নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকালের আগেরদিনের থেকেও গতকাল রাস্তাঘাটের অবস্থা বেশি খারাপ হওয়ায়, অফিসে এডমিন থেকে ঘোষণা এলো, মেয়েদের ৪টায় ছুটি। খুবই আনন্দময় ব্যাপার। সংবাদ শুনে আমি দ্রুত সব ফাইল বন্ধ করে, ফাস্ট ফাস্ট গুছিয়ে ওয়াশ রুমের দিকে ছুটলাম ওড়না ঠিক করতে, সেখানে বিশাল ড্রেসিং রুম আছে, অফিসে মেয়েদের পোশাকের রুলস মাথায় কাপড় দেয়া।
কাজেই সারাদিন যেন মাথায় কাপড় এদিক সেদিক না হয়, দৌড়াদৌড়ীতেও মাথার কাপড় নড়াচড়া করবেনা এমন রাখবার জন্য, আমাদের মেয়েদের ওড়নায় প্রচুর সেফটিপিন লাগাতে হয়, ছুটির সময় আমি কিছু সেফটিপিন খুলে হাল্কা হই, কেননা বাসে রিক্সায় উঠবার সময় ওড়না ছিঁড়ে যাবার প্রবণতা হিউজ হয়ে থাকে।
আমি অনেক লক্ষ্মী মেয়ে কারো মনে কষ্ট দেই না, এই রকম নিজের সম্পর্কে ভালো ধারণা আমার আছে, আমি মনে করি সব মানুষেই নিজের সম্পর্কে ভালো ভালো ধারণা রাখেন, এটা দোষের কিছু না।
কিন্তু সমস্যা অন্যখানে।
কারো আচরনের দোষ ত্রুটি যদি আমার চোখে পড়ে, কারো সাথে অহেতুক অন্যায় কেউ করছে, কিংবা দুর্বলদের সাথে রুড আচরণ করতেছে, তখন সে আমার যত কাছের হোক, দুরের হোক আমি ভেঙ্গে ভেঙ্গে তাকে ব্যাপারটা বুঝাই। এমন পাহাড় সমান যুক্তি দাঁড় করাই যে সে যুক্তি খণ্ডন করে পুনরায় সেই অন্যায় আচরণ করবার মতন কোন পথ তাদের খোলা থাকেনা।
এরপরও ডিফারেন্স কিংবা এক্সসেপ্সনাল কিছু মানুষ থেকেই যায়, যাদের লেজ চিরকাল বাঁকাই থাকে, এরা ন্যায় অন্যায় এর পার্থক্য করতে পারেন না, অথবা এদের জিনের সাথেই কিছু নিষ্ঠুরতা কুটিলতা ধারন করে থাকেন, যে কারনে অপরের ক্ষতির মধ্যে থেকেই তারা বেসুমার আনন্দ পান।
এইরকম একজন অফিসের আপু যার সুন্দর মাসুম চেহারা মায়া কান্না দেখে, এবং অফিসের কেউ উনাকে দেখতে পারেন না, এই জাতীয় কথা শুনে অনেকদিন উনাকে সাপোর্ট করার পর, কিংবা তার সাথে উঠা বসা করার পর, খেয়াল করলাম উনি প্রচুর অন্যায় করেন, উনার ব্যাবহার অনেক খারাপ, তার থেকে ছোট পোষ্টে কিংবা তার সহকর্মী আপুদের সাথে প্রচুর অন্যায় এবং আমাকে পেলেই তাদের নামে প্রচুর অহেতুক গসিপ করছেন।
স্বাভাবিক আমি তখন তাকে বুঝালাম। এই প্রক্রিয়া ৫/৬ বার হবার পর তাকে লাস্ট ওয়ার্নিং দিলাম যে, সে যদি আমার কথা না শোনে তাহলে আমাকে হারাবে, বোন কিংবা কলিগ কোন কিছু হিসেবেই সে আমাকে পাশে পাবেনা।
ওয়েল উনার স্বভাব জিনগত রক্তের সাথে মেশা। উনি চাইলেও ঠিক হতে পারবেন না, ফলে আমি তাকে সম্পূর্ণ এভয়েড করলাম, এবং সে হেন চেষ্টা নাই করেন নাই সম্পর্কটা ঠিক করতে। তিনি আমার ঘাড় কতটা ত্যাড়া জানেন না, আসলে ঐ ব্যাপারটা শুধু বাবা মা আর বন্ধু বান্ধবরা জানে।
