নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক ঢাকা থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে গাজীপুরে অবস্থিত। যদি পশু পাখি এবং নেচার প্রেমী হয়ে থাকেন তাহলে ৩৬৯০ একর আয়তনের এই সাফারি পার্ক আপনাকে মুগ্ধ করবেই বাজি ধরে বলতে পারি।
সাফারি পার্কের গেট এর একাংশ
এটাই সাফারি পার্কে ঢোকার এন্ট্রি গেট।
ট্রান্সপোর্ট হিসেবে সবাই যার যার গাড়ি ব্যাবহার করতে পারেন। পাবলিক যে কোন বাসে করেও গাজীপুর চৌরাস্তা পর্যন্ত যেতে পারবেন তারপর স্ট্যাচু ওয়ালা রাস্তা ক্রস করে একটু সামনে এগিয়ে গেলে দেখবেন লেগুনার ড্রাইভার হেল্পাররা সাফারি পার্ক সাফারি পার্ক বলে চিৎকার করে ডাকছে কেউ কেউ হাত ধরে(ছেলেদের) তার লেগুনায় নিয়ে বসাচ্ছে, ভাড়া তিরিশ টাকা, ঐ লেগুনা আপনাকে একদম সাফারি পার্ক এর সামনে নামিয়ে দেবে, তবে বেশি ভাগ দেখলাম পিকনিক বাস নিয়ে দল বেঁধে গিয়েছে তবে ওটা ক্লান্তিকর আর হিজিবিজি লেগেছে।
যাইহোক আমি লেগুনার ব্যাপারটা এত ডিটেইলস কীভাবে বললাম নিশ্চয়ই ধরে ফেলছেন! হু আমি ও লেগুনায় গিয়েছি কেননা আমি যে বন্ধুর সাথে গিয়েছি সে আমায় এক টাকাও খরচ করতে দিবেনা।
সাফারি পার্কে ঢোকার জন্য আপনাকে অবশ্যই টিকেট ক্রয় করতে হবে, প্যাকেজ টিকিট দেড়শ টাকা, এটা কিনলে আপনাকে আলাদা আলাদা তিনটি পঞ্চাশ টাকার টিকেট দিবে, শুধু এন্ট্রির জন্য টিকেট কিনলে শুধু ভেতরে ঢোকার অনুমতি পাবেন তারপর ভেতরে ঢোকার পর একেকটা জোন দেখার জন্য আপনাকে প্রতিবার পঞ্চাশ টাকার টিকেট কাটতে হবে।তার মানে প্যাকেজ নিয়া লাভ নেই।
ভেতরে ঢোকার পর যে ব্যাপারটা মুগ্ধ করবে তা হল বিশালতা এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। তারপর নানা রকম পশু পাখির স্ট্যাচু, আর এই রকম বেশ কয়টা ছাতা, ইচ্ছে ছিল এই ছাতার নীচে বসে উদাস হয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে একটা ছবি তুলবো, কিন্তু তুলতে পারিনাই কারন আমার দেখা এই রকম তিনটা ছাতা ছিল। তিনটা ছাতার ভেতরেই লাভারসরা বসে বসে নিরিবিলি সময় কাটাচ্ছেন বলে উনাদের আর বিরক্ত করিনাই।
দোয়েল পাখির স্ট্যাচুটা কিন্তু অনেক বড় ছিল।
টাইগারটা তেমন একটা বড় না তবে তাকে যেন জ্যান্ত দেখায় সেই চেষ্টা করেছেন ।
পেংগুইনটা স্ট্যাচু নাকি বিন ছিল এখন মনে করতে পারছিনা।।
মাকড়শা বাপ্রে
সাফারি পার্কে আমরা বোকার মতন সব থেকে এবং একমাত্র খারাপ দর্শনীয় স্থানে গিয়েছিলাম, এখানে কুমির, ব্যাঙ, লবস্টার , বিশাল লতানো প্যাঁচানো সাপ, হাস, মুরগী, শকুন পাখি, হরিন, বাঘ , সিংহ ষ্টীম করে রাখা, খুবই নিষ্ঠুর লাগলো, সেখানে মেডিসিনের গন্ধ আর ছবি তোলা নিষেধ।
দুই একটা ছবি তোলার জন্য ওইটার কেয়ারটেকারের শাসানী খেয়ে মন খারাপ করে আমার ক্যামেরা সাথে থাকা ফ্রেন্ড এর হাত দিয়ে দিতে দেখে কেয়ারটেকার আমারে সরি জানাইতে চেয়ে বলল, আপনি পাখির খাঁচায় গেলে অনেক সুন্দর সুন্দর ছবি তুলতে পারবেন ওয়াদা, ওইখানে ছবি তোলার নিষেধ নাই যত ইচ্ছা ছবি তুলবেন আপনি বললে আমি সাথে আসব, উনাকে সাথে আসতে হবেনা বলে সেখান থেকে চলে এলাম এবং পাখি দেখতে গিয়ে রিয়েলি সারপ্রাইজ হলাম।
পাখিদের সামনে বিভিন্ন রকম খাবার সাজিয়ে রাখা।
মরিচ যে এদের প্রিয় খাবার জানা ছিল না।
এই পাখিটা দেখতে কবুতরের মতন
আমার বন্ধু পাখি দেখে আনন্দে বাকরুদ্ধ প্রায়,
বার বার বলছে দোস্ত কাণ্ড দেখছস আমরা পাখির মধ্যে! আমি বিরক্ত হয়ে বললাম এত এত ডিগ্রী নিয়াও এখনো ভালো করে নিজের মাতৃভাষটা গুছিয়ে বলতে পারিস না, তুই জীবনে কি করলি!!
