নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সন্ধ্যার ঠিক আগে আগে নয়নতারা পড়নের সূতির মোটা পাড়'ওয়ালা খসখসে কাপড় গলায় পেঁচিয়ে পুরানো শ্যাওলা জমা জীর্ণ আধভাঙা টিনের চালের আড়কাঠের সাথে ঝুলে আত্মহত্যা করলো।
ওইরকম সামান্য ভাঙা টিনের আড়কাঠ একজন পূর্ণ বয়স্ক তরুণীর ভারে ভেঙ্গে পরার কথা সত্ত্বেও পড়লো না এই কারনে যে, দীর্ঘকালের রোগে শোকে প্রয়োজনীয় আহার নিদ্রার অভাবে, তিন ভাগের এক ভাগেরও কম জৈবিক চাহিদা পুরণ হওয়ায় নয়নতারার শরীরে অবশিষ্ট কিছু ছিল নাাড় হাড্ডি ছাড়া।
ব্যাপারটা দুর্ভাগ্য কিংবা সৌভাগ্য যাই হোক ওর মৃত্যু হল।
দুই মেয়ে রুনা আর ঝুমা সে সময় বাইরে খেলছিলো, নয়নতারার স্বামী আজিজ মিয়া রিক্সা চালাতে গিয়েছে সেই সকালে আর ফিরে নাই তখনো সে।
নয়নতারার স্বামীর সাথে ঝগড়া হয়েছে রাতে, প্রথমে তর্ক বিতর্ক, তারপর ভাতের প্লেট তরকারীর পাতিল আছাড় মেরে ভাঙ্গা এবং এক পর্যায়ে চুলের মুঠো ধরে পায়ের স্যান্ডেল দিয়ে ওকে পেটালো, শেষের মা'রটা পড়েছে নয়নতারার কান বরাবর, কানে ছিল তার ঠিক আগের দিন ফেরিওয়ালার কাছ থেকে কেনা ইমিটেশনের ভারী দুল, এই রকম দুল নয়নতারা আরো এক জোড়া কিনে টিনের বাক্সে তুলে রেখেছে, সামনের মাসে বাপের বাড়ি যাবে যখন তখন ওই দুল কানে পড়বে বলে।
সেটা আর পড়া হলনা। আজিজ মিয়া মারতে মারতে এক পর্যায়ে যখন দেখলো নয়নতারার কান কেটে রক্ত ঝরছে তখনো থামি থামি করে থামল না, পাছা বরাবর দুটা লাথি আর ঘাড়ে ধরে টেনে হিঁচড়ে ঘড় থেকে বের করে দিলো ওকে।
এই রকম মারধর নয়নতারা আগেও অনেক খেয়েছে, আজিজ মিয়ার মাথা থাকে গরম বাইরে থেকে আসলেই চুলের মুঠা ধরে দু'চারটা চর থাপ্পর দেয়া অভ্যাস হয়ে গেছে তার।
কিন্তু আজ সে যা করল তা এর আগে কখনো করে নাই, সে সারারাত ঘরের দরজাই খুলল না, নয়নতারার পরনের কাপড়ের আচল থেকে শুরু করে শেষ অবধি নানা রকম ছোট বড় আকারের ছেড়া, মাঘ মাসের ঘন শীতের মধ্যে ওর শরীর শীতে ব্যথায় অসাঢ় হয়ে যাচ্ছিলো। পুরো রাত কাটলো এই বুঝি তার স্বামী দরজা খুলবে আর তাকে ডেকে ভেতরে নিয়ে যাবে এই আশায়।
আজিজ মিয়ার মনে বিন্দু মাত্র দয়া হলনা, যখন সাদা কুয়াশা ঢাকা ভোরে আধো আধো আলো ফুটে উঠলো দুনিয়ায় তখনো দরজা খুলল না সে।
নয়নতারা সারারাত দরজার সামনে বসে শীতের প্রকোপে নির্ঘুম কাটানোর পর ভোরের দিকে শরীর মন অবসাদে ক্লান্তিতে কষ্টের শেষ সীমানায় হিম আবহাওয়ায় নানান দুঃস্বপ্ন দেখে কেঁপে কেঁপে উঠতে থাকলো, বেশির ভাগ স্বপ্নই হচ্ছে ঠাণ্ডা বরফ পানিতে তলিয়ে যাওয়া স্বপ্ন।
তারও অনেকপর যখন সূর্য উঠি উঠি করছে সে সময় আজিজ মিয়া বীর দর্পে দরজা খুলে ওকে পা দিয়ে ডিঙ্গিয়ে বেরিয়ে গেল ঘড় থেকে, নয়নতারার উদ্দেশে কথা বলা দূরে থাক মানবিক মায়াটুকুও তার চেহারায় দেখা গেল না।
