নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছয়
সেদিন দুপুরের পর উঠানে বসে ছিলাম। হঠাৎ করে মাস্টার আসল। লোকটা যে আছে এখানে, আমি ভুলেই গিয়েছিলাম। অনেক দিন কোন কাজকাম হচ্ছে না বাড়ির। সব নিথর পরে আছে। গ্রামের মানুষ কাজ করছে নির্জিবের মতন। বাচ্চারা সুর করে ছড়া, নামতা পড়ে না।
মাস্টার মাথা নিচু করে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে সামনে। কিছুই বলছে না।
আমিই বললাম, কি মাস্টার কিছু বলবা? এত ঘটনা ঘটল তুমি কই তোমারে তো দেখি না অনেকদিন।
স্যার আপনার শরীরটা ভালো না, সামনে আসি নাই আপনারে ত্যাক্ত করতে। দূর থাইকা দেখছি। আজকে শরীরটা কি ভালা একটু।
হ্যাঁ আগের থেকে সুস্থ বোধ করছি।
মাস্টার দাঁড়িয়ে থাকে আমার সামনে। পায়ের আঙ্গুল দিয়ে মাটি খুঁড়তে থাকে। ওর এই কাজটা আমার কেমন বিভৎষ মনে হয়। যদিও এটা নতুন কোন বিষয় না। গ্রামের মানুষ দাঁড়িয়ে থাকলে এমনই করে। কিন্তু আমার ভালোলাগল না। চাচিছলাম ও আমার সামনে থেকে চলে যাক। ওর মুখের দিকে তাকালাম নির্বিকার মুখ করে মাটির দিকে তাকিয়ে আছে।
যখন কোন কথা বলতে আড়ষ্ঠতা অনুভব হয় তখন মানুষ নানারকম বডি ল্যাঙ্গুয়েজ করে। অনেক সময় নিজেও জানে না।
আমি একা থাকতে চাইছিলাম কিন্ত কেন যেন বলতে পারছিলাম না ওকে তুমি চলে যাও।
জিজ্ঞেস করলাম,আর কিছু বলতে চাও মাস্টার?
খানিক হাত কচলে বলল। স্যার ক'দিন ধরে ছাত্র ছাত্রীরা আসছে না। স্কুল বসছে না।
তো । যাও তাদের ডেকে নিয়ে আসো ক্লাস শুরু করো। সবাই চুপচাপ বসে থাকলে চলবে? কাউকে শুরু করতে হবে তুমিই শুরু করো।
- আর কয়টা দিন যাক। ওরা নিজেরাই আসুক। আমি ভাবছিলাম কদিন বাড়ি থেকে ঘুরে আসি।
বাড়ি!
আসার পর দু বছর কখনোই বাড়ি যায় নাই মাস্টার। হঠাৎ বাড়ি যাবে কেন? তুমি তো কখনো বাড়ি যাও না।
সব সময় কাজের মধ্যেই থাকি। এখন কাজ হচ্ছে না তাই ভাবলাম ঘুরে আসি।
ক'দিনের জন্য যাবে?
পাঁচ সাত দিনে চলে আসব স্যার
পাঁচ আর সাত তো এক হলো না। পাঁচদিন না সাতদিন?
পাঁচ দিন।
কখন যাবে?
কাল সকালে স্যার।
আচ্ছা যাও।
মাস্টার চলে গেল আমিও উঠে ঘরে গেলাম।
দুপুরে খেয়ে ভাত ঘুম দিয়ে উঠেছি বেশ ঝরঝরে লাগছে।
বিলকিসের মাকে ডেকে চা দিতে বললাম। আনতাছি খালুআব্বা বলে, বইরে গিয়েই আবার ঘরে ঢুকল বিলকিসের মা। উৎকণ্ঠিত মুখ নিয়ে বলল, খালুআব্বা পুলিশ সাবেরা আইছে।
পুলিশ! কেন আবার?
হে তো জানি না
কোথায়?
উঠানে আছুন। আপনারে ডাকে।
আচ্ছা বসার ঘরে বসাও আমি আসছি। বিলকিসের মায়ের পিছে পিছেই আমি বেরিয়ে আসি।
পুলিশ অফিসার উঠানে দাঁড়ানো।
বসুন স্যার বসুন।
বসব না একটা কথা
জ্বী বলুন।
আপনার এখানে একজন মাস্টার আছেন না?
