নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবি গুডফোন ওয়েব থেকে
রহস্য গল্পঃ বিচিত্র (প্রথম পর্ব)
অনেকক্ষণ থেকেই মোবাইলটা বেজে চলছে, এত সকালে অনেকদিন হয় আমার কাছে কোন ফোন আসেনা, ফোন হাতে নিয়ে স্ক্রিনে দেখা গেলো গুলশান থানার ওসির নাম্বার, ভ্রু কুঁচকে ভাবলাম কি ব্যাপার! তবে কি আমার স্বামীর কোন কোন খোঁজ পাওয়া গেলো! দ্রুত ফোন রিসিভ করে কানে ধরতেই ওসি রফিকুল ইসলামের হাসি হাসি কণ্ঠস্বর
- সরি ম্যাডাম সকাল সকাল বিরক্ত করার জন্য।
- না না বলুন বলুন। তার কি কোন খবর পাওয়া গেলো?
- হ্যাঁ, পাওয়া গেলো।
- কি!
নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিনা, ফোন হাতে নিয়ে উল্টে পাল্টে দেখে নিই আবার! স্বপ্ন দেখছি না তো!
- কো-কোথায় পেলেন? কোথায় আছে সে এখন? আপনাদের অফিসেই? আমি আসছি।
- অস্থির হবেন না প্লিজ, সে হাসপাতালে আছে।
- হাসপাতালে? কি হয়েছে তার? সে ঠিক আছে তো?
- ঠিক আছে টেনশনের কিছু নেই। একটু অসংলগ্ন কথা বলছে আর কিছুটা দুর্বল মনে হল, সেটা এই শীতের প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় রাস্তায় পড়েছিল বলে হয়ে থাকতে পারে।
- রাস্তায় পড়েছিল!কি হয়েছে ওর?এতদিন কোথায় ছিল!
-জানিনা, আপনি যান তার কাছে, একটু সেরে উঠুক তারপর তাকে এই প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদ করবো।
-ওকে পাওয়া গেছে এটাই বড় কথা।
- সেটাই, হসপিটালের এড্রেসটা লিখে নিন।
ঝটপট ঠিকানা লিখে,উনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে উঠে দাঁড়াই আমি, ইচ্ছে করছে উড়ে চলে যাই তার কাছে, এতদিন ওর পাশে না থাকায় ওর গুরুত্ব যে কি, হারে হারে টের পেয়েছি আমি।
খবরটা শুনে কি যে আনন্দ, ভয়, ভালোলাগা এক সঙ্গে আমায় পেয়ে বসলো বোঝাতে পারবোনা। আজকের সকালটা এত মঙ্গলময় হবে কে জানতো! এত অভাবনীয় বার্তা নিয়ে শুরু হবে স্বপ্নেও তো ভাবিনি।
কোন রকম স্লিপারটা পড়ে, গায়ে একটা শাল জড়িয়ে কীভাবে যে ছুটে বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসেছি বলতে পারবো না!ভোরের রাস্তা একদম খালি হয়ে আছে কিছুদূর হাঁটতেই ভাগ্যবশত একটা সিএনজি পেতেই তাতে উঠে বসি।
হাসপাতালের গেটের কাছে সিএনজি থেকে নেমে কত কথা কত প্রশ্ন যে মাথায় আসতে থাকলো! আবার অজানা একটা ভয় ও লাগছিল, তারপর রিসিপশন থেকে সে কত তলায় কোন কেবিনে আছে জেনে বাতাসের বেগে উড়ে যেন সেখানে গিয়ে উপস্থিত হলাম, যখন নব ঘুরিয়ে তার ঘরে ঢুকলাম, তখন চারপাশে পিপ পিপ পিপ একটা একঘেয়ে শব্দ ঘরময় ছড়িয়ে কি যে এক রহস্যময় পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
সামনে সাদা ধবধবে হাসপাতালের বিছানায় অক্সিজেন মাস্ক আর হাতে স্যালাইন লাগানো আমার একশত পনেরো দিনের হারানো স্বামী শুয়ে আছেন, সে নিখোঁজ হয়েছিলেন আমাদের বাসা থেকেই ব্যালকনি থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
তারপর ওর আর কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব চেনা পরিচিত যারাই ছিলেন কোথায় না খুঁজেছি ওকে, কোথাও পাওয়া যায়নি। একদম হাওয়া হয়ে গিয়েছিলো যেন।
ভেবেছিলাম বুঝি মরেই গিয়েছে, ভেবেছিলাম ঐ মুখ আর কোনোদিন দেখতে পাবো না। ভেবেছিলাম সে জাস্ট একটা হারিয়ে যাওয়ার নাটক করে আমার জীবন থেকে সরে গিয়েছে, এরকম অনেক কিছুই ভেবেছিলাম।।
তার বিছানার পাশেই একটি চেয়ার রাখা ওটায় বসতে যেতেই ক্যাচ করে একটা আওয়াজ হতেই সে চোখ মেলে তাকালো।অন্য হাত দিয়ে ধীরে ধীরে অক্সিজেনের মাস্কটা খুলে ফেললো মুখ থেকে তারপর মৃদু গলায় দুর্বল স্বরে বলল কেমন আছ প্রিয়া?
