নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উনি মেয়ে অথবা মহিলা কলিগদের সাথে কথা বলবার সময় তার মুখের দিকে না তাকিয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে কথা বলেন, অফিসের রুলস অনুযায়ী স্যুট বুট ব্লেজার টাই না পড়ে একটু লম্বা কালো অথবা ছাই অথবা সবুজ রঙের পাঞ্জাবির উপর দিয়া ম্যাচিং কটি এবং অবশ্যই মাথায় টুপি পড়েন, সম্ভবত উনার পোশাকের ব্যাপারে অনুমতি নিয়ে নিয়েছেন এডমিন থেকে; হোয়াটএভার সেইটা তার ব্যাপার! উনি হচ্ছেন কোম্পানির আইটি ডিপার্টমেন্ট হেড, আগেরজন চলে যাওয়ায় তার জায়গায় নতুন জয়েন করেছেন, বয়সের তুলনায় চেহারায় প্রচুর লোক দেখানো গাম্ভীর্য, মুখ ভর্তি দাড়ি না থাকলেও যা আছে তাতে বেশ কিছু পাঁক ধরা সত্ত্বেও যুবক ভাব প্রবল কিংবা অত বয়স হয়নাই।
যারা নিউ জয়েন করেন তারা কি জানি কি হয়ে গেছেন কি করতে কি করে ফেলছেন; এই বুঝি সবাইকে চমকে দিয়ে পুরা পৃথিবী উলটাইয়া ফেলবেন একসাথে শত রকম কাজ করে ফেলতে পারেন এবং উনি পুরানো লোকজন থেকে অবশ্যই বেশি জানেন বেশি বোঝেন; তার বেশি বেশি রেসপেক্ট প্রাপ্য এই জাতীয় বিচিত্র আচরণ অধিকাংশই করে থাকেন।
গ্রুপ অফ কোম্পানিস হেডঅফিসগুলোতে শুধু মাত্র মালিক পক্ষের লোকজন এবং ডিরেকটর পোস্টে যারা কাজ করেন এবং ষাট কিংবা ষাটোর্ধ লোকজন যদি ছোট পোস্টে থেকেও থাকেন এই সকল মানুষকে স্যার সম্বোধন করা হয়; কারন অফিসে মামা চাচা বলে ডাকা যায় না, বাকীদের গড়ে সবাইকে ভাইয়াই ডাকা হয় হোক সে এজিএম হোক সে ডিজিএম হোক সে ডিপার্টমেন্ট হেড।
সেই সুন্নতি দাঁড়িওয়ালা ভাইয়ার কথায় আসি, তার সাথে আমার অফিসিয়াল টেকনিক্যাল ডেইলি স্টেটমেণ্ট যা আগে প্রিন্ট কপি দিতো এখন তা তাদের নতুন সফটওয়ারে সম্ভব হচ্ছেনা এবং তা যেন আমি আগের মতই পেতে পারি তাই তাদের পার্সোনাল ওয়েবের কিছু এক্সসেস আমাকে দেবে এই প্রস্তাব তিনি নিজেই আমাকে দিয়ে শুরু হল আমাকে ঘুরাবার পালা। আজ দেই তো কাল দেই, আজ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার আসে নাই তো কাজের প্রেশার যাচ্ছে খুব, এইভাবে দিনের পর দিন যায় এক্সেস আর দেয় না।
এই দিকে আমার ডিপার্টমেন্ট হেড প্রচণ্ড ধৈর্য নিয়ে অপেক্ষায় আছেন রোজ রোজ এক্সেস পেয়েছি কিনা জানতে চাইছেন সুতরাং যেহেতু আমার স্বভাব চার বার/পাঁচ বার সহ্য করার মধ্যে সীমাবদ্ধ এবং সেই মেয়াদ বার বার পার হয়ে যাওয়ায় আমি তাকে খুবই রুক্ষ ভাবে ধমক দিয়ে কথা বলতে বাধ্য হওয়ায়, তাৎক্ষনিক সে একটু ভ্যাবাচেকা খেয়ে তার মেয়েদের দিকে না তাকিয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে থাকার রুলস ব্রেক করে আমার দিকে তাকিয়ে রইলেন,
এর কিছুক্ষন পরই সে আমার কাছে আমার ভিজিটিং কার্ড চেয়ে নেয় কেননা ওয়েব ইউআরএল দেয়ার জন্যও তো আমার মেইল এড্রেস লাগবে নাকি।
ওয়েল ভিজিটিং কার্ড দেয়ার কিছুক্ষণ আগেই তাকে অডিটের ইতিমধ্যে কি এক এক্সেল ফাইল মেইল করেছি কাজেই আমার মেইল এড্রেস অলরেডি সে পেয়ে গেছেন সেটা বেমালুম ভুলে গিয়ে আমি তার হাতে আমার ভিজিটিং কার্ড তুলে দিলাম।
তার দুই ঘণ্টা পর আমার ডিপার্টমেন্ট এর একজন নাকে চোখে মুখে আনন্দ নিয়া হাসি লুকিয়ে রাখতে রাখতে কিছুতেই লুকানো যাচ্ছে না এই চেহারা নিয়ে আমার কাছে জানতে চাইলেন ম্যাডাম কি কাউরে ভিজিটিং কার্ড দিছেন?
