নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্রোতের অজানা টানে সমুদ্র বালিয়াড়ি বেয়ে বোহেমিয়ান- গৃহকোন, জীবন যাপন ফেলে চলে যায়। তুমি দুহাত বাড়িয়ে আলিঙ্গনে বাঁধতে চাও জোছনা গলে হারিয়ে যায় সুখ । আছড়ে পরা ঘূর্ণিজল মনে বাজায় অচেনা সবুজ দিগন্ত ..

রোকসানা লেইস

প্রকৃতি আমার হৃদয়

রোকসানা লেইস › বিস্তারিত পোস্টঃ

লিয়ার লেভিনের সাথে একটি দিন

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:১০



ভিন্নমাত্রার এক আয়োজন করেছে, টরন্টো ফিল্ম ফোরাম পয়তাল্লিশ বছরের বিজয় দিবস উযাপনের । উনত্রিশ বছরের এক আমেরিকান তরুণ যুদ্ধ কবলিত বাংলাদেশের মানুষকে সাহায্য করার জন্য চলে গিয়েছিল আমেরিকা থেকে ১৯৭১ সনে বাংলাদেশে। লিয়ার লেভিন নামের সেই তরুণের বয়স এখন সত্তরের বেশী। উনাকে সম্মান জানানোর আয়োজন করা হয়।
দুঃসাহসী সেই তরুণ এখনো দ্রীপ্ত; চেতনায় চিন্তায় চলা ফেরায়। বয়স হয়ে গেলেও বয়সের ভাড়ে নুহ্য নন তিনি। তার কাছ থেকে শোনা হলো মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি যা দেখেছেন, যে চিত্রগুলো ধারন করেছেন, যা এখন কালের সাক্ষী বাংলাদেশের ইতিহাস। সেই ভয়াবহ সময়ের গল্প। যে গল্পের অনেকটা তার কাছ থেকে চিত্র সংগ্রহ করে ”মুক্তির গানে” প্রকাশ করেছিলেন তারেক মাসুদ আর ক্যাথরিনা মাসুদ।
নিউ ইয়র্ক থেকে উড়ে এসেছেন, লিয়ার লেভিন এবং তার স্ত্রী র্যাকুয়েল লেভিন। কনকনে শীত ফ্রোজেন রেইন উপেক্ষা করে প্রচুর মানুষ জড়ো হয়েছেন রয়্যাল লিজিয়ন হলে। সারাদিনের অনুষ্ঠান সেখানে ।
র্জজ হ্যারিসন, রবি শংকরের কনসার্ট শোনে বাংলাদেশের নিপীড়িত মানুষদের সাহায্য করার জন্য মন উতলা হয়ে যায় লিয়ার লেভিনের এছাড়া বাংলাদেশ সম্পর্কে উনার জানা ছিল সত্তরের ঘূর্ণিঝড়ে ত্রান সংগ্রহের জন্য বিজ্ঞাপনে তিনি ছিলেন।িনিজের ইচ্ছা দমন করতে না পারে, গর্ভবতি স্ত্রীকে রেখে তিনি বিশাল ক্যামেরা হাতে ছুটে চলে যান যুদ্ধরত বাংলাদেশে।
তার ক্যামেরায় তোলা ছবি বাংলাদেশের জন্ম লগ্নে মানুষের কষ্টের স্মৃতি ইতিহাস হয়ে যায়। ভারত বাংলাদেশের সীমান্তে অবস্থান করে তুলেন অসংখ্য ছবি। ভাড়ি ক্যামেরা বয়ে বেড়িয়েছেন, মুক্তাঞ্চল থেকে যুদ্ধরত দেশের ভিতর। একদিকে পাকিস্থানি বাহিনীর তার চলাফেরার উপর নিষেধাজ্ঞা। শুধু তিনি আমেরিকান বলে তাকে কিছু করতে পারছে না। তারপরও তিনি আহত হয়েছিলেন গুলি লেগে।
