নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাঙ্গল মিলনও মেলা ভাঙ্গল

০১ লা মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৯



বই মেলা শেষ আজ। আমার এ বছর বই মেলায় যাওয়া হলো না। কিন্তু এতবার মেলায় গিয়েছি। এত সব স্মৃতির সাথে বাস করছি। মেলায় না যাওয়ায় তেমন কোন খারাপ লাগা কাজ করছে না। বই মেলার একমাস বই কেনার জন্য মেলায় যাওয়ার চেয়েও মিলন মেলা দেখা সাক্ষাত আড্ডার আকর্ষন বেশী ছিল। এখন ঠিক সেভাবে আর জমবে বলে মনে হয় না।
বই মেলাটা মূলত বইয়ের প্রকাশ বই কেনা কাটার জন্য। মাস জুড়ে বিশাল লেনদেন বইকে কেন্দ্র করে। বই যা ধারন করে রাখে মেধা। লেখকের চিন্তা ভাবনা, জ্ঞান। ছড়িয়ে যায় পাঠকের মনে মননে।
আমার যখন কিশোর বয়স তখন বই কেনার জন্য যেতাম শহরের বইয়ের দোকানে। বই কিনতাম পড়ার জন্য আর বই কিনতাম উপহার দেয়ার জন্য। সে সময় বিয়ে, জন্ম দিনে , যে কোন কারণে উপহার দিতে হলে বই উপহার দেয়ার প্রচলন ছিল। এবং এই প্রথাটা আমার খুবই পছন্দ। বই কেনা হতো সারা বছর জুড়ে।
কিন্তু বর্তমানে অনেক বেশী লেখক কিন্তু পাঠক সে তুলনায় আরো বেশী হওয়ার কথা কিন্তু মনে হয় এখন পড়ার মনোযোগ সবার মধ্যে নাই। চারপাশে অনেক বেশী কিছুর আকর্ষন বই পাঠ থেকে মনোযোগ দূরে নিয়ে যাচ্ছে। তবু কিছু পাঠক সত্যিকারের পাঠক জোঁকের মতন রক্ত শুষে নেয় বইয়ের পাতা থেকে জীবন ধারনের খাদ্য যেন সঞ্চয় করেন তারা বইয়ের মধ্য থেকে।
আগে অবসর সময়ে বই পড়া একটা বিশাল কাজ ছিল। বিছানায় বালিশের পাশে বই থাকা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার ছিল। হাতে বই নিয়ে পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পরাটাও ছিল পরিচিত একটা দৃশ্য।
আমাদের বাসায় একটি নতুন বই আসলে সেটা কে আগে পড়বে তা নিয়ে টানাটানি পরে যেত। অর্ধেক পড়া বইটা রেখে গেলে পাওয়া যেত না। আরেকজন দখল করে পড়া শুরু করে দিয়েছে। বাকিটুকু পড়ার তাড়নায় ঝগড়াও হয়ে যেত অনেক সময়। বই টানাটানি করে। কেউই বাকি অংশ আগে পড়ে ফেলার আকর্ষণ ছাড়তে পারতাম না। সারা বছর জুড়ে বই কেনার জন্য ঘুরে বেড়ানো নিউমার্কেটের বইয়ের দোকানগুলোয় কখনো মুক্তধারার বইয়ের দোকানে। আমার একটা ভালোলাগার বিষয় ছিল ঢাকায় থাকার সময়।
মেলার শেষের দশদিন বই কিনে বাড়ি ফিরা ছিল নিয়ম। কারণ এ সময়ে সব লেখকের বই মোটামুটি মেলায় পাওয়া যায়। এরপর পড়া শুরু। তখন লিটিল ম্যাগাজিন খুব জনপ্রিয় ছিল। এটা পাঁচ টাকা দশ টাকা করে বিক্রি হত। আমার সংগ্রহে লিটল ম্যাগের বিশাল একটা ভান্ডার ছিল। সেখানে আমার নিজের লেখাও থাকত।
বইয়ের প্রতি আমার আগ্রহ সব সময়ই প্রচুর। আর সে কারণে ষোল সতের বছর বয়সে অদ্ভুত সুন্দর একটি বইয়ের সেলফের ছবি পেয়ে সেটা স্বযত্নে সংগ্রহ করে রাখলাম। বই সাজানো এবং সংগ্রহের জন্য বুকসেলফ করব বলে। এবং একসময় সে বইয়ের সেলফটি তৈরি করে নিলাম। ঘরে অন্য কোন আসবাব না করে । অনেক বেশী বই ধারন করার জায়গা ছিল এই নানা রকম হেরিং বেরিং খোপগুলো জুড়ে। এবং আলাদা সৌন্দর্য ছিল আসবাব শূন্য ঘরে বইয়ের সংগ্রহে।
