নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগের স্বত্বাধিকারী সামিয়া

সামিয়া

Every breath is a blessing of Allah.

সামিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার চিন্তা চেতনা এবং একটি বৃষ্টির সকালে

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১৫


ছবিটি গুলশান দুই থেকে তোলা।

রাস্তাঘাটে নানান দুর্যোগ মোকাবেলা করে ইউনাইটেড হসপিটালের অতি নিকটবর্তী চেকপোষ্টে বৃষ্টির জন্য নতুন এবং শেষ বারের মতন যে সমস্যার সম্মুখীন হলাম তা হল রিক্সাওয়ালা মামার হলুদ কমলা রঙের গুলশান অথবা বনানী সোসাইটি লেখা আছে এরকম কটি না থাকায়; উনি কিচ্ছুতেই উনার রিক্সা নিয়া চেকপোস্ট অতিক্রম করে আমার অফিস পর্যন্ত দিয়ে আসতে পারবেননা, ওইদিকে ঝমঝম করে বিপদ দেখে বৃষ্টি আরও বড় বড় ফোঁটায় বর্ষণ হতে শুরু করায়, আমি তখনি মনে করতে পারলাম আমার হাতে ছাতা নাই; ওটা ভুলে সি,এন,জিতে ফেলে আসছি।


অফিসে আমার জানালার ছবি

অফিস এন্ট্রি টাইম ধরার জন্য তখনো গণায় গনায় আট মিনিট ত্রিশ সেকেন্ড সময় চলন্ত অবস্থায় ঘুরপাক খাচ্ছে দেখে, রিক্সাওয়ালা মামাকে বললাম মামা আমার ছাতা সি,এন,জিতে রেখে আসছি এই বৃষ্টির ভেতর হেঁটে আরেক রিক্সায় ক্যামনে উঠবো! কিছু একটা ব্যাবস্থা করেন।
বোকা বোকা এক পুলিশ চেকপোষ্টের উনাদের বসার ঘরের ছাদে গাছ উপরে পড়ে থাকা জায়গাটা পেছন রেখে ডিউটি থেকে পালাতে পারলে বাঁচে, এমন অলস চেহারা নিয়া দাঁড়িয়ে আছে দেখে; তারে কটি বিহীন রিক্সাওয়ালা নিয়া গুলশান ঢোকার অনুরোধ করতেই উনি হাত পা কান সজাগ করে আমার রিক্সা আটকে দিয়ে, ডিউটি তুমুল আনন্দের সাথে করতে থাকলেন।


বসুন্ধরার রাস্তা গতকালের তোলা

ঘড়ির কাঁটা দৌড়াতে দৌড়াতে তখন আরও দুই মিনিট অতিক্রম করছে করছে ভাব দেখতে দেখতে, বৃষ্টির বড় বড় ফোটা মানুষজনের ছোটাছুটি ভেজা আকাশ সবুজ কৃষ্ণচূড়া গাছ, নষ্ট হওয়া লেক এর পানির রঙ দেখতে দেখতে, আমার রিক্সাওয়ালা মামা এক কেরামতি করে ফেললো।
তিনি গুলশান দুই এর রিক্সার সাথে রিক্সা এডজাস্ট করেছেন অভিনব পদ্মতিতে, আমায় অপর রিক্সায় তুলে দিয়ে নতুন জনকে বললেন, সাবধানে নিয়া যাইও। উনাকে ধন্যবাদ দিতে দিতে দেখলাম ছেড়া গেঞ্জি টুপটুপে ভেজা সাদা ছোট চুল বুড়ো হয়ে যাওয়া বাঁকানো শরীরে দীর্ঘ জীবনের পরিশ্রম আর হাজারটা অসহ্য যন্ত্রনা সয়ে যাওয়া মুখের এক মহান মানুষ।
আগেরজনের মতন এই রিক্সাওয়ালার বয়স ও ষাটোর্ধ। হলি আর্টিজানের গেট ক্রস করতে করতে অফিস এন্ট্রি টাইম শেষ হল, তার আরও পড়ে অফিসে পৌছালাম।


