নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার জীবনের প্রথম ভ্রমন। সমুদ্র ভ্রমন। (পর্ব-১)
আমার জীবনের প্রথম ভ্রমন। সমুদ্র ভ্রমন। (পর্বঃ ২)
বিকেলের দিকে জীবনে প্রথমবারের মত সি বীচ দেখলাম। অদ্ভুত গর্জনের সাথে বিশাল বিশাল নীল জল ঢেউ দেখে কয়েক মিনিটের জন্য স্তম্ভিত হয়ে ছিলাম! প্রকৃতি এত সুন্দর!! বিধাতার কি অসাধারণ সৃষ্টি! প্রথমে সি বীচ থেকে দূরে দূরে হাঁটলাম। ছন্দা আর ইরা আপু বাচ্চাদের মত ছোটাছুটি করতে লাগলো, ম্যাডাম এলোমেলো হাঁটতে লাগলো, ছেলেরা সি বীচে বল খেলায় মগ্ন হলো, কেউ কেউ সাইকেল দিয়ে পুরো এরিয়া ঘুরতে লাগলো।
ছবিঃ সি বীচে খেলাধুলায় মগ্ন আমাদের গ্রুপের ছেলে কলিগরা।
কি রকম অনুভুতি! কি পরিমান উচ্ছাস! জমে থাকা সমস্ত গাম্ভীর্য সব যেন বাতাসে মিলিয়ে গেলো সবার!গ্রুপের অনেকের ছবি তুলে দিলাম। তারপর সমুদ্রের তীর ধরে হাঁটতে থাকলাম, কাছাকাছি ইরা ছন্দা কলিগ ভাইদের বউরা ও ছিল।
নিঃসন্দেহে দিনটি ছিল আমার জীবনের অন্যতম সুন্দর একটি দিন।
ছবিঃ আনমনে হেঁটে বেড়াচ্ছে ছন্দা
একা একা হাঁটছি একটুক্ষণ পর দেখলাম তিনটা ছোট মেয়ে আমার পিছু নিয়েছে, কথা বললো, হাসলো, গল্প করলো কি কি গল্প করলো আমি মনে করতে পারছিনা এখন, আমি ওদের বললাম আমি এই প্রথম সমুদ্র দেখছি এখন কথা বলোনা। দূরে যাও, আমাকে একটু একা থাকতে দাও বাচ্চা পার্টি।
ছবিঃ বীচের সেই তিনটা মেয়ে ।
ওরা সরে গেলো, আমি অনেকটা একলা হয়ে গেলাম জুতা খুলে ঢেউয়ের কাছে গেলাম, প্রথম ঢেউ আমার পা ছুয়ে গেলো।
ভীষণ অদ্ভুত আর অবিশ্বাস্য ছিল সময়টা! খানিকটা এগিয়ে গেলাম সমুদ্রের কাছে, বাহ! অসাধারণ! অসাধারণ!! তার কথা মনে পড়ছে! অতিরিক্ত মনে পড়ছে, খুব খুব মনে পড়ছে! আমি তার মায়াজালে আক্রান্ত অনন্তকাল!
সে কোথায়!
কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে আছি! সামনে কিছু নেই দূর দূর পর্যন্ত গর্জন, নীল বিশাল ঢেউ আর ঝকঝকে আকাশে আমার হৃদয় সম্পূর্ণ একা আর দুঃখ ভারাক্রান্ত!
প্রতিটা ঢেউ আমার পা ছুয়ে যাচ্ছে আর বালি সরিয়ে নিচ্ছে পায়ের তলা থেকে।
ঢেউয়ে ঢেউয়ে এগিয়ে যাচ্ছি সামনে। চোখ বন্ধ করলাম। চারপাশে রাশি রাশি ঢেউ, ঢেউয়ের গর্জন!
কিচ্ছু যেন অনুভব করতে পারছিনা শুধু সমুদ্র ছাড়া!
খুব বেশি সময় যে ওরকম ছিলাম তা নয় তবু এক অদ্ভুত ব্যাপার ঘটলো টের পাচ্ছি আমার পায়ে আর ঢেউয়ের জল লাগছে না!
আশ্চর্য! চোখ মেলে দেখি ঢেউ সরে গেছে দূরে!
