নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাইরে দিগন্ত জুড়ে সমুদ্র, অপার নীল, নীল সমুদ্র; নীল আকাশ একে অপরের সাথে নীলের খেলায় মেতে আছে, খেলায় মেতে আছে সি বীচে সর্বকনিষ্ঠ বাচ্চা থেকে শুরু করে তরুন তরুণী এমন কি বয়োজৈষ্ঠরা ও।
ক্ষুদে ব্যবসায়ীরা তাদের দোকান খুলে শামুক ঝিনুকের নানান দ্রব্য সামগ্রী সাজিয়ে বসেছে, কোথাও কোথাও দুই একটা কাপড়ের দোকান; খেলনা; ছাতা; জুতা; মেয়েদের নানান ঝিনুকের অলংকার, তাতে উৎসাহী আনন্দ প্রিয় মানুষের ভীর।
ডাবওয়ালা তার সবুজ ডাব সৈকতে ছড়িয়ে দিয়ে বসেছে, কেউ চাইলেই ধারালো দাঁ দিয়ে দুই এক কোপে কেটে দিচ্ছে অনায়াসে, পর পর কয়েকটি ভাজা মাছের দোকান ও দেখা যাচ্ছে, তারা কাঁচা মাছ ধুয়ে কুটে সাজিয়ে রেখেছে। সামনে অল্প আঁচে জ্বলছে সিলিন্ডারের উনুন, ক্রেতারা চাইলেই ভেজে দিচ্ছে গরম গরম সামুদ্রিক মাছ, যথেষ্ট আনন্দময় দিন, এসব কিছু ঝাপসা চোখে তিনতলা হোটেলের বারান্দায় দাঁড়িয়ে দেখছে রাহাত।
তারপর কি মনে করে টলমল পায়ে দুর্বল চিত্তে এবং ঘোলাটে চোখে নেমে আসেন সে; ধীরে ধীরে এগিয়ে যান সি বীচের দিকে, উনি আজ পনের দিন হয় এখানে এসেছে, শুধু কাজ কিংবা শুধু মাত্র ছুটি কাটানোর উদ্দেশে নয় সে এসেছে একজনকে হারানোর বেদনা ভুলতে আর একজনকে খুঁজে বের করতে, যে কিনা তাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচিয়ে ছিল, যে সম্ভবত আর বেঁচে নেই।
আড়াই বছরে তার জীবনের অনেক কিছু ঘটে গেছে, সে এখানে এসেছিল আড়াই বছর আগে, ওই আড়াই বছর আগে সে যা ছিল আজ সে ঠিক বিপরীত অবস্থায় এসে পৌঁছেছে। এখন সে নিসঙ্গ একা স্বাধীন এবং পিছুটানহীন!
সময়টা শীত আসি আসি, বাইরে এসে যখন সৈকতের বালিতে প্রথম তার পা স্পর্শ করলো! ভেতর থেকে আহ একটি অস্ফুট শব্দ বেরিয়ে বাতাসে মিলিয়ে যেতে যেতে রাহাতের চারপাশে ঘুরপাক খেতে খেতে ক্লান্ত হয়ে রইলো শব্দটা।
আহ জীবন!
রাহাতের এত বিক্ষিপ্ত এবং হতাশ হবার কারন সম্প্রতি তার সংসার ভেঙ্গে যাওয়ায় তার প্রিয়তমা স্ত্রীর সাথে আইনত ছাড়াছাড়ি কার্যকর হওয়ায়।
পাপ পাপ! সব পাপ! মিথ্যা বলার পাপ অন্যায় এর পাপ মানুষ হত্যা করার পাপ! হ্যাঁ হত্যাই তো করেছেন তিনি! সেই পাপেই না প্রিয়তমা স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে গেছে! নাহ!! সহ্য হচ্ছে না! জীবনটা বড়! এত বড় জীবন কি করে শিলাকে ছাড়া কাটবে! শিলা রাহাতের স্ত্রীর নাম।
উত্তাল সমুদ্রের ঢেউ ঝপ করে পায়ে পুরো জল দিয়ে হাঁটু পর্যন্ত ভিজিয়ে দিয়ে চলে যায়! আবার ফিরে আসে! এভাবে কি শিলা ফিরে আসতে পারেনা!!