রিক্সা ভাড়া দিতে দিতে দেখি প্রাডো গাড়ি থেকে এক ইঞ্জিনিয়ার নেমে দাঁড়িয়েছেন, এই অফিসে প্রায় সবার গাড়ি থাকায় বোধহয় অফিস ট্রান্সপোর্ট কেন দিচ্ছে না এ নিয়ে কারো মাথা ব্যথা নেই।
উনি কাছাকাছি থাকেন এবং নিজ গাড়িতে করে এসেও লেট, আমায় দেখে অতি ভক্তি ভরে সালাম দিয়ে সিকিউরিটি গার্ডের পাশে দরজা ধরে সসন্মানে দাঁড়ালেন আগে আমায় ঢুকতে দিবেন আর কি।


অফিসের লবির সামান্য অংশ

এই জিনিষ আমার জীবনে শুধু অফিসেই ঘটে, যেইখানে বড় বড় গাড়ি থেকে নেমে পুরুষ ও মেয়ে কলিগরা সালাম দিয়ে গেট এর কাছে আগে ঢুকতে দিয়ে সন্মান জানান কারন উনারা এই অফিসে আমার পড়ে জয়েন করেছেন সেই হিসেবে উনারা জুনিয়র। আবার কেউ কেউ কারন ছাড়াই ভক্তি করেন, দেখা গেলো উনি পঞ্চাশ কিংবা ষাট ছুঁই ছুঁই বয়সের একজন ইডি হয়েও আমায় সালাম কিংবা সালামের প্রতিউত্তরে সালাম দিয়ে থাকেন এবং আমার যাওয়ার জন্য পথ ছেড়ে দাঁড়ান। বাইরে অবশ্য আমার দুই পয়সারও দাম নেই; বাসে উঠতে গেলে মহিলা সীট নাই বলে মাঝে মাঝে হেল্পারের ও ধাক্কা কিংবা ধমক শুনতে হয়। বাড়িতে ছোট মেয়ে বলেও সেইখানে আমার জ্ঞান বুদ্ধি সন্মান বড়দের পায়ের তলায় পড়ে থাকে।


আবারো আমার জানালায়

জীবন বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রকম।
তবে এও ঠিক আমাদের সমাজে সন্মান অর্জন করা অনেক কঠিন বিশেষ করে মধ্যবিত্ত ছেলেমেয়েদের, এটা ক্যারিয়ার গঠনের মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব।এই কারনেই আমি উপলব্ধি করি স্টাডির সাথে সাথে কর্মজীবন ও সমান ভাবে চালিয়ে নেয়া আবশ্যক। যা ইদানীং মার্কেট কিংবা রেস্টুরেন্ট কিংবা স্কুল অথবা সবখানে চোখে পড়ে, এস,এস,সি এইচ,এস,সি পড়া ছোট ছোট ছেলে মেয়ে কি উদ্যমেই না কাজ করছে বেশ কনফিডেন্স এর সাথে। এটা সময়ের সাথে সাথে মানুষকে শারীরিক, মানসিক দৃঢ়তা, জ্ঞান, চিন্তা, চেতনা, ধৈর্য, একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, সাহায্য সহযোগিতা, সমাজের সব ধরনের মানুষকে মূল্যায়ন ও সন্মান ইত্যাদি সুদুরে এগিয়ে যাওয়ার পথ তৈরি করে দেয়।

সবশেষে শুধু সংসারে কিংবা পরিবারই নয় আপন মানুষ বাইরেও আছে অচেনা মানুষের মধ্যেই।। সেই সকল আপন মানুষ ব্যতীত জীবন কখনোই এত পরিপূর্ণ এবং সুন্দর হতোনা।


মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৯

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সেই সকল আপন মানুষ ব্যাথিত জীবন কখনোই এত পরিপূর্ণ এবং সুন্দর হতোনা।

আমার মনে হয় 'ব্যাথিত' এ স্থলে ব্যতীত হবে। চমৎকার লিখেছেন। আপন-পর সব মিলিয়েই দুনিয়াটা সুন্দর।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০১

সামিয়া বলেছেন: সঠিক বানান ধরিয়ে দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।।
অনেক ধন্যবাদ, এবং ভালো থাকুন সব সময়।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মাঝে মাঝে এমন সব লোকের কাছ থেকে সাহায্য পাওয়া যায় যাদেরকে আমরা গনায়ই ধরি না, কিংবা আশাও করি না!
আপনার লেখাটা খুব ভালো হয়েছে। তবে আজকাল আমার সাধারন মানের লেখায় আপনাকে দেখি না! ঘটনাটা কি......... :)