তার হাসি চাপা চেহারার দিকে তাকিয়ে আমার বুকের ভেতর ছ্যাঁত করে উঠলো, একলক্ষ্ পার্সেণ্ট শিওর আমার মান ইজ্জত ধুলায় মিশে বাতাসে ভাসতেছে এইরকম কিছু ঘটেছে, শুধু মাত্র আমার ক্ষতি এবং অপমানেই আমার ডিপার্টমেন্ট এর ভাইদের এত আনন্দ।
বললাম ভিজিটিং কার্ড হুজুরকে দিছিলাম ভাইয়া হইছে কি? সে কিছুতেই হাসি চেপে রাখতে পারতেছেনা এমন ভাবে মুখে হাত দিয়া হাসি চাপিয়ে বলল ছেলেদের ওয়াশ রুমের মেঝেতে দেখি কি আপনার কার্ড পড়ে রইছে, আমি বলি কি ব্যাপার কি ব্যাপার ম্যাডামের কার্ড এইখানে আসলো ক্যামনে, পড়ে তুইলা বিনে ফালাইয়া দিয়া আসছি।
তার কথা শুনতে শুনতে নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে মরে যেতে যেতে কোন রকম বললাম আমাকে দেখে বোঝা যায় যে আমি একটা গাধা? মানুষের ন্যূনতম যে বুদ্ধি বেঁচে থাকার জন্য দরকার সেই বুদ্ধিও আমার নাই ভাইয়া, দেখেন আমার দিকে তাকান গাধারে দেখেন, সে হাসি চাপতে চাপতে বলে না ম্যাডাম, জি না ম্যাডাম।
ততোক্ষণে রাগে ক্ষোভে আমার দুই কান দিয়া ধোঁয়া বের হতে শুরু করলো, উনি এইটা করছেন আমার ডেসিগনেশন দেখার জন্য, যেহেতু বয়স কম হওয়া সত্ত্বেও তাকে দুইটা ধমক দিয়া কথা বলছি কিংবা ভাই বলে কথা বলছি তাই আমি কি পোষ্টে আছি এইটা দেখার জন্যই উনি আমার কার্ড নিয়েছিলেন।
আমি তার সীটে গিয়া আগুন চোখ নীচে নামাইয়া বুঝতে দিতে চাইনা রেগে আছি বললাম ভাইয়া আমার ভিজিটিং কার্ডটা কই?
সে হয়তো কিছু একটা আঁচ করতে পেরেছে তাই তার পকেট, টেবিল, ড্রয়ার সব খুঁজতে খুঁজতে অস্থির, আমি বললাম ওটা পাবেন না, আপনি ছেলেদের ওয়াশ রুমে ফেলেছেন, সে মিন মিন করে বলল মনের ভুলে পকেট থেকে পড়ে থাকতে পারে। তার জবাবে ঠাণ্ডা গলায় শাসিয়ে আমার সীটে চলে এলাম।
এবং রিয়ালাইজ করলাম অবশ্যই আমি অফিসের ইনভাইরোনমেণ্টের সাথে ম্যাচ করে চলার জন্য ফিট না। আমি নিজের মতন চলি মেশিনের মতন কি বোর্ডে, এক্সেলে হাত চালাই, অতিরিক্ত কাজ করি, ফোনে কথা বলিই না, কথা কম কাজ বেশি লজিকে বিশ্বাসী, কারো সাথে খাতির করে চলিনা, কেউ বিপদে পড়লে তাকে যতটুকু পারা যায় সাহায্য করি। আমার আচরণ অফিসের ইনভাইরোনমেণ্টের সাথে ম্যাচ করে চলার জন্য আনফিট ।
চলতে হবে এইভাবে-
১) মুখে হাসি থাকতে হবে সবার সাথে সবসময়, হাহা হিহি ভাইয়া/আপু/ স্যার, ঠিকাছে ঠিকাছে ভাইয়া হেহেহে এক্সেস দিতে দেরি হবে হিহিহি কোন অসুবিধা নাই হাহাহা এই জিনিষ আচরনে থাকতেই হবে।কাজ ডিলে হচ্ছে? হোক তাতে আপনার কি?
২) সারাক্ষন টেবিলে ফাইল মেলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখতে হবে আর শুনিয়ে শুনিয়ে বলতে হবে আল্লাহ্ আমার এত কাজ জমে গেছে! এত কাজ! এত কাজ!!