ভালো আছি বলে তার চোখে চোখ রাখলাম, চোখের দৃষ্টি অপরিচিত এবং অন্যরকম এই দৃষ্টি আর যাই হোক সহজ স্বাভাবিক নয় কিছুতেই, থানার ওসি তাহলে ঠিকই ধরেছেন খানিকটা অসংলগ্ন সে।
তার ঐ ঘোর লাগা অপরিচিত দৃষ্টি উপেক্ষা করে আমি হাত বাড়িয়ে স্যালাইন লাগানো হাতটা ধরতে যেতেই একটু যেন কুঁকড়ে গেলো সে, মৃদু সরানোর চেষ্টা করেও শেষ মুহূর্তে একেবারে সরিয়ে নিলো না, আমার হাতের সাথে সামান্য একটু ছোঁয়া লাগিয়ে রাখলো কেবল।
তোমায় পেয়ে অনেক ভালোলাগছে বললাম আমি, কতদিন কত জায়গায় যে তোমায় খুঁজেছি, তুমি কই হারিয়ে গিয়েছিলে?
বলতে বলতে আমার কণ্ঠ ভারী হয়ে এলো, একা একটা মেয়ের এই সমাজে টিকে থাকার লড়াই কি তোমার জানা নেই? কেন আমায় এভাবে একা ফেলে চলে গিয়েছিলে! আর! আর! এতদিন কোথায়ই বা ছিলে?
-ওসব কথা রাখো। খসখসে কণ্ঠে বলল সে, তারপর আমার কাছ থেকে তার হাতটা একদমই সরিয়ে নিলো!
- হাত সরালে কেন তুমি? কি হয়েছে? আমি হাত ধরেছি বলে তোমার হাত অপবিত্র হয়ে গেলো বুঝি? নাকি অন্য কেউ তোমার জীবনে এসেছে? তার কাছেই ছিলে বুঝি এতদিন? বলো? চুপ করে থেকো না বলো?
- হাত ধরে থাকলে ক্ষতি হবে।
- কার ক্ষতি হবে?
কোন জবাব নেই, বেশ কিছুক্ষণ পুরো ঘরটা নিস্তব্দতায় ডুবে রইলো, তারপর ধীরে অদ্ভুত ভাবে বলল সে-
-আমার এই পৃথিবীর আবহাওয়ার সাথে খাপ খাওয়াতে কষ্ট হচ্ছে!খুব ঠাণ্ডা লাগছে বুঝলে একদম ভেতর থেকে কাঁপিয়ে দিচ্ছে, আমার কলিজাটা আমার হৃদপিণ্ডটা জমে একদম বরফ হয়ে যাচ্ছে যেন প্রিয়া।
এই প্রথম সে একসাথে অনেক কথা বললো আর সঙ্গে একটা অদ্ভুত হাসি!ভয় ধরিয়ে দেয়া হাসি।
তারপর বাইরের দরজার দিকে তাকালো যেন একটা কিছু দেখছে; তাকিয়েই থাকলো, যদিও জায়গাটা একদম খালি।
আমি বললাম তুমি কি কারো জন্য অপেক্ষা করছো?
- আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করছিলাম? আমি তোমাকে দেখতে চেয়েছিলাম। তুমিই ছিলে আমার এই পৃথিবীর জীবন সঙ্গিনী, তোমাকে আমি জ্বালিয়েছিও বেশ, আমাদের একটা সংসার ছিল, সেই সংসারের জন্য কখনোই আমি কিছু করিনি, সত্যিই তুমি অনেক ভালো একটা মানুষ, আমার সাথে থেকে শুধু কষ্টই করেছিলে।
ওর কথা শুনে এতদিনের রাগ অভিমান কষ্ট একা একা বেঁচে থাকার সংগ্রাম সব ভেতর থেকে যেন নতুন করে জানান দিলো, নিজের জন্যই নিজের সে কি দুঃখ লাগলো যে চোখের পানি ধরে রাখতে পারলাম না, ওড়নার আচল দিয়ে চোখের পানি মুছতে মুছতে বললাম
- এভাবে বলছ কেন তুমি? কি হয়েছে?