তখনি নয়ন তারা সারারাতের তীব্র শীতে ডুবে যাওয়া মৃত্যু নীল শরীর নিয়ে সংকল্প করলো মায়া মমতাহীন আজিজ মিয়ার ঘড় আর সে করবে না, কিন্তু সাথে সাথে এও বুঝলো ওর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই, তার বুড়ো বাপ, মা আর ভাইয়েরা,ভাইদের বউরা তাকে একদম আশ্রয় দিবে না।
নয়নতারা অনেককাল এই জগতে অনেকের বোঝা হয়ে বেঁচে বেঁচে নিজেকে মৃত্যুর মতই বাঁচিয়ে রেখেছে, ওকে যে যার মত অপমান অপদস্ত করেছে, সেই সুযোগ আর কাউকে দেবেনা। বিশেষ করে, আজিজ মিয়ার মত নিষ্ঠুর মানুষকে তো নয়ই, তখনি নয়নতারা ঠিক করলো মরে যাবে, দুপুরে খাওয়াদাওয়ার পর; মেয়ে দুটি বাইরে খেলতে যাওয়ার পর; একাকী ঘরে নয়নতারা আত্মহত্যা করলো।
ঐদিন সন্ধার একটু পর যখন অন্ধকার ঘনিয়ে এলো তখন নয়নতারার দুই মেয়ে রুনা আর ঝুমা খেলা শেষ করে ঘরে ফিরে দেখে ঘড় অন্ধকার, ওদের মা এর কোন সারা শব্দ নেই হারিকেন ও জ্বালানো হয়নি, আশেপাশের সব বাড়িতে কারেন্ট থাকলেও ওদের বাড়িতে নেই। এত টাকা খরচ করার সাধ্য কি আর আজিজ মিয়ার আছে! ওরা ভাবল ওদের মা বোধহয় পাশের কোন বাড়িতে গেছে, ৬ বছর বয়সের মেয়ে রুনা হারিকেন জ্বালাতে গেল, এটা রুনা মাঝে মাঝে করে, মা বাড়িতে না থাকলে ওই হারিকেন জ্বালায়, কেরোসিন না থাকলে দৌড়ে গিয়ে ইদ্রিস চাচার দোকান থেকে কেরোসিন নিয়ে এসে তারপর হারিকেন জ্বালায়।
রুনা হারিকেন জ্বালালেও দুই এক মিনিট জ্বলেই তা ধপ করে নিভে যায়। ভাগ্যিস নিভে গেছে! তা না হলে দেখতে পেত ওদের পুরো পৃথিবী ওলটপালট করে দেয়া সব চাইতে নির্মম মর্মান্তিক দৃশ্য।
ওরা অন্ধকারে মা মা করে কিছুক্ষন ডাকাডাকি করে ইদ্রিস চাচার দোকানে গেল কেরোসিন তেল আনতে। ইদ্রিস চাচার দোকানে আজ অনেক ভিড়, হাত জুড়াচ্ছে না, এর ওর বাজার দিতে দিতে এতই ব্যস্ত হয়ে রইল যে ওদের দিকে কিছুতেই চোখ পড়লো না। কিংবা চোখ না পড়ার ভান করে রইলো, ওরা ছোট হলেও ওরা জানে ওদের বাবার কাছে দোকানদার অনেক টাকা পাওনা, ওরা দীর্ঘ অপেক্ষা করে বাড়ি ফিরে যাবে! যাবে! এমন সময় দেখলো ওদের বাবা রিক্সা নিয়ে বাড়ি ফিরছে।
আজিজ মিয়া সন্ধ্যার দিকে বাড়ি ফিরে, খেয়ে কিছুক্ষন বিস্রাম নিয়ে আবার রিক্সা নিয়ে বের হয়, তার আজ দিনের রোজগার ভাল হয়েছে, মন বিষাদে ছিল বলে টের পায়নি কি পরিশ্রমই না করে যাচ্ছে সে, দুপুরে কিছুই খাওয়া হয়নি, শুধু কয়েকবার যেখানে কল দেখেছে, দাঁড়িয়ে পানি খেয়ে নিয়েছে আর বলতে গেলে সারাদিন নয়নতারার কথা মনে পড়েছে।
রিক্সা চালাতে চালাতে ভেবেছে এত শীতের রাতে সারারাত নয়নতারাকে বাইরে ফেলে রাখা উচিৎ হয়নি, শত হলেও মানুষ তো! আহা!! কেন এত মাথা গরম তার!! খুব অনুতপ্ত মন নিয়ে ফিরতে ফিরতে দেখে তার বাচ্চা দুইটা দোকানের সামনে দাঁড়ানো, (দেখছ কাণ্ড এই শীতের রাইতেও মাইয়াগো পড়নে কোন শীতের কাপড় পড়ায়ে দেয় নাই নয়নতারা!! বাচ্চা দুইটা শীতের মধ্যে কেমন ঠক ঠক করে কাঁপতেছে! ঠিকই আছে ওরে গতরাইতে জুতার বারি দিছি ঐ মেয়ে লোকটা কোন কাজেরই না) ভাবনা ভেঙ্গে বাচ্চা দুইটার সাথে কথা বলে ওঠে আজিজ মিয়া- কিরে আমার আম্মাজানেরা এইখানে ঘুরপাক করে ক্যান?
