নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মনের মৃত্যু হয়েগেছে দেহের মৃত্যু বাকি, বিষাক্ত ধুলিমাখা দীর্ঘজটে দেহটা কোথায় রাখি? - সালাউদ্দিন শাহরিয়া
নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া। কিন্তু তাসলিমা নাসরিন নারী জাগরনের অগ্রদূত হওয়ার চেষ্টা করছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকায় (৩ নভেম্বর ২০১৬ ইং, পৃষ্ঠা ৪) তাসলিমা নাসরিন ‘লজ্জা’ বইটি কথা উল্লেখ করে। তাসলিমা নাসরিন ১৯৯৩ সালে ‘লজ্জা’ বইটি লিখে। ‘লজ্জা’ বইটি আজও পর্যন্ত নিষিদ্ধ। তাসলিমা নাসরিন চ্যালেঞ্জ করে বলে এই বইটি (‘লজ্জা’) যদি প্রকাশিত হত তাহলে আজ পর্যন্ত নারীরা লাঞ্ছিত হত না। তাসলিমা নাসরিন যে নারীর কথা আর ধর্মহীন জীবন কথা বলে, সে কি ভেবেছে সে নারী হিসাবে তার কতটুকু মর্যাদা আছে। নাস্তিকতার কারণে তাকে বাংলাদেশ থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে বাংলার বাঙ্গালীরা। তাসলিমা নাসরিনের লজ্জা বইটি প্রকাশিত হলে নারীর মর্যাদার ১২টাই বাজবে কেননা সেই কেমন নারী। সমাজে চ্যালেঞ্জ দিয়ে প্রতিবাদ করতে হলে নিজে প্রতিবাদের যোগ্য কিনা তা দেখতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৯
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: যাদের লজ্জা নেই কেবল তারাই লজ্জা বইটা সমর্থন করতে পারে।