নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাদুল্লাহপুর গোলাপ গ্রামের কথা অনেকদিন ধরে শুনতে শুনতে ছবি তুলতে সেখানে যাবার কথা মাথার মধ্যে ছিল, সময়ের সবার অভাব হলেও আমি সেটাকে তেমন একটা গায়ে মাখিনা, যখন যা মাথায় আসে এই ইচ্ছের উপর সকল কাজ নির্ভর করে।
যারা যারা সেখানে গিয়েছেন সবাই এত এত প্রশংসায় মুখর ছিলেন যে সেই সকল অমর বানী উপেক্ষা করা ছবি তুলতে পছন্দ করেন এরকম মানুষের পক্ষে উপেক্ষা করা অসম্ভব দরুন; গতকালের আগের দিন গোলাপ গ্রামে ফটোগ্রাফির ইভেন্ট এ না গিয়ে ব্যাক্তিগত ভাবে সেখানে গিয়ে ছবি তুলে আসবো ঠিক এবং তা বাস্তবায়ন করি।।
গোলাপ গ্রামে যাবার এটাই হচ্ছে প্রধান যানবাহন, মিরপুর এক থেকে ট্রলারে তিরিশ মিনিটের মত লেগেছিল, জার্নি ভালোলাগেনি।।
ট্রলারে উঠার পরই যে ট্রলার ছেড়ে দেবে তা নয়, রুলস আছে, একেকটি ট্রলার তিরিশ মিনিট পর পর ঘাঁট ছেড়ে যায়, তাতে যাত্রী বেশি হোক কিংবা কম, তবে তিরিশ মিনিট অপেক্ষার পর দেখা যায় ট্রলার মোটামুটি ভরেই যায়।
ট্রলার ছাড়ার অপেক্ষায় থাকতে থাকতে কিচ্ছু করার নাই তাই বসে বসে এই ঘোড়াটাকে গোসল করানো দেখতে দেখতে সময় পার করার চেষ্টা করেছি। ইউনিভার্সিটির ছোট এক ভাইকে সাথে নিয়েছিলাম ও মহানন্দে বাদাম কিনে চিবাতে চিবাতে বলল গোলাপ গ্রামের ফুল দেখলে তুমি এত বিরক্ত হবানা, চারদিকে ফুল আর ফুল , শাহবাগ সহ ঢাকার সবখানে এইখান থেকেই ফুল নেয়া হয়। বললাম এই নিয়া তোর কয়বার যাওয়া হবে, ও আঙ্গুল দিয়ে অনেকগুলো সংখ্যা গুনতে গুনতে আমার সামনে মেলে ধরল, বলল চা- র - বা-র!!!!!!!!!!!
ওর আঙ্গুল সামনে থেকে সরাতে বলে আবার ঘোড়ার ছবি তুলতে থাকলাম।
যেতে যেতে নৌকা, পানি, পানির ভেতর দুইটা পাশাপাশি গাছ, আকাশ, রোদ, সূর্য এসব দেখা ছাড়া আর কিছু করার ছিল না। লম্বা জার্নি। ট্রলার চলছে তো চলছেই।।
রোদের আলোয় নদীর পানি ভীষণ রকম চিক চিক করতে লাগলো, এই ব্যাপারটা সমুদ্র ভ্রমণের সময় দেখেছিলাম। নদীতে প্রথম দেখলাম। তুরাগ নদী যে এত বড় সেটাই জানতাম না।
গোলাপ গ্রামে পৌঁছে ট্রলার থেকে নেমে দুই চারটা দোকান, একটা হোটেল, কয়েক সারি ট্রলার এবং একটি বট গাছ দেখতে পেলাম।
একটা ভাঙ্গা হোটেলের পাশে এক লোক আমাকে দেখে তার হাতে থাকা বাঁশিতে দুটা ফু দিয়ে হাত গুটিয়ে বসে রইলেন, তখন ব্যাপারটা বুঝতে না পারলেও ফেরার পথে যখন সে আবার একিই কাজ করলেন বুঝলাম উনি প্রফেশনাল বংশিবাদক, দুটা ফু দিয়া উনি বসে থাকেন এই জন্য যেন উনার বংশির সুরে মুগ্ধ হয়ে পুরোটা শোনার জন্য তার কাছে নতুন আগত লোকজন আবদার করবেন এবং অবশ্যই টাকার বিনিময়ে।।
যেতে যেতে ছোট ভাই বলল সামনে এক বুড়ার গোলাপের ক্ষেত আছে উনার ওখান থেকে ছবি তুলতে গেলে বিশ টাকা করে চাঁদা নেয় মানুষ কত রকম ধান্দা যে করে নতুন কোন মানুষ এলে।
অটোতে গোলাপ গ্রামের মুল এরিয়ায় গেলাম।
গিয়ে দেখলাম বিরান ভুমি কোথায় গোলাপ বাগান কোথায় কি, দুই চারটা যাও বা গোলাপের ক্ষেত দেখা যাচ্ছে দূর থেকে ওগুলো দেখে মনে হচ্ছে লাল শাকের ক্ষেত, ছোট ভাই বলল ওইটা আসলেই লালশাকের ক্ষেত।