এখন শুধু বালি ভেজা যেখানটায় কিছুক্ষন আগেও আমায় ভিজিয়ে দিচ্ছিলো, এখন সেখানে জলশূন্য! একে ভাটা বলে!সমুদ্র রহস্যময়!!
মজা পেলাম যেখানে সমুদ্রের জল ছিল ভাটার জন্য সেখানে অনেকখানেই এখন প্রবাল জেগে উঠেছে।
ছবিঃ বীচে প্রবাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে সবখানেই।
প্রবাল ভীষণ পিচ্ছিল পা ফসকে পড়ে যেতে যেতেও পড়লাম না, পা কেটে গেলো। এগুলো একেকটা অনেক ধারালো, অনেক গুলো আবার সরে যায়, কাটা কুটার ভয়ে প্রবালের উপর থেকে সরে এলাম, এটা সুবিধাজনক মনে হলনা।
আরেকটু এগিয়ে গেলাম, এখানে ঢেউ বেশি, এখানে পা খুব দ্রুতই যেন টেনে নিয়ে যাচ্ছে সামনের বিশাল সমুদ্রে, পিচ্চিগুলা দৌড়ে এসে বললো আপু সামনে যাইয়েন না এখান দিয়ে চোরা বালি! কে বলছে!?
কেউ বলেনাই আমরা জানি! আরেকটা ঢেউ এলো! বাপ্রে বাপ পা এর তলা থেকে সব বালি যেন একসাথে সরে গেলো প্রায় পড়তে পড়তে উঠে এলাম। সমুদ্র অদ্ভুত!
ওদের একজন বললো আপু আপনে আমাদের বাড়ি যাবেন? বললাম কেন? আমার আপু শ্বশুর বাড়ি থেকে বেড়াতে আসছে তাকে আপনাকে দেখাবো। আমাকে দেখাবে কেন? আপনাকে আমার ভাললাগছে তাই।
ওদের সাথে সি বীচে অনেকটা সময় কাটালাম।
ছবিঃ সমুদ্র কন্যা
ফিরে আসার মুহূর্তে ওরা মোবাইল নাম্বার চাইলো!বললাম তোমাদের বাসার কারো মোবাইল আছে সেই নাম্বার দাও! মাঝে মাঝে আমি বোকা হয়ে যাই ব্যাপারটা মাথায়ই আসেনি এরা ঢাকার বাচ্চা না যে হড়বড় করে বাবা মা এর ফোন নাম্বার মুখস্ত বলবে! কিংবা হয়তো ওদের বাড়িতেও কোন মোবাইল নেই। কথাগুলো লিখতে লিখতে মন খারাপ লাগছে যে আমি ওদের সাথে যোগাযোগ করার কোন পথই রাখিনি নিতান্তই সহজ সরল আর অভাবী বাচ্চাগুলা আহা!!
ওদের হাতে যত ঝিনুক ছিল যে গুলো ওরা বিক্রির জন্য সি বীচে নিয়ে ঘুরছিল সে গুলো সব আমাকে উপহার দিলো আমি টাকা সাধলাম টাকা নেবেনা, অথচ বোঝাই যাচ্ছে ওদের টাকা কত প্রয়োজন ততক্ষনে সন্ধ্যা নেমে গেছে ছবি তোলায় ব্যস্ত থাকা অবস্থায় ছন্দাকে বললাম ওদের ম্যানেজ করুন কিছু টাকা জোর করে হলেও দিয়ে দিন, সে জানতে চাইলো কেন আমি তাকে ওদের দেয়া ঝিনুকগুলো দেখালাম, ওরা টাকা না নেয়ার জন্য দৌড় দিলো ছন্দা ও পেছনে পেছনে দৌড় দিলো আমি হাসতে হাসতে ছবি তোলায় মন দিতে দিতে ছোট্ট একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলতে ফেলতে বললাম ''তুমি কোথায়!'' আমাকে ভীষণ রকম তুমি রোগ পেয়ে বসেছে দেখছি! ধুর।
ছবিঃ অদ্ভুত সুন্দর সমুদ্র!
