নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বড় ছেলে নামের একটি ঈদের নাটক নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে, নাটকটা দেখলাম। কি বিষয় জানার জন্য। আমার মনে পরে গেল মেঘে ঢাকা তারা ছবিটার কথা। মধ্যবিত্ত সেন্টিমেন্ট এই ছবির মূল বিষয়। ভালো সুন্দর একটি পরিবার। যে পরিবারে সবাই সবাকে কেয়ার করে কিন্তু অভাব কামড়ে খিমচে ধরে তাকে প্রতিটি মূহুর্ত।
পঞ্চাশ, ষাট সালের নাটক, সিনেমায়, গল্পে বাংলাদেশের মানুষের এমন জীবন যাপন অনেক বেশী উঠে এসেছে।
বাঙালি পরিবারে প্রথম সন্তানের দায় ভাড় অনেক বেশী। পরিবারে দায় নেয়ার মানসিকতা কেবল বড় ছেলের এই চিন্তা চেতনা এখনও বাঙালি মানসিকতায় ঠাই নিয়ে বসে আছে। এটাই সাধারন ভাবে ভাবা হয়। বাবার পরে প্রথম ছেলে সংসারের হাল ধরে এ চিরায়িত বাংলার সমাজ চিত্র। কিন্তু সব সময় প্রথম সন্তান দায় নেয় এমন নয়। অনেক মেজ , সেঝ, ছোটরাও পরিবারের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করে। অনেক বড়রা বসে খেয়ে সারা জীবন কাটিয়ে দেয়। অথবা সবার আশায় ছাই দিয়ে নিজের জীবন নিয়ে চলে যায়। বড় সন্তান।
আমি অনেক সংগ্রামী নারীকে দেখেছি। যারা সেই ষাট দশকে, নিজেদের জীবনের কথা না ভেবে বাবার অবসরের সাথে ছোট ভাইবোনের জীবনের দায়িত্ব নিজের কাধে নিয়ে নিয়েছেন।
ভাইবোনের বিয়ে দিয়ে সংসারি করে দিয়ে নিজে অকৃতদার থেকে গেছেন। এক সময় ভাইবোনের আলাদা সংসার হলে তাদের সন্তনকে বড় করার মাধ্যমে কাউকে কাছে পেয়েছেন। তাদেরও বড় হয়ে চলে যাওয়ার পরে বৃদ্ধ বয়সে, একক জীবন যাপন করছেন। যে সবার জন্য নিজেকে উজাড় করে দিলেন তার দেখা শোনার জন্য কাছে থাকার কোন মানুষ নাই।
এখন মেয়েরা এ বিষয়ে একই রকম দায়িত্ব পালন আরো বেশী করছে।
ভাইবোন ছাড়াও বাবা মা, যারা নিজেন জীবন দিয়ে সন্তানদের বড় করেন। তাদের ছেড়েও কিন্তু নিজের প্রয়োজনে, কাজের প্রয়োজনে দূরে যেতে হয়। বলছি না তাদের মধ্যে মায়া মমতা ভালোবাসা নেই। সময়ের প্রয়োজনে সন্তানের জীবনে, সন্তান ঢুকে পরবে । ব্যস্ত হবে। তাকে আর কাছে রাখা যাবে না। সে সমুখপানেই এগিয়ে যাবে। এটাই বাস্তব স্বাভাবিক। কিন্তু এই বাস্তবতা আমরা মানতে রাজী নই।
ঐতিহ্য বজায় রাখতে গিয়ে ঘরে ঘরে নানা অশান্তি তৈরি হচ্ছে দিন দিন।
অথচ আমাদের মানসিকতা সংসার হওয়ার সাথে সাথে পরিবারের দায় ভাড় ছেলেটির নিতে হবে। যে ছেলেটি নিজের মতন ঘুরে ফিরে বেড়িয়েছে, বিয়ের পর নিজের সংসারের পাশাপাশি বাবা মা ভাইবোনের দায়ভাড়ও তার উপর চাপিয়ে দেয়া হয়।
অনেক ছেলেরা বিদেশ চলে যায় পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। অনেকে দেশে নিজের মতন চললেও বিদেশে আসার পর তাদের দেশের পরিবারের দায় দায়িত্ব অনেক বেশী তাদের উপর পরে যায়, অলিখিত ভাবে।
ভালো লাগা থেকে কিছু করতে গিয়ে নিজের সংসার বিপন্ন হয়ে যায় অনেকের। দেশে থাকা মানুষের চাহিদা এমন পর্যায়ে যায় যেন বিদেশে থাকা মানুষটি টাকার গাছ ঝাঁকি দিলেই টাকার স্রোত বইবে।