তার পাশেই আছে গ্লাডিওয়ালার ক্ষেত, তারপর মাঠ, মাঠের পর মাঠ, দিগন্ত জুড়ে মাঠ। দূরে দুইটা মাত্র জীবিত গোলাপের ক্ষেত, বাকীগুলো খালি এবং মরে যাওয়া গোলাপের কাঁটার ডালপালা।
মরা গোলাপ গাছ
লজ্জাবতি ফুল
মাঠের সবুজ ঘাস
অচেনা ফুল
একটা মরিচ গাছ
ভিটামিন এর অভাবে আক্রান্ত পেঁপে গাছ। নাম না জানা গাছ, এরকম অহেতুক অনেক কিছু দেখলাম কিন্তু তেমন ভালো কোন গোলাপ ক্ষেত দেখলাম না
সাথে থাকা ছোট ভাই দূরে একটা গোলাপের বাগান আছে জানাতে জানাতে আমাকে রাগ করার সুযোগ না দিয়ে সেই দিকে দৌড়াতে দৌড়াতে এগিয়ে গেলো। এবার একটা গোলাপের বাগান পাওয়া গেলো, কিছু ফুলের যে কয়টা ছবি তুলেছি সেখান থেকেই শুধু।।
ক্ষেত ভর্তি গোলাপ গাছ এই দৃশ্যটুকুই কেবল চমৎকার।।
ওইখানে যে কয়টা গোলাপ ছিল সব লাল গোলাপ, সব সব, আসলে শুধু লাল গোলাপেরই নাকি চাষ হয়। কিন্তু এই এক রঙ কি আর ভালো লাগে তাই আমি মনের শান্তির জন্য দুই একটা গোলাপের রঙ পরিবর্তন করে দিলাম।।
ফেরার পথে আবার সেই ক্লান্তিকর ট্রলার জার্নি। ছোট ভাই বার বার কৈফিয়ত দেয়ার মতন করে বলতে থাকলো এইখানে অনেক ফুল থাকে আজ কেন নাই কিছু বুঝতে পারছিনা আপু। ওকে কিছু বললাম না এম্নিতে এই সকল টুকটাক সমস্যা আমার জীবনে থাকেই, একবার খুব আয়োজন করে ছবি তুলতে গিয়েছিলাম সোনার গাঁ গিয়ে দেখলাম সেখানে সংস্কার কাজ চলছে তাই ক্লোজ। ভেতরে ঢোকা যাবেনা। নিরাশ হয়ে বাইরে সোনার গাঁ এর গ্রিলের দেয়ালের ফাঁক দিয়ে একটা ছবি তুললাম, ঝুম করে দেখা গেলো সেটার দোতলায় ওখানে কাজ করে এরকম এক শ্রমিক পা ঝুলিয়ে বসে আছে, আমি অবশ্য ফটোশপ দিয়ে পড়ে ছবিটা ঠিক করে নিয়েছিলাম।
এই যে সেই ছবিটা।
ফেরার পথে সূর্যের অস্ত যাওয়া দৃশ্য উপভোগ করতে করতে কিছুটা বিষণ্ণ মনে ফিরে এলাম, বিষণ্ণ কেন লাগছিলো জানিনা, হয়তো সময় কিংবা চারপাশের দৃশ্যাবলী এই বিষণ্ণতা সৃষ্টি করেছে।
গোধূলি বেলার কিছু ছবি
বেশ কিছু গ্রুপ দেখলাম ফ্যামিলি গ্রুপ। তারা স্বামী বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে বেড়াতে এসেছে। তাদের অনেক উত্তেজনা, ফুল নিতে চায়, গাছ নিতে চায়, বাচ্চা স্বামী সহ ফুল বাগানে ছবি তুলতে চায়। তাদের কাণ্ড কীর্তি দেখে আমার কাছে মনে হয়েছে গোলাপ গ্রামে বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে বেড়াতে যাওয়ার কিছু নেই, সবখানে কাঁটা ছড়িয়ে ছিটিয়ে, ওদের কাজ ওদেরকে করতে দেয়া উচিৎ। পুরা ফ্যামিলি শুদ্ধ গিয়ে পিচ্চি পিচ্চি বাচ্চা কাচ্চা গোলাপের কাঁটা ভর্তি বাগানের মাঝখানে দাঁড় করিয়ে বাবু হাসো হাসো করে ফটোসেশন করলে যে কোন হোক ছোট খাটো তবু দুর্ঘটনা তো ঘটতেই পারে তাই না! আর ফুল নেব গাছ নেব নেব নেব করে খাই খাই করা অস্বস্তিকর।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০১
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা
২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮
ওমেরা বলেছেন: আমার তো ভালই লাগল আপু আপনার কেন মন বিষন্ন হল আপু।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৪
সামিয়া বলেছেন: আগে থেকেই মন খারাপ ছিল তাই হয়তো!!
ধন্যবাদ ডিয়ার।।
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫২
ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর ছবি ব্লগ।+
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৪
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছবি আপনার সবসময়ই ভালো হয়, বর্ননাও ভালো লেগেছে। সবচেয়ে ভালো লেগেছে নীল গোলাপটা.... ।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:০৮
সামিয়া বলেছেন: নীল গোলাপ ভাললেগেছে?? ওটা তো নকল নীল!!!
ওকে ঠিক আছে নীল গোলাপটা আপনার জন্য।
ধন্যবাদ। ভাল থাকুন ভাইয়া।।
৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:১৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলো অনেক সুন্দর।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা সোহেল।
৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
বনসাই বলেছেন: আর কিছু দিন পর ভালো গোলাপের দেখা পাবেন ওখানে। এখন বোটানিক্যাল গার্ডেন এ ভালো গোলাপ আছে। পথের বর্ণনা ভালো হয়েছে। ঘোড়ার ছবিটি সুন্দর; সোনারগাঁরটি কি এডিটেড ভার্শন?
আচ্ছা বংশীবাদন কি শুনেছিলেন?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
সামিয়া বলেছেন: সোনারগাঁর ছবিটি এডিট ছাড়া ভার্শন। ছবিটির দোতলায় ডান পাশে দরজা মতন জায়গায় লক্ষ্য করুন।।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ইনফো এবং ভালো ভালো কমেন্ট এর জন্য।
অনুপ্রেরণা পেলাম।
৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: চমৎকার বর্ণনায় আর কিছু চমৎকার ছবিতে পোস্ট ভাল হয়েছে। শুভকামনা।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সম্রাট ইজ বেস্ট ।। বি হ্যাপি।।
৮| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: গোলাপের ছবিগুলো ভাল লেগেছে।
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫
সামিয়া বলেছেন: যাক ভাললেগেছে শুনে মন ভালো হয়ে গেলো। ধন্যবাদ।।
৯| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
সাভার, জাহাঙ্গীরনগর গিয়েছি অনেক বার। কিন্তু এই গোলাপ গ্রামে যাওয়া হয় নাই।
কত্ত রঙ এর গোলাপ ! এইগুলা দেখার ও ছবি তোলা সৌভাগ্যের ব্যাপার। আপনি লাকী।
বাহারী গোলাপগুলা আবার দেখার জন্য পোষ্ট সিন্দুকে তুলে রাখলাম।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৫
সামিয়া বলেছেন: কত্ত রঙ এর গোলাপ তো ছিলনা ভাই, শুধু লাল গোলাপ ছিল, গোলাপ গ্রামে বন্ধু বান্ধব নিয়ে গেলে ভালোলাগবে ।। হ্যাঁ অনেক ক্ষেত্রে আমি লাকি , আলহামদুলিল্লাহ।
পোষ্ট সিন্দুকে তুলে রাখার জন্য কৃতজ্ঞতা।
শুভকামনা এবং অসংখ্য ধন্যবাদ।।
১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
বাহ !!!! দরুণ ছবি ব্লগ !!!!