এবং মর্মযাতনা ছিল তার দেশ অস্ত্র দিচ্ছে পাকিস্থানকে বাঙালিকে মারতে। অন্য দিকে ভারতও তাকে থাকতে দিতে চাচ্ছে না। অথচ তিনি চাচ্ছেন অসহায় মানুষদের সাহায্য করতে। সৌভাগ্য বসত কিছু তরুণ তরণি গান গেয়ে যারা উৎসাহ যোগাত মুক্তিযোদ্ধাদের। শরণার্থির ভীড়ে প্রাণের সঞ্চার করতে যেত তারা গান গেয়ে। আর সংগ্রহ করত অর্থ। মুক্তি সংগ্রামী শিল্পী সংস্থা দলের সাথে মিশে তিনিও বিভিন্ন জায়গায় যেতে শুরু করেন। পাকিস্থানিদের রক্ত চক্ষু এড়িয়ে।
সারাদিন ব্যাপী অনেক মানুষ প্রচণ্ড বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে নিঃশব্দ মগ্নতায় শুনছিলেন যুদ্ধদিনের কথা। এবং দেখছিলেন কালের সাক্ষী সেই সব ফুটেজ থেকে তৈরী করা ছবিগুলো। ”নাইন মান্থ টু ফ্রিডম” ”স্টপ জেনোসাইড” মুক্তির গান”” জয় বাংলা”, মিশে গিয়েছিলেন ১৯৭১ সনের সময়ের সাথে। চোখ ভিজে উঠছিল। শরীরের রোম খাড়া হয়ে যাচ্ছিল ভয়ঙ্কর সেই চিত্রের প্রতিফলনে।
অসাধারন লিয়ার লেভিনকে ভাবছিলাম। একজন বিদেশি হয়ে কেন নিজেকে সেই ভয়াবহ সময়ে বাংলাদেশে নিয়ে গিয়েছিলেন।
তার বক্তব্য থেকে জানা গেলো শিশু কিশোর বয়সে ইহুদি হওয়ার কারনে যে নির্যাতনের মধ্যে দিয়ে তিনি গিয়েছেন। মাত্র তের বছর বয়সে ছয় বার তার নাক ভেঙ্গেছে বুলির কারণে। সে যন্ত্রনা তাকে মানবতাবাদি করে তুলেছে। শোষকের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হতে শিখিয়েছে। নির্যাতিতের পক্ষে দাঁড়াতে চেয়েছেন।
একটা কথা বারবার মনে হচ্ছিল বাংলাদেশে এখন অনেক টিভি চ্যানেল। কত রকমের বাহারী অনুষ্ঠান হয়। অথচ এসব ছবিগুলো কখনো কি দেখানো হয়। সারাদিন রাত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ভিত্তিক এই ছবিগুলো চলা দরকার কোন চ্যানেলে। ভুলে ভরা অনেক গল্প মুছে দেয়ার জন্য। দেশের স্বাধীনতার সাথে বিজয়ের সাথে জন্ম যন্ত্রনার সাথে চিন্তার একাত্ব নিয়ে বেড়ে উঠা দরকার প্রতিটি নাগরিকের। শুধু বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস আর মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত মানুষ নয়। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নয়। সব নাগরিকের একাত্ব থাকা জরুরী দেশের জন্ম যন্ত্রণার সাথে।
মনে হলো রাজাকার, আলবদর আল শামস পাকিস্থনি চিন্তা ভাবনার মানুষ তখনও ছিল এখনও আছে। বিজয় দিবসে ষোলকোটি মানুষ ষোল রকম চিন্তা চেতনায় উযাপন করে । অথচ দেশেপ্রেমের জন্য এক ভাবনা এক ঐক্য চেতনা সবার মনে গড়ে তোলার জন্য উদ্যোগ নেয়া দরকার।