উনার না জানার জন্য উনাকে দোষ দিয়া লাভ নাই, বাইরে থেকে আমারে দেখে কারো বোঝার উপায় নাই, আসলে তাদের ভেতরের কূটবুদ্ধি আমি সাদা খাতার মতন মাঝে মাঝে পড়ে ফেলতে পারতেছি।
এইভাবে দুই বছর কেটে গেছে, এখন পর্যন্ত সে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, আমার সাথে আগের মতন স্বাভাবিক সম্পর্কে ফিরে যাবার। কিন্তু তার যেকোন চালাকি যেকোন বুদ্ধি ফেইল মারার দরুন, সে ওয়াশরুমে থাকাকালীন আমি ভেতরে ঢুকে তাকে ড্রেসিং আয়না তার দখলে দেখে, গেঞ্জামে না জড়াতে আমি ভেতরের ওয়াশ রুমে ঢুকলাম, তার দুই মিনিট এর মাথায় সে সব লাইট বন্ধ করে দরজা বাইরে থেকে বন্ধ করে দিয়ে চলে গেলেন।
লাইটের সুইচগুলো বাইরে, কাজেই ভেতর থেকে ঘন অন্ধকারে মুভ করেও, নিজের জন্য কিছু করতে পারবো না। এক মিনিট চুপ করে দাঁড়িয়ে থেকে হাতড়াতে হাতড়াতে বাইরের রুমের দরজার কাছে এসে, দরজার নব ঘুরালাম,
বাইরের দিকের দরজা ইদানীং লক করা যায় না ,নষ্ট কিছুটা এই তথ্য আমার জানা এবং দরজা খুলে গেলো।
উনি এই রকম আচরণ করবেন এই ধারণা থাকার দরুন বিন্দু মাত্র বিচলিত না হয়ে বাইরে গিয়ে আবার সব সুইচ অন করে, ভেতরে এসে ওড়নার সেপটিপিন খুলে, দুঃখী এবং ভয় পাইছি এই চেহারা বানাইলাম।
এইরকম চেহারা বানানো খুব সহজ, চোখ একটু ছোট করে, ভ্রু একটু কুঁচকে, কপাল একটু উপড়ে তুলে, চোয়াল একটু নিচের দিকে ঝুলিয়ে দিলেই এই চেহারা হয়।
বাড়তি সতর্কতা হিসেবে চোখের নীচে কল থেকে পানি দিয়ে, চোখের পাপড়ি আর হাল্কা করে গাল ভিজিয়ে বের হয়ে, এডমিনের জীএম, এজিএম, ডিরেক্টর এক আন্টি কে গিয়ে বললাম আলফি আপু কিন্তু আমার সাথে অনেক বাড়াবাড়ি করতেছে, আমাকে ওয়াশরুমে লাইট বন্ধ করে দরজা লক করে রেখে আসছে, আর আমি প্রচুর ভয় পেয়েছি (ভয় পাইনাই) দেখেন আমার গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে, ভেতরে কবরের মতন অন্ধকার, থর থর করে এখনো কাঁপতেছি, এখন সবাই তাকে বকাঝকা করবে, এই রকম ঘার ঘার কি মেলো ড্রামা লাগিয়ে দিয়ে অফিস থেকে বেরিয়ে এলাম, আই লাভ আলফি আপুউউউউউ, যা করছি তার ভালোর জন্যই করছি, এখন কয়দিন শান্ত সুন্দর হয়ে অফিস করবে।
ওয়েল আফটার অল দ্যাট মেলো ড্রামা আমি গুলশানের রাস্তায় বের হয়ে চক চকে রোড দেখে আনন্দিত হলাম, বিকেল ৪টার বাইরের আলো রাস্তা পার হতে হতে উপভোগ করে, সিএনজী ঠিক করে তাতে উঠে বসার পরই, সিএনজী আর চলে না কোটা সমর্থক ভাই বোনেরা এইবার গুলশান থেকে বেরনোর পথ, নতুনবাজার, বিশ্ব রোড, ঐ দিকে বনানীর প্রধান সড়ক বন্ধ করে বসে আছেন।
সিএনজীওয়ালা বিভিন্ন অলিতে গলিতে ঘুরতে ঘুরতে, খালি এরে ওরে মেজাজ খারাপ দেখিয়ে গালাগালি করতে করতে যেতে থাকলেন, উনি চাইতেছেন আমারে কোনখানে ফেলে দিয়ে তার খালি সিএনজী নিয়া গুলশানের কোন গলিতে বসে থাকেন।