আমার গোলাপ ফুল ও নদী ভ্রমণ দুটাই ভীষণ প্রিয়!!! এ ছবি ব্লগের প্রতিটি ছবি জীবন্ত মনে হচ্ছে, ভীষণ ভাল লাগলো।।আপনার সাদুল্লাহপুর গোলাপ গ্রামের ভ্রমনের অভিজ্ঞতা কথা শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন।ভাল থাকুন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:০৭
সামিয়া বলেছেন: গোলাপ ফুল ও নদী ভ্রমণ যদি ভীষণ প্রিয় হয়ে থাকে আপনার কাছে, তাহলে আমি বলবো ঘন ঘন গোলাপ গ্রামে বেড়াতে যাবেন।।
আপনার সুন্দর কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।।
১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: ভিটামিন এর অভাবে আক্রান্ত পেঁপে গাছ? শিওর?
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭
সামিয়া বলেছেন: ফান করে লিখেছি ভিটামিন, এইটুকু ফান তো বোঝাই যায় তাই না??
ধন্যবাদ।
১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অফ সিজনে গিয়েছেন কি? তাই হয়তো এমনটি!
জলের মাঝে রোদের ঝিকিমিকি..... দেখে ঐ গানটা মনে পড়ল
গাছের পাতায় রোদের ঝিকিমিকি- আমায় চমকে দাও, দাও দাও দাও....
শেষ বেলার বিষন্নতাটুকু না হয় ঝেড়েেই ফেলুন... স্মৃতিটা হোক চনমনে ঐ ঝিকিমিকি রোদের মতোন
++++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৫
সামিয়া বলেছেন: ছোট ভাই যা বলল , গোলাপ গ্রামের গোলাপে কোন অফ সিজন নেই সারা বছর হয়।
গোলাপ হয়ে গেলে ওরা গাছের আগা ছেঁটে দেয় তখন আবার ফুল ফোটে।
আমি গাছের ডাল কাঁটার পরদিন গিয়ে হাজির হয়েছিলাম।
গানটা সুন্দর , শোনা হয়নি আগে, আমি সময় করে ইউটিউবে সার্চ করে পেলে শুনে ফেলব।
বিষণ্ণ রোগ ঝেরে ফেলতে চাইলেই ফেলে দেয়া যায় না, এর জন্য ওষুধ লাগে।
অনেক অনেক ভালো থাকুন ধন্যবাদ।।
১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ বোন ইতি সামিয়া।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৬
সামিয়া বলেছেন: আপনার ভাললেগেছে শুনে মন আনন্দিত হল।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকুন সব সময়।।
১৪| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১১
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: অসম্ভব ভালো আপনার ক্যামেরার হাত।
সবচেয়ে ভালো লাগলো সূর্যাস্ত অস্ত যাওয়ার দৃশ্যগুলো।
আপনি কি ছবি-বই বের করতে আগ্রহী?
হলে জানাবেন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৯
সামিয়া বলেছেন: কি অসম্ভব সুন্দর সব প্রসংশা করলেন!!!!
আমি আপ্লুত!!
আমার প্রথম বই ছবি বই ছিল, কিন্তু দাম বেশি বলে তেমন সারা পাইনি।।
তবু আপনার কথা আমার মনে থাকবে। সে রকম কোন ইচ্ছে হলে জানাবো।
অনেক ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।।
১৫| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৭
জুন বলেছেন: আমরাও ভারতের চন্ডীগড়ে গোলাপ বাগান দেখে খুবই মর্মাহত হয়েছিলাম ইতি সামিয়া । তবে আপনার দেয়া ফুলের ছবি ও বর্ননা ভালোলাগলো অনেক ।
+
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২১
সামিয়া বলেছেন: হুম আপনি তো অনেক ঘোরাঘুরি করেন, আপনার অনেক অভিজ্ঞতা!!
কোথাও বেশি এক্সপেকটেশন নিয়ে গেলে এই হয় আপু।
কি আর করা!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন।।
১৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: ওয়াও! অসাধারন সব ছবি আপু। আপনার ছবি তোলার হাত সত্যিই ভালো।++
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২২
সামিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।।ভাল থাকুন। শুভকামনা।।
১৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ, সামিয়াপু। ভাবছি খুব তাড়াতাড়ি ঘুরে আসবো গোলাপ গ্রাম থেকে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৪
সামিয়া বলেছেন: খুব তাড়াতাড়ি যেওনা, আমার মতন বিরান ভুমি দেখে আসবে। কটা দিন পড়ে যাও, ফুল ফুটুক তারপর।
ধন্যবাদ, ভালো থেকো।
১৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:০৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আইনের সুন্দর !!!
