নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অত্যন্ত আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করলাম আমার মেঝ আপুর মৃত্যু হয়েছে দশ মাস হয়ে গিয়েছে। যখন অফিসে থাকি তখন মনেহয় সব কিছু ঠিকঠাক। আপু আছেন। তিনি নাই এই শব্দটা মাথার মধ্যে ব্ল্যাংক হয়ে থাকে। এই ফিলিংটা কিছু সময়ের জন্য হলেও নিশ্চয়ই স্বস্তিদায়ক?
এই জন্য আমি মনে করি কাউকে ভুলে থাকতে চাইলে বেশি বেশি ব্যস্ত থাকা উচিৎ। এত বেশি ব্যস্ত যে নিজের জন্য দুঃখ করবার যথেষ্ট সময় পাওয়া যাবেনা।
আমার আপু পান্থপথ সমরিতা হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন, তাকে সেখানে অসুস্থতার দ্বিতীয় দিন নেয়া হয়েছিলো, যখন তিনি কোমায় চলে গেছেন বলে ডাক্তাররা আগের হাসপাতাল থেকে ঘোষণা দিছেন, এবং তাকে সরিয়ে ফেলার উপদেশ দিয়েছেন, কেননা তাদের মতে রোগী বাঁচবেনা।
যেহেতু রোগী বাঁচবেনা কাজেই এই রোগী তাদের হাসপাতালে রেখে হাসপাতালের রেপুটেশন বরবাদ করতে চান না। যে কারনে সেখান থেকে সরিয়ে সমরিতা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়, ঐ ভাবে ঐ হাসপাতালে আমার বোন লাইফ সাপোর্টে সারভাইভ করে ১০ দিনের মাথায় ইন্তেকাল করেন।
এই কথাগুলো বহুবার বলতে থাকি, কারো সাথে কথা বলতে গেলেই এই কথা বলি, বাসায় গিয়া আব্বা আম্মার কাছে বসলেই তারা এই কথা বলেন, আমিও বলি, তারা কাঁদেন, আমি কাঁদি না।
আমার মনেহয় আমার বাবা মা আমার নিজ সন্তানের মতন হয়ে গেছেন, বয়স হয়েছে তাদের, উনাদের সামনে আমাকে যথেষ্ট অ্যানারজেটিক থাকতে হবে এবং আমি সেটাই করি। কোনোদিন কারো মতে চলিনাই, কারন আমার ধারণা নিজের কি করা উচিৎ অনুচিত তা অন্যরা রিয়ালাইজ করতে পারবেন না, এবং কখনোই কার কি দরকার তা অন্যরা অনুধাবন করতে পারেনা।
আমি অনেক বাস্তববাদী মেয়ে কিন্তু আমি যন্ত্র নই, একটা হার্ট আমার ভেতরেও আছে এই কথা আমি যেমন বুঝি তেমন আমার আশেপাশের মানুষ বুঝে কাজেই তারা আমার হার্টের অপ্রয়োজনীয় অপব্যাবহার করার চেষ্টা করেন। তবে এইটাও ঠিক বেশির ভাগ মানুষ অন্যকে নিজের স্বার্থে অপব্যাবহার করতে গিয়ে নিজেই নিজের কাছে পরাজিত কিংবা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে থাকেন।
হতে পারে সেই ক্ষতি মনস্তাত্ত্বিক অথবা সামাজিক শারীরিক যে কোনটা, আপুর লাইফ সাপোর্টে থাকাকালীন সবাই ছিলাম ঘোরের মধ্যে, যা হচ্ছে না হচ্ছে তা না হোক। যা মনে প্রানে চাই তা কিছুই হচ্ছেনা, সবার কোন প্রকার ড্রিঙ্ক এর প্রভাব ছাড়াই মাতাল আর খাপ ছাড়া অবস্থা, আপুর বাঁচার সম্ভাবনা কম!! কি অবিশ্বাস্য কথা!! সবার চোখে মুখে অবিশ্বাস!! ছোট ভাইয়া ডাক্তারের কলার চেপে ধরে চেয়ার তুলে মারতে গিয়ে পুরা হাসপাতালে তুলকালাম কাণ্ড বাধাইছেন, সেইদিকে আমাদের কোন হুস নাই, একটা কথা বলার শক্তি কেউ পাচ্ছিনা, ছোট ভাইয়া ওইদিন সকাল ৫ টায় দেশে এসে নামছেন, সেখান থেকে তারে সোজা হাসপাতালে নিয়া আসছি, ভাবি প্রেগন্যান্ট তিনি বাড়িতে আছেন।
আপুর রক্তের গ্রুপ ছোট ভাইয়ার রক্তের গ্রুপে এক কাজেই এসেই তাকে রক্ত দিতে হয়েছে, সারাদিন রাত আমাদের নাওয়া খাওয়া ঘুম কিচ্ছু নাই, শুধু বাচ্চাগুলার দিকে দাঁত বের করে তাকাবার চেষ্টা করে, পাশের এক হোটেলে খাইয়ে নিয়া আসি, আর বলি এবং আমি নিজেও বিশ্বাস করি, আপু সুস্থ হয়ে যাবেন, এগুলো মাত্র কয়েকদিনের ব্যাপার।
বড় দুই বোন এবং তাদের পরিবার বাড়ির কাছাকাছি থাকায় তাদের কে সময় দেবার জন্য হোক কিংবা ভালো মন্দ খাওাবার জন্য হোক আমি দাওয়াত কিংবা পার্টির আয়োজন করি নিজ হাতে রান্না করি। আব্বু তখন ছোটাছুটি করেন বাজার করেন, আম্মা সব কেটে কুটে গুছিয়ে দেন।
শেষ দাওয়াত দেবার সময় আপু নিজেই ডেট ফিক্সড করলো, কি উৎসাহ তার আর আনন্দ। আমার দাওয়াত মানেই স্পেশাল আইটেম স্পেশাল আনন্দ সবার। ডেট দিল ২৬ মে, রোজার আগের দিন, আমি বললাম আপু রোযা হয় যদি! আপু হাসতে হাসতে বলে নারে সামু রোযা তার পরদিন আমি ক্যালেন্ডার দেখছি।