জ্বী
সে কোথায় থাকে?
স্কুল ঘরের পাশে একটা ঘরে থাকে।
কোন দিকে?
আমি দক্ষিণ দিকে হাত তুলে দেখিয়ে দিলাম। ওদিকে যেতে হবে । চলেন নিয়ে যাচ্ছি।
মাস্টারের ঘর ভিতর থেকে বন্ধ।
আমি ডাক দিলাম মাস্টার বাইরে আসো।
সে নত মুখে শান্ত ভাবে বাইরে এসে দাঁড়াল।
অফিসার মূহুর্তে ওর্ডার করলেন এরেস্ট করো।
সাথে সাথে পাশের পুলিশ ঝাঁপিয়ে পরে মাস্টারের দু হাত পিছনে নিয়ে হাতকড়া পরিয়ে দিল।
পরিস্থিতির দ্রুততার সাথে আমি তাল মিলাতে পারছিলাম না।
কি হচ্ছে কি বলব, বোঝার আগেই সব ঘটনা ঘটে গেল।
হাতকড়া লাগিয়ে টানতে টানতে মাস্টারকে বাড়ির বাইরে নিয়ে গেল দুইজন পুলিশ। অফিসার আমার দিকে চেয়ে বললেন। ধন্যবাদ
কিন্তু স্যার
অফিসার হাত উঁচু করে আমাকে থামিয়ে দিয়ে বললেন। শিঘ্রি সব জানতে পারবেন। আপনার সাথে যোগাযোগ হবে।
আচ্ছা আসি।
জ্বি বলে অফিসারের পিছন পিছন আমি প্রাণহীণের মতন হেঁটে গেইট পর্যন্ত এলাম।
বাইরে অনেক পুলিশ। একটু দূরে একটা ভ্যান। মাস্টারকে ভ্যানে উঠিয়ে চলে গেল ওরা। অফিসার বাড়ির সামনে দাঁড়ানো জীপে উঠে বসলেন। হাত নাড়িয়ে বললেন বাই। চিন্তা করবেন না।
কিন্তু চিন্তায় আমার মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে। আমি কিছুই বুঝতে পারছি না। যে দিন একটু ভালো ফিল করছি, সেদিনই একটা ঝামেলা তৈরি হচ্ছে্ মাস্টার একটা নিরিহ মানুষ তাকে ধরে নিয়ে গেল কেন। আমার বাড়িতে এমন কি ঝামেলা হলো।
আমি উঠানে পাতা চেয়ারের উপর ধপাস করে অসহায়ের মতন বসে পরলাম।
বাইরে অনেক লোক জড়ো হয়েছিল। কেউ কেউ ভিতরে এসে আমার পাশে বসল। কেউ দাঁড়িয়ে আছে।
আমাকে জিজ্ঞেস করছে কি ব্যাপার?
আমি শুধু মাথা নেড়ে বললাম। আমি কিছু জানি না। কিছু বুঝতে পারছি না।
একটু পরে গ্রামের কয়জন মুরব্বী অস্থির হয়ে বাড়িতে ঢুকলেন। তারাও জানতে চাইলেন,কি ব্যাপার মাস্টররে বুলে পুলিশ ধইরা নিছে। ঘটনা কি?
