নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেনরির হাতুড়ি..

০২ রা মে, ২০১৭ ভোর ৪:৩৬

শ্রমিকের শ্রম অধিকারের দিন মে দিবস। মাত্র আশিটি দেশে পালিত হয় পহেলা মে তে। বাকি কিছু দেশ পালন করে পহেলা সেপ্টেম্বরে।
শিকাগো শহরে সমান মজুরীর দাবীতে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলে, বোমা ছূঁড়ে ম্যাসাকার করা হয় ১৮৮৬ র ৪ই মে।
অনেক নিয়ম,জারী দিবস পালন চলছে। কিন্তু কর্ম ঘণ্টার হিসাব, কতটা সম বণ্টন হয় এখনও, পায় সুযোগ, সুবিধা, সমান অধিকার নারী ও পুরুষ। এই তো মে দিবসের কয়েক দিন আগে অসংখ্যা প্রাণ নিভে গেলো পোষাক তৈরী করতে করতে, ভবন ধ্বসে। আবার কারখানার পুরানো মেশিন ব্রাস্ট করে। এ ভাবে শ্রমিকরা মরে নানা ভাবে খনিতে বন্দী হয়ে। এখনও তারা কতটা পায় সঠিক বেনিফিট। অক্ষম হয়ে গেলে বা জীবন শেষ হয়ে গেলে তার পরিবার। বেনিয়া কম ব্যয়ে লগ্নিকৃত পূজির অধিক আয়ের বিষয়ে সব সময় চোখ খোলা রাখে তাই। আর সব খরচে বাঁচাতে না পারলেও চেষ্টা করে শ্রমিকের মজুরি থেকে বাঁচানোর।
কাল খবরে দেখছিলাম ইটের ভাটায় কাজ করা মহিলা পায় ২৫০ টাকা অথচ পুরুষ পায় ৫০০ টাকা অথচ সমান পরিশ্রম দুজনই করছে। এই যে ঠকানোর নানা ঝল চাতুরি নারী শ্রমিক বলে তাদের বেতন কম এ সব কিছুই কর্পোরেটের নিজের আয় বাড়ানোর জন্য করা হয়।
এখনও কী প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কর্মক্ষেত্রে শ্রমিকদের জন্য সুন্দর পরিবেশ। গর্ভবতি নারীদের ভাতা ছুটির সুযোগের। ১৮৮৬ থেকে পৃথিবীর বয়স বেড়েছে একশ বছরের বেশী।
কঠিন কঠিন, ভারী কাজগুলো যারা পরিশ্রম দিয়ে করে তাদের আয় সব চেয়ে কম। একর একর জমির প্রতি ইঞ্চি জমিতে লেগে থাকে কৃষকের ঘাম, ভালোবাসার হাত অথচ অর্থ আয় করে সব চেয়ে কম। তার ফলনের মধু খায় সুদৃশ্য ডির্প্টামেন্টাল ষ্টোর। কালি ঝুলি কল কারখানার বিষাক্ত বাতাস ফুসফুসে টেনে আয়ু ক্ষয়ে শ্রমিক, তৈরী করে যন্ত্রপাতি,উপভোগ করে প্রচুর্যের অধিকারী। কয়লার কালি মেখে তুলে আনা হীরা কখনও শোভা পায় না শ্রমিকের দেহে। ঝুড়িতে বোঝাই মাছ, গোশ, তরিতরকারীর, সদাই মাথায় বয়ে নিয়ে চলে মিনতি, তার পাতে কি জুটে কে খবর রাখে। মে দিবস পালিত হয় সমাবেশে সমারোহে।