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩

সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। একটু ক্রিটিকাল সময় ছিল গত দিনগুলো, তাই ব্লগে আশা হয়নি।
এখন অফিসে , একটু ব্যস্ততায় আছি। হাতের কাজ শেষ করে অবশ্যই আপনার পাতায় আসবো। ভালো থাকুন ।

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভাল লিখেছেন। ছবি গুলোও ভাল হয়েছে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮

সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

নীলপরি বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লাগলো । সেইসাথে লেখাটাও গঠনমূলক ও সুন্দর লেগেছে ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডিয়ার নীলপরি

৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

মানুষের জীবন বড়ই বিচিত্র! আমরা কত কিছুই চাই! চাওয়ার শেষ নেই। সন্মান আর সমৃদ্ধি এই চাওয়া পাওয়ার অন্যতম। সন্মান অর্জন অনেক বড় একটি বিষয়। আমাদের কর্ম আমাদের সন্মান। তবে সব ক্ষেত্রে কর্ম সন্মান আনে না। যেমন বাসের হেল্পারের নিকট আপনি সামান্য একজন যাত্রী। আপনার কর্ম, অবস্থানের কোন মূল্য সে দিবেনা! এই যন্ত্রণা কমবেশি সবার!





তবে এই বৃষ্টিতে ভিজে হাজারো কর্মজীবী নারীর মত আপনি নিয়মিত সব কর্ম রাজধানীর পথে প্রান্তরে ছুটেছেন, কর্ম অবসরে সেই ঘটনা গুলো ব্লগে তুলে এনেছেন সে জন্যে আপনার প্রতি অশেষ ধন্যবাদ! সেই সাথে শুভকামনা রইল!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

সামিয়া বলেছেন: সব ক্ষেত্রে কর্ম সন্মান আনে না কথাটা ঠিক নয় ভালো কর্ম সব ক্ষেত্রে সন্মান আনেই। বাসের হেল্পার ধরনের ঘটনা রোজ রোজ ঘটে তা কিন্তু নয় কয়েক মাসে একবার একটু আধটু। আর এটা একটা সিচুয়েশন মাত্র, বাসের হেল্পারের কাছে আমার কর্মময় জীবনের প্রভাবের কিছু নেই, ওটা জীবনে ঘটে যাওয়া টুক টাক অংশ, ওটা সবার জীবনে থাকে। যারা নিজেদের গাড়িতে চলাফেরা করে অনেকের গাড়ির ড্রাইভার কিংবা কাজের বুয়ার উপর বিরক্ত কিংবা কাজ ঠিক মত না করলেও কিছু বলার থাকেনা বললে হয়তো কাজ ছেড়ে চলে যাবে।

বেশিরভাগ কিন্তু আমি একটু ঠাণ্ডা গলায় কথা বললে কিংবা চেহারা দেখেই আমাকে ভয় পায়। যাই হোক এগুলোও আলাদা ব্যাপার।

অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকুন।

৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

আখেনাটেন বলেছেন: তবে এও ঠিক আমাদের সমাজে সন্মান অর্জন করা অনেক কঠিন বিশেষ করে মধ্যবিত্ত ছেলেমেয়েদের, এটা ক্যারিয়ার গঠনের মাধ্যমেই অর্জন করা সম্ভব। -- মূল্যবান কথা লিখেছেন।

তবে ক্যারিয়ার গঠন বলতে এখানে অর্থ-বিত্ত উপার্জন করায় নয়। সেই সাথে নিজের চরিত্রের কুগুলোকে দূর করে সু-তে প্রতিস্থাপিত করাও বুঝায়। তা না হলে সে ঠুনকো সন্মান খড়কুটোর মতো বন্যার জলে ভেসে যেতে সময় লাগবে না।