বনানীর কবরস্থানের পেছন দিয়া এআইইউবির পাশের রাস্তা দিয়া বের হয়ে, মেইন সড়কে সিএনজি পা রাখা মাত্র প্রচণ্ড মাথা গরম করা একদল যুবক চিৎকার চেঁচামেচি করে, কি করতে চাইতেছেন তারা নিজেরাই দ্বিধান্বিত, এইভাব নিয়ে সব গাড়ি আটকায়ে দিলেন।
আমি মশা তাড়াবার মতন আমার সিএনজি ছারবার জন্য ইশারা করতে, তারা সরে দাঁড়ালো এবং ঠিক ঐ সময় সদ্য ইন্টার পাস করা ধরনের শুকনা খাটো পিচ্চি আকারের এক ছেলে, আমার সিএনজি ড্রাইভারের কাছে লিফট পাবার জন্য অনুনয় বিনয় করতে থাকলো, প্যান্টের পকেট থেকে সব টাকা বের করে সব ড্রাইভারকে দিয়া দিবে এই মুফত অফার দেয়ার পর ড্রাইভার আমার দিকে তাকাইলো,
পোলার এইটুকু বুদ্ধি কাজ করতেছেনা যে, সিএনজিতে যে যাত্রী আছে তার অনুমতি নেয়া প্রয়োজন, বার বার বলতেছে আমি গুলিস্থান থেকে হেঁটে আসছি, আর হাঁটতে পারবো না বাঁচান আমারে, এই কথাও ড্রাইভারকে বলতেছে আমাকে না, আমি কড়া গলায় ধমকের মতন করে বললাম ওঠো তুমি, ড্রাইভারের পাশের সীটে বসো।
রাস্তায় হাজার হাজার বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও মহিলা হাটতেছেন, যাদের হাটা দেখে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে হাঁটার অভ্যাস নাই। এত মানুষকে আমি এই ছোট্ট সিএনজিতে তুলতে পারবোনা, বিপদেও পড়তে পারি, কাজেই আমাকে রুড হতেই হলো, বিশ্ব রোড এসে ছেলেটি নামলো, তার পকেটের সব টাকা আবার সিএনজি ওয়ালাকে দিতে চাইতেই আবার আমার ধমক খাইলো, কিন্তু সে আমার দিকে একবার ও তাকাইলো না, কিংবা কৃতজ্ঞতা ও জানাইলো না, সেটা প্রয়োজন ও নাই অবশ্য,
এবং ওইখানে মৌমাছির মতন ঝেঁকে ধরা মানুষজনের ভেতর থেকে আরেকজনকে তুলে নিলাম, উনি মেয়ে রিসেন্ট কন্সিভ করেছেন, তাই হাঁটার সাহস করছিলেন না, ইউ এস বাংলায় কাজ করেন, অফিসের গাড়িতেই ফিরছিলেন , গাড়ি ছেলেরা আটকায়ে দিছে। এই সকল ফরমাল কথা বলে চুপ হয়ে রইলেন, কিছুটা সন্দেহ আমায় করলেন, এখন ভেজালের দুনিয়া কেই কাকে বিশ্বাস করে। এতে আমি তার কোন দোষ দেখিনা।
আমি কিছুক্ষণ পর তাকে অভয় দেবার জন্য, সিএনজিওয়ালা যে আসতে আসতে রাস্তাঘাটে এর ওর সাথে রাগ দেখাইছেন, এবং আমি যে তাতে বিরক্ত হইছি, আর একটা সমস্যা হলে যে মাথা ঠাণ্ডা রেখে struggle করতে হয়, এবং মানুষ এর জীবন মানেই যে দুঃখ কষ্ট পাওয়া না পাওয়া ঝামেলা থাকবে, সেই সংক্রান্ত কথা বলার পর, সহ যাত্রী বলে উঠলেন এই কথাটা আপনি ঠিক বলেছেন, কষ্ট তো থাকবেই, ঝামেলা থাকবেই, এইগুলা তো জীবনেরই অংশ।
এরপর তিনি কথা বলতেই থাকলেন, এবং তখনি লক্ষ্য করলাম মেয়েটা দেখতে অপূর্ব সুন্দরী। জসীমউদ্দিন পর্যন্ত এসে সিএনজি ছেড়ে দিয়ে তাকে তার পাওনা ভাড়া থেকে বেশি ভাড়া দিয়ে যখন নামলাম, তখন সে ছল ছল চোখে পথে আসতে আসতে, আমার মহানুভবতা দেখে যে আবেগে আপ্লুত হয়েছেন সেই দৃষ্টি দিলেন।
