নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুই বান্ধবীর সাথে খুব আড্ডা দিয়ে যখন যমুনা ফিউচার পার্ক থেকে বের হয়ে আরও কিছুক্ষন গল্প গুজব করে যখন বাড়ি ফিরব ঠিক করলাম তখন রাত পৌনে ৯টা, ২ ফ্রেন্ডের বাসাই আশেপাশে, একজন থাকে বারিধারা আর একজন নতুন বাজার। ওরা যদিও আমাকে এগিয়ে দিতে চাইলো কিন্তু ওদের আবার এগিয়ে দিবে কে, বুঝিয়ে শুনিয়ে দুজনকে বিদায় দিলাম, বললাম সি,এন,জি তে একটানে চলে যাব এত টেনশন এর কিছু নেই। ওরা আমার কথা মানল এবং যার যার মত চলে গেলো বাই জানিয়ে।কিন্তু আমি অনেক চেষ্টা করেও সি,এন,জি পেলাম না, উপায় না দেখে রিক্সায় বিশ্বরোড পর্যন্ত এলাম, ভাবলাম এইখানে একটা কিছু পেয়েই যাব।
কিন্তু এখানেও একিই অবস্থা। আমি আনমনে সি,এন,জি খুঁজতে খুঁজতে যেখানটায় এসে দাঁড়িয়ে ছিলাম সেখানে সামনে তাকালে একাধারে দাঁড়িয়ে থাকা ফ্লাইওভার আর পানির উপর প্রতিচ্ছবি দেখা যায় সাথে লাইটের আলো মিলে অভূত পূর্ব দৃশ্য, আমি যেহেতু ছবি তুলি, মাঝে মাঝে ভুলভাল কবিতা লিখি, একা থাকতে পছন্দ করি তাই এসব দৃশ্য আমায় টানে। আমি ৪/৫ মিনিটের মত সেদিকে তাকিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম এবং আবিস্কার করলাম বেশ কিছু পুরুষ আমার দিকে ভিন্ন দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।
ডানে বামে পুবে পশ্চিমে! একটু রাত হলেই কিছু পুরুষেরা মেয়েদের দিকে অন্য ভাবে তাকায়! তারা হয়ত খারাপ কিছুর ইঙ্গিত আশা করে। ব্যাপারটা বুঝতেই আমি অস্থির হয়ে গেলাম, অস্থির মনে ছোটাছুটি করতেই অদূরে এক সি,এন, জি দেখতে পেলাম, সে মম ওয়াটার দিয়ে বেশ যত্ন করে গাড়ি ধুচ্ছে, আমি গায়ে শক্তি পেলাম বল পেলাম এবং নিজের সাথে নিজেই চেলেঞ্জ করলাম এটাতে আমাকে উঠতেই হবে; এটাতে আমি উঠবোই। কাছে গিয়ে বললাম মামা যাবেন?
তার জবাব নেই, মিনারেল ওয়াটার দিয়ে সে সি,এন,জি ধুয়েই যাচ্ছে, আমি আবার তাকে ডাকলাম , ও মামা যাবেন?
-কই?
সে যে শুনতে পেয়েছে এবং আমার কথার জবাব দিয়েছে এতেই আমি খুশিতে লাফিয়ে উঠলাম, বললাম উত্তরা।
কোন কথা নাই। আবার বললাম ও মামা উত্তরা যাব।
সে এবার মিনারেল ওয়াটার দিয়ে সি,এন,জির চাকা ধুতে ব্যস্ত, আমি ধৈর্য ধরে কখন তার ধোয়া ধুয়ি শেষ হবে সেই অপেক্ষা করলাম। এক একটা মিনিট এক একটা দিনের মত কাটতে লাগলো। ঘড়িতে তখন ৯টা ৩৫ ।
উত্তরা কই যাইবেন? সি,এন,জি ওয়ালা কথা বলে উঠলো।
আমি অবিশ্বাস্য ভাবে লক্ষ্য করলাম প্রশ্নটি সি,এন,জি ওয়ালার কাছ থেকে আসছে অবিশ্বাস্য কারন আমি তার উত্তরের আশা করে দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে এক সময় সে কিছু একটা বলবে এমন আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম, সে একটু থেমে আবার বলল গাড়িতে বেশি তেল নাই বেশিদূর যাইতে পারবনা,
আমি বললাম কতদূর যেতে পারবেন?
