নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার সকাল দশটায় বাড়ি থেকে বেরুনোর কথা। সিলেট যাবো ঢাকা থেকে। এক ঘণ্টা লাগবে এয়ারপোর্টে পৌঁছাতে, পথে বোন বাচ্চাদেরকে তুলে নিব, সব ধীরে সুস্থে করেও আধ ঘণ্টা সময় হাতে থকল। দুটোয় রিপোর্ট। তিনটায় উড়া। অথচ গাড়ি পনের মিনিট দূরত্বে অফিসে লোক নামিয়ে ফিরে আসতে পারছে না।
বিশাল মারামারি হৈ চৈ সোনার গাঁ হোটেলের সামনে। এই মারামারিতে আরো দুদিন পরতে হয়েছে এবং জীবনের অমূল্য পাঁচ ছয় ঘণ্টা সময়, রাস্তার জ্যামে কাটিয়ে দিতে হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের অগুনতি সময় এই জ্যামে কেটে যাচেছ।
মাত্র দু কিলোমিটার রাস্তা পেরুতে আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা সময় পর্যন্ত লেগে গেছে কখনো। কোথাও যেতে এক দুই কিলোমিটার রাস্তাা হেঁটে যাওয়া কোন ব্যাপার না আমার কাছে। কিন্তু হাঁটার রাস্তাও সহজ না। পৌর কতৃপক্ষ খুব সুন্দর ফুটপাত বানিয়ে দিয়েছেন ঢাকায়, দেখলাম। কিন্তু বেশির ভাগ ফুটপাতে হাঁটার জায়গা নেই। ওখানে ব্যবসা বানিজ্য চলছে। এমন কি ভাতের হোটেলের পাশেই বসে হিসুও করছে মানুষ,যখন চারপাশে লোকজন চলছে তখন নির্দ্বিধায় কাজ সারছে মানুষ। কাশ, থুতু, পেসাবে সয়লাব হওয়া এই ফুটপাত ধরে হাঁটতে পারার সক্ষমতা আমার কমে গেছে। তাছাড়া সোজা ভাবে হাঁটার উপায় নাই। নানা ধরনের মানুষ কেবল দেখার জন্য দাঁড়িয়ে আছে রাস্তার উপর। এদের কোন কাজ নাই। এরা দারুণ ফ্যাশনে চুল ছেঁটেছে। হাতে মোবাইল। জিন্স পরেছে আণ্ডারওর্য়ার বের করে দিয়ে। শৌখিন গেঞ্জি, সার্টে তাদের জীবন যাত্রার মাত্রা নিরুপন করার উপায় কম।
এদের মাঝে থেকে কেউ দৌড় দিয়ে এসে ব্যাগ, মোবাইল ছিনতাই করে ফেলতে পারে। দু একবার হাঁটার সময় এই আশঙ্কা সারাক্ষণ উদ্বিগ্ন রেখেছে। এছাড়া এদের দেখার চোখ খুব অশালীন। সারাক্ষণ হাঁটতে হয় সাপের মতন এঁকে বেঁকে পথে।
এখন রিকসায় বসে আরাম পাই না। মনে হয় কখন যেন কোথাও ধাক্কা লাগবে আর উল্টে পরে যাবো। অথচ এক সময় রিকসা চড়ে ঘুরে বেড়ানো ছিল আমার আনন্দের বিনোদন।
যারা সোনার গাঁ হোটেলের সামনে মানুষের ভীড় সেখানে জ্যাম লেগে গেছে তার জের অনেক দূর পর্যন্ত পরেছে। যারা ভীড় করে আছেন সোনারগাঁ হোটেলের সামনে, আন্দােলন, প্রতিবাদ, ঢিলাঢিলি, মারামারিও নাকি হচ্ছে। যারা এই পরিস্থিতির শিকার তারা নিজের দেশ ছেড়ে পরবাসে যাওয়ার জন্য সকাল থেকে বসে আছে ভিসা শেষ হওয়ার আগে টিকেট পাওয়ার জন্য। ভিসা শেষ হয়ে গেলে পরবাসে পরিশ্রম করতে না যেতে পারলে, পরিবার পরিজন নিয়ে আকুল সাগরে ভাসতে হবে। বেশির ভাগ মানুষ তাই মরণ কামড় দিয়ে পথে বসে আছে। এদের মধ্যে নারী পুরুষ সবাই আছেন। যারা বিদেশি শ্রমিক।
এই বিদেশিদের পাঠানো রেমিটেন্স নিয়ে দেশ খুশি হবে। দেশে থাকা পরিবার আনন্দে জীবন যাপন করবে। কিন্তু খুব কম মানুষই এই সব মানুষের কষ্টের কথা জানতে চাইবে।