যে আন্তরিকতা বিদেশে থাকা মানুষটি বুকের মাঝে দেশের প্রিয় জনের জন্য ধরে রাখেন। কিছু খেতে পরতে হাসতে আনন্দ করে গেলে তাদের দেশের প্রিয় মুখগুলো মনে পরে। নিজের খরচ কমিয়ে টাকা পাঠান দেশে। দেশের পরিবারের মানুষগুলো কিন্তু বিদেশ বিভূঁইয়ে পরে থাকা মানুষ টাকে একবারও মনে করেন না কেমন আছে জানতে চেয়ে। এক বারও বলে না তোমার বিদেশে থাকা লাগবে না চলে আসো আমাদের কাছে। আজ সারা দিন কেমন কাটল, মন খারাপ কিনা । শীত বা গ্রীষ্মে মানিয়ে নেয়া যাচ্ছে কিনা। কতটা কষ্ট বিদেশের জীবন যাপনে, এসব জানার বা বলার জন্য কখনও তারা যোগাযোগ করার সময় পায় না। কিন্তু সংসারের টাকার জন্য তারা বিদেশে থাকা মানুষটিকে সময়ে অসময়ে টাকার প্রয়োজনের কথা বলতে দ্বিধা করে না।
অনেক সময় ছেলেটি বা মেয়েটি পরিবারের লোকজনকে, সাহায্য করার যন্ত্রে পরিনত হয়। সাথে তাদের ব্যক্তিগত জীবনে নেমে আসে দূরত্ব, নিজ সংসারে বউ বা স্বামী সন্তানের সাথে। অনেক রকম র্দূঘটনা ঘটে পারিবারিক জীবনে।
আজকাল অনেক মেয়েরাও বিদেশে চলে যাচ্ছে পরিবারকে সাহায্য করার জন্য।
দুটো বাড়তি টাকা আসবে বলে, কোন কিছু না জেনে বিদেশে মেয়ে পাঠানো হচ্ছে। পরিবারে স্বচ্ছলতার কাছে জীবনের নিরাপত্তার কথা কেউ ভাবে না। একটা সময় নানা রকম চোরা গলি পথ ধরে নানা দেশে মানুষ গিয়েছে। মধ্য প্রাচ্যর পরে, জার্মান যাওয়ার হিড়িক পরে ছিল। সেখান থেকে জাপান, কোরিয়া। মালয়েশিয়া, আমেরিকা, লণ্ডন, কানাডা যে যে দিকে পেরেছে ছুটেছে।
প্রথম অবস্থায় বিদেশের জীবন কতটা অনিশ্চিত বিদেশের মাটিতে। বিশেষ করে কাগজপত্র ছাড়া যারা যায় বিদেশে। তাদের সব সময় একটা আতংকে ভুগতে হয় এছাড়া অপরিচিত অজানা অচেনা ভাষা সংস্কৃতির জীবন যাত্রার সাথে যেখানে নিজের থাকা খাওয়ার যোগার করা দায় হয়। সেখানে চোখের জল ফেলে ধার করে টাকা পাঠানো চলে দেশের বাড়িতে। সে টাকায় অনেক পরিবার ফুর্তি করে। প্রতিযোগীতা করে মানুষকে ধনী ভাব দেখায় বিদেশ থেকে পাঠানো ভাই বোনের রক্ত ঘাম করা অর্থে।
এখন মনে হয় সময় এসেছে আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন করার।
বাবার পেনসনের পর সংসারের দায়িত্ব বড় ছেলেটির ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়ার মানসিকতা। পরিবর্তন করে।
সবার নিজের মতন দায়িত্ব নেয়ার চিন্তা চেতনায় উদ্ভুদ হওয়ার। আঠার বছর হলে সবার কাজ করার মানসিকতা থাকা ভালো।
আমরা যখন দেখি প্রেসিডেন্ট ওবামার মেয়ে কাজ করে একটি রেস্টুরেন্টে তখন আমরা অনেক খুশি হই। কিন্তু নিজের ষোল বছরের সন্তানকে কোন কাজে পাঠাতে আমরা চাই না।
অথবা বড়লোকের কোন সন্তানকে কাজ করতে দেখলে আমরা হাসতে পছন্দ করি তাকে নিয়ে। টিকা টিপ্পুনি কাটি। এতে খুব সুখ পাই।
অথচ আমাদের পাশে বা ঘরে যখন ছোট বাচ্চাটি মায়ের সাথে আসে, তাকে ফুটপরমাস কাজ করাতে একটুও লজ্জা পাই না। বিশাল ঝুড়ি ভর্তি বাজার ছোট্ট মিন্তির মাথায় তুলে দেয়ার সময় মনে হয় না শিশুশ্রম।
অথবা হাসি না রাস্তার পাশে ফুল বিক্রি করা বাচ্চাটিকে দেখে।
নিম্নবিত্ত পরিবারে সবাই কাজ খুঁজবে। কাজ করবে। এদের জীবনে কোন হাসি আমুদ থাকবে না এটা আমরা মেনে নেই।