বলল ধরেন জসীমউদ্দিন! আর ভাড়া আড়াইসো টাকা দিতে হবে!
-এখান থেকে এখানে আড়াইসো টাকা।!
-আপনি যাইবেন উত্তরা পর্যন্ত আর আড়াইসো টাকা দিবেন না?
-ঠিকাছে উত্তরা যাবনা এয়ারপোর্ট পর্যন্ত যাবো, এয়ারপোর্ট পর্যন্ত কয় টাকা নিবেন?
-এয়ারপোর্ট পর্যন্ত গেলেও একই ভাড়া!!!
-এটা কোন কথা হল!
-গেলে যাইবেন। না গেলে না, বলেই সি,এন,জি ওয়ালা তার সীটে বসে স্টার্ট দিয়ে অন্যখানে যাওয়ার প্রস্তুতি নিলো!!
সে জানে আমার তার সি,এন,জি ছাড়া উপায় নাই,
একটু আগের লোকগুলো এখনো কেউ কেউ আসেপাশে ঘোরাঘুরি করছে, পাবলিক বাস একটার পর একটা আসছে ঠিকই কিন্তু তাতে তিল ঠাই নাই ওঠার মত।সি,এন,জি ওয়ালা তার সি,এন,জি ছেড়ে দেয়ার উপক্রম এই অবস্থায় তাকে থামালাম, উঠে পড়লাম সি,এন,জিতে, আমি বললাম রাজলক্ষ্মী পর্যন্ত নামায়ে দিয়েন, ভাবলাম রাজলক্ষ্মী গেলে এরপর একটা রিক্সা দিয়েও বাসায় ফেরা যাবে।সি,এন,জি ওয়ালা খুব অল্প সময়েই পৌঁছে গেল রাজলক্ষ্মী।তখন রাত ১০ টা, নেমে ৫০০ টাকা বাড়িয়ে দিতেই কর্কশ স্বরে বলে উঠলো ভাংতি নাই, তার কর্কশ স্বর আমি তাকে রাজলক্ষ্মী পর্যন্ত টেনে এনেছি এই জন্য ! এমনিই সি,এন,জিতে তেল নাই!!!
-আমি বললাম ভাংতি নাই ক্যান?
-গাড়ী নিয়া তখনি বের হইসি!
-এটা কোন কথা! আপনি ভাংতি করেন!
-আমি কই ভাংতি করুম! আপনি করেন!
-কি আশ্চর্য আপনি ভাংতি না করতে পারলে আমি কিভাবে করব!?
কোন জবাব নাই!
২মিনিট বসে থেকে সি,এন, জি থেকে বের হয়ে এলাম, রাজলক্ষ্মীর এই সাইট টা সবসময় অন্ধকার হয়ে থাকে! আর রাত বেশি হওয়ায় দোকান গুলোও বন্ধ হয়ে গেছে, এই পাশে কোন লোকজনই নেই।
আমি খুব নার্ভাস হচ্ছিলাম ভেতরে ভেতরে, বাসায় ফিরতে আমি কখনো এত দেরি করিনা। এত রাত হয়ে গেছে এই চিন্তায়ই বেশি ভয় লাগছিল। তারপর হঠাৎই সেই অন্ধকারে ছায়ার মত দেখা গেল কোন একজন দাঁড়িয়ে রয়েছে, সিএন,জি ওয়ালার উপর ভীষণ জিদ তখন আমার, জিদ্দে জিদ্দেই যেয়ে লোকটাকে বললাম, অ্যাই পাঁচশো টাকা ভাংতি হবে!?