কিছু বলেনি। জানাবে বলেছে।
হে তো মাটির মানুষ কোন ঝামেলায় নাই নির্বিবাদি মানুষ। তারে এমন ধইরা নিল। কিছু করা লাগে।
আমাদের সকলেরই তার জন্য চেষ্টা করা লাগব। পোলাটা আমাদের গ্রামে আছিল।
এক ঘন অন্ধকারের রাত নেমে এলো। ভীষণ নিরবতার। কিন্তু বিছানায় ছটফট করছি ঘুম আসছে না।
আমার বাড়ির বড় বদনাম হলো। মাস্টারকে ধরে নিয়ে গেল বাড়ির ভিতর থেকে। আমি কিছুই করলাম না। পোলাটা নিরিহ বোকা কিসিমের। সকালে উঠে থানায় যেতে হবে। উকিল ধরা লাগবে একজন।
সারারাত ছটফট করে কখন ঘুমিয়ে পরছি ভোরের দিকে।
বেশ বেলায় ঘুম ভাঙ্গল।
মাথাটা ঝাঁকিয়ে ঠিক করলাম। কেমন ভাড় হয়ে আছে।
কি যেন হয়েছিল, মনে পরছে না। কিন্তু খারাপ কিছু হয়েছে এটা মনের ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছে।
দুপুরের দিকে কয়েকজন মুরব্বী এলেন। উকিল নিয়ে সকালে তারা থানায় গিয়েছিলেন।
তারা এসে মুখ ভাড় করে বসে থাকলেন।
কি হয়েছে কেন এরেস্ট করল তারে কিছু জানতে পারলেন?
নাহ্ তেমন কিছু বলে নাই। তবে বিষয়টা সুবিধার মনে হতেছে না।
আমার মাথা ব্যাথা করছে প্রচণ্ড রকম। আমার আর এসব বিষয়ে কথা বলতে ইচ্ছা করছে না।
বিলকিসের মা সবাইকে চা দিয়ে গেল। সন্ধ্যা হয়ে গেছে। কেউই তেমন কথা বলার উৎসাহ পাচ্ছে না। চা পান করে চুপচাপ বসে থেকে একজন উঠলেন। যাই বাড়ির দিকে। সকালে বার হইছি।
হ সারাদিন গেল ঝামেলায়, এখন বাড়িত যাইগা।
একে এক সবাই উঠে দাঁড়ালেন। সবাই চুপচাপ বেরিয়ে গেলেন। আমিও আর কিছু বললাম না। আমিও উঠে ঘরে ঢুকে গেলাম।
সারাক্ষণ লোকের কথাবার্তা, ডাক হাঁক, হাসি বাচ্চাদের দৌড় ঝাঁপে ব্যাস্ত থাকত বাড়ি। কেমন মনমরা হয়ে পরে আছে, গত ক'দিন ধরে।
দুদিন পর পুলিশ আবার এলো সকাল বেলা। আজ অফিসার একাই এসেছেন। বাড়ির ভিতরে বসার ঘরে ঢুকে বসেছেন আমার পাশে। আমি সকালে নাস্তা করে ওখানেই বসে ছিলাম।
অফিসারকে দেখে আমার ভালোলাগল না একটুও। মনে হলো খুব খারাপ খবর দিবেন। উনি কি আজ আমাকে ধরে নিতে এসেছেন। আমি তো কিছু জানি না। কিন্তু উনি বুঝতে পারছেন না। আমাকে সন্দেহ করছেন হয় তো।
আমি কেবল ভাবছি নিজের মনে। আমার কথা বলতে ইচ্ছে করছে না।
অফিসার জিজ্ঞেস করলেন, কেমন আছেন আজকে।
জ্বী ভালো। মনে মনে ভাবলাম, যেদিনই ভালো বোধ করি সেদিনই আপনারা এসে আমার অবস্থা খারাপ করে দিয়ে যান। ভালো হওয়ার সুযোগ পাচ্ছি কোথায়। আজ আবার কি বলতে এসেছেন নাকি ধরে নিয়ে যেতে এসেছেন, কে জানে!
অফিসার খুব আন্তরিকতায় বললেন, আপনার শরীর ভালো না কিন্তু আপনাকে কিছু কথা বলব জানাতে হবে। মনটা শক্ত করুন। আমরা আপনাকে থানায় ডেকে পাঠাতাম কিন্তু আপনার শরীর ভালো না বলে আমি নিজেই এলাম।
আমার পেটের ভিতর কেমন মোচড় দিয়ে উঠল উনার কথা শুনে। তবু শক্ত থেকে শান্ত ভাবেই বললাম, জ্বি বলুন শুনছি।
গত তিনবছর আগে কাছেই অন্য একটি গ্রামে আমরা একটা মেয়েকে পেয়েছিলাম পানির মধ্যে মৃত। এখান থেকে মিনু নামের মেয়ের যে ডেডবডি উদ্ধার করেছিলাম, সে মেয়েটিও ঠিক সেভাবে পানিতে ছিল।
আমরা আপনার গ্রামে গিয়েছিলাম। এবং সবার কাছে যা শুনলাম তাতে আপনার স্ত্রী রূপাও একই ভাবে পানিতে পরেছিলেন। এবং এই তিনটি মেয়ের মৃত্যুর জন্য একজন লোকই দায়ী।
আমি হঠাৎ চোখ বড়বড় করে বলে উঠলাম তাই নাকি?
