নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের জীবনে নিজে সুখী। খাওয়া বেড়ানো আনন্দের গল্পগুলো করলে, সবাই ঝাপিয়ে পরে ভালোবেসে আরো বেশী শুনতে চায়।অন্য রকম জীবনের স্বাধ বড় ভালোলাগে।মানুষের স্বভাব সাধারন জীবন যাপন করা। আমিও সাধারন ভাবনা চলায় নিজেকে আড়াল করে রাখতে চাই গতানুগতিক ভাবনায়; প্রাত্যহিক জীবন যাপনে।
কিন্তু দৃষ্টির আড়লে রাখতে পারি না। প্রবাহমান নানা ঘটনা। চারপাশের ভয়াবহতা ধীর পায়ে গজিয়ে উঠা অসম্ভব নিষ্ঠুর সব মানুষের ভয়াবহ তাণ্ডবের যে ছবি, খবরগুলো দেখতে পাই মাথায় প্রবল যন্ত্রণা তৈরী করে। নিজের সুখ সাগরে বসে নীল হই।
অনেক হাবিজাবি কথা ছবি, গান কবিতা সব নিয়ে ব্যস্ত থেকেও মূল সমস্যা আমার মাথায় হাতুরীর ঘা পিটাতেই থাকল। দেশ জুড়ে ক্রমাগত ধর্ষণ, গণ ধর্ষণ, নিরীহ মানুষের উপর অত্যাচার। সবলের শক্তি প্রয়োগ চলছে দূর্বলের উপর। হিন্দুদের মন্দির ভাঙ্গা, তাদের বাড়ি ঘরে হামলা, নারীদের উপর হামলা এ সব কিছু যেন মহামারী আকারে বিস্তার লাভ করছে। একটি স্বাধীন দেশে মানুষ শান্তিপূর্ণ জীবন যাপন করবে। অথচ প্রতি নিয়ত মানুষ যেন ভয়াবহ অবস্থায় কখন কোন হামলার শিকার হবে সে আতংকে জর্জরিত শংকিত জীবন যাপন করছে।
আমাদের ছোটবেলায়। আমরা যথারীতি ধর্ম শিখে এবং পালন করে বড় হয়েছি। এবং চারপাশে সবাইকে অত্যন্ত পবিত্রতার সাথে সব ধর্মের প্রতি উদার মনোভাবে সৌহার্দপূর্ণ সহঅবস্থান এবং শ্রদ্ধপূর্ণ দেখেছি। কখনো এত হানাহানি মারামারি, লাগালাগির খবর শুনিনি।
কোন ধর্মের মানুষ আলাদা এমন ভাবনার কোন সুযোগ হয়নি কখনও। জীবনযাপনে, পাড়া প্রতিবেশী থেকে সারা শহরের সবার সাথে সুখে আনন্দে দুঃখে জড়িয়ে থেকেছি। নিজ শহর ছেড়ে ঢাকায় জীবন যাপন কালেও সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। এ ভাবেই সব মানুষের সাথে বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে বর্ণ ধর্ম নির্বিশেষে। উৎসব আনন্দ নিজের জেনে উপভোগ করেছি। ভাগাভাগি করেছি উপহার খাবার দাবার। কোন সমস্যা তো হয়নি এ পর্যন্ত।
অথচ এখন যেন সবাই খরগহস্ত এবং সুবিধা ভোগের জন্য অন্যের উপর ঝাঁপিয়ে পরার সুযোগের অপেক্ষায় আছে। নীতি নিয়ম ভালোবাসা বলতে কিছু নাই। সব যেন রাজাকরি আচরণ।
