নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডিসকভারি চ্যানেলে একদল প্রত্নতাত্ত্বিক বিশারদ মাটির নীচে কোন খানে কোন জায়গায় কি কি সম্ভাব্য এণ্টিক জিনিস পত্র পাওয়া যেতে পারে সেই সব বিভিন্ন যন্ত্রাংশের সাহায্যে আইডেন্টিফাই করে মাটি খোঁড়াখুঁড়ি শুরু করতো এবং বেশির ভাগ তারা কিছু না কিছু পাইতেন, তার ভেতর থাকতো ছোড়া, বল্লম, সোনার অলংকার এইরকম অনেক কিছু। খুবই ইন্টারেস্টিং একটা প্রোগ্রাম, টিভি দেখা হয় না বলে প্রোগ্রামটার দুই একটা পর্ব আমি দেখেছি তাই নাম বলতে পারলাম না।
মাটি খোঁড়াখুঁড়ি করে শত শত বছর আগের দুনিয়ার কিছু আবিস্কারের আনন্দ বোধহয় আর কিছুতে নাই। তিন সপ্তাহ আগে এই আনন্দ পেয়েছেন মিসরের প্রত্নতত্ত্ববিদরা। উনারা আলেক্সান্দ্রিয়ায় বিশালাকার একটি কফিনের খোঁজ পেয়েছেন এবং মিসর সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ারদের সহায়তায় তারা কফিনের ঢাকনা সরাতে সক্ষম হন।
কফিনটা দুই হাজার বছরের পুরানো, হতেই পারে, অতীতেও বহু কফিন আবিষ্কার হয়েছে, এবং অভিশপ্ত বা ভয় আতংক গুজব যেই কারনেই হোক হতাহতের ঘটনা ও ঘটেছে। ফলে কফিন খোলার সময় যে কোন ভয়ঙ্কর কিছু হতেই পারে ধরে নিয়েই প্রানের ঝুঁকি নিয়েই ঢাকনা খুলতে সক্ষম হন।
ঢাকনা খুলবার আগে স্থানীয় অঞ্চল সহ আশেপাশের অঞ্চলগুলোতে গুজব ছড়িয়ে গেলো যে কফিনে রয়েছে মহাবীর আলেক্সান্ডারের দেহাবশেষ। এবং সেটি‘অবমাননা’করলে ফারাওয়ের অভিশাপ লাগবে। এই গুজবের কারন হল যে পাথরের স্তম্ভের ভেতর কফিনটি ছিল সেটি ছিল মহাবীর আলেক্সান্ডারের স্ট্যাচু।
ভয়াবহ শঙ্কা।
কফিনটি খোলার পর প্রথমেই বিকট গন্ধ ছড়ালো, সেই গন্ধ এতই বিকট আর বিদঘুটে ছিল যে গবেষক দল সব কিছু রেখে তাৎক্ষনিক ভাবে দূরে সরে যেতে বাধ্য হল। সেখানে ছিল লাল বর্ণের পানি , তিনটি মাথার খুলি ও শরীরের অন্যান্য হার মাংসের গলিত মাংশ, আর একটি কাঁটা গাছ। যাই হোক ২ হাজার বছরের পুরানো দেহাবশেষ, গন্ধ তো যেই সেই হবার কথা না।
প্রথমে ধারণা করা হয় দেহাবশেষ গুলো একই পরিবারের হতে পারে কিন্তু তারপর আবার জল্পনা কল্পনা গবেষণা করে বিশেষজ্ঞগন বলছেন যে উনারা সৈন্য বাহিনির সদস্য হয়ে থাকতে পারেন।
কি করুন অবস্থা, মাথার খুলিগুলার দিকে তাকিয়ে থেকে থেকে মাথায় এলো সব মানুষের মাথা ভেতরে এমন এবং মরলে আমার মাথাও দেখতে এমন হয়ে যাবে। কি অদ্ভুত কি অদ্ভুত।
আবার এইটাও মাথায় এলো যে আমাদের দেশ তো মিশর হতে পারতো তাহলে এই সকল রোমাঞ্চকর জিনিষ নিজ চোখে একবার হলেও দেখতে পারতাম।
তথ্য কাহিনী ছবি যেখান থেকে পাইছিঃ
A Massive, Black Sarcophagus Has Been Unearthed in Egypt, And Nobody Knows Who's Inside
Remember The Massive Coffin That Hasn’t Been Opened In 2000 Years? They Just Opened It
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
সামিয়া বলেছেন: হুম
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মিশর, মমি, ফারাও রহস্যের শেষ নেই।
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
সামিয়া বলেছেন: হ্যা তা ঠিক
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: সামিয়া আপু এইসব দেখার ইচ্ছা থাকলে মিরপুর যাইতে পারতেন! প্রাপ্ত জিনিস ভিন্ন হইলেও খোঁড়াখুঁড়ির ব্যাপারটা তো এক ছিল...