ওদের রাস্তা দখল করে ভিড় করে থাকাটা যুক্তি সংগত। ওদের উপর রাগ করতে পারি না। কিন্তু খারাপ লাগে রাগ হয় তাদের জন্য আগে থেকে বিদেশের সরকারের সাথে সুশৃঙ্খল কোন ব্যবস্থা সরকার নেয়নি। ঘরে বসে ইমেলে তারা তাদের ভিসা বাড়িয়ে নেয়ার বা টিকেট করার সুযোগ পায়নি। বরং বিদেশে যাওয়ার জন্য দেশের রাস্তার উপর রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে তাদের দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে।
আর অন্যদের পথে যেতে দেরি হয়ে যাচ্ছে। অথচ সরকার লকডাউনের যথেষ্ট সময় পেয়েছে। প্রথম থেকেই একটা লিষ্ট করে কে কোন দেশের প্রবাসী কাজ করা মানুষ দেশে এসে আটকা পরে গেছেন তারা আবার কি ভাবে কোন দেশে ফিরে যেতে পারবেন। তাদের কাজ থাকবে কি থাকবে না এ সব বিষয় নিয়ে সে সব প্রবাসী দেশের সরকারের সাথে যোগাযোগ করে দেশে এসে আটকে যাওয়া মানুষদের কিছুটা নিশ্চয়তা দিত পারত সরকার, আন্তরিক ইচ্ছা থাকলেই। কিন্তু সে রকম কোন ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও ভাবা হয়নি। দেশের জনগণ নিজের কাজ নিজের দায়িত্বে করবে।
আমি সাড়ে দশটায় লাগেজ নিয়ে নিচে নেমে দাঁড়িয়ে থাকলেও। বারেবারে ড্রাইভার এই কাছেই চলে আসছি জানালেও। শেষ মেশ উবার ডেকে রওনা হবো কিনা সেটাই সিদ্ধান্ত নিচ্ছি।
ফোন কোম্পানির ফোন রিচার্জ বিল শেষ হচ্ছে দ্রুত। বোন জানতে চাইছে সে কি আমার জন্য অপেক্ষা করবে নাকি নিজের মতন বেরিয়ে পরবে, এয়ারপোর্টের উদ্দেশ্যে।
কোন কারণ ছাড়া নিজেদের শরীরে ও মনের উপর কিছু চাপ পরছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশে সব মানুষ প্রতিদিন প্রতি সময় নানা রকম অবস্থার সম্মুখিন হয়ে দিন কাটায়। যত ভাবি মনে কষ্ট হয়।
অবশেষে হাতে রাখা দেড় ঘণ্টা সময় অপেক্ষায় কেটে গেলো। বারোটায় গাড়ি পৌঁছালে আমি সরাসরি এয়ারপোর্টে রওনা দিলাম আর ওরা নিজের মতন চলে গেলো। আমাদের এক সাথে যাওয়া আনন্দ করার সুযোগ হলো না।
যাক সময়ের মাঝেই পৌঁছানো গেল। ডোমেস্টিক প্লেনেও অনেক কড়াকড়ি চেকাপ করে উঠানো হলো। এসব করতেই ঝটপট সময় চলে গেলো। দেখা হওয়ার পর আমরা শুধু কাজই করে গেলাম, বাকি সময় জুড়ে। ফর্ম ফিলাপ, ব্যাগ চেক থেকে, জুতা খোলা, মােজা খোলা এসবেই সময় গেল। প্লেনে উঠে বসলাম।আরেকটা কথা বলে রাখি বাংলাদেশের এয়ারপোর্টে এবং কিছু মলেও সিকিউরিটি চেকাপ করে এখন ঢুকতে দেয়। এদের মেশিন দিয়ে চেক করার মাঝে গায়ে হাত দেয়ার ধরনটা বিশ্রি ধরনের। হোক তারা মহিলা তারপরও এমন অশোভন ভাবে গায়ে হাত দেয়া উচিৎ না। আমি আর কোন দেশের কোন এয়ার পোর্টে এমন গায়ে হাত দিয়ে চেকাপ করতে দেখিনি। যেখানে তাদের হাতে আধুনিক যন্ত্র আছে তারপরও তারা গায়ে হাত দেয় কেন? মেশিন কি কাজ করে তবে। এ ব্যাপারে সঠিক শিক্ষা প্রতিটি সিকিউরিটিতে কাজ করা মানুষকে দেওয়া দরকার।