- কি হয়েছে তুমি দেখতে পাচ্ছ না? আমি যে তোমার সাথে নেই, ভবিষ্যতেও তো থাকবো না।
- এগুলো কি বল তুমি?? কোথায় থাকবে তুমি?
- যেখানে আমি ছিলাম।
- তুমি কোথায় ছিলে?
- কোথায় ছিলাম? কোথায় ছিলাম তা কি আসলে শব্দ দিয়ে বলা সম্ভব! শব্দরা শুধু পৃথিবীতে অবস্থান করে, একটা একটা শব্দ! ভাঙা ভাঙা শব্দ! অতৃপ্ত অযুত নিযুত শব্দ!
- মানে?
- ওটা একটা স্বপ্নের মত কিন্তু এরকম পৃথিবী নয়।
যে পৃথিবীতে আছে ভয়, আছে ঘৃণা, আছে মৃত্যু, জড়া, আবেগ, অস্তিত্ব, ভালোবাসা ঠিক এরকমটা নয়। তুমি কি মনে করতে পারো আমি যে তোমায় বলেছিলাম চাইলেই মানুষ উড়তে পারে!?
- হ্যাঁ হ্যাঁ আমার মনে আছে তুমি বলেছ সব মনে আছে।
- আসলে সব মানুষ উড়তে পারেনা, সব মানুষের ভেতর কেউ কেউ না মানুষ হয় শুধু ওই না মানুষরাই উড়তে পারে।
- ওগো আমায় তুমি কি পাগল বানাতে চাও? কিচ্ছু বুঝতে পারছিনা আমি, না মানুষ আবার কি?
- দাঁড়াও দাঁড়াও আমাকে মনে করতে দাও আমায় ভাবতে দাও মনে করতে দাও প্রিয়তমা।
- দেখো তোমার কথাবার্তা আমার একদম সুবিধার লাগছে না আমি বরং ডাক্তার ডেকে আনি।
- না না না ডাক্তার ডাকতে হবেনা আমি ঠিক আছি, আমি একদম ঠিক আছি, ঠিক আছি।
- তুমি এতদিন কোথায় ছিলে?
- বলেছি তো জানিনা, সেটি একটি স্বপ্নের মত জায়গা, ছায়া ছায়া। আবার পরিস্কার। সেখানে জীবন মুক্ত, সবুজ, সব কিছু সবুজ, আকাশ সবুজ, মাটি সবুজ, পাথর সবুজ।
- আর গাছ?
- কি জানি! গাছ তো দেখিনি!সেখানে সবাই উড়তে পারে! তারা সবাই না মানুষ! আমিও না মানুষ, আমাকে যেতে হবে আমি বেশিক্ষন এই পৃথিবীতে থাকতে পারবো না।
- এসব তুমি কি বলছ কোথায় যাবে তুমি? না না না আমাকে একা রেখে তুমি কোথাও যেতে পারবেনা, আমি যেতে দেবনা তোমায়। কথা গুলো বলতে বলতে দেখলাম ততক্ষনে উঠে দাঁড়িয়েছে সে।
আমার এবার কেন যেন মনে হল ও যা বলছে সত্যিই বলছে, সত্যি সত্যি সে হয়তো চলে যাবে আমায় ছেড়ে, আমি দৌড়ে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে ফিরতেই এক ভয়ংকর দৃশ্য দেখতে পেলাম।
পা দুটো কীভাবে যেন উঁচু হয়ে গেছে তার, হাত দুটো ছড়িয়ে দিয়েছে চিলের লম্বা ডানার মতন। মাথাটা সামান্য সামনে ঝুঁকে এসেছে, ঘাড়টা তুলনামূলক ভাবে আগের থেকে বেশ অনেকটা লম্বা।
আমি আর কিছু ভাবতে পারলাম না, ওকে একবার হারিয়েছি আর হারাতে দেবনা, কিছুতেই না। ওকে থামতে হবে, যেভাবেই হোক থামাতে হবে।
আমি ওকে ঝাঁপটে ধরতে গেলাম কিন্তু ধরতে পারলাম না, তার শরীরে কোন একটা বিশেষ পরিবর্তন হয়েছে।
ওর ছোঁয়া লাগতেই আমি বিদ্যুত পৃষ্ঠ হয়ে এক ঝটকায় পড়ে গেলাম মেঝেতে, আর তখনই ঘরের একমাত্র কাঁচের জানালাটা ঝন ঝন ভাঙ্গার বিকট শব্দ চারপাশে ছড়িয়ে পড়লো।
সেদিকে আমি ফিরতে না ফিরতেই একদম উধাও হয়ে গেলো সে, চারদিকে পড়ে রইলো কাঁচ আর আমি আর কিছুক্ষন আগে যে বিছানায় সে শুয়েছিল সেই শুন্য বিছানাটা।