বিদেশে কারখানায় আহত বা নির্যাতিত শ্রমিকের জন্য অবসরকালীন অবসর এবং পেনশন সুবিধা, মৃত্যুর বেনিফিট, জীবন বীমা পরিকল্পনা সহ অক্ষমতা সুবিধা অসুস্থতা সুবিধা, দুর্ঘটনা বেনিফিট; এবং মেডিকেল, হাসপাতাল, নার্সিং, ড্রাগ বা ডেন্টাল সুবিধা। ইত্যাদি অনেক কিছু থাকার পরেও সব টুকু বেনিফিট সবটুকু পাওনা আদায় করার জন্য নানান দক্ষ আইনি সংস্থা রয়েছে।
তাদের মাধ্যমে কাজ করতে হয়। এবং তরা বিনা অর্থে সে কাজ করে আদায়ের শেষে অর্ধেক মতন অর্থ নিজেরা আত্মসাত করে নেন। শ্রমিকরা সেই একই অল্প টাকায়ই পায় যা হয়ত মালিক পক্ষ আপোষে দিতে চেয়েছিল।
এছাড়া বড় বড় চেইন ফাষ্টফুডের দোকানগুলো যেখানে সাধারনত দিন রাত মানুষের সমাগম হয়। সেখানে অল্প বয়সের নতুন শ্রমিক বা নতুন আগত উপায়হীন অভিবাসিরা নিজের যোগ্যতার চেয়ে নিম্নমানের একটি কাজ নিয়ে নেন। বেঁচে থাকা বা জীবন ধারনের প্রয়োজনে। এখনে বেশীর ভাগ শ্রমিক পার্মানেন্ট না। কয়েক বছরের পর ছাত্ররা নিজের যোগ্যতায় ভালো কাজে চলে যায় প্রথম জীবনের সৌখিন কাজ ছেড়ে। আর অভিবাসিরাও চারপাশ চিনে নতুন করে নিজেদের ক্যারিয়ার খুঁজে চলে যান অন্য রকম কাজে। কাজেই এই সব ব্যবসাগুলোকে কখনো পেনসনের টাকা বা অন্যন্য সুবিধা দিতে হয় না শ্রমিক দের। অনেক বছর কাজ করলেও খুব একটা সুবিধা পায় না শ্রমিক।
অনেক বড় কোম্পানি পুরাতন একজন চাকরিজীবীকে ছাড়িয়ে দিতে ভাবে কয়েকবার। অনেক বড় অর্থের লেনদেন হিসাব থাকে।
সুবিধা আসলে যারা বড় অবস্থানে যেতে পারে তাদের জন্য সর্বত্র। শ্রমিক এখনও অনেকটা আন্দোলন রত। তাদের মিনিমাম আয় ঠিক রাখার জন্য। সেই সাথে ভয়ে থাকে যে কোন সময় কাজ হারানোর।
গেল মাসেই টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা শাখার টিমর্হটনের কর্মিরা আন্দোলন করছিল তাদের বেতন সরকার নির্ধারিত মিনিমামের চেয়ে কম থাকায়। অথচ কর্মিরা বেশীর ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। যাদের অনেক কষ্ট করে পড়ালেখার সময় কেটে কাজ করতে হয়েছে দুটো অর্থ পাওয়ার জন্য। বৈষম্য মনে হয় চলবেই সর্বত্র।
মে দিবস পহেলা মে বা পহেলা সেপ্টেম্বর পালিত হবে। ফকির আলমগীর হেনরীর হাতুরি গান গেয়ে যাবে। বিশ্ব জুড়ে অনেক কথার ফুলঝুরি হবে দিনটাকে ঘিরে। যাদের জীবন কষ্টের তেমনই থাকবে তারা। কোন পরিবর্তন আসবে না সেখানে