৩) ঘণ্টা খানেক পর পর নিজের অস্তিত্ব জানান দিতে অকারনে কারনে ফাইল পত্র নিয়ে ছোটাছুটি করতে হবে।
৪) কাজের ফাঁকে ফাঁকে রফিক সাহেব আনোয়ার সাহেব সেলিম সাহেব অমুক সাহেব তমুক সাহেব সবার ঘরের বউ ছেলে মেয়ের খোঁজ খবর এবং তাদের জন্য ভালো ভালো সাজেশন শুনাতে শুনাতে নিজের সম্পর্কে ভালো ভালো কথা অবশ্যই ঢুকিয়ে দিতে হবে।
৫) ভালো ভালো রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার এনে খাওয়াতে হবে।
৬) সত্য মিথ্যা মিশিয়ে নানা গাল গল্প করতে হবে।
৭) অল্প বয়সী মেয়েরা কথা বলতে বলতে বলতে ওড়না পড়ে যাবে।
৮) কাজ করতে করতে মুখ চোখ শুকিয়ে এই দুনিয়ায় নাই এমন ভাব ধরতে হবে।
৯) বেশি বয়স্করা কোন কাজ ভুল করে আটকে গেলে সামান্য ব্যাপারে ডাক দিয়া কান্দন শুরু করতে হবে যেন স্যাররা সেই কান্দন থামাতে টিস্যু এগিয়ে দিতে বাধ্য হয়।
১০) স্যারদের সামনে তোতা পাখির মতন স্যার স্যার স্যার করতে হবে এবং অন্যদের কাজ নিজের করা বলে চালিয়ে দিতে হবে।
১১) এমনিতে সাধারণ দিনগুলোতে নিজের কাজ আরেকজনের ঘাড়ে দিয়া বিন্দাস ঘুরতে হবে।
১২) প্রোমোশনের আগে মন দিয়া বেশি বেশি কাজ করতে হবে।
১৩) ডেইলি মেইল চেক করে নিয়মিত কোম্পানির এবং নিজেকে আপডেট রাখতে হবে,
১৪) সারাক্ষন ফোনে কথা বলে টাইম পাস করতে হবে।
১৫) আপনি খুব ধার্মিক এই ভাব নিয়াও বেশ উন্নতি করা যায় ।
আরও আরও অসংখ্য পয়েন্ট আছে মনে পড়লে এড করবো।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২
সামিয়া বলেছেন: চমৎকার বলেছেন গতকাল আমি সেই রকম ঝগড়া করেছি, আজ ক্লান্ত, মুড অফ হয়ে আছে, এসব আর ভালোলাগেনা।
আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলে ভাললাগবে, জানতে পারবো আমার মতন ভুক্তভোগী আর কে কে আছেন।
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।।
২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০১
ওমেরা বলেছেন: আপু যা বলেছেন ভালই বলেছেন। আমি স্কুল লাইফ থেকেই পার্টটাইম জপ করে যাচ্ছি, যতটুকু বুঝতে পেরেছি তেলের উপর ঔষধ নেই আপু
ধন্যবাদ আপু ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১২
সামিয়া বলেছেন: হাহাহা বেশ বলেছ, তেলের উপর ঔষধ নেই ভাইয়া ভাইয়া ভাইয়া স্যার স্যার স্যার ম্যাডাম ম্যাডাম বলে বলে মুখে রক্ত তুলে একেকজন।।
ধন্যবাদ তোমাকে।
ভালো থেকো।।
৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: কর্পোরেট অফিস থেকে শুরু করে; ঢাকার শহরে মেসে গুলোতে থাকতে গেলেও পলিটিক্স করতে হয়।এগুলো হল ব্যক্তিগত পলিটিক্স
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩
সামিয়া বলেছেন: হ্যাঁ সে তো আছেই। সবখানে পলিটিক্স পলিটিক্স পলিটিক্স এ ভরে গেছে সারা দুনিয়া
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।।
৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
সবুজের ইবনে বতুতা বলেছেন: শাহরিয়ার কবীর, আপনার সাথে আমি একমত।
বিশ্রি পলিটিক্স এর শিকার আমি...
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
সামিয়া বলেছেন: আবারো বলছি শেয়ার করুন শেয়ারে জ্ঞান বাড়বে
৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: এই উচু-নিচু প্রভেদটা খুবই বিশ্রী লাগে।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩
সামিয়া বলেছেন: এটা আমাদের সমাজের খানদানী প্রথা!
৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বুঝলাম।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সামিয়া বলেছেন: আচ্ছা
৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: বোন, ঢাকা শহরের সব অফিসের অবস্থা আপনি সহজ ভাবে তুলে ধরবেন।
ধন্যবাদ।
আমি যে কতবার অফিস পলিটিক্স এর স্বীকার হয়েছি তার হিসাব নেই।!!!