যাকে পছন্দ হলো না তাকে মেরে তক্তা বনিয়ে ফেলতে কোন অসুবিধা নাই। জোড় দখল করে উৎখাত করতে কোন ঝামেলা নাই। অর্থ আর ক্ষমতা সব কেন্দ্রীভূত করে রেখেছে।
গতবছর দেশেছিলাম সে সময় লেখক উপন্যাসিক সেলিনা হোসেনের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম। আপা আমার বইয়ের ভূমিকা লেখে দিয়েছিলেন। বইটার পাণ্ডুলিপি পড়ে। দেখতে দেখতে চার বছর চলে গেছে বই প্রকাশ হওয়ার। দেশের মানুষের এত ব্যস্ততা। অনেককে বলার পর কেউ আপাকে বইটা পৌঁছে দেয়ার সময় করে উঠতে পারেনি।
আপার সাথে দেখা করে বইটা আপার হাতে তুলে দেয়া দ্বায়িত্বের মধ্যে রইল বেড়ানোর মধ্যে। কৃতজ্ঞতা জানানো জরুরী। আপার কাছে সময় চেয়েছিলাম দেখা করার । যে দিন বাড়ি থেকে ঢাকা আসব সেদিন বিকালেই দেখা করতে চেয়েছিলাম কিন্তু অভিজ্ঞ মানুষ ভেবে বললেন, পরের দিন যাওয়ার জন্য। ভাগ্যিস আপা পরের দিন দেখা করার সময় নির্ধারন করে ছিলেন। সেদিনের আসাটা আরেক কাহিনী হয়ে উঠেছিল।
পরদিন বিকালে আপা সময় দিলেন। পথে যাতে দেরী হয়ে না যায় তাই আগে আগেই রওনা হলাম ঠিক সময়ে পৌঁছানোর জন্য। ব্যস্ত মানুষ উনি, আবার কি প্রোগরাম আছে উনার জানিনা। তাই যে সময় দিয়েছেন সে সময়টা একটুও নষ্ট করতে চাইলাম না।
সময় মতই পৌঁছালাম আপার বাসায়। আপার কাজের লোক বসতে বলল। অনেক অনেক পুরস্কারে সাজানো বসার রুমে ঘুরে ঘুরে উনার অর্জনগুলো দেখছিলাম। একপাশে ফারিয়া লারা বাংলাদেশের প্রথম মহিলা পাইলট আপার মেয়ের বিশাল একটা ছবি। যে এখন শুধুই স্মৃতি। প্লেনের শিক্ষক হয়েছিল মেয়েটা। অথচ রিফাইন্ড ওয়েল না দেয়ার জন্য প্লেনটা চলতে পারেনি ক্র্যাস করে ছিল। কিছু মানুষের লোভের কারণে এ্যাক্সিডেন্টে মারা গেলো একটা ব্রাইট মেয়ে।
মিনিট পাঁচ পরে আপা হাতে কর্ডল্যাস রিসিভার নিয়ে আসলেন। ফোনে কাউকে ধরার চেষ্টা করতে করতে একটু উৎকন্ঠ , উদ্বিগ্ন ভাবে কথা বলছিলেন।
খানিক ফোনে কথা খানিক আমার সাথে কথা এভাবে এক সময় আপা সমস্যাটা খুলেই বলেলন। প্রথমে একটু খারাপ লাগছিল আপা আমাকে সময দিয়েও কথা বলতে পারছেন না,কারো জন্য ফোনে ব্যাস্ত আছেন। কিন্তু ঘটনাটি শোনার পর মনে হলো আমিও যদি আপার মতন কিছু করে সাহায্য করতে পারতাম!