কিন্তু এত জায়গার পরও আমার সব বই রাখার জায়গা ছিল না। বই রাখতাম মেঝে থেকে ছাদ পর্যন্ত । মাঝে মধ্যে অবশ্য কোন অতিথি বেড়াতে এসে না বলে, নিজের মনে করে আমার শেলফে সাজানো বই তুলে নিয়ে যেতেন । অন্য বই রাখার জায়গা করে দিয়ে।
এখন সংগ্রহের অনেক বই গ্রামের পাঠাগারে দিয়ে দেয়া হয়েছে।
বইমেলার প্রতিদিনের রুটিন ছিল বটতলায় আসর জমানো। যেখন এখন নজরুল মঞ্চ। প্রতিযোগীতা হয় মোড়ক উন্মোচনের জন্য। সে জায়গাটা ছিল ফাঁকা এবং অনেক ছবিদিয়ে সাজানো।
প্রতিরাতে মেলা শেষে ফিরে যেতে যেতে একজন আরেকজনের জন্য অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে যেতেন বটতলায়। কথায় কথায় আবার একটা গল্পের আসর শুরু হতো। আসে পাশে চলে যেতে যেতে অনেকে এসে জুটতেন। আসরে থাকতেন হুমায়ুন আজাদ, আসাদ চৌধুরি, আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বর্তমান মেয়র আনিসুল হক এক সময়ের টেলিভেশনের উস্থাপক। থাকতেন নির্মেলেন্দু গুণ, মহাদেব সাহা। রুদ্র মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ এবং আরো অনেকে এখন যারা বেশ পরিচত কবি লেখক তারও। । সে আসরে বড় বড় মানুষদের জীবনের অনেক ঘটনা জানার সুযোগ হতো। হাসি ঠাট্টা গল্পের রেশ বয়ে পরদিন ফিরে আসার আকর্ষণ নিয়ে বাড়ি ফিরতাম।
প্রতি বছর প্রতিদিনের বইমেলার যাওয়ার দিনলিপি লিখলে বই হয়ে যাবে একটা। সে সব আসরের একটা গল্প বলি সেটা হয়ত আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার, আর কোথাও বলেননি অথবা বলেছেন আমি জানি না।
উনারা তখন যুবক, কবিতা এবং লেখার উচ্ছাস মনের মধ্যে। একটা কবিতা বা গল্প, প্রবন্ধ লেখা হলে আরেকজনকে শুনানোর জন্য অপেক্ষা করে থাকেন অধীর হয়ে। ভালো মন্দ বন্ধুর থেকে শুনে লেখা সম্পর্কে সঠিক ধারনা করা। আবুল হাসান দারুণ কবিতা লিখছেন। তিনি তখন সুরাইয়া খানমের প্রেমে ডুবে আছেন। প্রেমিকাকে দেয়ার জন্য একটি দারুণ কবিতা লিখেছেন, মনের আবেগ কিছুতেই চেপে রাখতে পারছেন না। কখন বন্ধুদের সাথে কথা হবে কখন কবিতাটি প্রেমিকাকে দিবেন সে আবেগে আপ্লুত কবি।
তখন তো আর এমন মোবাইল ফোনে টেক্সট দিয়ে বা ফোনে কথা বলে কাউকে ডেকে আনার সুযোগ ছিল না। যেতে হবে দেখা করতে। অথবা যদি বন্ধুটি রিকসায় চড়ে বা পায়ে হেঁটে জুতার সুখতলা ক্ষয় করে এসে হাজির হয় তবেই দেখা হওয়া।
অধীর আগ্রহে অপেক্ষারত আবুল হাসান, বন্ধুদের সাথে দেখা হওয়ার সাথে সাথে সার্টের বুক পকেট থেকে ভাজ করা একটি কাগজ বের করে বললেন। আগে আমার এই কবিতাটি শোন, তিনি পড়তে লাগলেন উচ্ছাসিত হয়ে, সদ্য লেখা আবেগময় প্রেমের কবিতাটি সাজানো সুন্দর পংক্তিমালায়।
কবিতা পড়া শেষ হলে সায়ীদ স্যার বললেন, এই কবিতা পেলে প্রথম লাইন পড়েই, তোমার প্রেমিকা তোমাকে মারতে আসবে।
অবাক আবুল হাসান, কেনো কি সুন্দর শব্দটি, এই শব্দ দিয়ে আবেগটা প্রকাশ করতে খুব ভালোলাগছে।
তা লাগছে তবে শব্দটার অর্থ জানলে আর লাগবে না। অতঃপর শব্দের অর্থ জেনে অনেক হাসাহাসি হলো এবং কাটছাট করে নতুন ভাবে কবিতাটি ঠিক করা হলো পরদিন প্রেমিকাকে দেওয়ার জন্য।
কবিতাটির প্রথম লাইন তুমি আমার ভালোবাসার সারমেয়।



মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আপনার বুকসেলফটি অনেক সুন্দর । অনেক সুন্দর দিন কাটিয়েছেন। বই পড়তে আমারও খুব ভাল লাগে। আর আমি বই উপহার পেতেও পছন্দ করি। আজকাল সময়ের অভাবে আর বই পড়া খুব একটা হয় না।
এখনকার দিনে কোন অনুষ্টানে বই উপহার দিলে আমার মনে হয় সেটা কেউ সু নজরে দেখবে না।

০১ লা মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল
আসলে বই পড়ার সবচেয়ে ভালো সময় ছোটবেলা থেকে ছাত্র অবস্থায় থাকা পর্যন্ত। তারপর যারা খুব পড়তে পছন্দ করেন তারা কিন্তু পড়েন। যেমন আমার পরিবারে মুরব্বীদের বই হাতে দেখেছি সব সময়।
আমি এখনও পড়ি। বিদেশে বেশীর ভাগ মানুষ রাস্তায় যাওয়ার সময়টা বই পড়ে কাটান।

২| ০১ লা মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তুমি আমার ভালোবাসার সারমেয়- এটা এডিট করার আগের তো?
বেশ ভাল লাগলো লেখাটা।

৩| ০২ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:১৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: এডিট না করে দিদলে তো খবর ছিল। বন্ধু বন্ধুর জন্য।
আরণ্যক রাখাল শুভেচ্ছা

৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:১৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাঙ্গল মিলনও মেলা ভাঙ্গল , সুন্দর লিখেছেন ।
বই পড়ার অভ্যাস মানুষের বাড়ছে না কমছে এখন সে এক বিরাট গবেষনার বিষয় ।
ছাপার অক্ষরে বই কিনা কিংবা পড়ার অভ্যাস কমে গেলেও অনেকের হয়তবা ডিজিটাল বই পড়ার অভ্যাস বেড়ে গিয়ে খাকতে পারে । আমি নীজেইতো এখন অনেক সময় ব্যয় করি ডিজিটাল বই পাঠে । মোবাইলে , নোট বুকে কিবা লেপটপে দিব্বি শুয়ে শুয়ে আরামে বই পড়া যায় । তবে প্রিন্ট মিডিয়াতে বই পড়াতে সুখ বেশী ।

এত জায়গার পরও আপনার সব বই রাখার জায়গা ছিল না। বই রাখতেন মেঝে থেকে ছাদ পর্যন্ত ।
আর আজকাল কি দেখা যায় , দেখা যায় বই রাখাটা যেন শুধু বসার ঘরের সু পিছ হয়ে গেছে । ঘরে ছোট আকারের বুকসেলফে গুটি কয়েক বই রাখা যেন শুধুমাত্র একটি ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে যেমনটি দোখা যায় নীচের চিত্রে :