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৯
সামিয়া বলেছেন: আপনার অফিস পলিটিক্সের স্বীকারের কিছু কিছু পোস্ট পড়েছি। এগুলো ভীষন বেদনাদায়ক । আসলে ব্যাপারগুলো এমন যে অন্যকে ঠিক বোঝানো এ যায় না।।
ভালো থাকুন ভাইয়া ধন্যবাদ।।
৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
জুন বলেছেন: অফিসের পলিটিক্স হলো সবচেয়ে ভয়ংকর । রুটি রুজীর চিন্তা যাকে বলে।
কি ভাবে চলতে হবে তার প্রতিটি পয়েন্টের সাথে একমত ইতি সামিয়া।
+
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৩
সামিয়া বলেছেন: রুটি রুজীর চিন্তা। একদম ঠিক বলেছেন । ব্যাপারটা টাকার সাথে সম্পর্কিত আর এর জন্য মানুষ যুগে যুগে কত অপরাধ কত কিছু করে এসেছে করছে। পারেনা খুন করে ফেলে এই অবস্থা।
ধন্যবাদ আপু। শুভকামনা।।
৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: সত্যি বলতে কি পলিটিক্স সব জায়গাতেই আছে।
এমনকি নিজের পরিবারেও আছে। তবে কয়েকটি জায়গার পলিটিক্স খুবই জগন্য। তার মধ্যে অফিস অন্যতম।এখানে যে অন্যায় আর অন্যের অলসতাকে তেলতেলে হাসি দিয়ে বরন করতে পারবে সেই থাকবে মহা আরামে।
কিন্তু প্রতিশ্রুতিশীল কর্মীর পক্ষে তা সবসময় সম্ভব হয় না। কারন সে কারও ধার ধারে না। সে নিজেই একা একশ।
যার কারনে বেশি ভুগতে হয় তাকে।
যারা মোটামুটি কর্মবিমুখ এবং ভাল লেয়াজু মেইনটেইন করতে পারে তারাই অফিসে জনপ্রিয়তা পায়। একজন কাজপাগল খুব কমই জনপ্রিয়তা পায়।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭
সামিয়া বলেছেন: একদম বাস্তব সত্য কথা বলেছেন । আপনার প্রতিটি কথাই গুরুত্বপুর্ন ।।
মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: যত তেল মেরে চলা যায় ততই ভাল।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১০
সামিয়া বলেছেন: বসদের তেল মারা আর সহকর্মীর সাথে জুলুম করা। ব্যস উন্নতি আর উন্নতি ।
ধন্যবাদ ভাই।। শুভকামনা।
১১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আমাদের দেশে তেলের বিকল্প নাই। হোক তা অফিস বা অন্য সব কিছুতেই।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১১
সামিয়া বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন আপু ১০০% সত্য কথা।।
ভালো থাকুন । ধন্যবাদ শুভকামনা।।
১২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সবচে বিরক্তিকর- অফিসের কর্ত্তারা আবার সেই সব মোসাহেবদেরই পছন্দ করে বা ব্যবহার করে!!!
ফলে তাদের পোয়াবারো অবস্থা হয়!
আপনার শুভদিনের প্রত্যাশা রইল
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৭
সামিয়া বলেছেন: কর্তারা বুঝে শুনেই এদের মাথায় তুলে, তাদের কাজ হলেই হয় ।।
আমি অত খারাপ নেই ভাইয়া। অনেস্ট থাকার ও কিন্তু অনেক পাওয়ার আছে ।। হুম।।
ধন্যবাদ। শুভকামনা
১৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: ইতি সামিয়া ,
বাংলাদেশে থেকে পলিটিক্স ( পলিট্রিকস ) বুঝবেন না, তবে আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্র দিয়েছে কোন আহাম্মকে ?
( জাষ্ট কিডিং )
দারুন রম্য হয়েছে !
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
সামিয়া বলেছেন: হাহাহা মন্তব্যে মজা পেলাম
ধন্যবাদ
ভালো থাকুন ভাইয়া।
১৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৪০
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: হা হা হা! অফিস পলিটিক্স পড়ে বেশ মজা পেলুম!
