নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
ভারতের থিংক ট্যাংক ও গোয়েন্দা বাহিনীর কাজের একটা পেটার্ন আছে। এরা একই সময়ে দুটি ইস্যুর অবতারণা করে। একটি ইস্যুতে তে সাধারণ মানুষের দৃষ্টি আবদ্ধ হলে অন্য ইস্যুটি সবার অগোচরে পার করে নেয় ।সাম্প্রতিক সময়ের একটি উদাহরণ দেই তে হলে বুঝতে সুবিধা হবে ,সবার দৃষ্টি যখন কোটা সংস্কার আন্দোলন এর দিকে তখন তারা চামে দিয়ে রেল করিডোর চুক্তি সেরে ফেলছে। সরকার পরিবর্তন না হলে এতো দিনে রেল করিডোর চুক্তির ইস্যুটি ধামা চাপা পরে যেতো। এখনো এদের খেলার কৌশল একই রকম আছে, আগে এরা আওয়ামীলীগ এর নেতাদের ব্যবহার করে খেলতো এখন বি এন পি নেতাদের ব্যবহার করে খেলে এটাই পার্থক্য। সবাই যখন রাষ্ট্রপতি চুপ্পুর অপসারণ এর দাবি নিয়ে ব্যাস্ত তখন অন্যদিকে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা আট দফা দাবি নিয়ে মহাসমাবেশ করছে সেই আগের পেটার্ন।
কেমন ত্রিভুজ প্রেম দেখেন, এই রাষ্ট্রপতি চুপ্পু আগে এস আলমের দখল করা ইসলামি ব্যাংক এর গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিল। তিনি দায়িত্বে থাকা অবস্থায় এস আলম ভুয়া প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ বিদেশে পাচার করেছে।বাজারে গুজব আছে উনার একাধিক দেশে বিনিয়োগ আছে এমনকি একাধিক দেশের নাগরিকত্ব থাকার খবর ও শোনা যায় । রাষ্ট্রপতি চুপ্পু অপসারণের বিপক্ষে অবস্থান নিলো বি এন পি নেতা সালাউদ্দিন, যিনি কিছু দিন আগে নির্বাচিনী এলাকায় যাওয়ার সময় এস আলমের গাড়ি ব্যবহার করে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছিলেন। এই সালাউদ্দিন বলে রাষ্ট্রপতিকে সরালে নাকি দেশে সাংবিধানিক সংকটের সৃষ্টি হবে। কি আজব ! নয় বছর পর ভারত থেকে দেশে ফিরে এখন আমাদের সংবিধান শিখাচ্ছেন। যে দেশের মানুষ পনেরো বছর থেকে কোনো ভোট দিতে পারে না ,যে দেশে রাতের ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয় ,সেই দেশ কোনো সংবিধান অনুযায়ী চলে ?
বি এন পি আবারো ভারতের পাতা ফাঁদে পা দিয়েছে। বি এন পি সহ অনান্য রাজনৈতিক দলের নেতাদের উচিত ছিলো এক হয়ে ইউনুস সরকারের পাশে দাঁড়ানো তারা তা না করে ভারতের কথায় লাফাচ্ছে। ফলাফল তৃতীয় পক্ষ ফায়দা নিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে করছে এতে স্বৈরাচারী আওয়ামীলীগের এর জন্য নতুন করে ফিল্ড তৈরী হচ্ছে। হিন্দু ধর্মালম্বী দের অনুষ্ঠানে বক্তাদের কথা শুনলে বিষয়টা আরো স্পষ্ট হয়ে উঠবে। তারা বলছেন “কেউ যদি আমাদের উৎখাত করে শান্তিতে থাকার চেষ্টা করেন, তাহলে এ ভূমি আফগানিস্তান হবে, সিরিয়া হবে। সাম্প্রদায়িক আচরণ করে বাংলাদেশের কোনো গণতান্ত্রিক শক্তি রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না। ক্ষমতার পটপরিবর্তন হচ্ছে বারবার, এ দেশে স্থিতিশীলতা আসছে না। শিক্ষককে পদত্যাগ করানো হচ্ছে। শুধু সংখ্যালঘু পরিচয়ে ৯৩ জনকে পুলিশের চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ভেটেরিনারি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে হিন্দুদের চিহ্নিত করা হচ্ছে। মাঝখানে কিছুদিন এমন অপকর্ম থেমে গিয়েছিল। এখন আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। আমরা আর নীরব থাকব না। আমরা গণতন্ত্রের নামে প্রহসনকে মেনে নেব না। আমরা সংখ্যানুপাতিক হারে সংসদে আসন চাই।”