কামনা করি মানুষের বই কিনা ও বই পড়ার পরিমান বাড়ুক , বেশি বেশি বিচরণ করুক জ্ঞানের জগতে ।

শুভেচ্ছা রইল ।

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।
আসলে পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে সব কিছু। আমিও ডিজিটাল বইয়ে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। শুধু বইয়ে না লেখায়ও। কতদিন কলম হাতে লেখা হয় না। সে বিষয়ে লিখেছিলাম "অর্ন্তজালে বাংলা লেখায় কত বর্ণ কত রঙ" এ
কিন্তু অনেকে বই হাতে পড়তে ভালোবাসেন। আমিও বাসি।
এক সময় কোথাও যাওয়ার সময় ব্যাগে বই নিতাম পথে যেতে পড়া হতো। এখন মোবাইলে পড়ি। হালকা এবং সহজ।
স্লিম আপনার সেলফের ছবির মতই মুঠোতে বন্দি হয়ে যাচ্ছে দুনিয়া্
আমিও চাই বই তবু থাকুক। প্রকাশ হোক পড়ুয়ারা বই হাতে আনন্দিত হোক জ্ঞান আরোহন করুক।
বই উপহারের প্রচলনটা চালু হওয়া দরকার।
শুভেচ্ছা রইল

৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: এখনকার দিনে কোন অনুষ্টানে বই উপহার দিলে আমার মনে হয় সেটা কেউ সু নজরে দেখবে না।
সেটা ঠিক বই মানে যেন অতি সাধারন মূল্যহীন একটা বিষয় আমাদের সমাজে। এই মানসিকতা বদলানো দরকার।
এই বিষয়টা আগের মন্তব্যে মিস করে গেছি। শুভেচ্ছা মোস্তফা সোহেল

৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সে সময় বিয়ে, জন্ম দিনে , যে কোন কারণে উপহার দিতে হলে বই উপহার দেয়ার প্রচলন ছিল। ঠিক বলেছেন। সে সময় অনেক বইয়ে উপহার লিখা একটা পৃষ্ঠা থাকতো - ''অমুকের বিয়েতে প্রীতির নিদর্শন স্বরূপ বই খানা অর্পন করিলাম।''

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭

রোকসানা লেইস বলেছেন: সেই নিয়মটা আবার ফিরে আসুক।
বই উপহার দেয়া শুরু হোক
শুভেচ্ছা গিয়াস উদ্দিন লিটন

৯| ০৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: রিপ্লাই এর এর ঘরে না লিখায় অআপনার প্রতি উত্তরের কোন নোটিশ পাইনি । যাহোক খুব সুন্দর বলেছেন ।
উত্তরের যাত্রার শেষ পর্ব প্রকাশ হয়েছে , কথামত জানান দিয়ে গেলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:১৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: আচ্ছা খেয়াল করিনি। অনেক ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য এবং জানানোর জন্য। আসছি গতপরশু দারুন একটা নর্দানলাইট দেখা গেছে। টুইটে ভিডিওটি দেখলাম এখানকার নিউজের। কিন্তু শেয়ার করতে পারলাম না কিছুতেই।
আপনার কথা মনে হচ্ছিল। এবং নিজে স্বচোক্ষে দেখতে পেলাম না বলে আবার কষ্ট পেলাম ।
ভালো থাকুন

১০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৫২

মোহাম্মদ সোহেল আহমেদ বলেছেন: ভালই লাগলো।

০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:১৩

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা মোহাম্মদ সোহেল

১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৩:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ অরোরার নিউজটা দেয়ার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১০ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: স্বাগতম। এত সুন্দর ছিল ভিডিওটা দেখে মনে হলো ওররার গল্পের মানুষকে জানানো জরুরী।
দেখাতে পারলে আরো ভালোলাগত।

১২| ১০ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ দেখতে চেষ্টা করব ভিডিউটা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.