সব অফিসের আইটি ডিপার্টমেন্টের রিসোর্সগুলা মনে হয় এই রকমই হয়ে থাকেন। নিজেদেরকে রাজ্যের জ্ঞানী মনে করেন আর মনে করেন তাদের ছাড়া কোম্পানী অচল। এটা একটা হীনমণ্যতা। নন আইটি বেজ্ড কোম্পানীতে যারা আইটি ডিপার্টমেন্টে কাজ করেন, বুঝবেন যে তারা আইটিতে অতটা এক্সপার্ট না। এজন্যই হয়ত এই হীনমণ্যতা। কারন, এসকল পদের বেশির ভাগেরই কাজ শুধু ভেন্ডর কম্মুনিকেশন এ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, রানিং/এক্সিজটিং সফ্টওয়ার কনফিগারেশন এ্যান্ড মেইনটেইনেন্স, ইউজার এক্সেস পারমিশন কন্ট্রোল ইতাদি। জীবনের একটা পর্যায়ে এসে সবাই নিজের ভুলগুলো বুঝতে পারে। তখন আর সময় থাকে না শুধরানোর বা শুধরিয়েও লাভ হয় না তখন আর।
আর হ্যাঁ, আপনি - "চলতে হবে এইভাবে" - তে যে ১৫ টি(আমার মনে হয় আরও বেশি হবে) বিষয়ের অবতারনা করেছেন, দেশীয় কোম্পানীগুলির বেশিরভাগএই কালচারেই চলছে। আর বছরব্যপী এগুলো যারা প্রাকটিস করে চলেছে - এমনকি অনেক বড় কর্পোরেট কোম্পানীতেও - বছর শেষে তারাই বেস্ট এমপ্লয়ির মর্যাদা পেয়ে যাচ্ছে(দু একটি ব্যতিক্রম ছাড়া)। কারন, এসব কোম্পানীতে সাস্টেইনেবল পলিসি নেই বা থাকলেও প্রাকটিস নেই বললেই চলে। ফলে, হিউম্যান রিসোর্স রিলেশনস বা বিহ্যাবিওয়্যার যা ৩৬০ ডিগ্রি এ্যাসেসমেন্ট-এ পড়ে (সুপারভাইজার/রিপোর্টিং বস, টিমমেট/পিয়ারস্, সেল্ফ, কাস্টমারস ও সাপলাইয়ারস এ্যাসেসমেন্ট) কোম্পানীগুলিতে এসবের প্রাকটিস নেই বা থাকলেও টপ ম্যানেজমেন্টের মাথা ব্যথা নেই। কারন, বিওডি বা মালিক পক্ষের থেকে এবিষয়ে কোন জবাবদিহিতা নেই বা উনারা এসব ছাড়াই বাংলাদেশে টাকা বানাতে পেরেছেন বা পারা যায় বলেই মনে করেন।
তবে, আশার কথা হচ্ছে, মালিক পক্ষের ছানা-পোনারা যারা সদ্য লেখা-পড়া শেষ করে এসে পৈতৃকসুত্রে পারিবারিক ব্যবসার হাল ধরেছেন বা ধরছেন - তারা একটু একটু করে চেন্জ আনার কথা ভাবছেন। যদিও এদের অনেকেই হ্যামবার্গার খেয়ে মানুষ তারা অন্ততঃ এটুকু বুঝতে পারছেন যে চেন্জ একটা দরকার সময়ের সাথে তাল মিলাতে ও ব্যবসা/কোম্পানীর উন্নয়নে।
কালাম (আব্দুল কালাম) ভাই-এর একটা উক্তি মনে পড়ে গেল - Always love your profession more than your company because, your company may stop loving you tomorrow you never know, but your professionalism will give you another good opportunity always.
ভাল থাকুন। এনজয় ই্উর জব। ধন্যবাদ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫
সামিয়া বলেছেন: বেশ ডিটেইলস বর্ণনা করেছেন, এবং প্রতিটি কথাই সত্যি। বোঝা যায় আপনার নিজের অভিজ্ঞতা আমার থেকেও অনেক বেশি।
হুম পয়েন্ট আরও বেশি হবে আমিও বলেছি, মনে পড়লে এড করা হবে তাও যুক্ত করেছি, কিছু মনে পড়েছে সেগুলো সেন্সেটিভ তাই ার উল্লেখ করিনি।
আমাদের কোম্পানিও বেশ বড়, আমাদের দেশের বিভিন্ন জেলা জুড়ে পাওয়ার কোম্পানি আছে যেগুলো দেশের বিদ্যুৎ উৎপন্নতে সরাসরি সরকারের সাথে কাজ করে এছাড়া ডেভেলপার কোম্পানি , হসপিটাল, ইউনিভার্সিটি শপিংমল সহ অসংখ্য কনসার্ন আছে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর শিক্ষণীয় প্রেরণামুলক উপকারী উক্তি উপস্থাপন করার জন্য।।
শুভকামনা।।
১৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২৪
আরজু পনি বলেছেন: ৮ নম্বর পয়েন্টটা কোট করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু চোরের উৎপাতে রাইট মাউসতো অফ!!!
যাক মজা পেয়েছি ।
কিন্তু আপনার ডেজিগনেশন দেখতে যে আমারও ভিজিটিং কার্ড দেখতে ইচ্ছে করছে! হাহাহাহা
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬
সামিয়া বলেছেন: আহাহা আপু আমার ডেজিগনেশন দেখার জন্য আমার ভিজিটিং কার্ড আপনার সাথে কখনো দেখা হলে অবশ্যই দিবো, দেখে ওয়াশ রুমে ফেলতে ভুলবেন না যেন, ঠিকাছে!!!