এরপর গেলাম একুরিয়ামে রাখা মাছ দেখতে, তেমন ভাললাগেনি, কিছু মাছ দেখলাম মরে ভেসে আছে, খারাপ দৃশ্য।
প্রজাপতির খাঁচায় ঢুকে তেমন কোন প্রজাপতি দেখলাম না, সেখানে ভালো লাগলো বুনো ঝরনা আর কাঠের সাকো ।
এটা রঙিন মাছের লেক এবং মাছকে খাওয়ানোর জন্য গেট থেকে ১০ টাকা দিয়ে কিনে নিতে হয় খাবার।
সত্যিই ব্যাপারটা উপভোগ্য।
হাতির পিঠে চড়ে ঘুরে বেড়াবার রাইড
যেদিকে তাকাবেন ভালোলাগার মতন কিছু না কিছু চোখে পড়বেই। আমার ফ্রেন্ড এক কাপলকে দেখে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বলল আপু এখানে দেখার আর কি কি আছে , মেয়েটি বলল দেখার মত চোখ থাকলে সবি দেখার মতন, বলেই অদ্ভুত সুন্দর করে আমার বন্ধুর দিকে তাকাল, তখনি আমি লক্ষ্য করলাম ও একটা কলাপাতা রঙের টি শার্ট পড়েছে এবং ওকে দেখতে আজ ভালোই লাগছে, আসলে বন্ধুদের কাছে বন্ধুদের চেহারার কোন ভালো মন্দ নাই ।
চারপাশে সবুজের সমারোহ
এটা শিশুদের পার্ক, এর ভেতর কুমিরের মুখ দিয়া ঢুকতে হয়।
হুম, এখানে নির্জনে কেউ কেউ প্রেম ও করে থাকেন ।
এরপর ওয়াইল্ড লাইফ বাঘ, সিংহ, হরিন, হাতি , জেব্রা, বন গরু, ভালুক ইত্যাদি দেখার জন্য একশো টাকা দিয়ে টিকিট কেটে বাসে করে ঘুরে ঘুরে দেখার জন্য যখন লাইনে এসে দাঁড়িয়েছি, তখন সামনে প্রায় নব্বইজন মানুষ দাঁড়িয়ে আছে। একটা বাস থেমে আছে বাসে উঠতে পারবেন ২০ জন যাত্রী, এর পরের বাস কখন আসবে ঠিক নেই! কমপক্ষে ২ ঘণ্টা লাগবে উঠতে ভেবে আমি মনের সুখে আইস্ক্রিম খাইতে খাইতে দেখি বাসের কন্টাক্টর দূর থেকে তিন আঙ্গুল ইশারা করলেন মানুষজনের দিকে ফিরে , কেউ কিছু বোঝে নাই বলে নাকি কে জানে সব চুপ করে দাঁড়িয়ে আছে দেখে আমি আঙ্গুলের জবাবে দুই আঙ্গুল দেখাইতেই আমাকে ও আমার বন্ধুকে ডেকে বাসে তুলে নিলেন আমার জায়গা হল ড্রাইভারের পাশের সীটে সবার সামনে। বিশাল গ্লাস থাকায় বেশ কিছু ছবি তুলতে পারলাম।
বাস চলতে শুরু করলো। আমরা প্রথমেই জঙ্গল আর গাছ গাছালির ভেতর ডোরাকাঁটা জেব্রা দেখে আনন্দে উল্লাসিত হলাম।
তারা রাস্তায় উঠে বেশ কিছুক্ষণ আমাদের বাসের পথ রোধ করে ছিল।
পাশেই এক ছেলে মোবাইল দিয়া রেকর্ড করে আমার ছবি তোলায় বাঘাত ঘটাতেই তাকে এক ধমক দিয়া সরিয়ে দিলাম, সে আসলে ধমক না দিলেও সরতো, সত্যিকারের ভদ্র ছেলে।
এরপর দেখলাম জিরাফ, উনি কাছে আসেন নাই , গভীর জঙ্গলে গাছের পাতা খেতে ব্যস্ত ছিলেন ।
সুন্দরী চিত্রা হরিন ও আমাদের সামনে রাস্তায় নেমে এলো
ভালুক একটিবার মুখ ঘুরিয়ে আমাদের দিকে তাকালোই না।।
সিংহ অলস ঘুমাচ্ছে।
আমরা শুধু বাঘ মিস করলাম।। মোটামুটি আর সব কিছুই দেখা হল।। এখানেই নাকি প্রাণীগুলোর জন্ম হয়েছে, তবে দর্শনার্থীর জন্য পাঁচটি বাঘ ছেড়ে রাখা হয় নিরাপত্তার খাতিরে, ওখানে বাঘ আছে মোট ১২টি। একেকটা প্রাণীর বিশাল গেট দিয়ে সেন্সর করা, একটা গেট ওপেন হলে গাড়ি ভেতরে ঢুকলে পেছনের গেট বন্ধ হলে তবেই সামনের গেট খুলে, বেশ ভালো নিরাপত্তা ব্যবস্থা, পুরো বাসে আমি ড্রাইভারকে প্রচুর প্রশ্ন করলাম সে মাউথ স্পিকারে সেগুলোর উত্তর দিচ্ছিল যেন তথ্যগুলো সবাই শুনতে পায়। বাসের প্রতিটি যাত্রী আমায় বেশ সুযোগ করে দিয়েছিল ছবি তুলতে। এই ব্যাপারটায় আমি মুগ্ধ।।