নেশাগ্রস্থ রাহাতের দৃষ্টি বিভ্রম হয়! অদূরে ওটা শিলা না! শিলাই তো! দেখতে ওকে একদম রাজকন্যাদের মত লাগছে! সাদা লম্বা গাউন পায়ে রাজকীয় নুপুর, হাতে দামী পাথর মনি মুক্তা হিরা পান্না খচিত বাজু । মাথায় হিরকের তাজ কি এক অভাবনীয় অপার্থিব সুন্দর সে রুপ! পায়ে পায়ে হেঁটে সফেদ রাজকন্যার মত দেখতে শিলার দিকে এগিয়ে যায়! যেতে যেতে ভাবে! গভীর মনোযোগ দিয়ে ভাবে; শিলা! ওহ শিলা! আর সেই বয়স্ক লোক! আড়াই বচ্ছর আগের লোক! অচেনা লোক! এই অঞ্চলের স্থানীয় লোক! এবং নিঃসন্দেহে একজন বোকা লোক!
এই এই ভাই! কে! কে আপনি! সরুন, সরে দাঁড়ান এখানে শুটিং চলছে! প্লিজ। পেছন ফিরে তাকায়! সেখানে ক্যামেরা নিয়ে বেশ কজন দাঁড়িয়ে! শিলার মত দেখতে উনি মডেল! পুরো নিঃসঙ্গ রাত একা পার করে দিতে দিতে নেশা একটু বেশিই হয়ে গেছে বৈকি! রাহাত ভাবে, ভাবতে ভাবতে একটু দূরে ক্যামেরার পেছনে চলে যেতে যেতে বির বির করে শিলা শিলা!
সামনের ঐ মেয়েটি শিলা নয়! আরও সামনে সফেদ দিগন্ত জোড়া সমুদ্র। নীল সমুদ্র।
বাতাস ঢেউ খেলিয়ে যাচ্ছে মেয়েটির লম্বা সাদা পোশাকে, ঘন কালো চুল, পালকের মত কেঁপে কেঁপে উঠছে উড়ে উড়ে যাচ্ছে। শুটিং শেষ করে বিশ্রামের জন্য দলের লোকজন দূরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসে আছে তাদের ক্যামেরা এবং অন্যান্য যন্ত্রসামগ্রী নিয়ে!
মডেল মেয়েটি এগিয়ে যায় রাহাতের দিকে, প্রশ্ন করে, শিলা কে??
নেশাগ্রস্থ রাহাত ধীরে ধীরে প্রলাপের মত বলে, শিলা; আমি আজ অনেক অনেক কষ্টে আছি! মেয়েটি আগ্রহ নিয়ে রাহাতের দিকে তাকায়! বলে, কেন?
আমায় ছেড়ে শিলা চলে গেলো বলে! তারপর আর কিছু বলেনা রাহাত, চুপচাপ বালির উপর বসে তন্দ্রাছন্নের মত ছায়া ছায়া সমুদ্র দেখে, সমুদ্রের মায়া দেখে নিরব গোধূলি দেখে! সন্ধ্যা নেমে এসেছে, গোধূলির রক্তাক্ত আভা ছড়িয়ে যাচ্ছে আকাশময়। মেঘগুলো একেকটি বেদনার কবিতা। সুদীর্ঘ ব্যর্থ জীবন আর বাস্তবতার তিক্ত নিষ্ঠুরতা এবং একটি হত্যাকাণ্ডের সাথে সম্পৃক্ততা রাহাতকে ক্রমাগত আঘাত করতে থাকে।। তুমি জানো শিলা! মেয়েটি কৌতুহল নিয়ে দেখে একটি বিপর্যস্ত মাতাল পুরুষকে।
তুমি পাষাণ! পাষাণ আর অহংকারী, অহংকারী আর নিষ্ঠুর! এই যে তোমার হঠাৎ অনুপস্থিতি এই যে তুমিহীন শ্বাস প্রশ্বাস রক্ত সঞ্চারণ নিস্তব্ধতা এই যে বিশাল বিস্তৃত অহেতুক সমুদ্র সব কিছুর জন্য তুমি দায়ী! হ্যাঁ তুমি তুমি দায়ী!
ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদে রাহাত!
মাতালরা সাধারণত অমনি হয় এই কাঁদে তো এই হাসে ওসবের দিকে কেউ ভুক্ষেপ করে না। মেয়েটি লক্ষ করে রাহাতের একটু যেন কাছাকাছি স্থানীয় এক প্রবীণ সোজাসুজি ওর দিকে তাকিয়ে! মনোযোগী শ্রোতা!