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মে, ২০১৭ ভোর ৪:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


শ্রমিকের কাজের নিশ্চয়তা ও মুজুরী বাড়ানোর কোন পদ্ধতি আপনি জানেন?

০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: আমার সোজা সাপটা পদ্ধতি মানুষকে না ঠকিয়ে সঠিক মূল্য দেয়া।
আমার চেয়ে ভালো করে অনেকে ভেবেছেন কর্যকরি করার চেষ্টাও হয়েছে। কিন্তু হবে না কোনদিন।
উন্নত বিশ্বে শ্রমিকের মূল্য বেশী বলে অনুন্নত বিশ্বে চলে যাচ্ছে বেশীর ভাগ কাজ। :(
অন্যদিকে মানুষই লাগছে না অনেক কাজে মেশিন রোবট করে ফেলছে।
শুভেচ্ছা চাঁদগাজী

২| ০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ৭:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মে দিবসে একটি উপযুক্ত পোষ্ট দেয়ার জন্য ।
এছাড়া বড় বড় চেইন ফাষ্টফুডের দোকানগুলো যেখানে সাধারনত দিন রাত মানুষের সমাগম হয়। সেখানে অল্প বয়সের নতুন শ্রমিক বা নতুন আগত উপায়হীন অভিবাসিরা নিজের যোগ্যতার চেয়ে নিম্নমানের একটি কাজ নিয়ে নেন। বেঁচে থাকা বা জীবন ধারনের প্রয়োজনে। এখনে বেশীর ভাগ শ্রমিক পার্মানেন্ট না। কয়েক বছরের পর ছাত্ররা নিজের যোগ্যতায় ভালো কাছে চলে যায় প্রথম জীবনের সৌখিন কাজ ছেড়ে। আর অভিবাসিরাও চারপাশ চিনে নতুন করে নিজেদের ক্যারিয়ার খুঁজে চলে যান অন্য রকম কাছে। কাছেই এই সব ব্যবসাগুলোকে কখনো পেনসনের টাকা বা অন্যন্য সুবিধা দিতে হয় না শ্রমিক দের। অনেক বছর কাজ করলেও খুব একটা সুবিধা পায়না শ্রমিক
উপরে আপনি শ্রমিকদের যে দুর্গতির কথা বলেছেন তাকে লেবার থিউরী অনুযায়ী প্রি কেরিয়াস এমপ্লয়মেন্ট ( pre carious employment )বলে আর এটা বেশিরভাগ দেখা যায় উন্নত বিশ্বেই , বিশেষ করে বিভিন্ন প্রতিশ্ঠানের যেখানে Recruitment Agency গুলি অনিয়মিত শ্রমিক যোগান দেয়।
সে সব ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী ট্রেড ইউনিয়নই পারে এ ধরনের শ্রমিকের অধিকার ও স্বার্থ সংরক্ষন করতে । আমার নীজের একটি গবেষনা কর্ম থেকে একটি চিত্র তুলে দিলাম নীচে যেখানে দেখানো হয়েছে ট্রেড ইউনিয়ন কিভাবে প্রিকেরিয়াস শ্রমিকদের জন্য চাকুরীর নিরাপত্তা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধা পেতে সহায়তা করতে পারে । উন্নত দেশ গুলির কোন ব্যবসা প্রতিষ্টানে নিজস্ব কোন ট্রেড ইউনিয়ন না থাকলেও সে সমস্ত দেশে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন আছে ,সেখানে যে কোন শ্রমিক সদস্য হয়ে ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠেনের সহায়তা নিতে পারে । যদিও এমপ্লয়ার ট্রেড ইউনিয়নে জয়েন করাকে ভাল চোখে দেখেনা তবু ইউনিয়নকে তারা ঝমের মত ভয় পায় ।


অনেক শুভেচ্ছা রইল

০২ রা মে, ২০১৭ সকাল ১১:০৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ইউনিয়নই পারে শ্রমিকের স্বার্থ রক্ষা করতে। ইউনিয়নকে জমের মতনই ভয় পায় মালিক পক্ষ। কিন্তু সেতো একটা পর্যায়ে যাওয়ার পরে পাওয়া পায়। একদম নিম্ন মানের শ্রমিক সব জায়গাই বঞ্চিত।
আপনার চার্টের বিষয় গুলো সুবিধা পাওয়ার বিষয়ে উল্লেখ করেছি। সে পাওয়াতেও ঝক্কি থেকে যায়। আইনি সহায়তায়।
অনুন্নত বিশ্বে সর্ব শ্রেণীর শ্রমিক সুযোগ পায় বলছেন?
তবে তাে ইটের ভাটার নারী শ্রমিকের সমান বেতন পাওয়ার কথা। বা গৃহকর্মির সুযোগ সুবিধা পাবে। কোন নিয়ৃাতন নয়।
শুভেচ্ছা রইল মে দিবসের সমান অধিকারের ;)


৩| ০২ রা মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ।
অাপনি হয়ত ভাল করে আমার মন্তব্যের কথাগুলি দেখেন নাই । আমি অনুন্নত দেশের কথা বলিনি , আমি যা বলেছি তা ছিল নিন্মরূপ

উন্নত দেশ গুলির কোন ব্যবসা প্রতিষ্টানে নিজস্ব কোন ট্রেড ইউনিয়ন না থাকলেও সে সমস্ত দেশে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন আছে ,সেখানে যে কোন শ্রমিক সদস্য হয়ে ট্রেড ইউনিয়ন সংগঠেনের সহায়তা নিতে পারে ।

০৩ রা মে, ২০১৭ রাত ৯:২০

রোকসানা লেইস বলেছেন: দেখেছি এবং বুঝেছি। আপনার এই বাক্যটার উপর প্রশ্ন রেখেছিলাম, মজা করে "এটা বেশিরভাগ দেখা যায় উন্নত বিশ্বেই "
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে যখন নিজের ইউনিয়ন থাকে না। এবং সে সব জায়গায় যারা কাজ করে তাদের প্রয়োজনটা এত বেশী। তাই খুঁজে অন্যজায়গায় গিয়ে নিজের রাইটস সম্পর্কে কথা বলা হয়ে উঠে না। নতুন এবং অনভিজ্ঞ বলেই । সাথে ভয় কাজ করে কাজ হারাবার। বা আবার কাজ না পাওয়ার।
দু একটা কেইস হয়। অনেক সময় গন মাধ্যমে আসে।
শুভেচ্ছা ভালো থাকবেন