ডেজিগনেশন যা আছে তা দিয়ে প্রয়োজনের সময় টুকটাক ধমক চালিয়ে নেয়া যায় আর কি ।।
আর কপির কথা বইলেন না, কবিতা লেখকগন লেখা চোর লেখা চোর করে করে বারোটা বাজিয়ে দিছে, এখন লেখা ঠিকই অন্যরা কীভাবে যেন ঠিকই চুরি করে, শুধু আমরা নিজেরাই নিজেদের লেখা কপি করতে পারিনা। এটা খুব প্রবলেমের।।
১৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ট্রাম্পের ঝামেলার চোটে সব পিছুটান ছেড়ে আবার দেশেই চলে যাবো কিনা ভাবছিলাম |কিন্তু আপনার পনেরো দফা ব্যবহার বিধি দেখে মনে হলো আমাকেতো প্রথম দিনই চাকুরী থেকে বরখাস্ত করবে ! থাক ট্রাম্পের রাজ্যেই থাকি |এটলিস্ট এই যন্ত্রণাগুলো তেমন নেই এখানে |
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯
সামিয়া বলেছেন: আইসেন না ভাইয়া যেইখানে আছেন সেইখানেই থাকেন। বিদেশ ফেরতদের তো দেশি কোম্পানিগুলোতে দু টাকার ও বেইল নাই।। সবাই তো দেশে শেয়াল পণ্ডিত।। বুঝতে হবে ।।
১৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ইতি আপু, আমি কিন্তু পলিটিক্স বুঝিনা ! আমি ভালা পোলা। তাই এ ব্যপারে কিছু না বলি।আমাগো, দুলাভাই কি করে ? মানে তোমার জামাই? আর যাই করো তার লগে যেন পলিটিক্স করো না। তুমি জব করো? বাহ! দারুণ ! তাহলে আমার জন্য ভালো হল; এ মাসে তোমার কাছে কিছু টাকা ধার নেওয়া যাবে। এ টাকা দিয়ে আমি আর আমার গার্লফ্রেন্ড সোফিয়া মিলে ভালো কোন রেস্টুরেন্টে ভালো কিছু কিনে খামু। এবার ভাবছি আমার গার্লফ্রেন্ডকে অফার দিমু, মনে কথা খুলে কমু কিন্তু আমি যে পলিটিক্স বুঝিনা । শুনেছি সোফিয়া গো পাম না দিলে কাম হয় না। এই যেমন- তোমার চোখ সুন্দর, নাক সুন্দর, চুল সুন্দর। এ নিয়ে বড় টেনশনে আছি। এখন একটু বুদ্ধি দিয়ে অপকার করো।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
সামিয়া বলেছেন: দুলাভাই আগে বিয়ে করি তখন হবে, এখুনি বিয়ের কথা ভাবছি না।
আমার টাকার কোন দাম নাই তাই স্যালারী পাওয়ার পনেরো দিনের মধ্যে সব হাওয়া ব্যাড লাক ইউরস
১৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৪
চানাচুর বলেছেন: আমার যেবার প্রথম অফিস শুরু হল, প্রথমে এক স্যার আমাকে হাতে কলমে কিছু জিনিস শিখিয়ে দিয়েছিলেন। খুবই খুশি ছিলাম। আর যে দুইজনের কাছে কাজ শিখতাম। তাদের মধ্যে একজন ছিল অনেক সিনিওর। আমাকে প্রথম দিনই বলেছিলেন আমাকে "স্যার" ডাকবে না, "ভাইয়া" বলবে। আরেকজন ছিল আমার চেয়ে ৩ বছরের বড়। উনি আমাকে অযথা "ম্যাডাম" বলতেন। আমিও স্যার ডাকতাম। উনিও একদিন বললেন "স্যার" না ডাকতে। আর আমাকেও নাম ধরেই ডাকতেন। পাশের রুমের এক ভাইয়া আসতেন। এসে উনি এমন একটা সিচুয়েশন তৈরি করলেন যেন আমি এবং ৩ বছরের ওই ভাইয়ার সাথে কথাবার্তা কমে গেল। আর প্রথম দিন যিনি কাজ শিখিয়েছিলেন। একদিন ব্যস্ত থাকায় উনার সাথে দেখা করতে যেতে পারিনি। তারপর দিন উনি আমাকে "এত্তগুলো" কথা শোনালেন। বললেন, আমি কম কথা বলি। এত কম কথা বললে টিকে থাকতে পারবো না। ইন্ডিরেক্টলি এটাও বুঝালেন যে আমি অহংকারী যা আমার মধ্যে একেবারেই নাই। কিছু বিষয় অফিসের ভাল লাগলেও, কিছু লোকের জন্য অফিস খুবই বাজে জায়গা মনে হত। আরো কিছু ইস্যু ছিল মেয়ে হিসেবে ফেইস করেছি।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩
সামিয়া বলেছেন: হুম খুব খারাপ অভিজ্ঞতা, আমি রিয়ালাইজ করতে পারছি আপনার মনের উপর দিয়ে কি বয়ে গিয়েছে।
কর্পোরেট লাইফে নিজেকে strong রাখতে হবে এবং কখনোই কোন ভাবেই কাউকে পার্সোনাল কিছু শেয়ার করা যাবে না, সোশ্যাল সাইটে এড করা যাবে না। নিজের মনের কথা বলে দেয়া যাবেনা, একটা দূরত্ব অবশ্যই রাখতে হবে। বাঁধা বিপত্তি যাই আসুক ঠাণ্ডা মাথায় হ্যান্ডেল করতে হবে। আর সব থেকে যা লাগবে সেটা হচ্ছে নিজের প্রতি কনফিডেণ্ট।। শুভকামনা ডিয়ার বোন।। ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।।
১৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০০
একাকী পর্যটক বলেছেন: আমার অফিসের বস তার ছোট ছেলেরে কোলে নিয়ে ছবি তুলছে ব্যাকগ্রাউন্ডে ভাঙ্গা জানলা ...তার নিচে আমার কলিগ কমেন্ট করেছে দ্যা বেস্ট পিক আই হ্যাভ এভার সিন ইন মাই লাইফ । তেল যে কতভাবে দেয়া যায় এবং কখন দিতে হবে এ ব্যাপারে তার চেয়ে কাবিল কেউ আছে বলে জানা নাই । আমার ধারনা আল্লাহ তাআলা যুগে যুগে নবী রাসুল পাঠানো বন্ধ করছে কিন্তু এই রকম চিজ কেয়ামত পর্যন্ত আসবে ।আমারো কপাল যুগের কিছু মহান অবতারদের খুব কাছ থেকে দেখতে পাচ্ছি ।মন খারাপ করবেন না আপনারও সৌভাগ্য কিছু যুগাবতারের সান্নিধ্য পেয়েছেন ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৪
সামিয়া বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে সেই রকম হাসছি।। হাহাহহা
আমি তেমন একটা মন খারাপ করিনা, কাজ করে যাই, যতুকুকু প্রতিবাদ প্রয়োজন করি,
বেশির ভাগ শেয়াস্তা হয় আহাহা
ধন্যবাদ ভালো থাকুন।।
২০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
পড়ে যা বুঝলাম, অন্যের গোলামী করা যাবে না। মাছ চাষ করে খেতে হবে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০০
সামিয়া বলেছেন: পৃথিবীতে যুগে যুগে মানুষ গোলামি করে আসছে আর তুমি করবেনা এই কি হয়??