- বাবা কেরোসিন নিতে আইছি।
- ক্যান কেরোসিন কি শেষ হইয়া গেছে? তোমাগো পাঠাইলো ক্যান? ঐ কাজের বেটি ঘরে নাই?
রুনা ঝুমা বুঝলো ওদের বাবা এখনো ওর মা'র উপর রাগ। ওরা জানে গতকালের ঘটনা, ওদের বাবা যখন নয়নতারা কে মারছিল ওরা সব টের পেয়েছে, কিন্তু ভয়ে কথা বলেনি চুপ করে ঘুমের ভান করে ছিল। মেয়েদের চুপ করে থাকতে দেখে আজিজ মিয়া বলে
- আইচ্ছা আমি লইতাছি, বলে ইদ্রিস মিয়ার দোকানের দিকে যায়,
- ভাই দেহেন দিহি আমার কয় টেহা হইলো?
- টেহা কত হইল দেইখা লাভ কি যদি দিতে না পারো?
- আইজ দিতে পারমু ভাই টাকা গুনে অর্ধেক এর বেশি শোধ করে দিয়ে এক হালি ডিম আর ১ কেজি চাল আর আধা কেজি কেরোসিন কিনে বাড়ির দিকে রওয়ানা দিল ওরা।
অন্ধকার আর নিস্তব্দতায় ডুবে আছে ইদ্রিস মিয়ার বাড়িটা।কী যেন ফিস ফিস করে বলে এদিকে এসো না এদিকে একদম পা দিও না। সে কথা ওদের কানে পৌঁছায় না, ওরা এগিয়ে যায় অথবা এগিয়ে যেতে বাধ্য হয় নির্মম বাস্তবতায়।
উঠোনে পা দিতেই আজিজ মিয়া খেয়াল করে ওর হাতে কেরোসিনের বোতলটা নেই, মনে পড়তেই রুনা কে বলে আম্মাজান আর একটু তোমার দোকানে যাওন লাগবো, কেরোসিনের বোতল ভুলে থুইয়া চইল্লা আসছি আমরা। রুনা রওয়ানা দিতেই ঝুমাও ওর সাথে সাথে যায়। আজিজ মিয়া বাঁধা দেয় না, ঘরে আলো নাই এর মধ্যে থেকে করবেই বা কি।
নয়নতারার কথা মনেপড়ে, কোথাও টু শব্দটাও নাই!
সারাদিনের তীব্র অপরাধবোধ থেকে আজিজ মিয়ার অবচেতন মন ঠিক ওই মুহূর্ত থেকে দেখতে শুরু করে অতি প্রাকৃতিক সব ব্যাপার।দরজার দিকে চোখ পড়তেই দেখে সেখানে একটা কালো ছায়া দাঁড়িয়ে। চোখের ভুল!? না! ওটা নয়নতারা! কিন্তু ওকে এমন ছায়া ছায়া লাগছে কেন!! ভাবতে ভাবতে দরজার কাছে পৌঁছে যায়। মিলিয়ে যায় ছায়া, আর সঙ্গে সঙ্গে ভেতর থেকে শব্দটা শুনতে পায় ও, কান্নার শব্দ, টেনে টেনে উঁউঁউঁউঁউঁউঁউঁউঁ করে দীর্ঘ কান্নার শব্দ।
কিছুক্ষন থেমে থেমে আবার শুরু করে, মাঝে মাঝে গোঁঙায়।কোন সন্দেহ নেই এটা নয়নতারা, তাছাড়া নয়নতারা ছাড়া ঘরে আছেই বা কে!!