আমি ডিসেম্বর এ যাচ্ছি _
আশা করছি তখন গোলাপ থাকবে ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬
সামিয়া বলেছেন: হ্যাঁ তখন তো থাকবেই ।।
ধন্যবাদ আপু ভালো থাকুন।।
১৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এত দৌড়-ঝাপের পর এমনতর হলে তো হতাশ হবারই কথা।। তবে সূর্যাস্তের দৃশ্যগুলি আসলেও মন খারাপ করা!!
তবে আমরা কিন্তু হতাশ হই নি।। ছবিব্লগটি মন ভরে দেখলাম।। খুব ভাল লাগলো।।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৭
সামিয়া বলেছেন: ভীষণ উৎসাহ পেলাম আপনার কমেন্ট পড়ে।।
পোস্টটি করার সময় ও মন খানিকটা খারাপ ছিল,
ভালো থাকুন অনেক অনেক।।
শুভেচ্ছা শুভকামনা ও ধন্যবাদ।।
২০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৩:১২
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: সবগুলো ছবি এতই সুন্দর যে কোনটা রেখে কোনটার প্রশংসা করব বুঝতে পারছি না । অসাধারণ এক কথায় ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
সামিয়া বলেছেন: এত্ত সুন্দর করে বললেন আপনি!!!! মনটাই খুশি করে দিলেন। অসংখ্য ধন্যবাদ।।
২১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৫
সোহানী বলেছেন: হায় আল্লাহ এইটা কি বল্লা...হাহাহাহাহা... সব মিলিয়ে আমার কাছে মনে হয়েছে গোলাপ গ্রামে বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে বেড়াতে যাওয়ার কিছু নেই....
শুনো ভালো বুদ্ধি দেই, যখন মনে করবা বেড়ানোটা শুধু নিজের ভালোলাগার জন্য তাহলে এ বাচ্চা কাচ্চা বাসায় রেখে যাবা... আমি ঠেকে শিখেছি। যখন ওদেরকে নিয়ে বের হই তখন শুধুই মা.... আর যখন নিজের জন্য বের হই তখন সব বাদ,, হয় কোন বন্ধু নতুবা উনি.........
তবে ছগিুলো তোমার তোলার গুনে অসাধারন। জাস্ট ওয়ালমার্ট থেকে তোলা গোলাপের পিক দিলাম।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
সামিয়া বলেছেন: বেশ কয়টা গ্রুপ গিয়েছিলো স্বামী বাচ্চা কাচ্চা নিয়ে। তাদের কেউ কেউ বাচ্চাদের ছবি তুলছিল কাঁটার মাঝে দাড় করিয়ে, শেষের কথা গুলো তাদের উদ্দেশে বলেছি।
আর আমি তো আপু ম্যারিড না । অবশ্য আমার বড় ভাই আর বড় বোনের ছেলে মেয়ে আছে, ওদের নিয়ে আমি ফটোগ্রাফি করতে বের হইনা।।
সুন্দর সব ফুলের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।।
ভালো থাকুন অনেক অনেক। শুভ কামনা।।
২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:২৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ছবি বর্ননা দুটোই চমৎকার।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
সামিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।।
অনেক অনেক ভালো থাকুন শুভ কামনা।।
২৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২১
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
প্রতিউত্তরের জন্য ধন্যবাদ জানবেন!
অবশ্যই,একদিন সময় করে সাদুল্লাহপুর গোলাপ গ্রামে যাবো! আমি ঘোরাঘুরিতে, আর বন্ধুদের সাথে আড্ডাবাজীতে পিছিনে নেই । সবার চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে। : আর আমার বাংলাদেশের প্রধান প্রধান দশনী স্থানগুলো কোনটা দেখা বাদ নেই। (শুধু মাত্র ময়মনসিংহ বাদে) সবাই আমাকে ভবঘুরে বলে জানে।
আবারও আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২২
সামিয়া বলেছেন: হুম!!!! আপনি অনেক ঘুরে বেড়ান এই জন্যই তো আপনাকে চেনা চেনা লাগে!!