ঘটনাটি এমন ছিল বরিশালের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এক গ্রামে। কিছু হিন্দু মেয়েকে ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদ করার চেষ্টা করছিল সেখানকার আওমিলীগ নেতা। নেতা নিজেও হিন্দু। কিন্তু ওই মহিলাদের ভিটে ছাড়া করলে রাজার হস্ত কাঙ্গালের সম্পত্তির মালিক হতে পারে। তাই সে চেষ্টা চলছে ক্রমাগত।
এর আগে ওই মহিলাদের উপর দিয়ে তান্ডব বয়ে গেছে। তাদের সংসারের সব পুরুষই প্রায় মৃত অথবা ভিটে বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, নেতার শক্তিশালী অত্যাচারে এবং প্রভাবে। এবং তাদের বাড়ি ছাড়া করার চেষ্টা চলছে। সে সময় সেলিনা হোসেন, কাজী রোজীসহ আরো কিছু সমাজ সচেতন মানুষ তাদের সহায়তা করার চেষ্টা করেছেন। তারা যেহেতু ফারিয়া লারা ফাউন্ডেসন থেকে মানুষদের কিছু সহায়তা করছিলেন সে গ্রামে। তাই বিষয়টা তাদের মর্মাহত করে এবং মহিলাদের সাহায্যের জন্য চেষ্টা করছিলেন। এবং সেই সময় সেখানে থানায় যে পুলিশ অফিসার ছিলেন তিনি অত্যন্ত যোগ্য এবং কর্তব্য পরায়ন একজন সৎ পুলিশ অফিসার ছিলেন। বলা চলে উনার পাহারায়, সহায়তায় মহিলাদের দিয়ে কুটির শিল্পের কাজ করিয়ে তাদের সুন্দর ভাবে বাঁচার ব্যবস্থা করেছিলেন।
পুলিশ অফিসার অত্যন্ত দক্ষতায়, ভয়াল দানবদের হাত থেকে মহিলাদের রক্ষা করে রাখছিলেন।
এবার দানবরা সময়ের আগেই সেই পুলিশ অফিসারকে অন্যত্র বদলি করার ব্যবস্থা করে ফেলেছে, উর্ধতনের সহযোগীতায়। এবং নিজের পছন্দের পুলিশ অফিসারকে বদলি করে নিয়ে আসছে যাতে তাদের ইচ্ছে মতন সব কাজ করতে পারে। অসহায় নারীদের উচ্ছেদ করতে এবং তাদের ব্যবহার করতে।
আপা বিভিন্ন জায়গায় ক্রমাগত ফোন করে চলছিলেন। যদি কোন ভাবে পুলিশ অফিসারের অবৈধ ভাবে করা বদলিটা ঠেকানো যায় আপাতত। মেয়েগুলো তবে ভালো ভাবে বাঁচতে পারে। প্রোটোকল এমন ভাবে করা হয়েছে,যে কেউ কিছু করতে পারবে না। এক মাত্র ভরষা শেখ হাসিনা, প্রধানমন্ত্রীর হুকুম কেবল এই অনৈতিক কুকর্মটি বন্ধ করতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী পরের দিন লণ্ডন রওনা হবেন। সময় অতি অল্প। সরাসরি কে প্রধানমন্ত্রীর কাছে খবরটা পৌঁছাতে পারবে। এই অস্থিরতায় আপা অস্থির। কিছু অতি সাধারন গ্রামের মেয়ের জন্য তিনি ক্রমাগত ব্যস্ত থাকছেন। আপার সাথে অনেক কথা বলার ছিল। কিন্তু যুদ্ধাবস্থায় যেমন আর কিছু নয় শুধু ঘটনা নিয়ে ব্যস্ত হওয়া হয়। তেমন ভাবে আমরা ইনভলব হয়ে গেলাম। ঘটনার যন্ত্রণার সাথে।