সারা সন্ধ্যা পার করলাম বীচে ছোট ছোট দোকান গুলো থেকে কেনাকাটা করে, ম্যাডাম সহ দলের অনেকেই আমার সাথে ছিল পুরা সময়। ডিনারের পর আবার বীচে গেলাম তখন রাত সাড়ে এগারোটা। বীচে যেয়ে দেখলাম প্রায় ১০০ গজ লম্বা প্রবালের রাস্তা হয়ে গেছে সমুদ্রের ভেতর! পানি ও অনেক দূরে সরে গেছে! কি অদ্ভুত দৃশ্য! হায় সমুদ্র! অপরুপ সমুদ্র! মন ভোলানো সমুদ্র!।
সমুদ্রের কাছে এলে মানুষের মন শুধুই কি সমুদ্রের মত বিশাল হয়ে যায়? নাকি সব কিছু মনে করিয়ে দেয়!আমার তো মনে হয় অতীত আয়নার মত সামনে এনে দাড় করিয়ে দেয় সমুদ্র! মনের ভেতর কেমন যেন কষ্ট ছড়িয়ে পড়ে!
ছবিঃ মন ভোলানো সমুদ্র!
একটু দূরে ইরা আপু দাঁড়িয়ে! কি ভাবছে সে অমন একাকী হয়ে! কাছে যেতেই বলল ইতি তোমার ভাললাগছে তাই না? হেসে বললাম হ্যাঁ। আপু বলল চল আমরা ডাব আর মাছ ভাজা খাই।
আমি ছন্ধা ইরা আপু ম্যাডাম কলিগ ভাই এবং তাদের বউরা এসে জয়েন করলো! সুন্দর কাটলো সময়টা।
রুমে ফিরে এলাম ঘুমাবো, কারেন্ট ইতিমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছে, এখানে মুলত জেনারেটর দিয়েই সন্ধ্যাটুকু কারেন্টের সাপ্লাই দেয়। ম্যাডাম রুমে ঢুকেই এতক্ষন আমার টাকায় যে শপিং করেছেন তা সব নিখুত ভাবে শোধ করে দিলেন। টাকা হাতে নিয়ে গম্ভীর আর বিরক্ত স্বরে বললাম এত কম টাকার শপিং তো করেননি! আমি তো আরও টাকা পাই! আপনি কি ভুলে গেছেন! এখন কি হবে আমার এতগুলা টাকার!
সে কয়েক মুহূর্ত দ্বিধায় থাকলো তারপর কিছু একটা আঁচ করে কাছে এসে জড়িয়ে ধরে বলল দুষ্ট! আমার সাথে দুষ্টামি হচ্ছে না! মার খাবে! তারপর দুপুরে রুমে ঢোকার ঘটনার জন্য সরি বলল।
আমি তার স্পর্শে; তার ভেতর তীব্র বেদনা টের পেলাম, কিছু বললাম না। মানুষের জীবন অদ্ভুত।
বিঃদ্রঃ ছবি কম হয়ে গেছে যারা বলেন তাদের বলি এটা তো ছবি ব্লগ না
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
সামিয়া বলেছেন: আসলেই। সমুদ্র বেশিই সুন্দর।
২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০১
পুলহ বলেছেন: ফিনিশিংটা সুন্দর। সুন্দর সমুদ্রকণ্যার ছবি। সুন্দর আপনার হৃদয়ের গহীন থেকে উঠে আসা হাহাকার "তুমি কোথায়!"
সব মিলে ভালো লাগার মত একটি পোস্ট।
প্রসঙ্গক্রমে একটা বিষয় বলি (যেটা আমি নিজেও আগে জানতাম না), পরিবেশবিদেরা ক্যাটাগরিক্যালি সেন্ট মার্টিনের প্রবালের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। সে চিন্তার অন্যতম কারণ হচ্ছে- স্থানীয়দের কাছ থেকে পর্যটকেদের প্রবাল কেনার বিষয়টা। এতে ক্ষতিকর মাত্রায় প্রবাল আহরণ উৎসাহিত হয়। (এটা শামুক/ ঝিনুকের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য কি না, তা আমার জানা নেই। )
ভালো লাগছে আপনার এই সিরিজ। শুভকামনা থাকবে সামিয়া!