এই বক্তব্য থেকে কি বুঝলেন দেশেকে স্থিতিশীল করার জন্য আবারো আওয়ামীলীগ কে ক্ষমতায় আনতে হবে লাগলে আরো পনেরো বছর ক্ষমতায় রাখতে হবে। না হইলে এই ভূমি আফগানিস্তান সিরিয়া হবে , এরা বাংলাদেশ এর নাম উচ্চারণ করতে চায় না এটা উনাদের কাছে ভূমি। ৯৩ জন পুলিশ অপরাধী হলেও তারা সংখ্যালঘু তাই তাদের কে কিছু বলা যাবে না। তাদের সাত খুন মাফ। এতো দিন রাতের ভোট ,ডামি ভোট যাই হয়েছে সেটাই সঠিক গণতন্ত্র ।সংসদে তারা আনুপাতিক হরে তাদের প্রতিনিধি বসাতে চায়। দুঃখের বিষয় বি এন পি র ছাগল গুলা এই বক্তব্যের সারমর্ম বুঝে নাই। তারা উলটা আওয়ামীলীগ কে রাজনীতিতে রাখার জন্য ওকালতি করে যাচ্ছে। যারা এতো দিন ঠান্ডা মাথায় নেতৃত্ব দিয়ে দলকে একটা অবস্থানে আনলো তারা সবাই সরে গেছে। ইদানিং দলীয় বক্তব্য দেয় এস আলমের ভাড়া করা লোকজন।
উগ্র হিন্দু জাতীয়তাবাদী সংগঠন আর এস এস ইতিমধ্যে তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে । তাদের পরামর্শে হিন্দুধর্মালম্বীরা আট দফা দাবি নিয়ে মাঠে নেমেছে । শুরুতে তারা দেশের প্রতিটি জেলায় মহাসমাবেশ এর কর্মসূচি ঘোষণা করেছে । ঘোষিত ৮ দফা দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে তারা ঢাকা অভিমুখে লংমার্চের হুঁশিয়ারি দিয়েছে । বাংলাদেশে হিন্দু মুসলিম এক সাথে শান্তিতে বসবাস করছে সেটা বিজেপি সহ্য করতে পারছে না ।কট্টর বিজেপি অনেক দিন থেকে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গার চেষ্টা করে আসছিলো কিন্তু বেটে বলে সংযোগ হচ্ছিলো না ।এখন তারা সেই সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশে হিন্দু মুসলিমের মাঝে একটা ভেজাল বাঁধিয়ে দিতে পারলে পরের বার ভারতের নির্বাচনে এর প্রভাব পড়বে ।তখন তারা বলবে বাংলাদেশের হিন্দু জনগোষ্ঠীকে বাঁচাতে ভারতে বি জে পি সরকার কে আবার ক্ষমতায় আনা প্রয়োজন ।
এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের এক সাথে কাজ করতে হবে ।বি এন পি যেই পলিসিতে এগুচ্ছে সেটা শীঘ্রই ফ্লপ খাবে ।বি এন পি ভাবতেছে ভারত আওয়ামীলীগ কে বাদ দিয়ে বি এন পি কে আগলে নিবে সেটা কখনো সম্ভব না ।আওয়ামীলীগ এর সাথে ভারতের সম্পর্ক বহু দিনের ।গত পনেরো বছরে ছয় লক্ষ কোটি টাকা দেশ থেকে পাচার হয়েছে।এই টাকার ভাগ ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা , রাজনৈতিক দলের নেতারা ,প্রাক্তন ভারতের ডিপ্লোমেটরা ও সাংবাদিক সহ সকলেই পেয়েছে।প্রতিদান স্বরূপ তারা এখন আওয়ামীলীগ কে পুনঃ প্রতিষ্ঠা করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে ।বি এন পি এভাবে দুই নৌকায় পা দিয়ে বেশি দিন চলতে পারবে না ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,দুই নৌকায় পা দিয়ে চলতে গেলে এমন হয় বি এন পি আবার ভারতের পাতা ফাঁদে পা দিয়েছে। এই বার ভুল করলে আর বি এন পি নামে আর কোনো রাজনৈতিক দল থাকবে না।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
দাঙ্গা লাগলে আপনি কোন পক্ষ নিবেন?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩
শিশির খান ১৪ বলেছেন: কোনো পক্ষ যাতে না নেওয়া লাগে সেই জন্য সবাইকে আগেই সাবধান করতেছি ,হিন্দু মুসলমান ভাই ভাই দেশটা আমাদের সবার। কিছু হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনকে ভুলবুঝিয়ে মাঠে নামানো হচ্ছে । নিশ্চই জানেন স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে অনেক সংখ্যালগু সম্প্রদায়ের লোকজন আহত হয়েছে নিহত হয়েছে।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০