হবে।যথেষ্ট ভদ্র অমায়িক উত্তর।
আমি কিছুটা থমকে গেলাম নিজের রুক্ষ কণ্ঠের জন্য।
এবং খুব আশা নিয়ে চেয়ে রইলাম তার দিকে, সে ভাংতি হবে বলেছে ....
সে করলো কি তার প্যান্ট এর বাঁ পকেটে হাত ঢুকিয়ে দিলো, সেখানে হাতে দেখা গেল পাঁচশো টাকার একগুচ্ছ বান্ডিল।স্বাভাবিক! হতেই পারে।আমি ভাবলাম।
তারপর সে তার ডান পকেটে হাত দিলো, সেখানেও একি অবস্থা! শার্টের বুক পকেটে হাত দিলো! এক হাজার আর পাঁচশো টাকার মিক্সড বান্ডিল। এইবার আমাকে একটু ভাবালো ব্যাপারটা, সে তার হাতের ব্যাগ এর ভেতর হাত দিলো নিতান্ত অনিচ্ছায়! যেন জানত ওতে কি আছে, তবু চেক করাআরকি! ওটার অবস্থা ভয়াবহ! ওখানে চোখ কপালে তোলার মত অবস্থা ব্যাগ ভর্তি এক হাজার টাকার বান্ডিল।আমি একটু সন্দেহ ভরা কণ্ঠে বললাম এত এত টাকা নিয়ে আপনি দাঁড়িয়ে আছেন কি করে!! আবার খুলে খুলে দেখছেন কোন বিপদ হলে, আপনার ভয় করছেনা!? এরই মধ্যে আরও বেশ কিছু জায়গা চেক করে প্যান্টের পেছনের পকেটের মুঠো ভর্তি যে টাকা হাতে নিলো ওতে ছিল নানা খুচরো টাকার নোট সেখান থেকে গুনে গুনে সে আমায় পাঁচশো টাকা ভাংতি দিলো।এতক্ষনে আমার চোখে অন্ধকার সয়ে এসেছে আর রাস্তার অপর পাশের লাইটের আলোতে তার চেহারা দেখা গেল, শ্যামলা করে খুব দুঃখী চেহারার অধিকারী এক যুবক।আমার দিকে ভাংতি টাকা বাড়িয়ে দিতে দিতে অমায়িক সেই হাসি দিয়ে বলল, ভয় তো করছেই। আমি আপনার জন্য খুঁজেছি, আমি মানা করে দিলে কই যেতেন! দোকানে যে ভাংতি করবেন তাও তো বন্ধ হয়ে গেছে!! বলে আবার সেই দুঃখী বিনয়ী হাসি।এই ধরনের পরিস্থিতিতে আমি বেশ গুছিয়ে আবেগপ্রবন কথা বলতে পারি! আমি বললাম ভাইয়া আপনি অনেক উপকার করলেন আপনার এই উপকারের রিন হয়ত শোধ করতে পারবনা কিন্তু আপনার জন্য রইল সারাজীবন ভর দোয়া। অবশ্য আপনি দোয়া ছাড়াও অনেক অনেক ভালো থাকবেন কারন আপনি ভালো মানুষ।
তার কি হল কে জানে, ঘনঘন চোখ মুছতে লাগলো, আমার কথার প্রতি উত্তরে সে মাথা দোলাল শুধু কান্না লুকাতে গলা দিয়ে আওয়াজ বের করতে পারছিলনা।
সে কেঁদে ফেলেছে আমার কথায়!! যদিও কান্না আসার মতো অতটা আবেগপ্রবণ ছিলোনা কথাগুলো! হতে পারে এই রকম কথা সে তার জীবনে খুব বেশি শোনেনি, কিংবা তখন তার মন খুব খারাপ ছিল কিংবা কে জানে তার মনে কি চলছিল!
সি,এন,জিওয়ালা পুরো ব্যাপারটা দেখল দেখে তার ভেতর থেকেও ভাল মানুষ লাফ দিয়ে বেরিয়ে এলো, তার পাওনা ভাড়া আড়াইসো টাকা হাতে দিতেই বলল মামা আপনি কই নামবেন কন আমি আপনেরে বাসা পর্যন্ত দিয়ে আসব, এত রাইত হয়ে গেছে!