সমুদ্রের জল ভাটার টানে নেমে গেছে অনেক দূর, সেখানে লম্বা একটা রাস্তা তৈরি হয়ে গেছে মাঝ সমুদ্রে, সমুদ্র হায় সমুদ্র! চাইলেই কিন্তু শিলার মুখোমুখি আমি দাঁড়াতে পারি ওকে বলতে পারি আমি খুনি না! ওটা কোন খুন ছিল না যে জন্য গত আড়াই বছর ধরে কথায় কথায় আমাকে নিষ্ঠুর নির্দয় আর খুনি উপাধি দিয়েছো তুমি! একটু ঝগড়া হলেই তুমি তোমার ওই সুন্দর মুখখানা কেমন বিকৃত করে কত লক্ষ লক্ষ বার আমায় বলেছ আমি খুনি! আমার খুনের শাস্তি হওয়া দরকার! হ্যাঁ শিলা সেইজন্যই; সেই জন্যই আমি এসেছি! গত পনেরোটা দিন আমি এখানে পড়ে আছি এবং আমি তাকে খুঁজে বের করবোই আর যদি সে মরে গিয়ে থাকে ওই দিনের ঘটনায় তবে! তবে!
- তবে?
পেছন থেকে কোমল স্বরে জানতে চায় আগন্তক!
- তবে আমি আমার অপরাধ তার আপনজনদের কাছে স্বীকার করবো! তাদের যথাসাধ্য সাহায্য করবো! এবং তারা যে শাস্তি দেবে আমি মাথা পেতে নেব!
- কি করেছিলেন আপনি! মেয়েটির এই প্রশ্নে বৃদ্ধ সচেতন হয় রাহাতের কথা শুনতে।
- একটা সুন্দর দিন ছিল সেদিন! ঝকঝকে নীল আকাশ ছিল! আর ছিল সুশীতল সমুদ্র! আর সাথে শিলা! আমরা তখন সদ্য বিবাহিত হানিমুনে এসেছি! মনে আনন্দ ছিল শিলা কে বললাম সমুদ্রে নামতে চাই, বেশ অনেক দূরে সাঁতার কাটছিলাম আমি, যদিও শিলা দূরে গিয়ে সাঁতার কাটতে না করা সত্ত্বেও! এক পর্যায়ে ভাটার টানে সমুদ্র আমাকে গভীরে টেনে নিয়ে গেলো!
এই পর্যায়ে এসে রাহাত থামে--
থেমে থেমে বলে এক স্থানীয় বৃদ্ধ লোক তখন আমায় বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়ে সমুদ্রে।
আমাকে স্রোতের মুখ থেকে টেনে তীরের দিকে ঠেলে দেয়! আমি চাইলেই তাকে নিয়ে ফিরতে পারতাম! কিন্তু স্বার্থপর আমি পেছনে এক মুহূর্তের জন্য ফিরে তাকাইনি একজন বৃদ্ধকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছি আমি! সে তো আমাকে বাঁচাতেই নেমেছিল! সে ওখানেই মরে গেছে সম্ভবত! ওই সমুদ্র তাকে টেনে নিয়ে গেছে! সে আমার জন্য ওই জলে নেমেছে। আমি খুনি!
ঐ ঘটনার পর শিলা আর স্বাভাবিক হতে পারেনি, আমাকে ও খুনিই ভাবতো, সম্পর্কটা আমাদের আর স্বাভাবিক হলনা, আড়াই বছর পর পরিনাম হল ছাড়াছাড়ি।
আমার যে হৃদয় বলে কিছু নেই! এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করে করে ক্লান্ত হয়ে সকল ঘৃণা আমাকে দিয়ে পৃথিবীর শুদ্ধতম সুশ্রী শিলা আমাকে ছেড়ে চলে গিয়ে সেই প্রমানই দিলো!
অদূরে বসে থাকা বৃদ্ধ একটু নড়ে উঠলো, বড় করে শ্বাস নিলো, ধীরে রাহাতের পাশে এসে বসলো আপনজনের মত। পিঠে হাত রেখে বলল আপনার জীবনে এত কিছু ঘটে গেছে অথচ এই দিকে তো আর আসেন নাই। দেহেন বাবা আমি বাইচ্চা আছি! আমি তো মরিনাই, এইখানে আমার জন্ম, এইটুক ভাটার টানে আমাগো মতন মানুষ মরে না রে পাগল।
আপনি আমাকে আপনার সঙ্গে নিয়ে চলেন মা জননীর সাথে আমি কথা বলবো, আমার বিশ্বাস সে আমার কথা ফেলবে না। আপনার ঘরের প্রদীপ ঘর আলো করে ফিরে আসবেই।
রাহাত চোখ ভর্তি পানি নিয়ে বৃদ্ধের দিকে তাকায় সেখানে অদ্ভুত এক শান্তি, বলে আমাকে আপনি চিনেছেন!?