আমার বান্ধবী যিনি সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলতে পারেন যে কোন সময়। তাকে অসংখ্য বার ফোন করলাম। দুদিন আগেই তার বাসায় কাটিয়ে এলাম । অথচ এই জরুরী মূহুর্তে তাকে কিছুতে ধরতে পরলাম না। মনটা অনেক খারাপ হলো। পরে শুনেছিলাম ও তখন বাইরে চলে গিয়েছিল। যার জন্য ফোনে পেলাম না। আমিও দুদিন পর ফিরে এলাম।
কিন্তু মেয়েগুলোকে কী কাজী রোজী, সেলিনা হোসেন তাদের মানবিকতা দিয়ে চেষ্টা করে, দানবের হাত থেকে বাঁচাতে পেরেছিলেন শেষ পর্যন্ত জানা হয়নি। মনে হয় পারেন নাই। এখন যে ভাবে উচ্ছেদ এবং ধর্ষণ উৎসব চলছে।
মনে হয় না একটি স্বাধীন দেশ। জনগণ স্বাধীন জীবন যাপন করবে সেখানে। সব মানুষ সমান এক রকম নাগরিক অধিকার পাবে। মনে হয় জমিদারী নিয়ম বা ব্রিটিশ প্রজাতন্ত্র এখনও কায়েম আছে। গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র নয় বাংলাদেশ। স্বৈরতন্ত্র এবং লাঠিয়ালের জোড় দখল নীতি চলছে। যেখানে নানা রকম জাত পাত, ধর্মের বিভাজন আর শক্তির উল্লাসে শাষিত হচ্ছে মানুষ।
দু জন নারী এবং একজন সৎ পুলিশ অফিসার আর কিছু অসহায় মানুষ ভীত সন্ত্রস্ত। এছাড়া বাকি সবার মন মানসিকতা দখলদারীর দিকে। জোড় যার মুল্লুক তার সেই অধিকার করে নিবে।
এমনটা দেখা গেলো ইউনিয়ন পরিষদের ভোটের বেলায়ও। যে যার মতন জোড় করে ভোট বাক্স তুলে নিয়ে সীল মেরে সব চেয়ারম্যান পদ দখল করে ফেলল। কেন মানুষের ভালোবাসা দিয়ে ভোট আদায় করা গেলো না? জবরদখলদারী কেনো?
সব সমস্যার সমাধানের জন্য একমাত্র সহায়ক প্রধানমন্ত্রী তার কানে পৌঁছাতে পারলে হয়তো বা সুরাহা হবে।
কেনো ?
আজকাল দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী প্রায় মন্ত্রীদের বকাঝকা করছেন। তিনি একক ভাবে দেশটাকে সুন্দরের পথে নিতে চাইছেন। কিন্তু যারা তার কাজে সাহায্য করবে এগিয়ে নিয়ে যাবে তারা সবাই যদি হয় সুযোগ সন্ধানী আর চোর ডাকাত তিনি একা কয়জনকে সামাল দিবেন?
যারা বকা খাচ্ছে তারা কি শিশু বালক? সুবোধ হয়ে যাবে বকা খেয়ে নাকি উল্টা পথে চলবে তার
গ্যারান্টি আছে কি?
কোথাও ঘোরতর একটা চক্রান্ত চলছে। মোয়মোনা ঘোষেটি বেগম বা মীরজাফর ভীষণ রকম সচল এবং সংগঠিত। সুনাম এবং সুপথে চলা ঠেকিয়ে দিতে। দূর্নাম রটানোর জন্য। দেশে সারাক্ষণ এক ধরনের অস্থিরতা তৈরী করা হচ্ছে।
এই লেখাটা লিখতে লিখতেই আবারো নাজিম উদ্দিন নামের একজন ছাত্রকে কুপিয়ে হত্যার খবরটা দেখলাম। ভয়াবহ ইচ্ছে হলেই মানুষ মেরে ফেলতে পারে তারা। অথচ তাদের বিচার করতে কত যত্ন আত্মি! চারপাশে কত লাঠিয়াল আর খুনি, ধর্ষকের সাথে বাস করছে বাংলাদেশের মানুষ!