সাথের জনকে ভাড়া দিতে দিলাম না, বললাম আপু আপনি তো এখন রিক্সা নিয়ে চলে যেতে পারবেন, সে হ্যাঁ বলে ঘাড় কাঁত করলেন ঠিকই, কিন্তু আমার পিছু ছাড়লেন না, মানুষ ভরসা চায়, সঙ্গী চায়, নিরাপত্তা চায়, আর এসব কারো মধ্যে পেয়ে গেলে তার সঙ্গ আর হারাতে চায় না, তার এই আচরণ স্বাভাবিক।
কাজেই তাকে নিয়েই রিক্সায় উঠতে হলো, সে আপনা মানুষের মতন নিশ্চিন্তে আমার পাশে বসে বক বক বক বক করতে করতে তার বাড়ির সামনে গিয়ে, আমাকে তার তিন তলা রাজকীয় বাড়ি চিনিয়ে দিয়ে ব্যাগে হাত দিতেই বললাম, আপু ভাড়া দিতে হবেনা, সে হেসে বলে সে আমি জানি, আজ আমি তো আকাশের চাঁদ পেয়েছি, আল্লাহ্ আমার জীবনে এক চাঁদ উপহার দিয়েছেন, প্লিজ আমার বাসায় তুমি অবশ্যই আসবে।
তাকে বিদায় দিয়ে বাসায় ফিরতে ফিরতে, আবার রাস্তায় হাজার হাজার দাঁড়িয়ে থাকা মানুষদের মধ্যে থেকে বেশ কিছু মহিলা, আমার রিক্সায় উঠতে চায় এবং আমি একজন অতি দরিদ্র মহিলাকে তুলবার জন্য রিক্সাওয়ালাকে থামাতে বলতেই, সে আমাকে ধমক দিয়া বললেন রাস্তা ঘাটের অচেনা মানুষকে রিক্সায় তুলতে হয়না, এত মায়া ভালো না, আপনি যতই বলেন আমি রিক্সা থামাবো ন।
আম্মুর ক্যারেক্টার সবখানে আছে, কাজেই আর কিচ্ছু করার নাই বলে মোবাইল বের করে টেপাটিপি করতে করতে, মোবাইল টান দিয়া নিয়া যাবে, মোবাইল ব্যাগে নেন এই সামধান ধমক শুনলাম।
Well ...... the story never end..............
আই লাভ মাই কান্ট্রি, আই লাভ মাই কান্ট্রি পিপল, তারা যেমন হোক, যাই হোক, সবাইকে নিয়েই আমার জীবন, আমার ভালোবাসা ,আমার বেঁচে থাকার শক্তি। আই লাভ ইউ অল গাইস।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: সারাদিন পথে পথে এত কষ্ট করেও দিনের শেষে আই লাভ মাই কান্ট্রি বলতে খারাপ লাগে না। আমি আশাবাদী ঢাকা সিঙ্গাপুর হবে।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: জাপিত জীবনের কাহিনি ভাল লাগল।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আই লাভ ইউ অল গাইস। ভালো লাগলো।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি তো ভালো অভিনেত্রী, দরকার মতো মেলোড্রামা করতে পারেন; তবে ধরা খেবেন
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
সামিয়া বলেছেন: মাঝে মাঝে খারাপ মানুষকে শায়েস্তা করতে অভিনয় করতে হয়, আর সেটা সোওয়াবের কাজ, ধরা খাওয়ার সম্ভাবনা জিরো। ধন্যবাদ।
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
মাআইপা বলেছেন: লেখাটা চমৎকার হয়েছে।
শুভ কামনা রইল।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: We love you too Apu .
