নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কথায় আছে কেউ কারো নিজ নিজ জব নিয়ে সেটিসফাইড না, অন্তত আমাদের দেশে। আমার মতে এর প্রধান এক কারন হচ্ছে সহকর্মীগন। কারন--
১) এরা সবাই ভাবে সে একাই কাজ করে বাকীরা অফিসে আসে গল্প করতে টঙের দোকানের মত কেবলি আড্ডা বাজি করে সুখ দুঃখের গল্প গুজব করে কাটিয়ে দেয় অফিস আওয়ার।
২) সবাই নিজেকে আমি কত বড়!! আমি এত বড়!! আমি আর সবার মত না!! এবং অন্যকে অনেক নিচু করতে পছন্দ করে। পর্যায়ক্রমে সবাই সবাইকে ছোট করে এতই কষ্ট দেয় যে সবার কাছে অফিস মানে বিস্বাদ কিছু।
৩) আবার অফিস বসরা হচ্ছে সেলিব্রেটি তাদের কাছে কোন অভিযোগ বিশেষ করে সহকর্মীদের ব্যাপারে অভিযোগ শুনতে নারাজ। তাদের কথা হচ্ছে শুধু কাজ কর কাজ কর কাজ কর।
৪) যত কাজই করেন যত পারফেক্ট ভাবে করেন সহকর্মীরা চুপ। অথবা আপনার কোন কাজই হয়ই না ।
৫) অফিসে সহকর্মীরা সবাই সবার resignation letter এর আকুল আশা করে।
৬) সহকর্মীরা সবাই ক্রমাগত বিপদে ফেলতেই থাকে ফেলতেই থাকে, এটা একটা চক্রের মত চলতেই থাকে কর্পোরেট লাইফে।
৭) ছুটি নেয়া যাবে না, আপনি যদি ছুটি নেন (২/১) দিন, কিংবা ছুটি পাওয়ার অনুমতি পেয়ে যান তাহলেই সেরেছে, সহকর্মীরা এমন ভাব করবে যেন আপনি তাদের খুন করে ফেলার অনুমতি পেয়েছেন, কি অন্যায়! কি অন্যায়ই না করছেন সহকর্মীদের উপর।
যাক গে, এটা আমার অফিসিয়াল ভিউ থেকে লিখলাম, এর ভেতর আরও অনেক কিছু আছে, যেমন মেয়ে মেয়ে কে কম সহ্য করতে পারে, এক ডিপার্টমেন্ট অন্য ডিপার্টমেন্ট কে সহ্য করতে না পারা, অনবরত গসিপ করা, তারপর ও একটা ব্যাপার দেখেছি যে অন্য ডিপার্টমেন্ট গুলায় নিজ নিজ সহকর্মীদের সাথে অল্প করে হলেও মিনিমাম একটা সু সম্পর্ক আছে যা আমাদের ডিপার্টমেন্টে নেই।
আফসোসের সাথে বলতে হচ্ছে আমাদের ডিপার্টমেন্টে সু সম্পর্ক দূরে থাক পারলে একজন আর একজনের শরিলে পেট্রল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেয়, সবার ভেতর বস ভাব সবার অনেক অ্যাটিটিউড এবং সবার চোখে সবার অনেক দোষ।
তাই তো চাকরি মানেই হতাশা আর হতাশার প্রধান কারন সহকর্মী।
১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:১৩
সামিয়া বলেছেন: হুমমমমমম ইত্তি মেদাম খুবি খারাপ।
২| ১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সহকর্মীরা ভাল না হলে চাকরি করা আসলেই অনেক কঠিন
১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫০
সামিয়া বলেছেন: হুমমমমম মোস্তফা সোহেল
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৭
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ইত্তি মেদাম আসলেই খালাপ। আমরা খুব কম মানুষই নিজের পেশা নিয়ে সন্তুষ্ট। আমি এখন যে পেশায় আছি মনে হচ্ছে তার চেয়ে চাকরি ভাল। মাস শেষে নির্দিষ্ট পরিমাণ বেতন পাইতাম।