৪| ০২ রা মে, ২০১৭ রাত ১০:২১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা পাক । সুন্দর পোস্ট ।

০৩ রা মে, ২০১৭ রাত ৯:২১

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার। অনেকদিন পরে দেখলাম আপনাকে

৫| ০২ রা মে, ২০১৭ রাত ১১:২০

মানবী বলেছেন: "মে দিবস পহেলা মে বা পহেলা সেপ্টেম্বর পালিত হবে। ফকির আলমগীর হেনরীর হাতুরি গান গেয়ে যাবে। বিশ্ব জুড়ে অনেক কথার ফুলঝুরি হবে দিনটাকে ঘিরে। যাদের জীবন কষ্টের তেমনই থাকবে তারা। কোন পরিবর্তন আসবে না সেখানে"

- খুব সত্যকথা!
বাংলাদেশে পহেলা মে বা বিশ্বশ্রমিক দিবস পালিত হতে দেখলে প্রহসন ছাড়া আর কিছু মনে হয়না। এই যে প্রচন্ড পরিশ্রমি গার্মেন্টসকর্মীরা, যাঁদের রক্ত পানি করা পরিশ্রমের বিনিময়ে আমাদের দেশের অর্থনীতির চাকা সচল থাকছে, মালিকেরা প্রাসদোপম অট্টালিকা গড়ছে, বিলাস ভূষণে ভরপুর তাদের পরিবারের জীবন- সেসব কর্মীরা সারাদিন দীর্ঘ পরিশ্রম শেষে সন্ধ্যার পর যখন বাড়ি ফিরে, তখন নিয়মিত ভাবেই বাসচালক আর কন্ডাক্টরেরা তাদের ধর্ষন করে। এটা নাকি খুবই নিয়মিত আর স্বাভাবিক ব্যাপার! দীর্ঘদিন আগে এই ব্লগেই পড়েছি, কয়েকজন প্রিয় ব্লগার লেখালেখী করতে চেষ্টা করেছিলেন, কর্তৃপক্ষের টনক নড়েনি।

এই আমরা যখন আবার মে দিবস এলে বড় বড় কথা ফুলঝুড়ি ছুটিয়ে যাই তখন এই প্রহসনটা কেবল ঘৃনা আর হতাশারই জন্ম দেয়।

সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ রোকসানা লেইস।

০৩ রা মে, ২০১৭ রাত ৯:৪১

রোকসানা লেইস বলেছেন: দেশে এখন আর্থিক ভাবে অনেক উন্নতি হয়েছে। মালিকের আশা আকাঙ্খার সাথে শ্রমিতের শ্রমের ফসল আনছে সোনা। আর্থিক উন্নতির সাথে যদি মানসিক উন্নতিটা যোগ হয় শ্রমিকের সুবিধা দেয়ার জন্য। তবে পারফেকসন আসত। অপেক্ষা করি মানুসকতার পরিবর্তন আসুক।
ধীরে হলেও কিছু পরিবর্তন হচ্ছে।
ধর্ষন একটি অবক্ষয় সামাজিক এবং ধর্মের বিধী বিধান দিয়ে মানষের স্বাভাবিক অনেক কিছু অবদমন করে রাখা হচ্ছে। সেই সাথে বর্তমান সময়ে হাতের মাছে নীর ছবি দেখার সুযোগ বেড়েছে। নিষিদ্ধ বিষয়ের প্রতি আগ্রহ অনেক বেশী মানুষের।
শত পাপাচারের ভয় জাহান্নাম কাজ করা থেকে দূরে রাখতে পারে না। এই ধর্ষকই মাহান মানব হয়ে জীবন যাপন করার সুযোগ পায়। ধর্ষকের কঠিন শাস্তি জরুরী। একজন ধর্ষক আজীবন ধর্ষক উপাধি নিয়ে পরিচিত হবে সমাজে। কিন্তু সেটি হয় না। বরং আপোশে ঝামেলা মিটানোর চেষ্টা চলে।
পুলিশের ভুমিকা যেখানে নিরপেক্ষ হওয়ার কথা প্রায় সময় তা হয় ক্রিমিনালের পক্ষে।
মানুষের মাঝে সচেতনতা বাড়ছে ব্লগে লেখালেখি হচ্ছে। অনেকে ব্যক্তিগত ভাবে কাজ করছেন। কিন্তু আমার আপনার বা অন্যজনের কথা লেখা কার কাছে পৌঁছাচ্ছে?
যারা নিয়ম রক্ষা করবে যারা নিয়ম আরোপ করবে তাদের কাছে কে পৌঁছাতে পারছে?
সব র্নিমূল করার জন্য সেই রকম শাসক এবং শাসন প্রয়োজন। অন্তত আইন সবার জন্য এক হলে যে কোন ক্ষেত্রে আইনের সহায়তা মানুষ পেতে পারে।
ধন্যবাদ মানবী সুন্দর মন্তব্যের জন্য । শুভেচ্ছা রইল

