নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

নীল ফুলের গল্প

৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৩০



নীল ফুল চেনা ছিল শুধু অপরাজিতা। প্রজাপতির মতন ডানা মেলে যে হাসত আমাদের বাসায় বাগান জুড়ে। আমার কোরিয়ান বন্ধু বলল ওরা বাটার ফ্লাই স্নো পি নামের এই ফূল ব্যবহার করে প্রসাধন তৈরি করে। খুবই উপকারি ত্বকের জন্য। ফুল দিয়ে প্রসাধনে একমাত্র গোলাপ বিখ্যাত জানতাম, অপরাজিতার ব্যবহার জেনে মুগ্ধ হলাম।
তারপর নীল ফুলের সাথে দেখা হলো ক্যালিফোর্নিয়ায়। ছোটছোট অনেকগুলো ফুল মিলে বিশাল আকারের একটা বল হয়ে ঝুলে আছে গাছে, পাতাগুলো অনেক বড় সে গাছের। কিন্তু তাদের দেখা পাওয়া ভাড় ফুলের আড়ালে লুকিয়ে আছে সব।
সাদা, নীল গোলাপি হাইড্রেনজার গাছগুলো আমার চেয়েও উঁচু বিশাল দেয়াল হয়ে ফুলের বন্যা বইয়ে দিচ্ছিল। চোখ বন্ধ করলেই ভেসে উঠে স্মৃতির মানসপটে। এক পাশে প্রাকৃতিক বন রেড উডের বিশাল লম্বা গাছগুলো, একপাশে সাজানো হাইড্রেন্জার দেয়াল। প্রথম দেখাটা সব সময় অন্যরকম হয়। মনজুড়ে থেকে যায় আজীবন। এরপর হাইড্রেন্জা ফুটতে লাগল আমাদের বাড়িতেও।
তারপর দেখা হলো ঝুলে থাকা নীল ফুল উইস্টেরিয়ার সাথে। টোকিওয় উইকির বাড়ির সামনাটা কি অদ্ভুত নীল ফুলের বাহার। বসন্ত কেবল শুরু হয়েছে তখন মরা ডালের মতন পরে থাকা লতানো ডালে, পাতা গজানোর আগেই ফুলগুলো মাচার মাঝে ঝুলতে শুরু করছে। বাতাসে দোল খাচ্ছে নীল নীল সুন্দর ঝাড় বাতি যেন, সাথে দুলছে আমার মন দোদুল দোল। ছবিটা অদ্ভুত সুন্দর হালকা গোলাপী চেরী ফুলের পাপড়ি ঝরে ছড়িয়ে আছে ভূমি রঙিন করে, চলার পথ জুড়ে উপরে দোল খাছে নীল উইস্টেরিয়া।
সে ফুল উইস্টেরিয়ার ঘন জঙ্গলের সাথে দেখা হলো চীনে আবার বেইজিংয়ের পার্কে। একবেলা শুধু সেই সুন্দরের রূপে ডুবে কাটিয়ে দিলাম।


অতপর দেখা হলো নীল বনভূমি, ফেইরি টেল নামে খ্যাত পার্কে বেলজিয়ামে। ব্লু বাল্ব নামে পরিচিত, অসংখ্য ছোট ছোট ফুলের সমারোহে বনভূমি নীল অম্বর হয়ে জেগে আছে চোখের সামনে স্বপ্নের মতন। বড় গাছের সবুজ ছায়ায় ঘাসের সবুজ নয় নীল পরীদের মেলা বসে যায় যেন বসন্ত এলে। নীলাভ সৌন্দর্য চারপাশে এক অপরূপ পরাবাস্ত নৈসর্গ, মায়াময় হয়ে জড়িয়ে ছিল।