ঘটনার আকস্মিকতায় থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে এক মুহূর্ত দেরি না করে ছুটে জানালার সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম।
আর তখনি আমি স্বপ্ন দৃশ্যের মতন দেখতে পেলাম তাকে,
জ্বলন্ত চোখ আর বিশাল দর্শন দুটি ডানা সম্বলিত অসম্ভব সুন্দর সুপুরুষ আমার স্বামীকে।
দৃশ্যটা কয়েক মুহূর্তের জন্য মাত্র, তারপর পলকের মধ্যেই সে এক ঝটকায় অদৃশ্য হয়ে গেলো। চোখের সামনেই একদম নাই হয়ে গেলো।একটা মানুষ আমার সামনে ছিল অথচ এখন সে একদম হাওয়া! হায় খোদা এ ও কি সম্ভব!! নিজের চোখের সামনে ঘটা ঘটনা কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছিনা, এখন আমি সবাইকে কি জবাব দিবো? কোথায় গিয়েছে সে! পুলিশকেই বা কি বলবো আমি।
আমার মাথা ধপ ধপ করতে থাকলো, গলা শুকিয়ে কাঠ, হাত পা কাঁপতে কাঁপতে দুই চোখে গাঢ়ো ঘোলাটে অন্ধকার নেমে আসতে আসতে বুঝলাম; সম্ভবত এবার দীর্ঘ সময়ের জন্যই জ্ঞান হারাতে যাচ্ছি।
----------------------০-------------------------
বিচিত্র গল্পটি লিখেছিলাম কেবল পরীক্ষামুলক রহস্য গল্প এবং ওটাই প্রথম এবং ওটাই শেষ হিসেবে। কিন্তু সমস্যা হল কোন এক ইনভাইট বিহীন পরিত্যাক্ত ফেইসবুক পেইজের পাঠককে নিয়ে। সেই পেইজে আমি এমনি মাঝে মাঝে লেখা শেয়ার করি কালেকশনে রাখার জন্য, গল্পটি শেয়ার করার পর সে আমাকে অত্যন্ত ভদ্র ভাষায় মেইল করলো এই বলে যে সে খুব বই পড়ুয়া সে পড়তে ভীষণ ভালবাসে এই গল্পটির সেকেন্ড পার্ট সে পড়তে চায়, অনলাইনে কোথায় পাওয়া যাবে, আর যদি এটার কোন গল্পের বই থেকে থাকে তবে সে তা কীভাবে সংগ্রহ করতে পারবে।
আমি কয়েক সেকেন্ড ভেবে উত্তর দিলাম সেকেন্ড পার্ট তো লিখিনাই ভাই।আচ্ছা তুমি যখন বই পড়ুয়া আমি তোমার জন্যই এর সেকেন্ড পার্ট লিখব। এরপর অনেক দিন চলে গেলো আমি বিভিন্ন কিছু লিখি কিন্তু এই গল্প আর লিখি না। কিংবা লেখার জন্য চরিত্র নিয়েও ভাবিনা, এরপর সে আবার আমাকে মেইল করলো সেকেন্ড পার্ট লেখার অনুরোধ করে, তারপর আবার আবার শেষে একটি মেয়ের নামে ফেইক আইডি খুলে সেই আইডি থেকে মেইল করতে থাকলো। যেহেতু বেচারা আমার নাম জানেনা এবং চেনেনা শুধু ঐ পেইজেই তার আকুতি জানাতে থাকলো। এই গল্পটি ভালো মন্দ যাই হোক আমাকে দিয়ে সেকেন্ড পার্ট লিখানোর ক্রেডিট সম্পূর্ণ তার।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৫
সামিয়া বলেছেন: আচ্ছা আচ্ছা। অপেক্ষায় থাকলাম ভাই।।
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: যাক এক ঢিলে দুই পাখি মারা হলো।
ভাল থাকবেন।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
সামিয়া বলেছেন: হ্যাঁ তা বলতে পারেন।।
ধন্যবাদ।
আপনিও ভালো থাকবেন।
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওয়াও!!