এ কথা বলছি কারণ এখন বেশির ভাগের ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গঠন মানে অসৎ পন্থা কিংবা যেভাবেই হোক একটি ভালো জব বাগানো কিংবা অসততার মাধ্যমে সিঁড়ির উপরের ধাপে উন্নতি যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও। চারপাশে এগুলো দেখছি তো। যদিও ঘুণে ধরা সমাজে এদেরই এখন সন্মান বেশি। আর যারা বিবেকের কাছে সামান্য হলেও দায়বদ্ধ থেকে নিজের-দশের-দেশের জন্য কিছু করার চেষ্টা করছে তাদের জন্য থাকছে একরাশ হতাশা। আফসোস।

আপনার জীবন চলার পথের এই টুকরো ডায়েরী মন ছুঁয়ে গেল।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

সামিয়া বলেছেন: আপনিও বেশ ভালো ব্যাখ্যা দিয়েছেন , আমি বুঝেছি আপনি কি বলতে চেয়েছেন, আমি শর্ট করে লিখেছি আপনি সেটার ব্যাখা দিলেন।
যাই হোক ক্যারিয়ার গড়া আমি ভালো কাজ এবং পরিশ্রম এবং সৎ থেকে অর্জন করা বুঝিয়েছি। এবং আত্মনির্ভরশীল হওয়া প্রত্যেকের জন্যই জরুরী।
ভালো থাকুন অনেক অনেক। ধন্যবাদ।

৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কি ধরণের কর্পোরেশনের অফিস এটি?

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯

সামিয়া বলেছেন: বিভিন্ন কোম্পানির প্রধান কার্যালয়

৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৩

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন:

বৃষ্টির দিনে বড়লোকের গাড়ীগুলো রাস্তায় থাকা কাঁদা পানি আমাদের দিকে ছুড়ে দেয়,এটাই আসলে আামদের জন্য বৃষ্টির দিন এনজয়ের বিষয়,সামিয়া আপু।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

সামিয়া বলেছেন: কাঁদা পানি যেনো ছিটাতে না পারে তাই সতর্ক ভাবে পথ চলতে হবে, ঠিকাছে!!? অনেক ধন্যবাদ। বি হ্যাপি।

৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সুন্দর অফিসের লবি, সুন্দর ছবি।

জীবন এমনই। যাদের কাছে কিছু আশা করি তারা হতাশ করে।

অথচ অচেনা মানুষও অনেক সময় আপন হয়ে উঠে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩০

সামিয়া বলেছেন: হুম ঐ বৃদ্ধ দুজন এত যত্ন করে আমায় রিকশা পরিবর্তন এবং আমার অফিস পর্যন্ত পৌঁছে দেয়ার জন্য যে আন্তরিকতা এবং যত্ন দেখিয়েছে আমার মনে হয়েছে আমার আপনরাও কখনো এতটা করেনি। আমি যখন বলছিলাম আমার হাতে পাঁচ মিনিট আছে তখন সেই বৃদ্ধ কি জোরে জোরে রিকশা প্যাডেল করছিলো কি চেষ্টা আমাকে সময় মত পৌঁছে দেয়ার!!
গুলশানের অফিসগুলো কম বেশি সবই সুন্দর । কিন্তু আমার কাছে আমাদেরটা একটু বেশিই সুন্দর আর বিশাল।

১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৩

শামচুল হক বলেছেন: বাইরের লোকজন আপনার মূল্যায়ন করে না এজন্য কচু গাছের সাথে ফাঁসি নেয়া উচিৎ। আমারও একই অবস্থা।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫

সামিয়া বলেছেন: বাইরের /বাড়ির সব লোকজন। :)
কচু গাছে দরি ঝুলিয়ে দিয়েছি, গাছ বড় হোক। :) :)

ধন্যবাদ । ভালো থাকুন।

১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: দিনপঞ্জি ভাল লাগ্লো।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সামিয়া বলেছেন: হুম :)
ভালোলাগলো জেনে খুশি হলাম ভাইয়া। অনেক ধন্যবাদ আর ভালো থাকবেন।।

১২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:




মানূষ যেখানে বিচিত্র স্বাভাবিকভাবে সেখানে মানুষের জীবনও বিচিত্র হবে। সন্মান দেয়া নেয়া, সাহায্য সহযোগীতা নির্ভর করে কার ব্যাক্তিত্ব কেমন এবং কার মূল্যবোধের মাপকাঠি কোথায় তার উপর । আরেকটা বিষয়ের উপরও নির্ভর করে, তা হলো আপনি কোন সিচুয়েশনে আছেন তার উপর- যেমন একজন বাসের হেল্পারের কাছে আপনি নিতান্তই কোনঠাসা হয়ে থাকা একজন যাত্রী যেখানে হয়তো আপনাকে আট দশ জন স্যুট টাই পরা ভদ্রলোক ম্যাডাম ম্যডাম করে মুখে ফেনা তুলে ফেলে !