অনেক মানুষ একসাথে হাটঁতে ভালোই লাগে। কি বলেন?
১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮
সামিয়া বলেছেন: Thank you dear...
A lots of love ♥
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনি যে অভিনয় ভালো করেন তা বারে বারে বলা ঠিক হবে না, তাই না?
যাকগে, আপনার কিছু সময়ের লম্বা-চওড়া কড়চা ভালো লাগলো। দেশ নিয়ে আপনার যেই মন্তব্য তাতে বাস্তবতা কম, আবেগ বেশী। তবে এভাবেই থাকুন। আপনাদের মতো মানুষের শুভকামনার কারনেই দেশ একদিন সিঙ্গাপুর হবে, এটা আমি বিশ্বাস করি!!!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
সামিয়া বলেছেন: Singapore এত ভাললাগে! আমাদের পরিবারের প্রায় সব ঔখানে, তারা এতটা বলেনা, সেখানেও কিন্তু খুন খারাবি করে টাংকির ভেতর লাশ গুম করে, আফসোস অন্যদের ও যে খারাপ আছে, আমাদের থেকেও যে বেশি খারাপ আছে, তা আমরা মানতে, নারাজ।আমার দেশ আমার মা এর মতন, আমার মা দেখতে যেমনই হোক যাই হোক তার কাছেই আমার শান্তি। আপনার কিংবা অন্য কারো কাছে সেই শান্তি আমি পাবোনা। এটা আবেগ না real patriotism.
ধন্যবাদ, শুভকামনা।
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
এইরকম ঘারঘারকি মেলোড্রামা!!!! জি বাংলার ডিরেক্টরতো ফেইল আপনার কাছে হা হাহা
হুম। দারুন এডভেঞ্চারাস ট্র্যাভেল
আশাবাদইতো জীবন! আশায়ই বসত। আশা পূর্ন হোক।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
সামিয়া বলেছেন: আমি কিন্তু টিভি সিরিয়াল একদম দেখি না, একটা কথা আছে না য্যায়সা দেশ অ্যায়সা ভেস। খারাপদের শায়েস্তা করতে একটু তো এদিক সেদিক করে চলতে হয় ভাইয়া। নয়ত টিকবো কি করে??
ধন্যবাদ, শুভকামনা।
১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
কাছের-মানুষ বলেছেন: দারুন লাগল পড়তে। মজা পেলাম পড়ে ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভকামনা।
১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৩৪
বনসাই বলেছেন: ১৯৯৫ এর এক সন্ধ্যায় গুলিস্থানে বাসে বসে আছি, ডাবল ডেকার বাসের নিচ তলায়। বাস অনেকটাই খালি, কন্ডাক্টরের হাকডাকে যাত্রী উঠছে। পাশের একজন বললেন, ভাই জানালার পাশে থেকে সরে বসেন; চশমা টেনে নিয়ে যাবে। বাইরে থেকে হাত বাড়িয়ে নাকের উপরে এটে বসা চশমা টেনে নিয়ে যেতে পারে- এ যে অবিশ্বাস্য। তবুও তার সম্মানে সরেই বসলাম।
অন্য আরেকদিন রাতে জানালার পাশেই বসে ছিলাম, যাত্রী ভরে আর ঠাই নাই ঠাই নাই অবস্থা। দাঁড়ানোরও সুযোগ নেই। ড্রাইভার তবুও খুব অনিচ্ছায় একটু একটু করে বাস সামনে টানছেন। আচমকা জানালা দিয়ে একটি হাত ঢুকে চার চোখকে দুই চোখ বানিয়ে দিলো। সবচেয়ে অবাক হয়েছিলাম পাশে বসা জন তো নয়ই এদিকে মুখ করে দাঁড়ানো যাত্রীও কিছুই টের পান নি।
রিকশা চালকের উপদেশ আসলেই ফেলনা নয়।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
সামিয়া বলেছেন: ভালো বলেছেন, ধন্যবাদ আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ারের জন্য, শুভকামনা।
১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৩
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: পজিটিভ লেখা আসলেই পড়তে ভালো লাগে !
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:০৪
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: পড়লাম, ভাল লেগেছে।
আমার ব্লগে স্বাগতম।