এই ঘাস ফুলের মতন ছোট ফুলগুলো বিভিন্ন আকৃতি এবং প্রকৃতির হয়। বাগানের মাঝে ভূমি ঢেকে গজায় তারা আপন মনে এমন সুন্দর বনাঞ্চল ক্যানাডা, ফিনল্যান্ড, বেলজিয়াম. ফ্রান্স. জার্মানে জাপানের অনেকটা জুড়ে দেখা যায়। এই নীল জমিনের অপরূপ সৌন্দর্য।
তবে এদের দেখার জন্য ঠিক সময়ে যেতে হয় ঐ জায়গায়।
ব্লু আইরিশ ছাড়া আরো নানা রকমের নীল ফুলের সমারোহ আমার নিজের বাগানেই আছে এখন। তবে সবচেয়ে মনকাড়া হলো নীলাভ ল্যাভেন্ডার সুগন্ধ দিয়ে মন জুড়িয়ে দেয়। বিস্তির্ণ মাঠ জুড়ে শুয়ে থাকে আর বাতাসে পাঠিয়ে দেয় ঘ্রাণ আমার জন্য।
দুবছর আগে বেড়াতে গিয়েছিলাম বেলজিয়ামের ওস্টেন্ড। উত্তর সাগরের দিগন্ত জোড়া পরিচ্ছন্ন বিস্তির্ণ নীলের সাথে উত্তরের লবন হাওয়া মেখে অনেকটা সময় কাটিয়ে খেতে বসলাম সমুদ্রপাড়ের একটা রেস্টুরেন্ট।
স্যামন মাছের দারুন স্বাদের একটা রান্নার সাথে নতুন ধরনের একটা সবজী ছিল মেইন ডিস। চিকোরি নামের এই সবজী আগে কখনো খাইনি। কেমন লাগবে খেতে কে জানে, অজানাকে ওর্ডার করে ঠকলাম না মোটেও।
পরে গবেষনা করে পেলাম। এখানের বাজারে প্রচুর চিকোরি পাওয়া যায় এই বসন্তের সময়। এনডিবা বা বেলজিয়ামের সবজী নামে লিস্টে দেয়া থাকে গ্রোসারী দোকানে।



আরো খুঁজে পেলাম চিকোরির গাছ আমার বাড়ির আশে পাশে ভর্তি। কি সুন্দর নীল নীল ফুল ফোটে্ গ্রীষ্মের সময়। বুনোফুলের কে করে কদর। কিন্তু আমি অনেক তাদের আদরে রেখেছি। ঘাস কাটতে তুলে ফেলিনি। ছবিও উঠিয়েছি অনেক।
আর সেই নীল ফুলের সবজী চিকোরি খেলাম বেড়াতে গিয়ে। বেশ টেস্টি।
চিকোরির সবজি অবশ্য সরাসরি গাছে হয় না। বেশ একটা প্রসেসের মাধ্যমে সবজিটা উৎপাদন করতে হয়।
বসন্তের সময় মূল তুলে বাক্স বান্দী করে রাখতে হয়। সেখান থেকে যা গজায় সেটা চিকোরি। প্রসেসটা চেষ্টা করতে চেয়েছিলাম কিন্তু হয়ে উঠেনি গতবার। দেখা যাক এবার পারি কিনা। তবে সমস্যা হয় মরে যাওয়া গাছ থেকে মূল খুঁজে পেতে বেশ অসুবিধা। আমি চিনতে পারি না।
আরো একটা নীল ফুলের সাথে ঢলে ঢলে কিছুটা সময় কাটানোর খুব ইচ্ছা। জাকারান্ডার নীলাভ সৌন্দের্যের সাথে একটা সময় দেখা করতেই হবে।


জাকারান্ডা অনেকটা জারুলের মতন মনে হয়। তবে শুনেছি অদ্ভুত মাতাল করা ঘ্রাণ আছে এই ফুলের।

শুনেছিলাম। আমাদের দেশের কোন জমিদার নাকি আফ্রিকায় কচুরিপানা দেখে মুগ্ধ হয়ে তুলে এনেছিলেন। কচুরিপানার নীল ফুল আমাদের মনে তেমন আবেগ জাগায়নি কখনো। অতি সাধারন পুকুুর ডোবায় দেখে। কিন্তু ছোটবেলার খেলার সঙ্গী হয়েছিল ফুলটি। আসলে ওর কারুকাজ লক্ষ করে অবাক হই মনে হয় ময়ূর পেখম মেলে আছে, পাপড়িদলে।
এক সময় ধরনা ছিল নীল কোন ফুল নেই। কিন্তু এখন অযুত নীল ফুল দেখি। কেউ ছোট তো কেউ বড়। অদ্ভুত আকৃতি প্রকৃতি। অর্কিডের নীল রঙ দেখে অভিভুত হয়ে গেলাম।


সব শেষে বলি সাদা ফুলকে নীল রঙে একবার আমি নিজেও রাঙিয়ে নিলাম। নীল রঙে সারারাত রাখার পর ফুল রঙ শুষে নীল হয়ে যাচ্ছে। খেলাটা প্রতি গ্রীষ্মে করি যখন অজস্র সাদা ফুল হয় ভূমি জুড়ে তাদের অনেককে রাঙিয়ে নেই নিজের মতন।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:২৪