মধ্যবিত্তরা এক অদ্ভুত বিত্ত যে বিত্তে জীবনের অধিকাংশ অভিজ্ঞতা স্থান পায় । এরা জীবন শিখে নেয় এবং শিখিয়েও দেয় ।

আর শেষে বলবো, ঢাকার বৃষ্টিতে কোন কবির মনে পূর্ণাঙ্গ কোন কবিতা জাগে না !

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫২

সামিয়া বলেছেন: মন্তব্যে ভালোলাগা। আপনি আমার থেকেও গুছিয়ে বলেছেন কিন্তু সব কিছু মিলিয়ে আমি বলতে চেয়েছিলাম পরিশ্রম কেবল সৌভাগ্যের প্রসূতিই নয় শক্তি ও ।।
ভালো থাকুন অসংখ্য ধন্যবাদ।।

১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:


সে জন্য এই লাইনটি ছিলো- মধ্যবিত্তরা এক অদ্ভুত বিত্ত যে বিত্তে জীবনের অধিকাংশ অভিজ্ঞতা স্থান পায় । এরা জীবন শিখে নেয় এবং শিখিয়েও দেয় ।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সামিয়া বলেছেন: বুঝলাম। এবং ১০০% একমত।।

১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার উপলব্ধি !!

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:০৫

সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো থাকুন।

১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:১৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:

মানুষকে শারীরিক, মানসিক দৃঢ়তা, জ্ঞান, চিন্তা, চেতনা, ধৈর্য, একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ, সাহায্য সহযোগিতা, সমাজের সব ধরনের মানুষকে মূল্যায়ন ও সন্মান ইত্যাদি সুদুরে এগিয়ে যাওয়ার পথ তৈরি করে দেয়।


ভালো লিখেছেন।

শুভ কামনা রইল।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৩

সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।।

১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অসময়ে বৃষ্টি অনেকের কাছে ঝামেলা ঠেকেছে ।

আপনার লেখায় বিভিন্ন দিক নির্দেশনা উঠে এসেছে, বিশেষ করে শেষের দিকে। এতে লেখায় পরিপূর্ণতা পেয়েছে।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

সামিয়া বলেছেন: উপদেশ হয়ে গেছে কিনা এরকম ভাবছিলাম পোস্টটি লিখে :) মন্তব্যে ভালোলাগা। ভালো থাকুন । ধন্যবাদ।।

১৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:২৪

জাহিদ অনিক বলেছেন: কর্পোরেট দুনিয়ার লোকজনও কবি হয় তাহলে।
তাহলে তো সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তো আর কোন বাধাই রইল না!!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪

সামিয়া বলেছেন: কর্পোরেট দুনিয়ার লোকজনও কবি হয় , তবে হাজারে একজন। এখানে প্রায় সবার ধ্যান জ্ঞান টাকা, এর বাইরে তারা টাকার বাইরে কিছু চিন্তা করতে পারেনা।
ভেতরে যদি ছোটকাল থেকে কবি বাস করে সে কীভাবে কবিতা না লিখে পারে!!
যাই হোক সত্যি কথা বলি আমাদের কর্পোরেট অফিসে আমি একজনই রাইটার, ফটোগ্রাফার আছেন দুই তিনজন , কিন্তু রাইটার আমি একাই, আমার এই ব্যাপারট উনাদের কারো কারো কাছে বিশ্বয়।। চুল পেকে যাওয়া সিনিয়র বসদের যদি কোন বিষয়ে কোন মতামত দেই উনারা বিনা দ্বিধায় একমত পোষণ করেন। ব্যাপারটা অনেক সন্মানের।