অনেক লম্বা সময়ের প্রস্তুতির পর হুট করে আকাশে উড়ে গেল বিমান আর আধঘন্টার মধ্যে আমাদের নিয়ে সিলেট উড়ে আসল। মাঝ আকাশে সবার হাতে একটা জুসের প্যাকেট দিয়ে গেলেন একজন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট উনার পিছনে আরেক জন এক প্যাকেটে অনেক গুলো স্ট্র নিয়ে এগিয়ে দিলেন যাত্রীদের দিকে। স্ট্রগুলোর কোন কাভার ছিল না। আর অ্যাটেনডেন্ট নিজের কভার করা হাতে না দিয়ে প্রতিটি যাত্রীকে তুলে নিতে দিচ্ছিলেন স্ট্র। প্রত্যেকের হাতে ছোঁয়ায় করানোর উপস্থিতি বা অন্য কিছু নিয়ে একজনের থেকে অন্যজনের কাছে যাচ্ছিল স্ট্রর ব্যাগ। থার্মমিটারে জ্বর পরীক্ষা করেই যদি করোনা নিয়ন্ত্রণ হয়ে যেত তাহলে বেশ হতো। কোন সেনেটাইজার ট্যিসু দেওয়া হলো না। তবে আইলের দিকে যারা বসবেন তাদের জন্য মুখ ঢাকা সিল্ড দেওয়া হয়েছে বিমান থেকে।
আমার জুসের গ্লাস পাশে রেখে দেওয়ায় পিছন থেকে একজন যাত্রী, কি ভাবে স্ট্র মেরে ফুটা করে জুস খেতে হবে আমাকে সে পদ্ধতি শিখিয়ে দিচ্ছিলেন।
কেউ হয়তো করোনা আক্রান্ত ছিলেন না বিমানে। নিজের ব্যাগে রাখা হ্যাণ্ড সেনেটাইজার বের করে আমার মতন আরো কিছু মানুষ নিজেদের পরিচ্ছন্ন রাখছিলেন।
আধ ঘন্টার বিমান জার্নি শেষে আমরা আবার পথে রওনা দিলাম সি এনজি নিয়ে। চা বাগানের সৌন্দর্য দেখতে দেখতে। সারা পথ দারুণ ভাবে কোথায় গেলে কি দেখতে পাবো সে বিষয়ে গাইড করে গেলো সি এনজি চালক। তার সাথে গল্প করতে করতে বাড়ি পৌঁছে গেলাম।
খাওয়ার টেবিল সাজিয়ে নিয়ে অপেক্ষায় ভাই ভাবী। তবে আমরা সবাই ঢুকলাম গোসলখানায় প্রথমেই নিজেদের পথের জার্ম থেকে সাফ সুতরো করার জন্য। এক এক জন গোসল সেরে খাওয়ার টেবিলে বসে লম্বা গল্প, আর খাওয়া দাওয়া।
তারপর বড় বিছানা দখল করে গল্প আর গল্প।
বাড়ি বড় মেয়ে বারে বারে ডাকছিল চলো বাইরে যাই ছাদে যাই। কিন্তু আমাদের যেন বিছানায় শিকড় গজিয়ে গেছে। বসে বসে গল্প করতেই মজা লাগছে। সব ঘটনা পথে বসে পরীক্ষা দেয়া। হুট করে ছবি তোলার সময় বৃষ্টি নামা, থেকে কার কি ইচ্ছা আর কি সব ঘটনা ঘটল এ ক'দিন, খাওয়া দাওয়া আর বিয়ের অনুষ্ঠানে কাকে দেখতে কেমন লাগছিল সে সবের গল্প শেষই হচ্ছে না।
আমি তো আগের রাতে দু ঘণ্টাও ঘুমাইনি। আর তার আগের রাতদিন গুলোও ছিল ব্যস্ততার। বিকালের চা নাস্তা রাতের খাওয়া সেরে গল্পে গল্পে ঘুমিয়ে পরলাম। পরদিন ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা করে।
আমাদের এই আনন্দ সময়ে বাচ্চাগুলোর পরীক্ষা এসে সবাইকে ব্যস্ত করে দিল। একজন ছাড়া আর কেউ যেতে পারলা না তাই আমাদের সঙ্গী হয়ে ঘুরতে। আর আমরা দু বোন যখন এক সঙ্গে। তখন আমাদের আর কোন কিছুর হিসাব থাকে না। চলে যাই যে দিকে দুচোখ যায় যেথা যেতে মন চায়। বাঁধা বন্ধনহীন। একবার চেন্নাইতে দুজনে মিলে এমন ঘুরে বেড়িয়েছিলাম। মনেই হয়নি সেই প্রথম আমরা চেন্নাই গিয়েছি। তখন চেন্নাই ছিল মাদ্রাজ। মাদ্রাজ, উটি,বেঙ্গালরের পথে আমরা নিজেদের মতন ঘুরে বেড়িয়েছিলাম।
এবার বেরিয়ে পরলাম সাদা পাথরের দেশে ভোলগঞ্জের উদ্ধেশ্যে সকালের নাস্তা সেরে।
চলবে..........
৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:০৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পদ্ম পুকুর। লেখার মূল বিষয়টা আপনি ধরতে পেরেছেন।
এই ছোটখাট সমস্যার ভিতরে অসংখ্য মানুষের অনেক সময় অপচয় হয়। অথচ কতৃপক্ষ যত্নবান হয়ে কিছু পদক্ষেপ নিলে অনেক সমস্যা কম হবে মানুষের জীবনে।
একটু স্বস্থি পাওয়া সবারই কাম্য।
শুভকামনা রইল
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:২৪
আমি সাজিদ বলেছেন: পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম। বেশ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:০৮
রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ আমি সাজিদ
অপেক্ষার আগ্রহ উপভোগ করলাম।
পেয়ে যাবেন দ্রুত
শুভেচ্ছা রইল
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:২৭
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: সামনের পর্বে ছবি দিয়েন, সিলেট নিশ্চয় এখন অনেক সবুজ!
৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:১০
রোকসানা লেইস বলেছেন:
সিলেট সব সময়ই একটু বেশি সবুজ থাকে মনে হয় অন্তত ঢাকা থেকে বেশি।
চেষ্টা করব ছবি দেয়ার।
শুভেচ্ছা রইল
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: যারা দীর্ঘদিন বিদেশ থাকেন, তাদের বঙ্গদেশ ভালো না লাগারই কথা।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:১৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: জীবনের প্রাত্যহিক সমস্যার বিষয় গুলো চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলে সে গুলোর সমাধানের পথ না খুঁজে দেশে থাকা বিদেশে থাকা মানুষের পার্থক্য করে ঝামেলা করা এক ধরনের দেশি মানসিকতা যা থেকে পরিত্রাণ না পেলে সমস্যা কখনো পিছু ছাড়বে না। অনেকের সাথে কথা বলে এই বিষয়গুলো পেয়েছি। বাংলাদেশে হবে না, এমন একটা ধারনা নিয়ে বসে আছে । তাই পরিবর্তনের জন্য কোন চেষ্টা নাই।
কিন্তু পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে সময়ের সাথে সাথে।
শুভেচ্ছা রাজীব নুর
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৮
ইসিয়াক বলেছেন: খুব ভালো লাগছে....পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।
ভালো থাকুন।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: মন্তব্যের উত্তর সময় মতন দেয়া হয়নি। পরের পর্ব দিয়েছিলাম অনেক আগে।
ইদানিং ব্যস্ততা শেষ হচ্ছে না।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ তোমাকেও রাজীব নুর
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৯:৫৯
মা.হাসান বলেছেন: উন্নয়ন থাকলে জ্যাম তো কিছুটা থাকবেই।
জিন্স পরেছে আণ্ডারওর্য়ার বের করে দিয়ে।
প্যান্ট তো এখন পরে হাটু আর কোমরের মাঝামাঝি হাইটে। আন্ডারওয়ার না পরলেতো কেলেঙ্কারি হবে।
যা হোক জুস কি ভাবে ফুটো করে খেতে হয় যিনি শেখালেন তাকে একটা জুস দিয়ে আসতে পারতেন।
বাচ্চারা নাকি সবাই পরীক্ষা ছাড়াই এবার পরের ক্লাসে উঠে যাবে- তো পরীক্ষার ব্যস্ততা কেনো বুঝলাম না।
২৩ শে নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: উন্নয়নের জ্যামে মানুষের জীবনের অর্ধেক জ্যামে হারিয়ে যাচ্ছে। এই রাস্তায় বসে থাকাটা সহ্য করা একটা বিশাল ধৈর্য্যের বিষয় অনেকের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে এই বসে থাকার জন্য।
আন্ডারওয়ার দেখানোই ফ্যাশন মনে হয় এখন। ক্যালেংকারী কিছুটা তো তারপরও হয় যখন নিচু হয়।
তা দেয়া যেত তবে এখন কাউকে কিছু দিতে গেলে মাইণ্ড করতে পারে কোভিটের জন্য । মানুষকে বিব্রত করা ঠিক না
বিশ্ববিদ্যালয়ের বাচ্চাদের পরীক্ষা হচ্ছে। তাও হলো শুক্রবারে পরীক্ষা যখন আমাদের পারিবারিক একটা অনুষ্ঠান ছিল কারণ বিদেশের অনুকরণে চলে সে সব বিশ্ববিদ্যালয়।
সুখবর ওর রেজাল্ট ভালো হয়েছে। গ্রেজুয়েশন হয়ে গেছে।।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১১
পদ্মপুকুর বলেছেন: পর্যাপ্ত পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা এবং সেটার সাবলীল বর্ণনায় খুচরো দিনলিপি বা জীবনযাত্রার কিছু কথা ভালো লাগলো।