হে মাছ চাষি তুমি কি জানো না মাছ বিক্রি করার জন্য ক্রেতা প্রয়োজন আর সেই ক্রেতা যেন তোমার চাষের মাছ কিনতে ভালো একটা দাম দিতে প্রস্তুত হ্য সেই জন্য কত রকম গোলামি তার করতে হবে তেল ঢালতে হবে??
আমার একজন গার্মেন্টস মালিক আত্মীয় আছেন উনি উনার গার্মেন্টস প্রোডাক্ট ক্রয় এর জন্য একেকজন ক্লায়েন্ট সাথে কি পরিমান আকুতি মিনতি করে শুধু পায়ে পড়া বাকী থাকে।
আমাদের দেশে অনেকের ধারণা চাকরী মানেই গোলামি আর সবকিছুতে স্বাধীন কিন্তু এই ধারণা ভুল, মানুষ মাত্রই পরাধীন মানুষ মাত্রই কোন না কোন ক্ষেত্রে গোলাম।।
ধন্যবাদ ভাই।।
২১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: চলতে হবে এইভাবে- তে যে ১৫টি পথ দেখিয়েছেন, তা হয়তো সাময়িকভাবে কারো কারো কাজে আসতে পারে, তবে মৌলিকতার বিকল্প নেই। কাজে কাজেই, শকুন দৃিষ্ট যেমন উদ্ধৃতির মাধ্যমে বলেছেন, ... but your professionalism will give you another good opportunity always - সে কথাটার প্রতিই সকলের মনযোগী হওয়া সমীচীন।
যতটুকু বুঝতে পেরেছি তেলের উপর ঔষধ নেই আপু - ২ নং মন্তব্যটি দারুণ হয়েছে।
তবে, আশার কথা হচ্ছে, মালিক পক্ষের ছানা-পোনারা যারা সদ্য লেখা-পড়া শেষ করে এসে পৈতৃকসুত্রে পারিবারিক ব্যবসার হাল ধরেছেন বা ধরছেন - তারা একটু একটু করে চেন্জ আনার কথা ভাবছেন - ১৪ নং মন্তব্যটি সত্য হলে সেটা সত্যিই একটা আশার কথা।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
সামিয়া বলেছেন: মালিক পক্ষের ছেলে মেয়েরা হাল ধরেছেন ঠিকই কিন্তু তারা পরিবর্তন বলতে অফিস ডেকোরেশন পরিবর্তন, দারোয়ান মালির সাথে মামা চাচা বলে অতি ভালো ব্যাবহার, আজ দেশে তো কাল বিদেশে এই অবস্থা। তেমন কোন পরিবর্তন তারা আনতে পারেনা। তারা বোঝেই না সাধারনের কষ্ট।
যাই হোক জীবন মানেই সংগ্রাম সেটা সবক্ষেত্রেই ভাইয়া।।
অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন।
২২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৪
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা....... আমার কয়েকটা লেখা আছে এ নিয়ে সময় হলে পড়ে নিও.........
বেকার বন্ধুদের জন্য ফ্রি উপদেশ (এ পর্ব শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য ছেলেদের প্রবেশ সম্পূর্ন নিষেধ) ........ পর্ব-৫
বেকার বন্ধুদের জন্য ফ্রি উপদেশ (এ পর্ব বিশেষভাবে মেয়েদের জন্য ছেলেদের প্রবেশের কোন প্রয়োজন নেই) ........ পর্ব-৬
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫
সামিয়া বলেছেন: পড়লাম আপু। আপনি বেশ গুছিয়ে লিখেছেন , আপনার তো অনেক অভিজ্ঞতা আপু, আপনার সামনে আমার অভিজ্ঞতা সমুদ্রের কিনারায় দাঁড়িয়ে শুরু যাত্রা শুরুর মত ।।
ধন্যবাদ আপু
ভালো থাকুন।।
২৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৯
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনি খুব ধার্মিক এই ভাব নিয়েও বেশ উন্নতি করা যায় !