শুভকামনা এবং ধন্যবাদ অনেক অনেক।

১৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ ভোর ৫:৪৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: একটি বৃষ্টির সকাল, বিকেল, বা সন্ধ্যা যাই বলুন এই সব হেডিঙেই বাংলা সাহিত্যে শুধু কবিতাই লেখা হয় | ব্লগেও তাই হচ্ছে বৃষ্টি নিয়ে | আপনি সেই ট্রেনটাকে একেবারে অন্য লাইনে নিয়ে গেলেন | সেই নতুন লাইনেও অবশ্য দারুন গতিতে ট্রেনটা চললো -মানে লেখাটা |আমরা ট্রেন যাত্রীরা চমৎকার কিছু ভাবনা পেলাম বৃষ্টির দিনেও বৃষ্টিতে না ভিজেই | আপনার কথার সাথে একমত যে একটা সফল ক্যারিয়ার অনেক ক্ষেত্রেই একটা বড় সামাজিক পরিবর্তনের এজেন্ট হিসেবে কাজ করে | আপনার একটা কথার সাথে আমি আমার কিছু মিলও পেলাম: "বাইরে অবশ্য আমার দুই পয়সারও দাম নেই; বাসে উঠতে গেলে মহিলা সীট নাই বলে মাঝে মাঝে হেল্পারের ও ধাক্কা কিংবা ধমক শুনতে হয়। বাড়িতে ছোট মেয়ে বলেও সেইখানে আমার জ্ঞান বুদ্ধি সন্মান বড়দের পায়ের তলায় পড়ে থাকে " তেমন আমার বাসায় আমিও আর বড় হতে পারলাম না | কিন্তু কেন জানি মনে হয় এমন করে বাসার সবাই না বললে এখন আর ভালো লাগবে না |

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১৯

সামিয়া বলেছেন: আপনার বিশদ বিশ্লেষণ পর্যালোচনা মূল্যবান মন্তব্য আমার চলার পথে অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।।

অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা, শুভকামনা রইলো।
আন্তরিক ধন্যবাদ।।
আর বাড়িতে সব ছোটদের দেখছি একই রকম করুন অবস্থা।। =p~

ভালো থাকুন ।।

১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সবশেষে শুধু সংসারে কিংবা পরিবারই নয় আপন মানুষ বাইরেও আছে অচেনা মানুষের মধ্যেই।। সেই সকল আপন মানুষ ব্যতীত জীবন কখনোই এত পরিপূর্ণ এবং সুন্দর হতোনা।






ভালো থাকুন নিরন্তর।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

সামিয়া বলেছেন: আমার শেষ কথাটি মন্তব্যে তুলে দেয়ায় ধরে নিলাম আমার সাথে আপনি একমত পোষণ করেছেন।
তাই আপনার মন্তব্যে ও ভালোলাগা। ভালো থাকুন।
ধন্যবাদ অনেক অনেক।

২০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: বৃষ্টিস্নাত (প্রভাবিত) চিন্তা চেতনাগুলো খুব ভাল লাগল। আরো ভাল লাগলো এটা জেনে যে আপনি একটা ভাল পরিবেশে দাপ্তরিক কাজকর্ম করেন। ছবিগুলো সুন্দর, বিশেষ করে বৃষ্টিভেজা কাঁচের ছবি দুটো। আর লবীর কথাতো আরো অনেকেই বলেছেন, সেটাও ভারী সুন্দর।
রিক্সাওয়ালা মামা যে কেরামতি দেখিয়েছেন, তার চেয়েও বড় কেরামতি দেখানোর সুযোগ সেই কর্তব্যরত পুলিশ প্রহরীটি হেলায় হারিয়েছেন। অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি শুধু রিক্সাটিকে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে একটা বড় কেরামতি দেখাতে পারতেন। যে দেশে বড় বড় রথী মহারথীরা গাড়ীতে আসীন অবস্থায় তাদের পতাকাবাহী গাড়ীর চালকেরা অবলীলায় রাজপথের উল্টো দিক দিয়ে গাড়ী নিয়ে ধেয়ে আসে, সে দেশেরই একজন সামান্য নাগরিককে এই অনুমতিটুকু দিয়ে তিনি সত্যি একটা বড় কেরামতি দেখাতে পারতেন।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২