২৫ তারিখ মে মাসে সন্ধ্যায় আপুকে হাসপাতাল থেকে মৃত বের করা হলো, ২৬ তারিখ সকালে আমার দাওয়াতের দিন আপু খাটিয়ায় শুয়ে রইলো। আমার সহজ সরল আপুর তার প্রিয় রাধুনি তার প্রিয় সামুর হাতের রান্না খাওয়া হল না।
পঁচিশ তারিখ পান্থপথের রাস্তায় আমি হাত পা ছড়িয়ে চিৎকার করে কাঁদছিলাম তখন সন্ধ্যা হয় হয়! এক মোটা কালো সাধারণ চেহারার ড্রাইভার প্রাইভেট কার থেকে মাথা বের করে করুন আর মমতা মাখানো গলায় আকুল হয়ে বলছিল মাগো আপনার পা টা সরান মাগো এই ভাবে পা রাখলে পা এর উপর দিয়া কেউ গাড়ি তুইলা দিতে পারে, ওমা আপনার পাও টা সরান। পড়ে কোন এক মহিলা আমার কান্না দেখে কাঁদতে কাঁদতে এসে পা সরিয়ে দিয়েছিল, আমার শরীর যেন জমে গিয়েছিলো, ছোট ভাইয়া সেদিন যথারীতি অজ্ঞান। আমার কাছে সেই দিনের কথা মনে পড়লে মনে হয় স্বপ্ন দৃশ্য। এত কষ্ট বাস্তব হতে পারে না।
It’s scary to think that one day we’re going to have to live without our mother or father or brother or husband or wife. Or that one day we’re going to have to walk this earth without our best friend by our side, or them without us. Appreciate your loved ones while you can, because none of us are going to be here forever.
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২১
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৫
শায়মা বলেছেন: আপুর জন্য অন্তর থেকে প্রার্থনা রইলো। পৃথিবীটা মাঝে মাঝে অনেক কঠিন তবুও এমন অনেক কিছুই আমাদেরকে সহ্য করে থাকতে হয়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২২
সামিয়া বলেছেন: আপুরে অনেক কষ্ট লাগে -----------
তুমি ভালো থেকো।
৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯
নীল মনি বলেছেন: আমার খুব কষ্ট হচ্ছে লেখাটি পড়ে।আমারও মেজ আপু আছে।আর আমিও ওমন রান্না,দাওয়াত,হুল্লোড় করতে পছন্দ করি।
যার হারিয়ে যায় সেই বোঝে ব্যথা।আল্লাহ মেজ আপুকে অন্য জগতে ভালো রাখুন সেই দোয়া করি
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২২
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ডিয়ার।
৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতি পরিবারকেই একটা সময়ে এই ধরণের বড় শোকের মাঝ দিয়ে যেতে হয়, তারপর সময়ের সাথে মানুষ আবার জীবনের মাঝে ফিরে আসে!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২২
সামিয়া বলেছেন: হুম ভাইয়া।
৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: কিছু কষ্ট থাকে যার কোন শেয়ারিং হয় না। তবুও মানুষকে এই কষ্টগুলোর মধ্য দিয়েই যেতে হয় প্রতিনিয়ত। এবং এই কষ্টগুলো নিয়েই জীবন যাচ্ছে চলে জীবনের নিয়মে।
ভালো থাকবেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৩
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকবেন।
৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৭
কচু+আলু+আদা বলেছেন: জীবন কাটে না, কাটে সময়। সময়কে থামিয়ে দিতে পারলে জীবনের রথও থামানো যেত। মৃত্যুতে জীবন সময়ের গহ্বরে হারিয়ে যায়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
সামিয়া বলেছেন: হুম। মৃত্যু কঠিন।
৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ইয়া আল্লাহ! এমন ব্যাস্ত রাস্তায় ! একেই হয়ত বলে অধিক শোকে পাথর।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
সামিয়া বলেছেন: চির বিচ্ছেদ এ মানুষের সেন্স কাজ করে না
৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যদিও সকল সান্তনা অর্থহীন
যদিও সকল প্রবোধ অনুভুতিহীন
যদিও সকল কথা কেবলই কথা হয়ে বাজে মনে-
তবুও বলা - মনকে দৃঢ় কর হে মানবী
প্রিয় সে বোনেরই জন্য
তুমি যদি কাঁদো হেথা কাঁদবে
সেও ভুবনে অন্য!