এমন একজন মানুষের সাথে সরাসরি কথা বলার সুযোগ করে দেয়ার জন্য ফিল্ম ফোরামকে ধন্যবাদ। তিনি যখনঅআমাকে বলেন, ”কীপ ইয়র রাইটিং আপ” তখন সেটা অনেক বড় অনুপ্রেরণা হয়ে যায়।
এখানে অবস্থানরত মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ ঘটেছিল অনুষ্ঠানে।
বিদেশে থাকা মানুষ সব সময় চেষ্টা করেন দেশটাকে বুকের মধ্যে রাখতে। ভিনদেশে বড় হয়ে উঠা পরপর্তি প্রজন্মকে নিজের দেশ কৃষ্টি, সংস্কৃতি ইতিহাস জানাতে। সে জন্য সব অনুষ্ঠানে বাচ্চাদের যুক্ত করা হয়। এ অনুষ্ঠানেও ছিল বাচ্চাদের অংশ গ্রহণ। তাদের দেশ ভিত্তিক রচনা এবং চিত্র আঁকার আয়োজন ছিল। তাদের সপ্রতিভ বুদ্ধিদ্রীপ্ত প্রশ্ন ছিল লিয়ার লেভিনের প্রতি। সব মিলিয়ে একটি সুন্দর দিন কাটল।
সম্বর্ধনা অনুষ্ঠানে অনেক উপহার সামগ্রীতে ভরে উঠে লিয়ার লেভিন এবং স্ত্রীর দু হাত তার চেয়ে বেশী উষ্ণতা ছিল মানুষের প্রাণের ভালোবাসায় তাদের হৃদয় ছূঁয়ে দেয়া। তিনি বলেন বাংলাদেশের মানুষের সাথে একাত্মতা অনুভব করেন তিনি সব সময়। পৃথিবীর বুকে একটি সুন্দর উন্নত সমৃদ্ধ দেশ হিসাবে বাংলাদেশকে দেখতে চান ।
স্বাধীনতার কবিতা এবং স্বাধীন বাংলা বেতারের গানের পরিবেশনা ছিল অনুষ্ঠানে।
সব শেষে লিয়ার লেভিনের সাথে জয়বাংলা উচ্চারণ প্রতিধ্বনীত হয়েছিল অন্তর থেকে এবং সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি গাইতে গাইতে বাড়ির পথ ধরেন আগত সবাই।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মুক্তি যুদ্ধের সময় পাকি সেনা ও তার দোসরদের চোখ এড়িয়ে জীবনটাকে হাতে নিয়ে মুক্তি যুদ্ধের বিভিন্ন দিকের ছবি তুলা ও খবর সংগ্রহ করা খুবই কঠিন কাজ ছিল । এক জন বিদেশি যার নীজ দেশের সরকারও ছিল বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের বিরোধী সেদেশেরই নাগরিক হয়ে এদেশের মুত্তি যুদ্ধে করে গেছেন অসাধারণ সহযোগীতা তার প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা । অনেক ধন্যবাদ তার সম্পর্কে অনেক অজানা কথা জানানোর জন্য । সুদুর বিদেশেও নব প্রজন্মকে দেশের মুক্তি যুদ্ধ ও দেশের সার্বিক বিষয়ে অবহিত রাখার জন্য প্রবাসীদের উদ্যোগ সম্পর্কে আমাদেরকে অবহিত করার জন্য রইল বিশেষ ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২২