সামিয়া বলেছেন: হ্যাঁ পরিবেশ ভালো বলেই তো এখানে কাজ করতে এগ্রি হয়েছি। এইচ এস সি থেকে আমার কর্মজীবন শুরু করেছিলাম, প্রথম ছিল একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল, তারপরেরটা ফেডেক্স সবশেষে এইটা। সবকয়টায় পরিবেশ দেখে তারপর ঢুকেছি ।।

হুম আপনি ঠিকই বলেছেন দেশে বড় বড় রথী মহারথীরা গাড়ীতে আসীন অবস্থায় তাদের পতাকাবাহী গাড়ীর চালকেরা অবলীলায় রাজপথের উল্টো দিক দিয়ে গাড়ী নিয়ে ধেয়ে আসে, এবং তাদের বাঁধা দেয়া দূরে থাক উল্টা স্যালুট দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে।

আপনার বিশ্লেষণী কমেন্টে কৃতজ্ঞতা।
আমার লেখাটি সার্থক মনে হচ্ছে।।

২১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: সাবধানে নিয়া যাইও -- মাত্র তিনটে শব্দ! একি শুধুই সাবধানতা, নাকি পিতৃসুলভ স্নেহ মমতা, না পরিপক্ক, অভিজ্ঞ মানুষের দায়িত্ববোধ, নাকি এরই নাম মানবতা, কে বলবে?
উনি কাছাকাছি থাকেন এবং নিজ গাড়িতে করে এসেও লেট --- Nearest to the Church, farthest from God! :D
আপন মানুষ বাইরেও আছে অচেনা মানুষের মধ্যেই - অবশ্যই আছে। আমি নিয়মিতভাবেই বাইরের এমন সব আপন মানুষদের সাক্ষাৎ পরিচয় লাভ করে থাকি এবং তাদের প্রতি ভীষণ কৃতজ্ঞতাপাশে জড়িয়ে যাই।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০

সামিয়া বলেছেন: আমার ছোট ছোট কোটেশন গুলো কি সুন্দর করেই না বিশ্লেষণ করলেন।! অশেষ কৃতজ্ঞতা।

সাবধানে নিয়া যাইও কথাটা বলার সময় পিতৃসুলভ স্নেহ মমতাই কাজ করার সম্ভাবনা, এর জন্য আমারও খানিকটা হাত আছে, আমি ছাতা সি এন জিতে রেখে আসছি এবং রিক্সা থেকে নেমে গেলে ভিজে যাবো কথাগুলো বলার সময় চেহারা আহ্লাদী করে ঠোঁট বাকিয়ে এমন ভাবে বলেছি যেন উনার মায়া হয়।। :) :)