ভেতরে ঢোকে আজিজ মিয়া।দীর্ঘ সময় অন্ধকারে থাকার কারনে অন্ধকার ততক্ষনে চোখে সয়ে এসেছে, পাশের বাড়ির কারেন্টের আলো ও কিছুটা ভেতরে এসেছে, সেই আবছা আলোতে আজিজ মিয়া দেখে টিনের চালের মাঝ বরাবর কিছু একটা ঝুলে আছে বিছানার উপর। বুকের ভেতর চিন চিন ব্যথা করে, জলদি নামাতে গিয়ে দেখে, কঠিন ঠাণ্ডা বরফের একটা খণ্ড, আজিজ মিয়ার চিন্তা শক্তি বিলুপ্ত প্রায়! বুকের চিন চিন ব্যথা বেড়েই চলেছে… আধো অন্ধকারেই গলার বাঁধন খুলতে চেষ্টা করে সে, এবং সে সময় উপলব্ধি করে আজিজ মিয়ার গলাটা যেন পেঁচিয়ে ধরছে নয়নতারা, টেনে টেনে ফিস ফিস করে বলে উঠে, আপনে আইছেএএএএএএন!! এত দেরিইইইইইইই হইলোওওওওও!! আহহহহহ!!! দীর্ঘশ্বাসসসসসসস!!
০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৭
সামিয়া বলেছেন: আমি দুঃখিত সেই জন্য।
২| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪৩
সড়কযোদ্ধা বলেছেন: পরা আর পড়া ......... প্রতি লাইনে এত বানান এর কারনে ভালো জিনিসও বিরক্তি লাগে
যেমন লিখিছেন ঃ সন্ধার ঠিক আগে নয়নতারার পড়নে ____ তরুণীর ভারে ভেঙ্গে পরার কথা ____সুতি নয়নতারার কথা মনে পড়ে . তীব্র সাইট ডুবে যাওয়া
০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:০২
সামিয়া বলেছেন: কারেক্ট বানান গুলো কি? তীব্র সাইট কই লিখছি? নিজে আরেকজনের বানান শোধরাতে এসে এত অর্থ হীন শব্দ লিখে ফেলেছেন আরেকজনের দোষ ধরতেছেন, পরনের পোশাক পরা হবে না পড়া হবে?? ভেঙ্গে পরার কথাটা কি পড়া হবে actually im confused about the spelling, তবে আপনার কমেন্ট জিন্দাবাদ হাহাহা
৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১২
ডার্ক ম্যান বলেছেন: এই গল্প লিখতে কত সময় লেগেছে
০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪১
সামিয়া বলেছেন: বেশ কয়দিন
৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৪
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: নেগেটিভ কোন কিছু কেন যেন সহ্য করতে পারি না। নাটক, সিনেমা দেখতে বসলেও আবেগপ্রবন হয়ে পরি, চোখে পানি চলে আসে।
০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪২
সামিয়া বলেছেন: সরি আপনাকে কাঁদাবার জন্য নেক্সট গল্পে হাসিয়ে দেবো ইনশাআল্লাহ।
৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আজিজ নামটা আজকাল কেন জানি খুব চেনা চেনা লাগে!!!
যাই হোক, গল্প চমৎকার হয়েছে। বানানে কিছু সমস্যা থাকলেও সেগুলো গল্পের চমৎকারীত্বে কোন রকমের ছায়া ফেলতে পারে নাই। নয়নতারা সম্ভবতঃ একটা ফুলের নাম, নাকি ভুল বললাম? আমার অবশ্য ফুল সম্পর্কে জ্ঞান সীমিত। নয়নতারার পরিণতি বেদনাদায়ক, তবে আমাদের বর্তমান সমাজের জন্য স্বাভাবিক ঘটনা।
০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪৪
সামিয়া বলেছেন: আপনি ঠিক ধরেছেন , নয়নতারা একটি সুগন্ধ বিহীন ফুলের নাম। গল্পের পরিনতি আমাদের সমাজের বাস্তবতা এটা ঠিক, ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৮
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: লেখাটা সুন্দর হয়েছে,
...............................................................
অল্পতেই দারিদ্রর চালচিত্র আর গ্রামের নারীর
জীবন ধারা ফুটে উঠেছে ।
০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪৫
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর একটি ফুলের ছবি অবশ্যই আমার লেখার জন্য অনুপ্রেরণা, অসংখ্য ধন্যবাদ।
৭| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯
রানার ব্লগ বলেছেন: নয়নতারা মরে গিয়ে শান্তি পাক ।
০৭ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:২২
সামিয়া বলেছেন: হুম
৮| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নয়নতারার এমন মুত্যু সত্যি কষ্টকর।
০৭ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:২৩
সামিয়া বলেছেন: কত নয়নতারা এভাবে বিদায় নিচ্ছে এবং নিবে পৃথিবী থেকে।
৯| ০৭ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আজিজ অতি দুষ্টলোক। সমাজে আজিজদের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
০৭ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:২৪
সামিয়া বলেছেন: কেন দুষ্ট লোকদের বিনাশ হয় না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনার কষ্টকর কাহিনী পড়তে হলো।