৬| ০৮ ই মে, ২০১৭ রাত ১০:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ভাল আছেন তো ?
প্রবল বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যা ও তুষারপাতের কারণে কানাডার মন্ট্রিলে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানা যায়।নগরীর কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, রোববার সেখানে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয় এবং এ অবস্থা ৪৮ ঘণ্টা বজায় থাকবে।কর্তৃপক্ষ জানায়, কানাডার পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশে বন্যায় ইতোমধ্যে প্রায় এক হাজার ৯ শ' ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। দেশটিতে বন্যা কবলিত লোকজনকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে প্রায় এক হাজার ২শ' সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।

আশা করি আপনারা নিরাপদেই আছেন ।

১২ ই মে, ২০১৭ রাত ১১:৫৮

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী , আপনার উদ্বিগ্নতা মুগ্ধ করল।
আমি এবং আমার পরিবেশ ভালো আছে। এই প্রবল বর্ষনের সময়টায় আমি ছিলাম উষ্ণ ট্রপিকাল অঞ্চলে । দারুণ কিছু সময় কাটিয়ে এলাম মহাসমুদ্রের সাথে।
আপনি কেমন আছেন এবং ছিলেন

৭| ১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:২৩

নাগরিক কবি বলেছেন: শ্রমিকদের জন্য কি শুধু একটি মাত্র দিন আপু? :|

১৩ ই মে, ২০১৭ রাত ১২:৪৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: নাহ কখনো না। শ্রমিক দিবসটা বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন তারিখে পালিত হয়।
মানুষের জীবনের সব দিনে সব কিছুর প্রয়োজন কিন্তু সব বিষয়ের জন্য একটা দিন আলাদা করে পালন করা হচ্ছে। তিনশ পয়সট্টি দিনকে অনেক দিনে ভাগ করতে হবে ভবিষ্যতে :D
শুভেচ্ছা নাগরিক কবি

৮| ১৩ ই মে, ২০১৭ ভোর ৫:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সহি সালামতে ছিলেন শুনে ।
ভাল থাকি কি ভাবে বলুন,
আমাদের দেশে হাওর এলাকায় প্রবল বন্যা
আর রাজধানীতে ধর্ষনের তান্ডব, ভাল
থাকার কি উপায় আছে, সকলের জন্য
সবসময় দুশ্চিন্তায় থাকতে হয় ।
যাহোক শুভেচ্ছা রইল

১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৮:৪২

রোকসানা লেইস বলেছেন: এই ভাবনার যন্ত্রণা ছাড়াতে পারবেন না। যদি মানবিক হন।
সমস্যা হলো মানবিক মানুষরা ভেবে মরে। কিন্তু দূর্ভিসন্ধির বদ মানুষগুলো আনন্দের জন্য এই যন্ত্রণাগুলো তৈরি করবে।
তবু ভালো থাকুন
শুভেচ্ছা

৯| ১৫ ই মে, ২০১৭ রাত ৯:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সঠিক কথা বলেছেন ।
কিন্তু দূর্ভিসন্ধির বদ মানুষগুলো আনন্দের জন্য এই যন্ত্রণাগুলো তৈরি করবে।
শুভেচ্ছা রইল

১০| ১৯ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এটা আবার কোন দূর্ভিসন্ধি? খবর নাই কেন :)

২৪ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: দূর্ভিসন্ধি সময়ের আমার না :D
ইচ্ছে থাকলেও উপায় হচ্ছিল না।
অন্য একটা লেখা দিব মনে করেছিলাম। তবে আপনার তাগদা পেয়ে হিবিজিবি লেখা একটা পোষ্ট করে ফেললাম।
শুভেচ্ছা । ভালো থাকুন অনেক

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.