ভাললাগলো আপনার জীবনেও এমন আপন মানুষ আছেন জেনে।।

২২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: বাসের কথা বলেছেন, আমার কিছু অভিজ্ঞতার কথা বলিঃ
আজ থেকে বছর দশেক আগের কথা। মতিঝিল বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক এর মোড় থেকে একটা বাসে উঠেছিলাম, যেটা গুলশান হয়ে বিশ্বরোডে উঠে টঙ্গী পর্যন্ত যেত। আমি নামবো গুলশানে, মোটামুটি লম্বা পথ। বাসের একেবারে শেষের দিকে একটা সীট খালি আছে দেখে সেদিকে এগুতে থাকলাম। আমি একেবারে কাছে যেতেই, এক তরুণ টুপ করে সেখানে বসলো। আমি কিছু মনে করলাম না, কারণ তরুণের অবস্থান আমার সামনেই ছিল। এটা তারই হক ছিল। কিন্তু সমস্যা হলো যখন অন্য সীটে বসা আরেক তরুণ আমাকে দেখে উঠে দাঁড়িয়ে তার সীটটা আমাকে অফার করলো। আমি কিছুতেই সেখানে বসতে চাচ্ছিলাম না, কিন্তু সে তরুণ এত আদরমাখা গলায় আঙ্কেল আঙ্কেল বলে আমাকে সেখানে বসতে অনুরোধ করছিল যে আমি অন্যদের দৃষ্টি আকর্ষণের ভয়ে সেখানে বসে পড়লাম। একটু পরেই আমার পাশের সীটটা খালি হলে আমি সে তরুণকে ডেকে পাশে বসাই। তার পর দীর্ঘপথ তার সাথে বেশ মজার মজার গল্প হয়েছিল।
এটা বছর দুয়েক আগের কথা। বইমেলা থেকে কিছু বই কিনে বাসায় ফিরছিলাম। শাহবাগের মোড় থেকে একটা দোতলা বাসে উঠলাম। সোজা উপরে উঠে গেলাম, সামনের দিকে ভীড় ছিলনা সেখানে দাঁড়ালাম। আমার একেবারে কাছের সীটে দুই তরুণ সেলফোনে সমানে টেক্সটিং করে চলেছিল, কোনদিকে ভ্রূক্ষেপ ছিল না। বয়স্ক লোকের জন্য সীট খালি করে দেয়ার তো প্রশ্নই উঠেনা।
সম্প্রতি সিঙ্গাপুর ঘুরে এলাম। সেখানে বাসে, এমআরটিতে যেখানেই উঠেছি, দেখেছি তরুণ, যুবারা সেখানেও চলন্ত বাহনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সেলফোনে বুঁদ হয়ে থাকে। কেউ টেক্সটিং করছে, কেউ গেইম খেলছে, কেউ বা শুধুই গুগল ম্যাপ নিয়ে নাড়াচারা করছে। তারা সাধারণতঃ খালি সীট পেলেও বসেনা। আর যদিও বা বসে, বয়স্ক লোক দেখলে উঠে দাঁড়িয়ে বিনয়ের সাথে তার সীটটা অফার করে। প্রচন্ড ভীড়ের মাঝেও, আমাকে এবং আমার স্ত্রীকে খুব কম সময়ই দাঁড়িয়ে আসতে হরেছে।

দেশে বিদেশে অভিজ্ঞতার তিনটে ঘটনার উল্লেখ করলাম, শুধু এটুকু বোঝাতে যে মুদ্রার দু'টি পিঠ রয়েছে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪

সামিয়া বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা থেকে দারুন সব ঘটনা জানলাম, ছেলেটির সীট থেকে উঠে আপনাকে বসতে দেয়ার ব্যাপারটা জেনে আবেগে আপ্লুত হলাম।
আসলেই মুদ্রার দু'টি পিঠ রয়েছে ।।
১০০% একমত।।

২৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১০:২৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: পোস্টটা ভাল লেগেছে। সেজন্য + +
আর পোস্টে যে মানবিক আচরণ এর উপর আলোকপাত করেছেন, সেজন্য পোস্টটা "প্রিয়" তে নিলাম।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬

সামিয়া বলেছেন: আমার এই সামান্য পোস্ট আপনার পাতায় প্রিয়তে গিয়েছে এটা আমার জন্য দারুন সন্মানের।।

সবশেষে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা এত এত ভালো ভালো কমেন্টে মন ভরিয়ে দেয়ার জন্য।

আপনার সুস্থ সুন্দর দীর্ঘজীবন কামনা করি ভাইয়া।।

২৪| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৭

রাতু০১ বলেছেন: আপন মানুষ বাইরেও আছে অচেনা মানুষের মধ্যেই।[/sb
অসাধারন দশর্ন। ভাললাগা এবং শুভকামনা।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯

সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ রাতু। ভাল থাকুন। শুভেচ্ছা।।

২৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব সুন্দর বলেছেন, ভালো লাগলো।
বিশেষ শেষ লাইনটি অতিবৃহৎ ভাবার্থ বহন করছে।


শুভকামনা রইল

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ নয়ন ভাই। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।

২৬| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৪২

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এটাইতো জীবন আপি!


লেখা বেশ ভালো হয়েছে!:)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ বিলিয়ার ভাই। ভাল থাকুন। শুভকামনা।

২৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৩

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:


আপনার দেখা, ব্লগে অনেক দিন পরে পেলাম !!!! :) কবিতা/গল্প/ ছবি ব্লগ নিয়ে একটা নতুন পোষ্ট দেন, পড়ি !!!!



ভালো আছেন নিশ্চয় !!!

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:১০

সামিয়া বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আচ্ছা দিচ্ছি।।
ধন্যবাদ।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.