আর ভাড়া যা দিছেন তাই থাক, একটা টাকাও এই জন্য আমি নিবনা।আমি হেসে তাকে আমার বাসার ডিরেকসন দিলাম আর সাথে সাথে মনে করিয়ে দিলাম আপনার সি,এন,জিতে তো তেল নাই, যেতে পারবেন তো।একগাল হেসে সে বলে আরে ওইটা কিছুনা তাছাড়া তেল ছাড়াই সি,এন,জি আপনার বাসায় পৌছায়ে যাবে মামা, এইটা আমার সি,এন,জি আমার কথা শুনে!! বলে হেসে দেয় সে, আমি ও হাসি।সেই ঘটনার অনেকদিন হল চলে গেছে! তবু মাঝে মাঝে ওই রাতের কথা মনেহয়, মনেহয় ওই যুবকের কথা! প্রশ্ন জাগে কেন সে এতগুলো টাকা নিয়ে ওভাবে ওখানে দাঁড়িয়েছিল!
কেনই বা আমার সাধারন কিছু কথায় তার চোখে এসে ছিল জল!! সে কে!! কি হয়েছিল সেদিন!? কি কাজ ছিল ওই টাকা দিয়ে! সে কি খারাপ মানুষ! না ভাল! আমাকে তো সাহায্য করেছিল! নাহ, সে খারাপ হতে পারেনা।এই রকম হাজার প্রশ্ন মাথায় আসে সেদিনের কথা চিন্তা করলে। জগত কতই না বিচিত্র! আর তার থেকেও বিচিত্র এই জগতের মানুষ।
বিঃ দ্রঃ এটা কোন গল্প নয় আমার জীবনে পথে ঘাটে ঘটে যাওয়া ঘটনার বর্ণনা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮
সামিয়া বলেছেন: আসলেই কাল্পনিক_ভালোবাসা অনেক ধন্যবাদ আমার পোস্টে মন্তব্য করার জন্য । ভালো থাকবেন।
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভালই লাগল । ভাল থাকবেন আপু
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
সামিয়া বলেছেন: মোস্তফা সোহেল Thank you brother তুমিও ভালো থেক।
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮
মানবী বলেছেন: এমন এক দুঃসাহসী অভিযানের পর আপনার বাবা মায়ের কি প্রতিক্রিয়া হয়েছিলো তাই ভাবছি!
এতো রাতে একা একা এই দীর্ঘ পথ! অনেক বড় এ্যাডভেন্চার হয়েছে নিঃসন্দেহে! নিরাপদে বাড়ি ফিরেছিলেন জেনে ভালো লাগলো।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ইতি সামিয়া।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২২
সামিয়া বলেছেন: আমার অফিস গুলশান ২ এ, Normally অফিস শেষ করে বাসায় ফিরতে ফিরতে ৭ টা/ ৮ টা বাজেই। আর আমার এম বি এ ক্লাস থাকলে ৯ টা, সাড়ে ৯ টা, তবে হ্যাঁ দূর থেকে ফিরেছি সেটা বাসায় বলিনি। সো বাবা মা এর প্রতিক্রিয়া স্বাভাবিক টেনশন ছিল একটু। আমার জন্য চিন্তিত হয়েছেন দেখে ভাললাগলো। একবার যে নো ভেট অন এডুকেশন এর হরতাল হল সেদিন আমি গুলশান দুই থেকে হেটে উত্তরা পর্যন্ত গিয়েছিলাম একটা গাড়ি ও চলছিলনা সেদিন।সব চেয়ে বড় কথা আমি অনেক পরিশ্রমী , আদর আহ্লাদ নেকামো আমার ভেতর নাই। আর বাবা মা এর বয়শ হয়েছে তারা টেনশন করলেই ব্লাড প্রেসার বেড়ে টেরে গেলে বিপদ। তাই তাদের সামনে বেশ রিলাক্স ভাব ধরে থাকি, আমার কোন অসুবিধা তাদের বুঝতে দেই না। আর অনেক ধন্যবাদ মানবী ভালো থাকবেন অনেক অনেক।
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৮
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার এই পথে ঘাটে পর্বগুলো খুবই চমৎকার । বেশ উত্তেজনা নিয়ে লেখাটা পড়লাম । আমি তো ভয়ই পাচ্ছিলাম টাকা ভাঙাতে গিয়ে না জানি কোন বিপদে পড়েন ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯
সামিয়া বলেছেন: আসলেই ভাইয়া যে কোন ধরনের বিপদ হতে পারত আমার। stay safe brother.. thank youuuuuuuuuuuu @শ্রাবণধারা
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৪
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল একনিমিষে বলে যাওয়া ঘটে যাওয়া ঘটনা গল্পের মতো।ভাল থাকবেন, আর কোথায় গেলে রাত করবেন না। রাতে তত ভালো মানুষ খুঝে পাবেন না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২
সামিয়া বলেছেন: ঠিক ঠিক ১০০০ % ঠিক কথাটা রাতে ভালো মানুষের দেখা পাওয়া ভাগ্য ধন্যবাদ মাহমুদুর রহমান সুজন
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১২
সুমন কর বলেছেন: যাক, শেষ পর্যন্ত কোন বিপদ হয়নি, জেনে খুশি হলাম। পড়তেই তো ভয় হচ্ছিল...আসলে ঐ সময় মানুষের মাথা কাজ করে কম। কিন্তু আপনি ঠাণ্ডা ভাবে সব সমাধান করলেন।
+।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪
সামিয়া বলেছেন: আপনার প্রশংসায় আমি ভীষণ খুশিইইই। ভালো থাকবেন সুমন কর ।।
৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এতো গুলো টাকা নিয়ে ভদ্র লোক নির্বাক ভয় পাচ্ছিলেন না । আর আপনি ? ভয়ে কাঠ !
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
সামিয়া বলেছেন: হুম
৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লাগলো পড়তে। দুঃখী দুঃখী চেহারার যুবকটার কথা ভাবছি। পকেট ভরা টাকা অথচ ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা প্রকাশে কেঁদে ফেললো!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬
সামিয়া বলেছেন: হুম উনার কথা চিন্তা করলে খুবিই অদ্ভুত লাগে।
৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: মনেহয় ওই যুবকের কথা! প্রশ্ন জাগে কেন সে এতগুলো টাকা নিয়ে ওভাবে ওখানে দাঁড়িয়েছিল! কেনই বা আমার সাধারন কিছু কথায় তার চোখে এসে ছিল জল!! সে কে!! কি হয়েছিল সেদিন!? কি কাজ ছিল ওই টাকা দিয়ে! সে কি খারাপ মানুষ! নাভাল! আমাকে তো সাহায্য করেছিল! নাহ, সে খারাপ হতে পারেনা।এই রকম হাজার প্রশ্ন মাথায় আসে সেদিনের কথা চিন্তা করলে। জগত কতই না বিচিত্র! আর তার থেকেও বিচিত্র এই জগতের মানুষ। /-------
রহস্যময় চরিত্র!!!
আপু, এত রাত হয়ে গেলে একা বাসায় ফিরবেন না!
বন্ধু বান্ধবীর বাসায় থেকে যাবেন, সেও ভাল!!
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২১
সামিয়া বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কামরুন নাহার বীথি হুম আমি আগের থেকেও এখন আরও সাবধান হয়ে গেছি।
১০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৯
মাআইপা বলেছেন: ভাল লাগলো পড়ে।
যেহেতু লেখাটা অনেক দিনের তাই লেখার মন্তব্য না করে ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম।
শুভ কামনা রইল।
০৫ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩২
সামিয়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ এবং অনেক অনেক শুভকামনা সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ, একটা রহস্যময় চরিত্র ঐ যুবক ছেলেটি।