মমিটা উদ্ধারের ব্যাপারটা জানতাম। তবে আপনার পোস্ট ভাল হইছে! শুভ কামনা জানবেন!
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন শুভকামনা।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পানি সমনে হয়, পাশের মাটি থেকে সংগৃহিত হয়েছে।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
সামিয়া বলেছেন: সেরকম তো কিছু লিখেনাই।
ধন্যবাদ।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: হুম
ধন্যবাদ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪
সামিয়া বলেছেন:
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
হাঙ্গামা বলেছেন: একটা জিনিস অদ্ভুত লাগে.....ভেতরের পানি গুলা এত বছর পর ও শুকাইলো না কেন?
পোষ্টটা ভালো লাগছে। +
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫
সামিয়া বলেছেন: আমি কি করে বলবো, হয়তো কোন মেডিসিনের জন্য!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন শুভকামনা।
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১
জুন বলেছেন: আমি যা বলতে চেয়েছি তা সাহসী বলে দিয়েছে সামিয়া
মিরপুরের বাড়িওয়ালা বা পুলিশরা ডিসকভারির লোকগুলোরে ডাকলো না ক্যান
তবে সেই গল্পের (যদিও অনেক পুরনো গল্প) মত যদি হয় তবে ভিন্ন কথা । টাকার অভাবে এক গরীব কৃষক জমি চাষের জন্য মজুর নিতে পারছিল না । একদিন বুদ্ধি করে একটা নোটিশ টাঙ্গালো এই জমিতে গুপ্তধন আছে। পরদিন দেখে তার পুরো জমি খুড়েটুরে একাকার। চাষী তখন জলদি করে গম বুনলো আর সেবার তার প্রচুর ফলন হয়েছিল কারন কোনবার সে এমন করে জমিতে চাষ দিতে পারেনি
+
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬
সামিয়া বলেছেন: াহাহাহাহা কৌতুকে মজা পেলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন শুভকামনা।
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কিন্তু আমি বলতে চাচ্ছি, ২০০০ বছরে তো সবই ভ্যানিস হয়ে যাওয়ার কথা, এখনো রক্ত মাংস থাকলো কিভাবে!!
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬
সামিয়া বলেছেন: নো আইডিয়া , নিউজে যা দেখেছি তাই লিখেছি শুধু, আমিতো গবেষক দলের সদস্য না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন শুভকামনা।
৯| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: সামিয়া ,
শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ । বিষয়টি আগেই দেখেছি যদিও ।
আমাদের দেশটা মিশর হবার দরকার নেই । সব লুটেপুটে খেয়ে ফেলবে । মীরপুরেই এরকম গুপ্তধন পাবার ঘটনায় মাটি খোঁড়া হয়েছে এবং সম্ভবত আবারও হবে । সাহসী সন্তান ও তাই বলেছেন ।
অপেক্ষায় থাকুন । হুজুগে বাঙালীদের কারনে এই রকম খোঁড়াখুঁড়ির ঘটনা আগামীতে দেখলেও দেখতে পারেন ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন শুভকামনা।
১০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কফিনের ভেতর লাল পানি আসলো কোথা থেকে তার ব্যাখ্যা নেই...
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮
সামিয়া বলেছেন: আমি তো গবেষক দলের সদস্য না, নিউজ লিঙ্ক দিয়েছি ডিটেইলস ওখানে কিছুটা আছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন শুভকামনা।
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:০৮
Sujon Mahmud বলেছেন: ভয়ংকার
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮
সামিয়া বলেছেন: হুম
ধন্যবাদ শুভকামনা,।
১২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:০১
সোহানী বলেছেন: ২০০০ বছরের মৃতদেহ এরকম থাকার কোনই কারন নেই, বিজ্ঞান অন্তত তাই বলে না। সেটি মোটমুটি পাথর হয়ে যাবার কথা!!!!!!!!!!!!!! গন্ধ থাকবে কিভাবে???????
২৬ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২০
সামিয়া বলেছেন: আমি গবেষণা দলে ছিলাম না, আর আমি নিজস্ব কোন ভ্রান্ত ধারণা থেকেও লিখিনি। নিউজ লিঙ্ক দিয়েছি চেক করে দেখুন, তাদের সাথে সম্ভব হলে যোগাযোগ করে আপনার মূল্যবান মতামত জানান।।
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভয়াবহ।