খুব বেশী আবেগ প্রবণ বাঙালি অনেক পরিবর্তন দেখতে চান না। অথচ নিজেরাই পরিবর্তন হচ্ছেন প্রতি নিয়ত সেটা বুঝতে পারেন না। শুধু চোখে লাগে অন্য কারো পরিবর্তন, বড় বেশী।
মানুষ কেন যে এক জায়গায় থেমে থাকতে চায়, বুঝতে পারি না। জীবনাটা তো একটা ভ্রমণ। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত নানারকম ভ্রমণের সাথে চলতে হয়্ যেখানে জন্ম তা থেকে কোথায় চলে যায় শেষ পর্যন্ত বৃত্ত বদলাতে বদলাতে মানুষের জীবন। একটাই জীবন অথচ মানুষ থেমে থাকতে চায় একই বৃত্তে।
বিদেশের মানুষ সম্পর্কে আমাদের ধারনা। তারা সন্তান ভরনপোষন করে না। এটা অনেক ভুল ধারনা। সন্তানের প্রতি স্নেহ মমতা সবারই এক রকম।
কিন্তু বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে যে যার নিজের মতন থাককে পছন্দ করে ওরা। যেটা আমাদের দেশেও চালু হয়েছে, অনেকে করছেন কিন্তু চোখে দেখি না। একজনের আয়ের উপর বসে দিব্যি সবাই হেসে খেলে চলতে পারার মানসিকতা অনেকেই কাটিয়ে উঠেননি।
সন্তান সংসার জীবনে ঢুকলে তাদের প্রাইভেসিতে নাক গলাতে যায় না অভিভাবক বিদেশে সাধারনত। আবার প্রয়োজনে নাতি নাতনীর দেখা শোনা যেমন করে তেমনি গ্রাণ্ড পেরেন্টসের দেখা শোনায় অবহেলা করে না। গ্রান্ড চাইল্ডরাও থাকে গ্রান্ড পেরেন্টদের জন্য তাদের প্রয়োজনে। নির্ভর করে তাদের জীবন যাত্রার অবস্থানের উপর।
আমার প্রতিবেশীর মা আঠাশি বছর বয়স কিন্তু সে একা তার বাড়িতে থাকতে চায়। কিছুতেই সে অন্য কারো বাড়িতে গিয়ে থাকবে না।
প্রতিবেশী এ্যান আর তার স্বামীর বয়সও সত্তরের কাছাকাছি, তাদের ছেলে মেয়ে নিজেদের সংসারে।
সবাই নিজেদের সংসারে ব্যস্ত থাকার পরও পঁচিশ ত্রিশ কিলোমিটার দূরের শহরে মা র কাছে, নানীর কাছে সবাই সময় সুযোগ মতন যাচ্ছে। তাকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া , খাওয়ার রান্না করে দেয়া। সব কিছু সবাই মিলে করছে।
মাও এত স্বাধীন ভাবে নিজের বাড়িতে থাকতে চায়। মেয়ের কাছে এসে থাকবে না। বেড়াতে এসে কয়েকদিন ঘুরে ফিরে যায়। কিন্ত সব সময়ের জন্য থাকতে নারাজ।
এই স্বনির্ভরতার মানসিকতা আমাদের খুব কম মানুষের মধ্যে আছে। বা কেউ একা নিজের মতন থাকলে সেটাও পাড়া প্রতিবেশি বা পরিচিতর কাছে সমালোচনার বিষয়।
অথচ বিদেশে একা বৃদ্ধ বয়সে নিজের মতন থাকছে এমন হাজারটা উদাহরণ দেয়া যায়।
বৃদ্ধ বয়সের সঞ্চয়ের জন্য আমাদের অভিভাবকরা ভাবেন না সবটাই উজাড় করে দেন সন্তানের জন্য। শেষ বয়সে অনেক অসুবিধায় পরতে হয় এ জন্য। যখন সন্তান নিজেরটাই সামলাতে পারে না। বা তাদের অভিভাবককে দেখেশোনার মানসিকতা থাকে না।
সন্তান বৃদ্ধ বয়সে দেখবে এই ধারনা বদল করে সন্তান তাদের নিজের জীবনে সুস্থ সুন্দর থাকবে। তাদের সন্তানকে ভালোভাবে মানুষ করবে। এই চাওয়াটা আস্তে আস্তে চালু হলে সাথে সন্তান যখন কিছু করবে সে পাওয়াটা অনেক বড় ভালোলাগার বিষয় হবে, বলে মনে হয়। অনেকেই ভিন্ন মত পোষন করবেন কিন্তু এটাই বাস্তবতা। সন্তানকে পিছনে নিজের জন্য টেনে রাখা নয় তাদের মানুষ করে তাদের জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য এগিয়ে দেওয়া।