সব দেখা শেষ করে আমরা বিকেল তিনটার মধ্যে বেরিয়ে এলাম, কেননা ওখানে চুরি ছিনতাই হয় অনেক, এই যে আমি যে লেগুনার গ্লাসের ছবি তুলেছি ওটার গ্লাস দুর্বৃত্তরা কোপ মেরে ভেঙ্গে দিয়েছে মাত্র দুই দিন আগে, সে যে সীটে বসে লেগুনা চালাচ্ছিল সেটা মাঝ বরাবর কাঁটা, কোন রকম জান বাঁচিয়েছিল সেদিন।।
ফেরার পথে
মাঝে মাঝে মনেহয় জীবন সুন্দর
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪
সামিয়া বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন পেংগুইন না লিখে ডলফিন ভুলে লিখে ফেলেছি। কারেকশনের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। হ্যাঁ পাখির মরিচ খাওয়া ব্যাপারটা আমারো জানা ছিল না।।
২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
মৌমুমু বলেছেন: nice photography!
খুব ভালো লাগলো ছবি ব্লগ। আমি গত বছর গিয়েছিলাম। কিন্ত সেলফি তুলতে এতটাই ব্যস্ত ছিলাম যে ন্যাচারাল ছবি তিলাই হয়নি।
ভালোলাগা রইল+++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৯
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস ডিয়ার। হুম সেলফি তুলেছ ভালো করেছো! আমিও অনেক তুলিতো, সেলফি তোলা ভালো
৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
শায়মা বলেছেন: পাখিগুলি দেখে মন জুড়ালো!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১১
সামিয়া বলেছেন: আসলেই। পাখিগুলো অনেক কিউট। ধন্যবাদ আপু ভালো থেকো।।
৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
নীল-দর্পণ বলেছেন: অনেক ভাল লাগল সুন্দর সব ছবি দেখে।
এক বান্ধবী বলছিল ডিসেম্বরের মাঝামাঝি দিকে বেড়াতে যেটে চায় কোথাও। এটা একটা ভাল জায়গা হতে পারে।
আচ্ছা আপু টিকেটের ব্যাপারটা বুঝি নাই। একসাথে তিনটা টিকেট কিনলে কী ভাল হবে নাকি ঢুকে তারপর যেই দিকে যেতে চাই সেইদিকের টা?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৬
সামিয়া বলেছেন: টিকিট এক সাথে তিনটা না কেনা ভালো এক সাথে কিনলে ওরা ফিক্সড করে দেয়, তার থেকে ভেতরে ঢুকে পছন্দ মত টিকেট কেনাই ভালো। আর ওখানে হাটতে হবে প্রচুর এই ব্যাপারটা বান্ধবীকে জানিয়ে নিয়েন। ধন্যবাদ।
৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১১
আশিক হাসান বলেছেন: চমৎকার সব ছবি এবং সাবলীল ও প্রান্জল বর্ননায় কখন যে সাফারি পার্ক দেখে শেষ করলাম জানতেই পারলাম না । এখনও যাইনি তবে এবার মেয়েদের নিয়ে দেখতে যাব ইনশাআল্লাহ। ধন্যবাদ নিজেদের দেশকে এভাবে তুলে ধরার জন্য।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯
সামিয়া বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ অনুপ্রেরনায় আপ্লুত হলাম। ঘুরে আসুন পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভালো লাগবে আশা করি।।
৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার একটা ভ্রমন ব্লগ। দারুন সব ছবি। তবে বাঘ দেখতে পেলেন না, এটাই আফসোস!!