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮
সামিয়া বলেছেন: সমুদ্র ট্রিপ নিয়ে এই নিয়ে তিনটি সিরিজ লিখলাম, সবগুলোতেই আপনার অভিমত আর ভালোলাগা জানিয়ে অনেক inspire করেছেন ডিয়ার আপনার জন্য এক সমুদ্র জল সমান শুভকামনা।
৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সাগর দেখেছি বড় হয়ে প্রথম কুয়াকাটায়। আসলেই সাগরের জলরাশির দিকে তাকলে মনটা কেমন উদাস হয়ে যায়। মনটা এক অদ্ভুত ভাল লাগায় ভরে যায়।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪১
সামিয়া বলেছেন: ঠিক বলেছ সোহেল সমুদ্র রহস্যময় এক অপার সুন্দর জগত।
৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৯
জাহিদ অনিক বলেছেন:
গাঙচিলের ডানায় ভর করে ছবিতে ছবিতে সমুদ্র ঘুরে এলাম
+++
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪২
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস অনিক
৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সত্যি ই অদ্ভুত মানুষের জীবন !!!
চমৎকার বর্ণনা আর মনকাড়া সব ছবির জন্য ধন্যবাদ
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস মনিরা আপু
৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর ছবি আর বর্ননা তে সেন্টমার্টিনকে ভার্চুয়াল ভ্রমনে সুযোগ দানে প্রীত করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪
সামিয়া বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ সুজন।
৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
অদৃশ্য বলেছেন:
চমৎকার...
আগের পর্বগুলোও পড়েছি...
শুভকামনা...
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস অদৃশ্য, আগের পর্ব গুলো পরেছেন জেনে ভালোলাগলো। বি হ্যাপি।
৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন সমুদ্র ভ্রমন !
অনুভবের গভীর সমুদ্রে আরও বেশি হৃদয় ছুঁয়ে গেছে
অসাধারণ! অসাধারণ!! তার কথা মনে পড়ছে! অতিরিক্ত মনে পড়ছে, খুব খুব মনে পড়ছে! আমি তার মায়াজালে আক্রান্ত অনন্তকাল!
সে কোথায়!
কিছুক্ষন চোখ বন্ধ করে দাঁড়িয়ে আছি! সামনে কিছু নেই দূর দূর পর্যন্ত গর্জন, নীল বিশাল ঢেউ আর ঝকঝকে আকাশে আমার হৃদয় সম্পূর্ণ একা আর দুঃখ ভারাক্রান্ত!
প্রতিটা ঢেউ আমার পা ছুয়ে যাচ্ছে আর বালি সরিয়ে নিচ্ছে পায়ের তলা থেকে।
ঢেউয়ে ঢেউয়ে এগিয়ে যাচ্ছি সামনে। চোখ বন্ধ করলাম। চারপাশে রাশি রাশি ঢেউ, ঢেউয়ের গর্জন!
আমাদরেও ছুঁয়ে গেল
+++++++++++
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৭
সামিয়া বলেছেন: আমার ফিলিংস গুলো ছুয়ে দিতে পেরে আনন্দিত। অনেক ভালো থাকুন, শুভ কামনা।
৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৭
করুণাধারা বলেছেন:
বর্ণনা ভাল, ছবিগুলো বেশি ভাল। আসলে সেন্ট মারটিনের সাগরের সাথে আকাশের এমন বরনিল রূপ ছবিতে দূরে থাক, সচক্ষেও দেখতে পাই নি। মুগ্ধ হলাম। ++++
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮
সামিয়া বলেছেন: কদিন প্রকৃতির এই বর্ণিল রুপ আপনি স্বচক্ষে যেন দেখতে পান এই দোয়া রইলো, ভালো থাকুন, অনেক ধন্যবাদ।
১০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারণ! ধারা বর্ণনাও ছিল সামঞ্জস্যপূর্ণ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহাদাৎ ভাই, ভালো থাকবেন।
১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:০৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে আপু আপনার এই লেখা আর বর্ণনা!!
অশুভকামনা নিরন্তর!!
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১০
সামিয়া বলেছেন: আপ্পি গো ''অশুভকামনা নিরন্তর'' ও মাই গড!! কিউ কিউ কিউ!!!!!!!!!!!
১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা । সমুদ্রের মত !