আপনার সেই ক্রেজি পাঠক্কে আগে ধন্যবাদ!
শুধু এটাই দারুণ লাগলো! পার্ট-২ বলে কোন শুন্যতানুভব নেই!
মুগ্ধ
+++++
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২
সামিয়া বলেছেন: হাহাহা আর বইলেন না ওর কথা, আমার মনে হয় ওর বয়স অনেক কম তের চোদ্দ বছরের বালক, হয়তো ভেবেছে আকাশে উড়ার পর কি হল কি দেখেছে সেই রহস্য জানবার জন্যই সে ক্রেইজি।।
সুন্দর মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ, এভাবেই পাশে থাকুন।। সুস্থ ও ভালো থাকুন।।
৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ভ্যাম্পায়ার নাতো? আরও পর্ব আসবে কি?
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩
সামিয়া বলেছেন: হ্যাঁ , আরও পর্ব আসার সম্ভাবনা অনেক।।
ভালো থাকুন।।
৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ইতি আপু, এটা কি কোন ভুতুড়ে গল্প? যদি ভুতুড়ে কোন গল্প হয়, তাহলে পড়বো না।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯
সামিয়া বলেছেন: এটা মোটেও ভুতুড়ে গল্প না
৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৩
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এ পর্বেও বেশ আকর্ষন ধরে রেখেছেন।তবে এতদিন পরে ২য় পর্ব! এটা পাঠকের উপর অবিচারই বলতে হবে।
আরও পর্ব যদি দিতে চান তবে একটু দ্রুতই দিয়েন।
ভাল থাকুন আপু।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর মতামত জানানোর জন্য কৃতজ্ঞতা ভাই। হুম এটা নিয়ে লিখবো আশা করি।।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা সব সময়।।
৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: দ্বিতীয় পর্ব ভালোই লাগলো
প্রথম পর্বটি সময় নিয়ে পড়ব।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তারেক ফাহিম। শুভকামনা।।
৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমি একটু রহস্য গল্প এড়িয়ে যাই, তবে আপনারটা পড়ব আপু !
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২
সামিয়া বলেছেন: রহস্য গল্প এড়িয়ে যাওয়ার রহস্য জানার আগ্রহ হচ্ছে ভাই। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।।
৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: রহস্য সর্বািধক সৌন্দর্যের প্রতীক ! তবে এ গল্পের অশরীরী আত্মার বিচারন, গল্পের প্রধাণ চরিত্র ! গল্প ভালো লিখেছেন।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
ভালো থাকুন।।
১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
জাহিদ অনিক বলেছেন:
রহস্যগল্প ভালো না তা নয়, ঠিক ওভাবে কোন রহস্যগল্প পড়াই হয় নি যা ভালোলাগা জন্মাতে সহায়তা করতে পারে।
যাইহোক আপনার গল্পে ফিরে আসি ।
রহস্য তো রহস্যই রয়ে গেল!
স্বামী এক ঝটকায় এসে চলে গেল!
কিছু কি বলতে চেয়েছিল!
আপনি কি শুনতে পেয়েছেন?
গল্পটা কিছুটা রহস্যঘন পরাবাস্তব বলেই মনে হল।
ওহ হ্যা, আপনার সেই ক্ষুদে পাঠকে ধন্যবাদ রইলো, তার জন্যই না এতদিন পরে গল্পটা শেষ হলো।
সে পাঠক হিসেবে ক্ষুদে হলেও লেখককে সে তার অস্তিত্ব জানান দিয়ে গল্পটা ঠিকই লেখিয়ে নিল।
ভালোলাগা রইলো।
- ট্রাফিকজ্যামে বসেছিলাম, ভাবলাম যাই সামিয়া আপুর রহস্যটা একটু উদঘাটন করে আসি!
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৬
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণী মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ দিলে ও কম হবে।
ট্রাফিক জ্যামটাকে কাজে লাগানো গেলো তবে!! এও পদ্দতি আমিও এপ্লাই করবো ভবিষ্যতে।।
ভালো থাকো ভাই।।
শুভকামনা।
১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৩
প্লাবন৭০ বলেছেন: আহা রে সতি্্য ই যদি ওড়া যেত!!!
ধন্্যবাদ উড়তে সাহায্্য করার জন্্য।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
সামিয়া বলেছেন: হাহা আপনাকেও ধন্যবাদ । শুভকামনা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: প্রথম পর্ব না পড়ে ২য় পর্ব পড়তে চাইছি না।সময় করে এক সাথে দুটি পর্ব পড়তে চাই।
পরে জানাব কেমন লাগল।