এতো প্রকৃতিরই বিধান তুমি জানো আমি জানি
মন চায়না মানতে- তবুও মানতে হয় সে লিখনি
নিত্য এ আগম-নিগম এতো নিত্যতারই খেলা
মনকে বাঁধো শক্ত করে - কান্না ভুলে এই বেলা।।
আপনার প্রিয় বোনের আত্মা শান্তি, মুক্তি ও মাগফিরাত কামনা করছি।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
সামিয়া বলেছেন: আপনার কবিতা পড়ে বরাবরই আমি মুগ্ধ, এই কবিতার প্রতিটি লাইন হৃদয় ছুয়ে গেলো।
কৃতজ্ঞতা অসাধারণ শান্তনায় অনুভবতায় ।।
৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:০৬
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: তোমার এই লেখা পড়ে আমার আব্বার কবর দেওয়ার আগের কথা মনে হলো।
আব্বা যখন মারা যায় আমার বয়স ২৪ বছর। শোক সহ্য করার জন্য খুব অল্প বয়স। আববাকে জানাজা শেষ করে আমাদের গ্রামের উঠোনে খাটিয়াতে রাখা হয়েছে । আমি খাটিয়া ধরে বসেছিলাম। কিছুক্ষন পর পাজামা পানজাবী পরা অনেক লোক এলো খাটিয়ার কাছে ।কেউ কোন কিছু না বলে আমার হাত খাঁটিয়া থেকে সরিয়ে দেয় । তখন একটা চিৎকার দিয়েছিলাম। ঐ কষ্টের সাথে পৃথিবীর আর কোন কষ্টের তুলনা হয় না।
আমি বুঝতে পারছি তোমার কষ্ট
এর মধ্যে দিতেও আমাদের ভালো থাকতে হয় নিজেদের জন্য
ভালো থেকো
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
সামিয়া বলেছেন: তোমার অভিজ্ঞতা পড়ে কান্না পাচ্ছে আপু। আল্লাহ্ মৃত্যু নামক ভয়ঙ্কর জিনিসটা কেন দিলো!!!!
১০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৫
হাফিজ বিন শামসী বলেছেন:
আপনজনের মৃত্যু এমনি মনে হয়। মনে হয় না তিনি চলে গেছেন।
দ্বায়িত্বশীল ব্যাক্তিরা নিজের আনন্দ, আবেগ, কষ্ট প্রকাশ করার সুযোগ পান না। অন্যের আনন্দ, কষ্ট বুঝতে গিয়ে নিজে পাথর হয়ে যান।
আপুর জন্য দোয়া করি, আল্লাহ, তাকে বেহেশত নসিব করুন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
আপুর জন্য দোয়া করি, আল্লাহ যেন ওনাকে বেহেশত নসিব করেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২৭
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো থাকুন।
১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪২
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: খুবই কষ্টদায়ক! প্রিয়জনের এভাবে অকালপ্রয়াণ মন কোনভাবেই মানতে চায় না। দোয়া করি পরপারে আপনার আপু অনেক ভাল থাকুন। আপনার ও পরিবারের জন্য সমবেদনা।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৯
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।।
১৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৪
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আগমন আনন্দের, প্রস্থান বেদনার। অকাল প্রস্থান ততোধিক। তবু জীবন যাবে কেটে; জীবনের নিয়মে। এটাই নিয়ম.....আমরা মেনে নেই, মানতে বাধ্য হই। আপুর জন্য দোয়া করুন, এটাই এখন উনার সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:২৮
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।। ভালো থাকুন।
১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৬
বর্ষন হোমস বলেছেন:
আল্লাহ আপুর রুহকে মাগফেরাত দান করুক।ধৈর্য ধরুন।আল্লাহই আপনাকে এই শোক কাটিয়ে উঠার সামর্থ্য দেবেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২১
সামিয়া বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।।
১৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬
করুণাধারা বলেছেন: কিছু বলার নেই । বেদনার ভাগী হলাম।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
সামিয়া বলেছেন: ভালো থাকুন, অসংখ্য ধন্যবাদ। বেদনার ভাগি হওয়ায় অশেষ কৃতজ্ঞতা
১৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:৫৩
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আপু ভালো থাকুন------- সুস্থ থাকুন
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
সামিয়া বলেছেন: শুভেচ্ছা এবং ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার আপুর জন্য অনেক দোয়া রইল।উপর ওয়ালা ওনাকে বেহেশত বাসি করুন।সামনে রোমজান মাস আসছে। আপুর কথা মনে আসা স্বাভাবিক।অনেক দোয়াদরুদ পড়ুন আপির জন্য।আমরাও দোয়া করছি।ভাল থাকুন।