ইহা জানিতাম না। শিখিলাম। প্রতিযোগিতার বাজারে কাজে লাগিবে ! আপনাকে ধন্যবাদ, হুজুরকে কলিগ হিসেবে মূল্যায়ন করিয়াছেন, পাঁঠাদের মতন হুজুর বলিয়া পুরো হুজুর গোষ্ঠী বা ধর্মের গোষ্ঠী উদ্ধার করেন নাই, বলেন নাই কেষ্টা বেটাই চোর !!!!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
সামিয়া বলেছেন: উনি কিন্তু সেরকম হুজুর না, পোষাকেই একটু হুজুর ভাব কিন্তু সেটা ও ভীষণ আধুনিক।।
আসলে ব্যাপারগুলো সম্ভবত আপনার ধারনার বাইরে তাই হুজুর শব্দের মধ্যেই আপনার সকল চিন্তা চেতনা এসে ঠেকেছে ।।
ধন্যবাদ।।
২৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ইতি আপু, তুমি পচা মিথ্যা বলে তুমিও আমার লগে পলিটিক্স করিলা। কিপটা কোথাকার!!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
সামিয়া বলেছেন: জীবনের প্রথম কিপটা শব্দটা আমার জন্য কেউ ব্যবহার করলো লোল লোল লোল
২৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২২
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ইতি আপু!! সরি!! সরি!! এমন একটা ধাক্কা মনে হয় আমিও একটা খেয়েছিলাম । নতুন কোন অভিজ্ঞতা থাকা ভাল। দাগ থেকে দারুণ কিছু হয়
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
সামিয়া বলেছেন:
২৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কিছু মিচকা আছে এরা কপালে দাগ ফালাই মুখে কয়েকগাছা লটকিয়ে মনে করে বিরাট কিছুহয়ে গেছে, সবার সমিহ আদায় করতে চায়।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১২
সামিয়া বলেছেন: হাহা ভাল বলছেন...
ধন্যবাদ ভাইয়া।।
২৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
অলিউর রহমান খান বলেছেন: দুনিয়া থেকে কি ভালো মানুষ সব উঠে গেল?
যে দিকে তাকাই চুর, বাটপার, খারাপ মানুষের আনাগুনা।
ভালো মানুষ আজ সোনার হরিণের মতো।
সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ আপু।
শুভেচ্ছা নিবেন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
সামিয়া বলেছেন: ভাল বলছেন।
ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।।
২৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪০
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আসলে ব্যাপারগুলো সম্ভবত আপনার ধারনার বাইরে তাই হুজুর শব্দের মধ্যেই আপনার সকল চন্তা চেতনা এসে ঠেকেছে ।।
মনে হয় ! কর্পোরেটের সুপারফাস্ট, গোল ওরিয়েন্টেড , ল্যাং আর চাপা মারা সংষ্কৃতি সম্পর্কে আমার ধারণা সীমিত ! ধন্যবাদ ! প্রতিমন্তব্যের প্রয়োজন নাই !
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭
সামিয়া বলেছেন: সবকিছুর ভাল মন্দ থাকে, সবখানেই, উপরে কিন্তু কয়েকজন বলেছে এরকম পরিবারে আছে, সমাজে আছে ছেলেদের মেস এ আছে,প্রতিমন্তব্য দরকার নেই তারপর ও দিলাম, মনে হল আপনার মন বিক্ষিপ্ত, ওয়েল... আমরা সবাই struggle করছি ঠিকাছে!! নিজেকে একা ভাব্বেন না, আমরা সবাই একত্রে আছি ঠিকাছে ভাই!?
ভাল থাকুন, দোয়া রইলো।
২৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯
তাশমিন নূর বলেছেন: ভালো লিখেছেন। প্রতিযোগীতা নয়, সহযোগীতা--- সবাই যদি এই তত্ত্বে বিশ্বাসী হত, আমাদের চারপাশটা আরও সুন্দর হত। মেঘ কেটে যাক, এই প্রত্যাশা রইল।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৫
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর মতামতের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।।
৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
রাজীব নুর বলেছেন: গত বছর ডিসেম্বরে লিখেছিলেন।
আমি পড়েছি।
ধন্যবাদ বোন। ভালো থাকুন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
সামিয়া বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
অভীক অর্ণব বলেছেন: অফিস পলিটিক্স খুব খারাপ জিনিস। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এর কুফল ভোগ করে নিস্পাপ কর্মীরা ।
রমিজের আয়না নামক একটা টিভি সিরিয়াল ছিল। কর্পোরেট নামক হিন্দি মুভি ছিল। দেখে নিবেন আর অফিস পলিটিক্সের খপ্পর থেকে বাঁচুন ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর মতামতের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
সবুজের ইবনে বতুতা বলেছেন: চমৎকার !
বাস্তব অভিজ্ঞতা। এরমক বহু খারাপ অভিজ্ঞতা আমার রয়েছে...