জ্বী সে রকমই তথ্য আমরা পেয়েছি। আপনার স্ত্রীকে হত্যা করা হয়েছিল।
কি বলছেন, কে হত্যা করবে তাকে। কেনই বা করবে?
হত্যা করা হয়েছিল এবং হত্যার আগে তাকে ধষর্ণ করা হয়েছিল।
কি বলছেন?
জ্বী ব্যাপারটা খুব দুঃখজনক। আপনারা পুলিশে রিপোর্ট করেন নাই তখন, তা হলে হয় তো আরো দুটো ধষর্ণ এবং হত্যাকাণ্ড ঘটত না।
আমরা বুঝতে পারি নাই।
আপনারা বোঝতে পারেন না, বলেই তা আপনারা পুলিশের কাছে আসবেন।
তাই তো দেখছি ভীষণ ভুল হয়ে গেছে। রূপার উপার ভয়ানক অবিচার করা হয়েছে।
এবং আপনার মতন মানুষের এই ভুলের কারণে দোষী সুযোগ পেয়েছে। আরো দুটো মেয়েকে ধর্ষণ করে মেরে ফেলেছে।
কে সেই কার্লপ্রিট?
সে আপনার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছিল, ভালো মানুষের বেশ ধরে ভিতরে আস্ত একটা ইবলিশ।
মাস্টার!
হ্যাঁ খুব দুঃখজনক যাকে আপনি মাস্টার হিসাবে নিয়োগ দিয়েছিলেন। সে আসলে একটা ধর্ষক।
পুলিশ সাহেব আমার মাথা ঝিমঝিম করছে আমি আর ভাবতে পারছি না। এই লোকটা রূপার সাথে রূপার সাথে.....
শান্ত হোন এবার ইবলিশটার শাস্তি হবে। ওকে আমরা ছাড়বো না
ঠিক আছে আপনি রেস্ট করেন। একজন ডাক্তার ডেকে পরামর্শ নেন। আপনি আসলে আপনার স্ত্রীর মৃত্যু শোক কাটিয়ে উঠতে পারেন নাই। বিষয়টা আপনাকে দূর্বল করে দেয়।
না পুলিশ সাহেব আমাকে আপনার সাথে নিয়া যান। আমারে আপনার পিস্তলটা দেন আমি মাস্টারের মাথার খুলিটা উড়িয়ে দেই। আমার যন্ত্রনাটা কমবে তাহলে।
আপনি খুব উত্তেজিত হয়ে উঠেছেন। আপনি শান্ত হন। আমি আসি।
পুলিশ বেরিয়ে গেলেন, আমিও পুলিশের পিছে পিছে গেইট পর্যন্ত আসলাম। কিন্তু অফিসার পিছনে তাকালেন না। গাড়িতে উঠে চলে গেলেন।
ধূলার রাস্তার দিকে তাকিয়ে গেইট ধরে দাঁড়িয়ে আছি আমি। তখন আরেকটি গাড়ি এসে থামে। নীল শাড়ি পরা সুন্দর একটা মেয়ে গাড়ি থেকে নেমে আমার দিকে হেঁটে আসে।
একি নীলা তুমি?
হ্যাঁ তোমাকে নিতে এলাম।
কোথায়?