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৫
সামিয়া বলেছেন: আর বইলেন না বিদেশি ফটোগ্রাফারদের দেখি কত রকম বাঘের ফটোগ্রাফি করতে আর আমি বাঘের একটা ছবিও তুলতে পারলাম না এটা অনেক বড় আফসোস রয়ে গেলো জীবনে।
ভালো থাকুন ভাইয়া অসংখ্য ধন্যবাদ।।
৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬
নিয়াজ সুমন বলেছেন: চমৎকার ছবি । আপনার ছবি দেখে ঘুরে আসার জন্য মন আকু পাকু করছে। ধন্যবাদ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৮
সামিয়া বলেছেন: অবশ্যই ঘুরে আসো গিয়ে ভাই দারুন সব ছবি তুলতে পারবে ট্রাস্ট মি।। ধন্যবাদ ।।
৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা অসাধারণ হয়েছে । প্রিয়তে গেল ।
শুভেচ্ছা রইল ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩২
সামিয়া বলেছেন: ভাইয়া আমার পোষ্ট আপনার প্রিয়তে যাওয়া মানে তো অ্যাওয়ার্ড পাবার মতন আনন্দ। অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।। শুভকামনা।।
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫০
পলক শাহরিয়ার বলেছেন: ছবিব্লগ ভাল হয়েছে। কিন্তু বাঘমামাকে দেখলাম না যে....
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩
সামিয়া বলেছেন: বাঘ সামনে আসে নাই
ধন্যবাদ রইলো।।
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
করুণাধারা বলেছেন: দারুন পোস্ট। কখনো যাওয়া হয় নি, যারা গেছেন তাদের কাছে কিছু বর্ণনা শুনেছিলাম কিন্তু চমৎকার ছবিগুলো দেখে মনে হল সাফারি পার্ক ঘুরে এলাম!
পোস্টে লাইক, আরেকটা লাইক আপনার ছবি তোলার দক্ষতায়।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
সামিয়া বলেছেন: শেষ লাইন পড়ে আমার অজান্তেই ঠোঁটে হাসি ফুটে উঠেছে। ধন্যবাদ এই একটুকরো আনন্দ উপহার দেয়ার জন্য ।
মন্তব্যে ভালোলাগা।। অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।।
১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩৫
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: এত্ত ছবি! সবগুলোই চমৎকার। খুব ভালো লাগলো। বাস্তবে দেখা হয়নি। তবে যাবো একদিন। আর হাতির পিঠে চড়বো।
ধন্যবাদ বোন ইতি সামিয়া।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
সামিয়া বলেছেন: হ্যাঁ অনেক ছবি। হাতির পিঠে চড়তে পারবেন ওরা ট্রেইন হাতি। তবে হাটতে হবে প্রচুর । খাবার হাল্কা কিছু সাথে নিয়ে গেলে ভাল হবে। অনেক অনেক ভালো থাকুন ভাইয়া ধন্যবাদ।।
১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এমন ব্লগ পঠের পর মনে হয়- ব্লগিং আসলেই সুন্দর
একরাশ খুশি আনন্দ আর বিস্ময় একসাথে দল-মেলে আছে আঙুলের ডগায়!
যুৎসই শব্দ খুঁজে পাচ্ছে না খুশি টুকু প্রকাশে!
অপরাগতায় ক্ষমা করে বুঝে নেবেন- অসাম অনুভব টুকু
++++
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৪
সামিয়া বলেছেন: যুৎসই শব্দ খুঁজে পেলেন না বলেই তো আমার এই পোষ্টের আকর্ষন আরো বেড়ে গেলো।
আপনি বেশ ভিন্ন ভাবে কথা বলেন , ভালো লাগে কিন্ত ।।
সব সময় এভাবেই পাশে থাকুন এই কামনা করি।
সুস্থ থাকুন আর অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: বিশাল পোষ্ট! অনেকগুলো ছবি নিয়ে বর্ণনীয়। ভালো লাগলো ভীষণ।
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রাখছি পোষ্টে।
প্রিয়তে থাকুক
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
সামিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। প্রিয়তে নিয়েছেন শুনে আনন্দিত ।।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ।।
১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওয়াও !!!
দারুন দারুন সব ছবি
আমি এবারে দেশে আসতে পারলো নিশ্চয়ই যাবো ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
সামিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আমার প্রিয় আপু।
হুম ওখানে গেলে অনেক হাটতে হবে আর গরমের দিনে গেলে খুব কষ্ট হবে গরমে। আর সাথে অবশ্যই খাবার নিতে হবে আর পানি । তারপর ছাতা সানগ্লাস সব লাগবে সব।
১৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: ছবি গুলো কি সুন্দর । ছবি দেখেই খুব যেতে ইচ্ছে করছে ।
পাখি গুলোর দিকেই বারবার চোখ আটকে যাচ্ছে ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫১
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডিয়ার এখন তো শীতের সিজন আসছে এই সিজনে ঘুরে আসতে পারেন ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫১
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর। ছবি আর বর্ণনা মিলে একেবারে মনে গেঁথে যাওয়ার মত। যাওয়া হয়নি, তবে এখন আর দেরী করা যাবে না। এমন সুন্দর পোস্টের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
সামিয়া বলেছেন: মন্তব্য পড়েই মন একদম ভালো হয়ে যাই। আমার পক্ষ থেকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা ।
১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৪
সকাল রয় বলেছেন: সুন্দর সব ছবি
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো। শুভকামনা।
১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
বেশ বিস্তারিত বর্ণনা । চমৎকার সব ছবি । খুব ভাল লাগলো ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।।
২০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
চমৎকার ছবি ও বর্ননা !