মৃদু হাসে বৃদ্ধ যেদিন আপনি এইখানের মাটিতে পা রেখেছেন সেদিনই চিনেছি।
কিছুক্ষন আগের ঘটনা রাহাতকে গত আড়াই বছরের প্রায়শ্চিত্ত থেকে মুক্তি দিয়েছে। লোকটি বার বার বলেছে সে শিলাকে ফিরিয়ে এনে দিতে ওর সাথে শহরে যাবে, সত্যি বলতে রাহাতের ও মন বলছে শিলা সব শুনে ওকে ক্ষমা করে দেবে, ফিরে আসবে, আসবেই।
রাহাত কৃতজ্ঞতা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে সমুদ্রের সামনে; আহ সমুদ্র, বিশাল সমুদ্র, নীল সমুদ্র।।
২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২
সামিয়া বলেছেন: ওরা তো খুব upset হয়ে গিয়েছিল আর মৃত্যুর হাত থেকে সদ্য ফেরা রাহাতকে নিয়ে বেচারী শিলার এত খোঁজ নেয়ার কি সময় ছিল!! ওরা দ্রুত ওখান থেকে ফিরে এসেছে।। গল্প পড়া এবং মতামত জানানোর জন্য ধন্যবাদ রইল।।
২| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৮
চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: ঘটনা কী সত্য নাকি নিছক কল্পনার গল্প ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৪২
সামিয়া বলেছেন: কল্পনার গল্প
৩| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
রাতু০১ বলেছেন: সুখপাঠ্য মনে হয় নাই আমার কাছে।
শুভকামনা।
২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:২৭
সামিয়া বলেছেন: আপনি অনেক বড় মনের মানুষ, সুখ পাঠ্য হয়নি তবু শুভকামনা জানিয়ে গেলেন।।
ধন্যবাদ।।
৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
গল্পটা হয়তো সবার আগেই পড়েছিলাম; গল্প দুর্বল, তাই প্রথম কমেন্ট করিনি; আপনাকে আরো শক্ত প্লট বের করতে হব, চেস্টা করতে হবে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
সামিয়া বলেছেন: হাহা গল্প আবার দুর্বল হয় কি করে? আমার গল্প লেখা হয়নি?? প্লটের জন্য দুর্বল বললে সেটা ভিন্ন কথা। আর শক্তিশালী প্লটের ব্যাপারে বিষয় ধরিয়ে দেয়ার সাহায্য কামনা করছি। ধন্যবাদ অনেক ভালো থাকেন।।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৭
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। সুন্দর কথামালায় গল্প। অসাধারণ!!
রাহাতের জন্য শুভকামনা রইল
২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৬
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমার।।
৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:০৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
গল্প সুন্দর হয়েছে +
রাহাতের জন্য শুভ কামনা ।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন, সবসময়......
২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
সামিয়া বলেছেন: সত্যি।!? উপরের মন্তব্যে দুজন বললো ভালো লাগেনি, আমিও ভাবলাম ভালোনা।।
ধন্যবাদ অনুপ্রেরনায়।।।
৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর সমাপ্তির গল্প। আপনি সম্ভবত কাব্যিক ব্যাখ্যায় জোর দিয়েছেন ।
২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
সামিয়া বলেছেন: কাব্যিক ব্যাখ্যা সচেতন ভাবে হয়নি। সমুদ্র ভীষন ভাললাগে , তাই এটা লেখার জন্যই বোধহয় কাব্য চলে এসেছে।।
ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।।
৮| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৯
জুন বলেছেন: আমার কাছে মিলনাত্মক গল্পই ভালোলাগে ইতি সামিয়া তা সে যেমন করেই হোক ।
তাই আপনার সরল সোজা গল্পটিও ভালোলেগেছে
+
২৩ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৪৪
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস আমার প্রিয় রাইটার। শুভকামনা রইলো।।
৯| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৫৫
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন: গল্প ভালো হয়েছে ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ অনুপ্রেরনায়।।
১০| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:৪৪
উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো লাগল আপু....
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
সামিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ অনুপ্রেরনায় উম্মে সায়মা।।
১১| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: হুমম, জুন আপু ,ফেরিওয়ালা ও সায়মা একই কথা বলে গেছেন যে গল্প ভালো হয়েছে ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
সামিয়া বলেছেন: তাইতো দেখছি
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬
আখেনাটেন বলেছেন: পড়লাম। ভালোও লাগল। তবে একটু খটকা লাগল। ঐ বুড়ো ব্যাটা যে মরে নাই তা তো আগেই জানার কথা। সমুদ্রে কেউ ডুবলে তার জন্য হৈ চৈ পড়ে যাওয়ার কথা।
যাহোক গল্প বলে বিশ্বাস করা যায়।