করুণাধারা বলেছেন: চমৎকার এই ফুল গুলোর ছবি দেখে মুগ্ধ হলাম।

০১ লা মে, ২০১৯ রাত ৩:৩৯

রোকসানা লেইস বলেছেন: শুধু ফুলগুলো লেখা একটুও ভালোলাগল না। :(
তবে বাস্তবে এই ফুলগুলোর সাথে আমার অনেক ভালো সময় কেটেছে। শুধু একটা ঢুল এবং গাছ দেখার অপেক্ষায় আছি
শুভেচ্ছা

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৩০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অসাধারণ! ইচ্ছে করছে এখনি হারিয়ে যাই নীল ফুলদের দেশে। বিশেষ করে উইষ্টেরিয়ার সনে।

০১ লা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: ঠিক নীলের বনে না হারাতে চাইলেই মনে হবে প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা নেই। উইষ্টেরিয়া ফোটার সময় এখনই বসন্তে। আমার এই সময়েই দেখা হয়েছিল জাপানে এবং চীনে। এবং গত বছর ইউরোপেও।
জাপানে উইষ্টেরিয়া ফুলের একটা ট্যানেল আছে ওয়ার্ল হ্যারিটেজ বিখ্যাত। ৫০০ বছরের পুরানো গাছ ফুলে ফুলে সেজে উঠে বসন্তে।

৩| ০১ লা মে, ২০১৯ সকাল ৭:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



নীল ফুলের গল্প কথা পাঠে মুগ্ধ , ছবিতে বিমোহিত ।
দেশ কাল পাত্র ভেদে বিবিধ নামে পরিচিতি পেলেও
এই নীল ফুলগুলি মুলত নীল কাঞ্চন , নীল চিতা, নীল
মনিলতা বা নীল কুঞ্জলতা গোত্র ভুক্ত। আমাদের দেশে
হাউর, বাউর , বিল কিংবা দীঘির জলে ফুটে থাকা নীল
পদ্মই বা যায় কিসে। নীল পদ্মের কথায় মনে পড়ে যায়
নজরুল গীতির কিছু কথামালা-
পরি তোমার নীলাম্বরী কাজল আঁখি
হলো কাজলা দীঘির জল সুনীল নাকি
হাতে শাপলা মৃণাল নিয়ে বাঁধে রাখি
নাচে লীলায়িত ঢেউ তব তনু পরশি
টলে সরসী
টলমল টলমল টলে সরসী .......


তাইতো নীল পাগল নীলাম্বরীদের অনেকেই বলে থাকে
সন্ধাপুজায় নীলকমল তথা নীলপদ্ম আমার চাই ই চাই ।


এ পোষ্টে থাকা আপনার এত সব বিদেশী নামী দামী নীল
ফুলের সাম্রাজ্যে নীলকন্ঠ ফুল নিয়ে আমার লেখা দেশী
আশ্বিনের অপরাজিতার দিব্যি নামক একখানা

কবিতাও রেখে গেলাম এখানে যদিও দেখা হয়েছে তা সেখানে।

শুভেচ্ছা রইল

০১ লা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

রোকসানা লেইস বলেছেন: কিছু ছোট ছোট বিষয় মন জুড়ে থাকে আলো ছড়ায়, আনন্দ দেয় আমাকে। সে সুখটুকু বন্টন করতে চাইলাম।
আপনাদের সাথে পেয়ে আরো ভালোলাগছে দলীয় ভ্রমনের মতন।

আশ্বিনের অপরাজিতাকে আমরা শুধু দেখি। ফুলদানীতেও তেমন সাজাই না।( আমি ব্যাতিক্রম) :)
কিন্তু কোরিয়ানরা ব্যবসা করছে রীতি মতন অপরাজিতা দিয়ে। অনেকে ক্যানাডা থেকে ওদের প্রশাধন তৈরির কৌশল শিখতে চলে যায়।
উইষ্টেরিয়া খুব অযত্ন অবহেলায় হতে পারে। বাংলাদেশেও হতে পারে এমন একটা ফুলের আবাস আমার মনে হয়।
আমাদের চেনা পরিচিত গাছ যখন অন্যদেশে দেখি তখন খুব ভালোলাগে। তাছাড়া অচেনাদেরও সাথী করতে আমি পছন্দ করি।
একবার ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকা আসছিলাম শরতকালে রাস্তার পাশে খালে অসংখ নীল পদ্ম ফুটে ছিল স্মৃতিটা মনে পরল আপনার মন্তব্যে। কেউ কম নয় সবাই ভালোবাসার।
আপনার লেখাটা পড়ে আসব।
শুভেচ্ছা জানবেন