রোকসানা লেইস বলেছেন: শুভেচ্ছা ডঃ এম এ আলী।
যতটা আবেগ এবং ভালোলাগায় এই কিংবদন্তী মানুষটিকে দেখলাম। তার অতি সাধারন মনবৃত্তির সাথে পরিচিত হলাম। তার কিছুই প্রকাশ করতে পারলাম না। চেষ্টা কললাম।
বিদেশে থাকা সবাই দেশটাকে অনেক বেশী ধারন করেন মনে এবং অবশ্যই সবার ইচ্ছা থাকে প্রজন্মের মধ্যে নিজেকে ছড়িয়ে দেয়া।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:০১

ক্লে ডল বলেছেন: লেয়ার লেভিনের প্রতি শ্রদ্ধা।

শুধু বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস আর মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত মানুষ নয়। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নয়। সব নাগরিকের একাত্ব থাকা জরুরী দেশের জন্ম যন্ত্রণার সাথে।

একমত।

শুভকামনা রইল।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪৪

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ ক্লে ডল। ঐক্য এবং জাতিয় একনিষ্ঠ মনভাব তৈরি করতে এই প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতেই হবে।
শুভেচ্ছা আপনাকেও

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:২১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: লেয়ার লেভিনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইল।

এই মানুষটির কর্মযজ্ঞ সম্পর্কে আমাদের টিভি চ্যানেল গুলোর নিঃস্পৃহতা আমাকে পীড়া দেয়। প্রয়াত তারেক মাসুদের 'মুক্তির গান' দেখে তার একাত্তরের দুঃসাহসিক কর্মকাণ্ডের কিছু চিত্র দেখতে পাই। কিন্তু মানুষটির জীবন সম্পর্কে জানতে ও তার সাক্ষাৎকার দেখতে পাই না। যে মানুষটির জন্য আজও আমরা একাত্তরের অনেক ঘটনা দেখতে ও জানতে পাই, তার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানানোর জন্য এটুকু অন্তত করা উচিৎ ছিল।

টরেন্টো ফিল্ম ফোরামের এই অসাধারণ আয়োজনের জন্য তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। কালের সাক্ষী এই মহান মানুষটি দীর্ঘজীবী হোন এই কামনা করি।

ধন্যবাদ বোন রোকসানা লেইস।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:০১

রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম
এ অমূল্য সুযোগ করে দেয়ার জন্য অবশ্যই টরন্টো ফিল্ম ফোরামের আয়োজকদের অনেক ধন্যবাদ প্রাপ্য। অনুষ্ঠানটি হয়ে উঠেছিল মুক্তিযুদ্ধের সময়ের একটি অংশ যেন।
আমাদের সঠিক বিষয়গুলোর প্রতি বরাবর অবহেলা। তবু এখনও সঠিক ইতিহাস সঠিক ভাবে স্থাপন করে যাওয়ার চেষ্টা আমরা করে যাচ্ছি। যেতে হবে মানুষের মনে ছড়িয়ে দিতে হবে।
আরো একজন বিদেশির অবদান সম্পর্কে লেখা আছে আমার। সে লেখাটাও পড়বেন আশা করি।

শুভেচ্ছা

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৫

বীরেনদ্র বলেছেন: It was a great occasion arranged by the " Toronto Film Forum". One stupid slogan was embarrassing. While all the freedom fighters and Lear Levin were shouting "Joy Bangla" one gentleman shouted out "Bangladesh Zindabad'.

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১১

রোকসানা লেইস বলেছেন: জয় বাংলার যে শক্তি যে স্প্রীড এটা তো ঐ আহাম্মকরা জানে না। বা জানার চেষ্টাও করে না। ৭৭ থেকে ৯৬ পর্যন্ত যারা বড় হয়েছে তাদের চোখে এক ভুলের নেকাব দিয়ে দেয়া হয়েছে। এ ভুল গুলো ঠিক করতে হবে।
এজন্যই বলেছি,
দেশের স্বাধীনতার সাথে বিজয়ের সাথে জন্ম যন্ত্রনার সাথে চিন্তার একাত্ব নিয়ে বেড়ে উঠা দরকার প্রতিটি নাগরিকের। শুধু বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস আর মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত মানুষ নয়। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান নয়। সব নাগরিকের একাত্ব থাকা জরুরী দেশের জন্ম যন্ত্রণার সাথে।
একটা অসাধারন সময় ছিল।
শুভেচ্ছা বীরেন্দ্র

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: লেয়ার লেভিন সহ সকল বিদেশি বন্ধুর প্রতি আজীবন শ্রদ্ধা থাকবে। যারা একটি জাতি ভূমিষ্ঠ হতে পরোক্ষ ভাবে অবদান রেখেছিলেন

৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০০

রোকসানা লেইস বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধে জড়িত এবং সহযোগী সকল মানুষকে বিনম্র শ্রদ্ধা

৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: লেয়ার লেভিনের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাচ্ছি। তাকে সম্মানিত করে টরন্টোবাসীগণ এ দেশকেই সম্মানিত করেছেন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

রোকসানা লেইস বলেছেন: তারা যথেষ্ট ভালোবাসা দেখিয়েছে। দেশের মানষেরও এমন মানুষগুলো সম্পর্কে জানা থাকা দরকার। যারা আমাদের স্বাধীনতার সময় নিজেদের জীবন বিপন্ন করে ভালোবেসে ছিলেন আমাদের দেশের মানুষদের।
শুভেচ্ছ আপনাকে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.