এ ছাড়া অর্থনৈতিক ভাবে সুন্দর অবস্থানে অনেকে পৌঁছাতে পারেন না। এটাও একটা মুখ্য বিষয় সন্তানের উপর নির্ভর করার। সরকারী পৃষ্টপোষকতা চিকিতসা বা ভরনপোষনের এখনও তেমন কোন সহায়তা পাওয়ার মতন ব্যবস্থা নেই আমাদের দেশে তাই সম্বল অবলম্বন সন্তান। যাকে নিজের সব সুখ বির্ষজন দিয়ে পরিবারের সবার মুখে সুখ তুলে দিতে হবে।সব মানুষের জীবনটাই মূল্যবান তার কাছে। অথচ অনেকে নিয়মের চাপে হিমশিম খেয়ে যায়। জীবনের সুখ সব বঞ্চিত হয় দায়িত্ব পালন কারে। একটা মানুষের উপর এই দায়ভাড় চাপিয়ে দেয়া কতটুকু যুক্তি সংগত ভাবার সময় এসেছে।
এমন অনেক সন্তান ছিলেন আছেন এবং করছেন তাদের জন্য কতজন ভাবেন শেষ পর্যন্ত।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:০৭
রোকসানা লেইস বলেছেন: দুঃখিত আপনি এই অবস্থায় আছেন জেনে।
তবে আপনার দায়িত্ব সমস্যা একা কাধে না নিয়ে প্রয়োজনে সবাইকে ইনভলব করা। কথা আছে না একের বোঝা দশের লাঠি।
শুভেচ্ছা ভালো থাকুন
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:০৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লেখাটি পড়ে ভাল লাগল। সমাজের অনেক বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন।
নিজের দায়িত্বটা যে বোঝে সে তার দায়িত্ব পালনে সর্বচ্চ চেষ্টা করে সে বড় কিংম্বা ছোট হোক।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা মোস্তফা সোহেল।
শুধু যে বুঝবে সে দায়িত্ব পালন করে যাবে তা নয়। সে অন্যদের সাথে সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবে। উপায় সবাইকে মিলে বের করতে হবে।এই সমস্যা বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে মধ্যবিত্ত পরিবারে। উচ্চ বা নিম্নবিত্ত পরিবারে অতটা জটিল না।
মধ্যবিত্ত সব কিছু লুকিয়ে রাখতে চায় এমনকি পরিবারের সদস্যর কাছেও এ ভাবে সবাই একা হয়ে যায়।
৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০১
বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ খুব সুন্দর করে যুক্তি ও উদাহরণ সহ লিখেছেন ।
অনেক পরিশ্রমী লেখা এটি । একেবারে সমাজের গভীরে ডুকে
অনেক গুরুত্বপুর্ণ সমস্যা ও সেগুলি সমাধানের একটি
পরিস্কার গ্রহনযোগ্য সমাধানের রূপরেখা তুলে ধরেছেন
লেখাটিতে ।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল ।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০
রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা বিলুনী,
কেউ কেউ যদি ভাবনা বদলাতে শুরু করে আস্তে আস্তে অনেকেই শুরু করবে।
এতে সমাজে মানুষের মাঝে অনেক ভালো প্রভাব পরবে।
ভালো থাকার কামনা রইল
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১২
Prince Roy বলেছেন: সুন্দর লিখিছছেন
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮
রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা প্রিন্স রয়
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৫৭
বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লিখেছেন ।
ভাই বোনের মধ্যে বড় হলে যে কি দায়
সেটা নীজেকে দিয়ে টের পাই ।
শভেচ্ছা রইল ।