আগেই বলেছি, আপনি ভালো ওয়াইল্ড লাইফ ছবি তুলেন।
আমার কয়েকবার যাওয়ার সুযোগ এসেছিল ! ইশ কেন যে গেলাম না সাফারি পার্ক !
ভেবেছিলাম কি আর থাকবে ওখানে ! মিরপুর চিড়িয়াখনার মতই মনে মরা হাতি থাকবে !
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২২
সামিয়া বলেছেন: আবার সুযোগ এলে মিস করোনা। ভেতরে বেশ সিকিউর আর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন।।
অনুপ্রেরনায় অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো ভাই।। শুভকামনা।
২১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৮
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: বাঘ সিংহ এভাবে ছেড়ে দেয়া। এরা মানুষকে আক্রমন করে না?
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
সামিয়া বলেছেন: এভাবে ঠিক ছেড়ে দেয়া ঠিক তা না , প্রথমেই বলেছি ৩৬৯০ একর জমির উপড় এটি করা হয়েছে। একের ধরনের প্রানীর জন্য একেকটা এরিয়া প্রতিটি এরিয়া আলাদা আলাদা করে বাউন্ডারি করা। একটা বাউন্ডারি থেকে অপরটিতে ঢুকতে হলে বিশাল সিকিউর লোহার গেট পার হতে হয় এই ভাবে প্রায় ২০ টা গেট আছে। গেট গুলো সুরক্ষিত ইলেকট্রিক সেন্সর দিয়ে। সাধারন মানুষ সেখানে ঢুকতেই পারেনা। প্রানী গুলো উন্মুক্ত আবার রেশট্রিকটেড। আমরা এক ধরনের বিশেষ বাসে করে প্লেসটি ভিজিট করেছি। সো মেনি ওয়ার্ড আই রাইট হোপ ইউ আন্ডারস্ট্যান্ড।
২২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৮
কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: ইতি আপু, আপনার ছবি ব্লগের ছবিগুলো দেখে আমি মুগ্ধ!!! আপনার প্রোফাইল পিকটাও খুব সুন্দর হয়েছে। সত্যিই আপনি একজন ছবিওয়ালা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
সামিয়া বলেছেন: শেষ কথাটা এত কিউট করে বললা যে মন ভরে গেলো। তুমিও আমার কিউট একটা ভাই।। ধন্যবাদ আর শুভকামনা।।
২৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
পথ আগলে দাঁড়ানো জেব্রা, মরিচ ঠোটে টিয়ে, দুরন্ত চপল হরিণ, মেরুন রঙ এর মাছ, গাড়ির উপরে বাবলস আর ফিরতি পথের জীবন কত সুন্দর ক্যাপশনের ছবিগুলো বেশি ভালো লাগলো।
আচ্ছা, আমার যাওয়ার ইচ্ছে রইলো। তাই প্রিয়তে রাখলাম।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪০
সামিয়া বলেছেন: তুমি তো তোমার কাব্যিক ভাষায় আমার পুরো পোস্টটি তুলে ধরেছো।
প্রিয়তে নিয়েছ জেনে আমি আনন্দিত শুভকামনা রইলো অনেক অনেক।
২৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩২
আবু তালেব শেখ বলেছেন: মন জুড়ানো বিনোদন
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪১
সামিয়া বলেছেন: তাই বুঝি!! ধন্যবাদ।।
২৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
মিথী_মারজান বলেছেন: চমৎকার ছবি আর সুন্দর বর্ণনা!
যাওয়ার আগ্রহ বেড়ে গেল আপু।
সুন্দর পোস্ট।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ডিয়ার।। বি হ্যাপি ।।
২৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫০
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ভালো লাগলো বর্ণনা...
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।
২৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২০
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: তার মানে কিছুটা চিড়িয়াখানা টাইপেরও বলা চলে। হাতীর উপরে চড়তে দেখলাম মানুষজনকে। হরিন, জেব্রা - এসবের কাছে কি মানুষদের যেতে দেয়?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮
সামিয়া বলেছেন: ছবি আর বর্ননায় সব উল্লেখ করেছি। সবচেয়ে ভালো হয় আপনি নিজে গিয়ে দেখে আসলে।।ধন্যবাদ!
২৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০৫
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এবার দেশে গেলে যাবোই যাবো।। কথা দিলাম।।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯
সামিয়া বলেছেন: বাহ এই না হলো ওয়াদা। তবে গরমের দিনে গেলে কষ্ট পাবেন। অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।।
২৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: সুন্দর।
তিন বছর আগে আমিও গেছিলাম।
তবে আপনার ছবিতে মুগ্ধ!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০০
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ডিয়ার ভালো থাকুন।
৩০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৪২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মাঝে মাজে মনে হয় জীবনটা সুন্দর, এটা সব সময় মনে হয় না কেন আপু? সাফারি পার্কের ছবি পোষ্টে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
সামিয়া বলেছেন: সবসময় জীবনটা সুন্দর মনে হওয়ার মত যথেষ্ট সময় হাতে থাকেনা বলে। কাজের প্রেশারে আমি মানুষ না অন্য বস্তু এসবই তো মাথায় থাকেনা।।
ধন্যবাদ ভাই।।
৩১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ১ম মন্তব্যের উত্তরে বলেছেন কালেকশন<কারেকশন এর জন্য ধন্যবাদ হবে।
সুন্দর ভ্রমণ ও ছবি ব্লগ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ শুধরে দেয়ার জন্য । আমি অবশ্য কারেকশনই লিখেছিলাম। অটো কালেকশন চলে আসছে।
৩২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
গিয়েছিলুম। দারুন। আবার যাওয়ার ইচ্ছে রয়েছে।
ধন্যবাদ, ইতি সামিয়া।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৪
সামিয়া বলেছেন: আমি ফিরতে ফিরতে ভাবছিলাম ফ্যানটাসী কিংবা নন্দন পার্ক এটার সামনে কিছুই না। পড়ে এটার পেইজ রিভিউতে দেখলাম একজন আমার এই ভাবনার কথাটিই অনেক আগেই লিখে রেখেছেন। সত্যি সুন্দর জায়গাটা । আবার রাস্তা ঘাট ও কিন্তু ভালো। ধন্যবাদ আপনাকে, শুভকামনা।
৩৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: আমার দেখা একটা অসাধারণ জায়গা। সুন্দর ছবি ব্লগ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
সামিয়া বলেছেন: ঠিক বলেছেন এত এত সুন্দর সব একসাথে !!!
ধন্যবাদ ও শুভকামনা ।
৩৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: বর্ননা এবং ছবি মিলাইয়া একটা দূর্দান্ত পোস্ট। স্পেসেফিক ভাবে জেব্রা এবং পাখির ছবি গুলা দারুন লাগতেছে। সেই সাথে সাথে আপনার ধমকেরও যে বেশ জোর আছে, পোস্টটা না পড়লে হয়তো এইটা জানাই হ্ইতো না...
পোলাডা মনেহয় আসলেই ভদ্র। নইলে আমারে ধমক দিলে আমি কিন্তু জীবনেও সরতাম না। ক্যামেরা যখন দু'জনের কাছেই আছে, আর টাকা দিয়া টিকিট কাইটা যখন ভিত্রে ঢুকছি; তখন ফডু উঠানোর অধিকার সকলেরই থাকা উচিৎ। সুতরাং আমি ক্যান আপনার ধমকে সইরা যামু?
যাহোক, সুন্দর পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা ইতি আপু!
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৭
সামিয়া বলেছেন: আমার ধমকে বেশ জোড় আছে কথাটা একটু কেমন হলো না ভাইয়া??
আপনি যদি ঐ গাড়িতে থাকতেন আর সরতে বললে যদি না সরতেন তাহলে আমি হয়তো একটা ছবি ও তুলতাম না।
ভাগ্যিস আপনি ছিলেন না!!!
আপনি আমার ছবি গুলো দেখে বুঝবেন গাড়ির সবাই আমাকে কি পরিমান হেল্প করেছে ছবি গুলো তুলতে , ছবির ফ্রেম আঁকাবাঁকা অথবা ঘোলা হয়নি, আমার পাশের ছেলেটি যাকে ধমক দিয়েছি বলেছি এবং আমার পেছনের মেয়েটি ওকে টিভিতে দেখেছি নাটক করে সম্ভবত নাম জানিনা , ছবি তুলতে গিয়ে মেয়েটির কোলের উপড় ভর দিয়ে ঝুকে ছবি তুলেছি মেয়েটি বিরক্ত হওয়া দুর থাক বরং আমার চুল গুলো আকড়ে ধরে হেল্প করেছে যেনো ফ্রেমের সামনে না যায়। একই রকম পাশের ছেলেটিও। আমার কাছে ক্যাম স্ট্যান্ড ছিল না চলন্ত গাড়ি ওদের সহযোগিতা ছাড়া এত পরিস্কার ছবি সম্ভব হতোনা। যদিও আমার এক পোষ্ট এ একবার আক্ষেপ করে বলেছিলাম ফটোগ্রাফিতে বাঁধা।
যাইহোক অচেনাদের সাথে মিশে যেতে হয় তাদের ভেতর সব থেকে সেরা নয় বরং আপনি তাদেরই একজন এই ভাবে ব্যস তারপর আপনার যা যা দরকার তারাই ব্যবস্থা করে দেবে।
ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন।
৩৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৩
উচ্ছল বলেছেন: সুন্দর সুন্দর। যাওয়ার ইচ্ছা আছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২২
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ হুম ঘুরে আসুন।
৩৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এটা শুধু ছবি ব্লগ নয়।সাথে যে বর্ননা দিয়েছেন সত্যি অনেক সুন্দর হয়েছে।
ভাল থাকুন আপু।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৩
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই আমার।।
৩৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: বাহ!!! দারুণ ছবি ব্লগ।প্রতিটি ছবি ভালো লাগলো+++
কক্সবাজারের ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক এ গিয়েছেন নিশ্চয়!!! আমার কাছে গাজীপুরের সাফারি পার্ক এর চেয়ে ডুলাহাজারা সাফারি পার্ক একটু বেশি ভাল লেগেছিল।তবে গাজীপুরের সাফারি পার্কটি নতুন হিসাবে মন্দ না। আর উপরের কিছু মন্তব্য হতাশার ইঙ্গিত দিচ্ছে; বাঘের ছবি না পাওয়ার কারণে। আমি সুন্দরবনে গিয়ে বাঘ দেখতে পাইনি। তাহলে বুঝেন সুন্দরবন ভ্রমণ শেষে ফিরে এসে আমার কতটা হতাশার ছিল।
ধন্যবাদ,ভালো থাকুন........