৪| ০১ লা মে, ২০১৯ সকাল ৯:০৬

জুন বলেছেন: প্রিয় রঙ নীল আর সে রংগের ফুল নিয়ে লেখাটি ভালোলাগলো অনেক।
নীল ফরগেট মি নট ফুলটিকে ভুলে যাবেন না যেন :)
ভুটানের প্রাচীন রাজধানী পুনাখায় প্রচুর জ্যাকারান্ডার দেখা মিলেছিল,
তবে পুরোপুরি নীল নয়, কিছুটা বেগুনী ঘেষা।
+

০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১২:৩৯

রোকসানা লেইস বলেছেন: নীল সমুদ্র নীল আকাশ ঘিরে আছে আমাদের। অবাক হয়ে থাকিয়ে দেখি কিছু নীল চোখও কত সুন্দর গভীর সমুদ্রের মতন। নীল ফুলগুলো অবশ্যই ভীষণ মনকাড়া। ঢুল আপন মনে ফুটে আমাদের ভালোবাসা বিলায় নিঃস্বার্থ ভাবে সে ভালোবাসা যতটা পারি উপভোগ করি।
ঐ যে বললাম, নীল ফুলের সমারোহ আছে আমার বাগানে, সেখানে তিনিও বেশ আসন পেতে আছেন ফর গেট মি নট :)
জ্যাকারান্ডার কথা আমি প্রায় বারো বছর আগে আমার এক বোনের কাছে শুনি। উনি কাজের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় যেতেন।
সাউথ আফ্রিকায় দেখা জাকারান্ডা উনাকে মুগ্ধ করেছিল খুব । গল্প শুনেই আমি মুগ্ধ হয়ে আছি।
আপনার কাছে জেনে ভালোলাগল। ভুটানেও আছে অন লাইনে দেখলাম নেপালেও আছে। বসন্তে একবার ওদিকে হানা দেয়া যাবে। সাউথ আফ্রিকায় যাওয়া না হলে দেশ থেকে কাছে হবে। :)
শুভেচ্ছা রইল

৫| ০১ লা মে, ২০১৯ সকাল ১১:২৩

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: চমৎকার !

০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১২:৪০

রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা :)

৬| ০১ লা মে, ২০১৯ দুপুর ১:১৩

হাবিব বলেছেন: ছবিগুলো আপনার তোলা? খুব সুন্দর

০৩ রা মে, ২০১৯ রাত ১২:৪৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: ছবি কিছু আমার তোলা কিছু গুগল থেকে নেয়া। আমার ছবিতে আমি ফুলের সাথে আছি, বেশি সুন্দর গুলোয় তাই দিলাম না। গুগুল থেকে ধার করলাম।

৭| ০১ লা মে, ২০১৯ বিকাল ৩:১৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অতি মনোহর।

০৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:১৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: প্রকৃতি বড় মনোহর। শুভেচ্ছা রইল

৮| ০২ রা মে, ২০১৯ রাত ১২:৩০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: হৃদয় ছুঁয়ে গেল।

০৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:১৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালোলাগল জেনে ভালোলাগল।
শুভেচ্ছা রইল

৯| ০৩ রা মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার নীলাভ কাব্য !
ভালো লাগলো ফুলের গল্প ।

০৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩২

রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল মনিরা সুলতানা

১০| ০৩ রা মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

আখেনাটেন বলেছেন: নীলে নীলে নীলাম্বর হয়ে গেছে পোস্ট। ভালো লাগল।

জাকারান্ডার মতো জারুল ফুলের নয় ফলের মনে হয় একটি অদ্ভুত গন্ধ আছে।

০৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: নীল ফুলের গল্প যখন নীলাম্বর হওয়াই স্বাভাবিক। :)
জাকারান্ডার ফল হয় জানা ছিল না। তবে জাকারান্ডার ফুল খুব সুন্দর হলেও ভয়ানক বিষাক্ত বীজ কখনো খাওয়া উচিৎ না বলেই জানি।
শুভেচ্ছা রইল আখেনাটেন

১১| ০৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: ফুল সম্পর্কে ভালো জানতে পারলাম,আপনার লিখায় যাদু রয়েছে। নীল ফুলের শুভেচ্ছা নিবেন।

১০ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: লেখার যাদুতে আনন্দ পেলেন, আমার ভালোলাগল অনেক মেঘ প্রিয় বালক
নীলাম্বরি শুভেচ্ছা আপনাকেও

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.