ঘুরে বেড়ান অথচ ভ্রমন ব্লগ লিখেন না কেন??
আপনার কাছে একটা ভ্রমন ব্লগের আবদার রইলো।।
২৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বর্ণনা সুন্দর হয়েছে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৪
সামিয়া বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ।।
ভালো থাকুন শুভ কামনা।
২৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
অতীব দুঃখের সহিত জানানো যাচ্ছে যে,আমার কাছে কবিতা ব্যতিত অন্য কিছু আশা করা, তার নিতান্ত বোকামি, ছাড়া আর কিছুই না এর কারণ একটাই অলসতা।। আমাকে আপনার চেনা চেনা লাগে? হা, হা, হা... চিড়িয়াখানায় গিয়েছেন নিশ্চয়, সেখানে বেশি ভাগ বান্দরের দেখা মেলে। হয়তো সেখানেই আমাকে দেখেছেন।
(আমার কাছে কেউ কিছু চেয়ে পাই না, এমন ঘটনা বিরল!!!! ধরুন আপনার আবদার .... নিচে মিনি ছবি ব্লগ !!)
এটা কোথায় বলুন তো ? এটা এখনো আছে কিনা !!! সেখানে অনেক আগে গিয়েছিলাম ..... (এটা আমার তোলা ছবি)
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬
সামিয়া বলেছেন: জায়গাটা দিয়া বাড়ির।
মিনি অনুরোধ রাখার জন্য ধন্যবাদ।।
শুভকামনা।
ভালো থাকুন।।
২৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: এই গোলাপ গ্রাম নিয়ে অনেক পোস্ট, ছবি দেখেছি। এসব দেখে আমারো ইচ্ছা ছিল যাওয়ার।
কিন্তু এবার দেশে এসে সময় করতে পারিনি। হয়ত বেশি গোলাপ ফুটার একটা সিজন আছে, তখন বেশি বেশি ফুল দেখা যায়।
আসা যাওয়ার বর্ণনা আর ছবি সবমিলে পোস্ট ভালো লেগেছে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকুন শুভ কামনা।।
২৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১২
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: ঠিক আছে। অপেক্ষায় থাকবো।
আপনি চাইলে আমি বিশ্বের আট-টা দেশে আপনার ছবিগুলো পৌঁছে দিতে পারি বই প্রকাশের মাধ্যমে।
অডিয়েন্স ওয়াইড হবে তখন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭
সামিয়া বলেছেন:
ধন্যবাদ ইনফরমেশনের জন্য । ভালো থাকুন। শুভকামনা।।
২৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
প্রামানিক বলেছেন: আশানুরুপ দৃশ্য চোখে না পড়ায় কষ্টই লাগল।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
সামিয়া বলেছেন: ছবি ভালোলাগেনি ? কি আর করা।
২৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
আমি তো নীল হলুদ গোলাপ দেখে মুগ্ধ হয়েছিলাম !
এগুলো যে আপনার কারসাজি তা কে ভেবেছিল !
নাহ ! কবিদের উপর আস্থা রাখা যাচ্ছে না
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
সামিয়া বলেছেন: কবিরা ও কারসাজি জানে
৩০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: ইতি সামিয়া ,
গোলাপ গ্রামের গোলাপ দেখে হতাশ হলেও , হতাশা পুষিয়ে গেলো গোধূলি বেলার কিছু ছবি দেখে । গোলাপের চেয়েও সুন্দর ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ভালো থাকুন শুভ কামনা।।
৩১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
দুর্দান্ত কাফেলা বলেছেন: অতি দু:খ্যের বিষয় -
কিছু মনে না করলে ভ্রমনের বিষয়ে কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে বলব - কোথাও ভ্রমনে যাবার আগে
কখন যাওয়া যায় - কি ভাবে যাবেন - নিরাপত্তা - থাকা খাওয়া - কি কি দেখবেন - একটু গবেষণা করা
আপনার ভ্রমন হোক আনন্দ ময়
http://www.somewhereinblog.net/blog/durdantablog/30147987
http://www.somewhereinblog.net/blog/durdantablog/30178191
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৬
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ।।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৫
মাকার মাহিতা বলেছেন: বাহ দারুন তো সাদুল্লাহপুরের গোলাপ গ্রাম।
চমৎকার ছবি ব্লগ!