(ভালো আছেন নিশ্চয়.....)
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩০
সামিয়া বলেছেন: কক্সবাজার সাফারি পার্ক গিয়েছিলাম বানর আর কুমির ছাড়া আর কিছু দেখিনি। ঘন অপরিস্কার জংগল ছিল।
বাঘ দেখতে না পাওয়ার হতাশা অনেক আমি আপনার কষ্টটা আন্দাজ করতে পারছি।
আগের থেকে অনেক অনেক ভালো আছি। মেডিসিন চলছে।
আপনাকেও ধন্যবাদ ।।
৩৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
বিষাদ সময় বলেছেন: ছবি, বর্ণনা সব মিলে অসাধারণ এক পোস্ট। বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্কের কথা জানতাম কিন্তু পার্কটি যে এতো সুন্দর তা জানা ছিলনা।
আপনার পোস্ট দেখে এবার লোভ হচ্ছে পার্কটি ঘুরে দেখার।
এমন চমৎকার একটি পোস্টের জন্য ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা সবই আপনার প্রাপ্য। ভালো থাকুন......
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩১
সামিয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর মতামত জানানোর জন্য। ভালো থাকুন।।
৩৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৭
তারেক ফাহিম বলেছেন: চমৎকার ছবি ব্লগ
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৪০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৭
ওমেরা বলেছেন: আমার আম্মু ছিল খুব ঘরকুনো, একমাত্র আমার নানুর বাড়ি ছারা তেমন কোথাও যেত না। সেই স্বভাবটাই আমি পেয়েছি। বিভিন্ন প্রয়োজনে মাঝে মাঝেই এদেশে - ওদেশ যাওয়া হয় , কিন্ত কখনো শখ করে কোথাও যাইনি, কখনো ইচ্ছাও হয় না যে শুধু বেড়ানোর যাই ।
ভ্রমন ব্লগ পড়তে ভাল লাগে আর একটু বেশী পড়ি তবু যদি একটু মনে পরিবর্তন আসে।
আপু লিখা ছবি খুবই সুন্দর হয়েছে, বিশেষ করে মাছের ছবিগুলো আমার খুব ভাল লেগেছে ।
অনেক ধন্যবাদ আপু শেয়ারের জন্য ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১২
সামিয়া বলেছেন: সব মানুষ তো আর এক রকম হয় না, এটা প্রকৃতি প্রদত্ত ব্যাপার, এই যে পৃথিবীতে এত এত মানুষ তবু প্রত্যেকেই আলাদা, প্রত্যেকের স্বভাব চরিত্র চেহারা একজনের থেকে আরেকজনের ভিন্ন। স্বভাব ও তাই।
হুম এরকমই হয় যে যে রকম তার স্বভাবের উল্টো দিকে মানিয়েও চলতে হয়।
আমাদের পাশের বাড়ির এক আপু ছিল, সে সারাক্ষন নিজেকে চাদরে মুরিয়ে রাখতো, বাইরে বের হত না, লেখাপড়া তেমন করেনি, সে এখন তার স্বামীর সাথে ইটালি থাকে, জিন্স সোয়েটার পড়ে এখানে সেখানে ঘুরে বেড়ায়, জিম করে, কত কি।
সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় বোন আমার। ভালো থেকো।।
৪১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ঢাকার কাছে এমন একটা সাফারী পার্ক অাছে তা জানতামই না তো!! এবার জানুয়ারীতে দেশে এসে যাবো। আপনার অনেক ধন্যবাদ পাওনা হলো। ছবিগুলো দারুন হয়েছে তবে আমার ছবি না দেখে একটু হতাশ হলাম... ।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, সাফারি পার্ক ভাবি সহ গেলে তাকে জানিয়ে রাখবেন হাঁটতে হবে কিন্তু প্রচুর, সাথে সানস্ক্রিন, ছাতা , সানগ্লাস, হাল্কা খাবার ও সঙ্গে নিয়ে নিতে বলবেন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, ভালো থাকুন, শুভ কামনা।।
৪২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কয়েকবছর আগে গিয়েছিলাম; এখন আপনার পোস্ট দেখে মনে হচ্ছে এ কয়েকবছরে আরও সুন্দর করে গড়ে তোলা হয়েছে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৬
সামিয়া বলেছেন: আগে যেহেতু যাইনি তাই বলতে পারছিনা আগের থেকে কতটা সুন্দর হয়েছে।।
সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকুন।।
৪৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভাবি সহ গেলে সে এবার আমার সাথে দেশে আসছে না, কিছুদিন আগেই ঘুরে এসেছে। আর আসলেও যেতো না, হাটা ওর সবচেয়ে অপছন্দের কাজ.....সেখানে প্রচুর হাটা.....নো ওয়ে!!!