অনুভূতিগুলো এমনি হয় সমুদ্রের কাছে গেলে ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১১
সামিয়া বলেছেন: আসলেই
অনেক ধন্যবাদ কথাকথিকেথিকথন
১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৫
ফটোডিক্টেড বলেছেন: বাহ, প্রথম ভ্রমণের আনন্দই অন্যরকম। ছবিগুলো চমৎকার তুলেছেন। শুভেচ্ছা জানবেন।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১২
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস ফটোডিক্টেড
১৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:৪৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারণ লেখা ও ছবি।
ধন্যবাদ বোন ইতি সামিয়া।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৮
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস ভাইয়া
১৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬
অগ্নি সারথি বলেছেন: ছবির সাথে বর্ননা বেশ উপভোগ্য লেগেছে। একটা সময় এমুন করে উপস্থাপন করবার চেষ্ঠাটা আমিও করতাম কিন্তু আপনার মত এত গোছালো হত না বোধ করি। ভালোলাগা জানায়া গেলাম।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০১
সামিয়া বলেছেন: এমন করে কেউ বলেনি বিশেষ করে নিজের থেকেও বেটার হয়েছে এই কথাটা। you inspired me a lot
১৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
প্রফেসর এরোনেক্স বলেছেন: আপনার লেখার হাত এত সুন্দর! সৌন্দর্যের অনুপম বর্ণনা সাথে অজানা বিষণ্ণতার ছোয়া,সাগর আসলে এমনই।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪২
সামিয়া বলেছেন: আপনিও এত সুন্দর করে বললেন না! হুম সাগর অপার রহস্যময়।
১৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩২
প্রফেসর এরোনেক্স বলেছেন: আপনার লেখার হাত এত সুন্দর! সৌন্দর্যের অনুপম বর্ণনা সাথে অজানা বিষণ্ণতার ছোয়া,সাগর আসলে এমনই।
১৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
রাতু০১ বলেছেন: আমাকে ভীষণ রকম তুমি রোগ পেয়ে বসেছে।
শুভকামনা।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
সামিয়া বলেছেন: হুম হুম হুম!! শুভকামনা ইউ টু ।।
১৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭
বিজন রয় বলেছেন: সমুদ্রের ঢেউ চলছেই।
+++++
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪
সামিয়া বলেছেন: হুম চলছেই্.................................
২০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩২
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা। ভালো লাগল।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৫
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস সুমন দা
২১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:০৭
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: আপ্পি গো ''অশুভকামনা নিরন্তর'' ও মাই গড!! কিউ কিউ কিউ! ----
এত্তসুন্দর লেখা আর বেড়ানোর জন্য হিংসে, হিংসে!!!
ভাল থাকবেন আপুনি!!!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
সামিয়া বলেছেন: আপনার হিংসা দেখে আমি খুশি খুশি
২২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১
আমি ইহতিব বলেছেন:
মাছ ভাজা দারুন ছিলো। খেতে খেতে আমার পেট খারাপ হয়ে গিয়েছিলো
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:২৯
সামিয়া বলেছেন: হাহাহা
২৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
শায়মা বলেছেন: এই ঝিনুক ফোটা সাগরবেলা
আমার ইচ্ছে করে
আমি মন ভেজাবো ঢেউ এর মেলায়
তোমার হাতটি ধরে...
এই গানটা গাওনি আপু!!!!!!!!!!!!!
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩২
সামিয়া বলেছেন: গানটা সুন্দর, ইরা আপু অনেক গান করেছে, তার কণ্ঠ ভালো।
২৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৭:৫৪
জীবন সাগর বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর বর্ণনায়িত করেছেন।
সমুদ্র ভ্রমণে কৃতজ্ঞতা রইল
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫
সামিয়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জীবন সাগর
২৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১২
নীল-দর্পণ বলেছেন: কী চমতকার বর্ণনা আপু
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
সামিয়া বলেছেন: থ্যাঙ্ক ইউ ভাই
২৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:৩০
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: দারুণ দারুণ ছবি। ভালো লাগলো।
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৫
সামিয়া বলেছেন: থ্যাংকস ছোট ভাই
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:১৮
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে !
যতবার যাই ততবার ভালো লাগে.....
প্রতিবার যাই ভাবছি এবারও যামু ।