আমার সাথে চলো।
আমি তো এখন এখানে থাকি।
এখানে তোমার আর থাকা লাগবে না। তুমি আমার সাথে যাবে। তোমাকে ছাড়া আমার সময়গুলো ভালো যাচ্ছে না।
নীলা তা আর হয় না আমাদের ডির্ভোস হয়ে গেছে।
না হয়নি। নীলার মুখে হাসি।
হয়নি! কী বলো? আমি খুব অবাক হয়ে নীলার দিকে তাকিয়ে আছি।
তোমাকে ডিভোর্সের নোটিশ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু তুমি সাইন করো নাই, কোন যোগাযোগ করোনি আর। ডিভোর্সের কাজ শেষ না করেই তুমি যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেলে। তোমার জন্য আমার খুব খারাপ লাগতে শুরু করে। আমি কেইস উইড্রো করে নেই। তোমাকে অনেক খুঁজেছি সেই থেকে।
কি ভাবে ঠিকানা পেলে?
গতকালই তোমার অফিসের মাকসুদ সাহেবের সাথে হঠাৎ দেখা, তিনি তোমার ঠিকানা দিলেন।
নীলা মুগ্ধ দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে গিয়ে এসে আমার হাত ধরে, চলো.......
শেষ
০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১১:৩৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: পুরোটা জানা হলে সব চরিত্র সম্পর্কে ভালো বলতে পারবেন।
অপেক্ষায় থাকলাম।
তা হয়েছে হয় তো কিন্তু লেখার অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে না তাই পোষ্ট দিয়ে শেষ করেদিলাম গল্পটা। তাছাড়া গতকাল একটা বিশেষ দিনের পোষ্ট দিতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সারাদিন দৌড়ের উপর কেটে গেলো। লেখাটা এডিট করে পোষ্ট দেয়া হলো না।
আস্তে ধীরে দিব এখন।
শুভেচ্ছা
২| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ১১:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
এটাই আমার জন্য ১ম পর্ব, আপনি কোথায় সিরিয়াল কিলার সৃষ্টি করছেন, কেন?
০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১১:৫৩
রোকসানা লেইস বলেছেন: শেষ পাতা পড়ে যদি পুরোটা জানতে চান তা হলে কেমনে হবে। ছয় পর্ব আছে শুরু থেকে পড়ে মন্তব্য করুন গল্পের উপর।
হঠাৎ একটা চরিত্র নিয়ে আক্রমণ করলে তো হবে না।
ভালো মন্দ শয়তান ধর্ষক, সুফি আলেম, প্রেমিক, হন্তারক সব চরিত্র আমাদের চারপাশে থাকে। তাদের সৃষ্টি করার কিছু নাই গল্পে তারা উপস্থিত হয়. গল্পের প্রয়োজনে। আমার আলাদা করে সৃষ্টি করার কিছু নেই।
আমার সৃষ্টি একটি নতুন চরিত্রের গল্প আছে। সবুজ আলো ভেনেসিয়ান নামে দুই পর্বের এই গল্পটা পড়ে ফেলেন। আমার সৃষ্টি করা চরিত্র সম্পর্কে জানতে পারবেন ।
১ সবুজ আলো ভেনেসিয়ান
২ সবুজ আলো ভেনেসিয়ান
আপনার সুবিধার জন্য লিঙ্ক যুক্ত করেদিলাম।
শুভেচ্ছা থাকল
৩| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: ডুব সাঁতার আগেই পড়েছি। কিন্তু মন্তব্য করতে পারি নাই। কমেন্ট ব্যানে ছিলাম।
আপনি কেমন আছেন বোন?
৪| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১২:০২
রোকসানা লেইস বলেছেন: রাজীব নুর তুমি কমেন্ট ব্যানে !!!
সামুর প্রাণ তো তুমি। সেই কবে থেকে আছো। সামুর উত্থান পতন নিরবতায় সামুর সাথে তুমি আছো প্রাণ হয়ে। তোমার কমেন্ট ব্যানে রাখা হয়েছে জেনে খুব আশ্চর্য হলাম।
আমি ভালো আছি।
গল্পের বিষয়ে মন্তব্য দিও।
শুভেচ্ছা রইল
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ৮:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
এক ঝলক দেখলাম ।
পোষ্ট একটু বেশী ঘন ঘন হয়ে যাচ্ছে মনে হয় ।
ধিরে সুস্থে ছাড়ুন , তাহলে পাঠককুল সময় করে
দেখতে পারবেন ।
যাহোক পরে সময় করে আবার আসার ইচ্ছা রাখি ।
শুভেচ্ছা রইল ।