনে।
৯ নাম্বারে আলাদা অনুভুতি সুখ ভাব


ধন্যবাদ শুভকামনা

১০| ২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ৮:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: পাখিদের সাথে এত ভাব ভালবাসা আপনার- দারুন মুগ্ধ হলাম!!!
বন তিতিরগুলোর সাথে যেমন আত্মিক বন্ধনে জড়িয়ে গেছেন তাতে ওদের স্টুডিও ফটোগ্রাফি করতে পারেন :)
হার্মিং বার্ড-কে তুলোর বিছানায় শয়াতে পারা চাত্তিখানি কথা নয়- যেভাবে সারাক্ষন ফুড়ুৎ ফুড়ুৎ করে !!
ওটা চিল সম্ভবত( ঈগল নয় সম্ভবত- শকুন তো নয়-ই) ছবিটা দারুন হয়েছে।
সব মিলিয়ে আমার পক্ষ থেকে এ! কিন্তু পাখিদের প্রতি মমত্ববোধের জন্য এ-প্লাস :)

ভাল থাকুন

২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:২০

রোকসানা লেইস বলেছেন: শীতটা খুব নিস্তব্ধ তুষার আবৃত থাকতে হয় বসন্তের সারা পেলেই পাখিরা আসতে শুরু করে তখন বাইরে যেন প্রাণের সঞ্চার হয়। গাছে তখনও পাতা হয়নি তাই তারা যেদিকে যায় বেশ দেখা যায় তাদের কাজকাম।
হাহাহা তা ভালো বলেছেন। স্টুডিওতে বনতিতির নিজেই আসে পোজ দিতে। এই শীতে ওরা এসেছিল ওদের কথা লিখেছিলাম ছবি পোষ্টের আগের একটা পোষ্টে।
আসলে কঠিন ধরা তবে দরজা খোলা পেয়ে ঘরে ঢুকে এমন চক্কর দিচ্ছিল বেরুনোর পথ আর পায় না। অনেক্ষন চক্কর দিয়ে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিল তাই ধরেতে পেরেছিলাম। খুব হাফাচ্ছিল, মধু খেতে দিলাম। আমার হাতের পাতায় বসে খেলো। এবং শান্ত বাচ্চার মতন ঘুমিয়েও ছিল সারা রাত।
প্রাণীরা কিন্ত মায়াটা বুঝতে পারে।
অনেক ধন্যবাদ এ আর এপ্লাস দেয়ার জন্য।
শুভেচ্ছা রইল

১১| ২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ৯:১৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার যতসব পাখির ছবি সেই সংগে পাখির প্রতি আপনার মমত্ববোধ আমাকে মুগ্ধ করেছে। আমিও পাখি প্রচন্ডরকম ভালোবাসি।

২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৩০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী।
প্রকৃতির অসাধারন রূপ পাখি ফুল ভালো না বেসে থাকা যায়, বলুন।
শুভকামনা

১২| ২৮ শে জুন, ২০২১ সকাল ১১:৫৬

শাহিন-৯৯ বলেছেন:



অসাধারণ কিছু ছবি!

ফুল, পাখি মন ভাল করে দেয়।

শুভকামনা।

২৮ শে জুন, ২০২১ রাত ১১:৩২

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ শাহিন-৯৯
প্রকৃতি অফূরন্ত ধনভাণ্ডার নিয়ে বসে আছে আমাদের দেখতে ভালোবাসতে কোন আপত্তি নাই।

শুভকামনা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.