নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিন দিন সমাজের মানুষ হতাশ থেকে আরও হতাশ হয়ে পড়েছেন, কেউ কাউকে বুঝতে চান না, নিজের কিংবা নিজের সংক্রান্ত সমস্ত কিছু সমন্ধে অতিরিক্ত সার্থপর, যে কাউকে নিয়ে সমালোচনা করা, পায়ে পায়ে ভুল ধরা, সাহায্যের বদলে তিরস্কার করা, নিজকে অন্ধের মত ফেরেস্তা হিসেবে গণ্য করে, ফলে কেউ কারো সংগ সহ্য করতে পারে না, কাউকে কেউ পার্সোনাল কষ্টের বা বিপদের কথা বলে সহানুভূতি পায়না, তখন একটা দিকই মানুষের জন্য বেটার অপশন মনেহয় যার নাম আত্মহত্যা।
যে স্বপ্ন নিয়ে মানুষের বেঁচে থাকা সেই স্বপ্নকে সফল করার দায় ভার নিজেরই, অন্য কেউ কারো স্বপ্ন দেখে দেবে না, ক্ষুধা পেলে নিজেকেই যেমন আহার করতে হয় তেমনি নিজেকে যেকোন পরিস্থিতিতে বাঁচিয়ে রাখা নিজেকেই করতে হবে। এটা পরিবারকেই শেখাতে হবে।
পাশাপাশি আমাদের প্রতেকের প্রতি আচার ব্যবহার মার্জিত এবং সুন্দর হতে হবে, ধনী গরীব বাচ্চা কিংবা সিনিওর পার্সন, অথবা নিজ ঘরে। বিদ্যালয়ে , রাস্তা ঘাটে সবখানে।
অরিত্রিদের অকাল মৃত্যুর দায় আমাদেরই, আমাদের এই সমাজের। সকলের।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৭
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অমানুষদেরকে কেন শিক্ষকতার পেশায় নেয়া হয়? কঠিন শাস্তি দাবি করছি।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৭
সামিয়া বলেছেন: সেটাই-----
ধন্যবাদ
৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: শাস্তি চাই
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৮
সামিয়া বলেছেন: সেটাই, এদের কঠিন শান্তি হোক------
৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৯
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুবই দুঃখজনক ঘটনা, সুষ্ঠু বিচার চাই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
সামিয়া বলেছেন: এই সকল শিক্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিৎ
৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সামিয়া, আমি রীতিমত অসুস্থ বোধ করছি!!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৫
সামিয়া বলেছেন: পরিবারের বাইরে শিশু কিশোরদের আরেকটি আপন স্থান হল বিদ্যালয় যেখানে বন্ধু বান্ধবিরা ভাই বোনের ভুমিকায় থাকেন এবং শিক্ষক মণ্ডলী থাকেন বাবা মা এর ভুমিকায়। কিন্তু এই যান্ত্রিক জীবনে শিক্ষকরা প্রচণ্ড প্রফেশনাল হয়ে গেছেন, যেখানে শুধু টাকা এবং লাভ ছাড়া অন্য চিন্তার স্থান নেই। ছাত্র ছাত্রীদের শুধু ব্যাবসায়িক উপাদান মনে করেন। অরিত্রির পরিনতির জন্য তারা সরাসরি দায়ী।
৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার কথা ঠিক। এতো সুন্দর সমাজ পেলে মন্দ হতো না, তবে পাওয়া খুব কঠিন!
আপনি যেই সমাজ চাচ্ছেন, সেই সমাজ গঠনের দায়িত্বের একটা বড় দায় শিক্ষকদের। যেসব শিক্ষক এই দায় নিতে পারবে না, তাদের শিক্ষকতায় আসাই উচিত না।
আমি ভিকারুন্নেছার প্রিন্সিপাল আর ভাইস প্রিন্সিপালের কঠোরতর এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করছি।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭
সামিয়া বলেছেন: আপনার সাথে একমত------
অপরাধীরা শাস্তি পাক। তাদের নিষ্ঠুরতায় মেয়েটি অকালে ঝরে গেলো।।
ভালো থাকুন, ধন্যবাদ।
৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
বিজন অধিকারী বলেছেন: একজন সনামধন্য প্রতিষ্ঠানের প্রধান হয়েও এই ধরনের ভুলগুলো তারা কিভাবে করে, আমার বুঝে আসে না।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ .।।।
৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অত্যন্ত দূর্ভাগ্যজনক ও মর্মান্তিক ঘটনা। অরিত্রীর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি - কামনা করি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ----------
৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
এই স্কুলটা আমাদের দেশের শ্রেণী ব্যবস্হার প্রতীক, উহা এখন ভয়ানক।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ১৮ বছর নিচে শিশুদের হাতে মোবাইল দেওয়াটা একটা সামাজিক অপরাধ! এ ঘটনার পিছনে ওর বাবা-মা দায়ী বলে মনে করি।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৭
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: সামান্য একটু ভুলের জন্য অনেক বড় বিপদ ঘটে। ঘটে যায়।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৮
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯
আলমগীর কাইজার বলেছেন: যেকোন পরিস্থিতিতে বাঁচিয়ে রাখা নিজেকেই করতে হবে।
লেখাটা বেশ ভালো হয়েছে।