নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।
আর জে কর হাসপাতালে চিকিৎসক ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় ইন্টার্র্নি চিকিৎসকেরা ধর্ষকের বিচার চেয়ে রাস্তায় নেমেছিল । প্রথমে আন্দোলনটা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও ধর্ষকদের বিরুদ্ধে থাকলে ও । সেই মোর্চায় বিজিপির জঙ্গি দলটির সন্ত্রাসী নেতা কর্মীরা প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে যোগ দিয়ে আন্দোলনটিকে মমতা ব্যানার্জি বিরোধী আন্দোলনে রূপ দেয় । কারণ ধর্ম ব্যবহার করে ক্ষমতায় আসা পৃথিবীর সব বড় সন্ত্রাসী দলটির অনেক দিন ধরেই চোখ পশ্চিম বঙ্গের দিকে ।
সারা ভারত বর্ষে মুসলিমরা ও সংখ্যা লঘুরা নির্যাতনে ধর্ষণের শিকার হলেও একমাত্র পশ্চিম বঙ্গেই মমতার কারণে তারা কিছুটা নিরাপদে বসবাস করছে । সেখানকার জাত হিন্দুরাও মুসলিমদের সাথে মিলে মিশে বসবাস করতে অভ্যস্ত । এই শান্তিটা বহুদিন ধরে ভালো লাগছে বিজিপি শাসিত দিল্লিতে বসে থাকা চা ওয়ালা মোদীর ।
বামদের হটিয়ে তৃণমূলের মমতা দীর্ঘদিন ধরে পশ্চিম বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন । মমতা ব্যানার্জি কথায় যেমন কাটকাট রাজনীতিতেও তেমন মারমার । সবাই যখন ভেবে বসে প্রচারে ব্যস্ত ছিলো মমতা পদত্যাগ করছেন । ঠিক তখনি মমতা , মোদী ও দিল্লির উদ্দেশ্যে তিনি সরাসরি বলে দিয়েছেন, পশ্চিম বঙ্গের দিকে চোখ দিলে অন্য রাজ্যগুলিও শান্তিতে থাকবেনা । এটা তার দিল্লির গোলামীর বিরুদ্ধে পরিষ্কার বার্তা ছিলো । এরপরেও সব তেনায়ে যায় । আন্দোলন ফান্দলনে চুলায় উঠে । বাংলাদেশে শুল্ক পেয়াজ রপ্তানির বিরুদ্ধেও মমতা হুঙ্কার দেন ।
এখানেই শেষ নয় গত পরশু অর্থাৎ ২৮ তারিখ ইন্টার্র্নি ছাত্ররা আবার একই ইস্যুতে পথে নামেছে । কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে , এই মিছিল থেকে কাশ্মীরের স্বাধীনতার স্লোগান উঠে । বিষয়টা নিয়ে পুরো ভারত জুড়ে তোলপাড় চলছে । এটা হতে পারে মমতার বিরুদ্ধে মোদীর আর একটা চাল আবার হতে পারে মমতার হুংকার মনে করিয়ে দেওয়া ।
মমতা বিরোধী আন্দোলন ভেস্তে যাওয়ায় বিজিপির শরীরে নতুন করে জ্বালা শুরু হয়েছে । দিল্লী থেকে সাহায্য সহায়তা কমিয়ে দিয়েছে । আবার বাংলাদেশীদের ভিসার ব্যাপারেও কড়াকড়ি আরোপ করছে (যদিও বাংলাদেশীরা ভারতকে বয়কট করেছে) । এটা কিন্তু দিল্লি করেছে বাংলাদেশের সাথে ভারতের সর্ম্পক অবনতি হয়েছে সে জন্য নয়, দিল্লি এটা করেছে কারণ দিল্লি চাচ্ছে পশ্চিম বঙ্গের আয়ের উৎসটা বন্ধ হয়ে যাক । তারা না খেয়ে মরুক । হচ্ছে ও তাই । বাংলাদেশী পর্যটকদের অভাবে পশ্চিম বঙ্গে অভাব শুরু হয়ে গেছে । বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ব্যবস্যা প্রতিষ্টান সহ মার্কেট দোকান পাট হোটেলগুলি ।
আমি তো আগেই বলেছি , ভারত ভেঙ্গে দশ টুকটা হবে । এসব কিন্তু আলামত । জ্ঞানীদের জন্য এসবের মধ্যে রয়েছে নিদর্শন । যদি তোমাদের মাথায় মগজ থাকে । হ্যাপি ব্লগিং
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ঠিক তাই , বিজিপি হচ্ছে , তলাবিহীন ঝুড়ি আর ধর্মের নামে উস্কানি দিয়ে ,ট্রেনে আগুন ও বোমা মেরে এবং সংখ্যা লুঘুদের পুড়িয়ে মেরে ক্ষমতায় আশা মুর্খদের একটা দল । সে কারণে ভারত না ভাংলেও তাদের ভবিষ্যত অন্ধকার ।
২| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ভবিষ্যত ভালো না। মোদি সরকার ভালো ভাবেই কট্টরপন্থী হিন্দিত্ববাদীদের উস্কে দিয়েছে মমতার বিরুদ্ধে।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কিন্তু সফল হতে পারবে না । কিছু জঙ্গি ছাড়া সকলেই মমতার পক্ষে । তাই সুবিধা করতে পারবে না । উল্টো পশ্চিম বঙ্গ স্বাধীন হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিবে । গোলামের জীবন আর কতকাল বয়ে বেড়াবে পশ্চিমবঙ্গ বাসী ?
৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কোলকাতা মূল ভরত থেকে সবসময়ই নিগ্রহের শিকার হয়ে আসছে, সময় এসেছে দুই বাংলা এক হওয়ার। পশ্চিম বঙ্গ এবং সেভেন সিস্টার বৃহত্তর বাংলাদেশের অন্তুর্ভুক্ত করতে হবে। কোলকাতা, বাংলাদেশ আর সেভেন সিস্টার এই তিন অঞ্চলের মানুষ যদি একজোট হয়ে ভারতের বিরুদ্ধে গণ আন্দোলনের ডাক দেয় তাহলে ভারত ভাঙতে বাধ্য।
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এতো কিছু হয়তো হবে না । তবুও ভারতে খুব তাড়াতাড়ি কিছু একটা হওয়া উচিত দিল্লীর গোলামী অভ্যাস হয়ে যাওয়ার আগেই ।
৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৫০
পবন সরকার বলেছেন: পশ্চিম বঙ্গের মানুষকে ভারতের অন্য রাষ্ট্রের মানুষরা দাম দিতে চায় না কিছুটা অবহেলিতই বলা চলে
০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এমনটা পশ্চিম বঙ্গের কিছু মানুষের কারণে দেশের বাহিরের ও একই অবস্থা । থাইল্যান্ডে ইন্ডিয়ান দেখলে তাদের কাছে জিনিষ বিক্রি করে না ।
৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:২৯
কামাল১৮ বলেছেন: সারা দুনিয়া হচ্ছে ঐক্যবদ্ধ আমরা আছি ভাঙ্গারতালে।ভারত উপমহাদেশ একটা রাষ্ট্র হলে সবার জন্যই ভালো হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: যদি ভারত ভেঙ্গে যায় তার জন্য প্রধান নিয়ামকের ভুমিকা পালনকারী হবে বিজিপি!