আর বাঙালী তো মহা হুজুগে চিলে কান নিয়ে গেছে শুনেই চিলের পিছনে দৌড়াবে। কানে হাত দিয়ে দেখবে না আছে কি নেই। নিজের কানের খবর অন্যের মুখে শুনতেই ভালোবাসে তারা।
নির্যাতিত হতেই থাকবে মানুষ। কিছু উশৃঙ্খল সুবিধা ভোগীর দ্বারা যতক্ষণ না কড়া শাস্তির ব্যবস্থা করা হচ্ছে এদের দমন করতে।
খুব দ্রুত কিছু নিয়ম করা জরুরী যাতে সব মানুষ সমান অধিকার ভোগ করতে পারে। সে অট্টালিকায় থাকুক বা পথে থাকুক। সবার জন্য আইনটা যদি সমান হয় তবেই হয় তো বা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে এই সব উশৃঙ্খল মানুষদের।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
রোকসানা লেইস বলেছেন: ধন্যবাদ নকীব কম্পিউটার। তবে এ ভাবে নির্যাতন চলতে থাকলে ভালোলাগার কিছু খাকবে না। জরুরী ভিত্তিতে কিছু পদক্ষেপ নেয়া দরকার।
২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আপু, কে পদক্ষেপ নিবে? যিনি শীর্ষে আছে, নৈতিকতার কি কোন ভিত্তি আছে তার পায়ের তলায়? এই হরিলুট কিভাবে থামাবেন তিনি যখন তার নিজেরই ঠিক নাই??
একটা বড় শক দরকার, একটা বড় ঝাকি দিয়ে আগে ভিত্তি ঠিক করতে হবে! আর জাতিগতভাবেও আমরা দুর্ভাগা, আমাদের নেতৃত্বে এখন আর ভাল কেউ নেই!
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: ঠিক বলেছেন। শংকার ভিতর জীবন যাপন। অথচ শংকা দূর করার জন্য কিছু দৃঢ় পদক্ষেপ দরকার। দিন দিন চাটুকার যে ভাবে ভরে যাচ্ছে আরো দিন গেলে ঠগ বাছতে গা উজাড় হয়ে যাবে। উনার পরে আর কে আসবে? তাই উনার আমলে কিছু নিয়ম যত দ্রুত করতে পারবেন তত মঙ্গল।
আশা করি সব ভয় বাঁধা অতিক্রম করে একটা সুস্থ অবস্থা তিনি দাঁড় করাবেন।
কত কিছু বাঁধার মধ্যে থাকতে হয় আমরা কতটুকু অনুধাবন করতে পারি কিন্তু দোষ দিতে একটুও পিছ পা হই না।
অতি সাধারন ভাবে যদি একটি উদাহরণ দেই। যদি আপনার বাচ্চাকে স্কুলে অকারণ শাষন করে। আপনি জেনে বুঝেও চুপ করে থাকবেন। কিছু বললে, বাচ্চার উপর আরো ঝামেলা বাড়তে পারে। বললেও সুরাহ না হয়ে ঝামেলা চলবে। অতএব মুখ বন্ধ থাকা অনেক ভালো। অত্যাচার মুখ বুঝে সয়ে যাওয়া এক ধরনের গা বাঁচানোর অবস্থায় মানুষ জীবন যাপন করছে।
কিন্তু প্রতিটি ক্ষেত্র যদি নিজের মতন সুস্থ ভাবে পরিচালিত হতো। সব সময় ত্রাহী অবস্থায় দিন কাটাতে লাগত না।
এ শুধু আমার ভাবনা না। আপনারা অনেকে বুঝেন, জানেন। কিন্তু কেন সব থমকে আছে। আর ঠিক সুযোগ সন্ধানীরা নিজেদের বিস্তার বারাচ্ছে।
৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমাদের অনুভূতির কথা শোনার মত তাদের মানসিকতা নেই।
১১ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: খুব দুঃখের বিষয়!! থাকা সবচেয়ে জরুরী।
মানসিকতা কবে পাল্টাবে.......ভাবায়
ভালো থেকো কাণ্ডারি
৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৫
সুলেমানের বাপ বলেছেন: আপনার নামের লেইসটা কি জিনিষ?
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
রোকসানা লেইস বলেছেন: আপনার নামের বাপ জিনিসটা কি???
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪০
নকীব কম্পিউটার বলেছেন: ভালো লাগল।