BTW ৩৭ নং কমেন্টের উত্তরে বললেন মেডিসিন চলছে, কি হয়েছিল? এখন ঠিক আছেন?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯
সামিয়া বলেছেন: ভাবি হাটে না? ট্রেড মিলে হাঁটে? নাকি ফ্রি হ্যান্ড এক্সসারসাইজ করে? নাকি ডায়েট? কিংবা এমনি এমনিই ফিট।।
আমার নিউরোলজিক্যাল সমস্যা হয়েছে। আমার আপু হঠাৎ করে মারা গেছেন মেয়র আনিসুল হকের মতন মাথায় রক্তক্ষরণ এবং স্ট্রোক জনিত কারনে । তার ছেলে মেয়ে ছোট হলেও কীভাবে যেন মেনে নিতে পেরেছে, সমস্যা হয়েছে আমার, রাতে ঘুমাতে পারিনা একদম এরপর শুরু হল অদ্ভুত এক মাথা ব্যথা, ডাক্তার বলছে ডিপ্রেশন। টেস্ট করে আরও কিছু প্রবলেম পাওয়া গেছে। আব্বুর ইতিমধ্যে আপুর মৃত্যুশোক সইতে না পেরেই একটা স্ট্রোক হয়ে গেলো , শরীরের অর্ধেক অবশ হয়েছিলো, এখন পা নাড়াতে পারে হাঁটতে ও পারে, আম্মু সারাক্ষন লুকিয়ে কাঁদে, দুলাভাই বিয়ে করবে পাত্রী ও খুঁজে পেয়েছে। ভীষণ ফ্যামিলি ক্রাইসিস যাচ্ছে, এই নিয়ে ৯ টা ৫টা অফিস করছি, আব্বু আম্মুকে সাম্লে রাখছি, কলিগদের নানা চক্রান্ত হ্যান্ডল করছি।। হুম আই এম জিনিয়াস ইউ নো আমি সব কষ্ট সইতে পারি ডাক্তার বলেছে এক সপ্তাহ পর পর তাকে আমার চেহারা দেখাতে হবে সেটাও নিয়মিত করছি।
ভালো থাকুন ধন্যবাদ।।
৪৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০১
ভুয়া মফিজ বলেছেন: হাটে....... , খুব দরকার পড়লে। ইচ্ছা হলে ট্রেড মিলেও হাটে। ফ্রি হ্যান্ড এক্সসারসাইজ করে, ডায়েটও করে। তবে ও এম্নিতেই স্লিম, আল্লাহ প্রদত্ত.... ।
OMG, আপনার উপর দিয়ে তো ঝড় বয়ে যাচ্ছে! আপনি আসলেই একটা জিনিয়াস!!! আমিও সব সইতে পারি, তবে জিনিয়াস না। আমার হলো গন্ডারের চামড়া। আমি কোন সমস্যাই গায়ে মাখি না। এটা ট্রাই করে দেখতে পারেন, খুব কাজে দেয়। অনেকটা সন্নাসীদের মতো। আমার জীবনের বিশাল বিশাল সমস্যা আমি হ্যান্ডেল করেছি এটা দিয়ে।
আমি আরেকটা কাজ করি। যেটা আমার নিয়ন্ত্রনের বাইরে, সেটা নিয়ে আমি একেবারেই চিন্তা করি না। আমার জীবনের অতীত এবং বর্তমান অনেক বড় বড় সমস্যা আমাকে ছুতে পারে নাই/পারে না, এই কারনে। তাই আমার কোন ডিপ্রেশানও নাই।
আমার বন্ধুরা বলে, তুই এত সমস্যা নিয়ে বেচে আছিস কিভাবে? আমি হাসি। ওরা বলে তোর হাসি আসে কিভাবে? আমি আরও হাসি। কারন, অনেক সাধনার পর আমি এমন হয়েছি!
নিজের কথা বললাম, যদি এখান থেকে কিছু নিতে পারেন......নিঃসন্দেহে লাভবান হবেন।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
সামিয়া বলেছেন: আমি খুব খুব খুব জরুরী এবং কাজের একটি বুদ্ধি দিয়েছেন।।
অসংখ্য ধন্যবাদ।। ভালো থাকুন,
শুভকামনা।।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: ডলফিনের জায়গায় বোধহয় পেংগুইন হবে। পাখির মরিচ খাওয়া দেখে বেশ অবাক !