আহরণ বলেছেন: ভাইয়া, বাংলাদেশে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লাগাতে ভারতের দরকার নেই।
বাংলাদেশে এখন যা শুরু হয়েছে!! মুসলিম-মুসলিম দাঙ্গা আগে থামাতে হবে। শিয়া, সুন্নি, মাজহাবি, সাইদাবাদি, মাজার পন্থি, পীর পন্থি, ওহাবি, সালাফি, কাদিয়ানি, মারফতি, জামাতি, হিজবুত, হেফাজতি, কওমি..... এরাই মসজিদের ভিতর খুনা খুনি করে। আর কিছু দিনের মধ্যে ফাঁকিস্তানের মত বোমাবাজি শুরু হবে। তখন বুঝবেন............ @ ভাইয়া?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৫
শিশির খান ১৪ বলেছেন: নূরানী চেহারা ,শুভ্র সফেদ দাড়ি ,কপালে কালো দাগ ,মাথায় টুপি দেখে কেউ বিশ্বাস করবে এরা ব্যাংক থেকে বেনামে ঋণ নিয়ে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। ইদানিং ভন্ড কেটাগরির খারাপ লোকজন ধার্মিক লেবাছ ব্যবহার করে। আমি অনেক সরকারি আমলা দেখেছি যারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পরে আবার ঘুষ খায়।অবয়ব দেখে এখন আর কাউকে বিশ্বাস করা ঠিক হবে না। সরকার কে কঠোর হতে হবে ধর্ম কে এভাবে বিকৃত করলে সৌদি আরব দুবাই তে গলা ফেলে দেয় আমাদের সরকারের ও কঠোর হতে হবে।
৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:০৯
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: খুব ভাল এনালাইসিস করেছেন। বিএনপি জুলাই-অগাস্ট বিপ্লবের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। আর কিছুদিন পর ছাত্ররা বিএনপির বিরুদ্ধে শ্লোগান দেয়া শুরু করবে। আর যদি তত্ববাধায়ক সরকারের আমলে দায়ের করা মামলাগুলো আবারো পুনুজ্জীবিত করা হয় তবেতো তাদের খবরই আছে।
@ শূন্য শারমর্ম , আপনাদের হাজারো চেষ্টায় এদেশে দাঙ্গা কখনই বাধবে না। ছাত্রলীগ এখন নিশিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন । উলটাপালটা কিছু করার চিন্তায় থাকলে সাবধান। সরকারের নজর কিন্তু সবদিকেই আছে।।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪
শিশির খান ১৪ বলেছেন: অতি আত্মবিশ্বাস ভালো না একটা কথা আছে সাবধানের মাইর নাই। আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে ভারতের বিজেপি সরকার তাদের স্বার্থের জন্য আমাদের চিন্তার বাইরে নিচে নামতে পারে সেটা মাথায় নিয়ে আগাতে হবে। আর যাই হোক ভারতকে বিশ্বাস করি না।
৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: আওয়ামী যোগসাজশে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৬
শিশির খান ১৪ বলেছেন: আওয়ামী যোগসাজশ না এইবার সরাসরি ইসকন ও আর এস এস যোগসাজশে
৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমরা জানি ভারত আমাদের বন্ধু।
সবচেয়ে ভালো বন্ধু। ভারত সব সময় আমাদের বিপদে আপদে থাকে। শেখ হাসিনার বিপদে একমাত্র ভারত আশ্রয় দিয়েছে। ভারত ভালো থাকলে আমরা ভালো থাকবো। ভারত মন্দ থাকলে আমরা মন্দ থাকবো। ব্যস কথা শেষ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
শিশির খান ১৪ বলেছেন: রাজীব দাদা আপনি তো ভারতের নাগরিক আপনি আমাদের কষ্ট বুঝবেন না। আমার বোন ফেলানীকে বি এস এফ মাইরা কাঁটাতারে ঝুলায় রাখছিলো। আপনজন হারানোর কষ্ট আমি বুঝি আপনি বুঝবেন না। নদীতে বাঁধ দেওয়ার ফলে আমার গ্রাম ধীরে ধীরে মরুভূমি হয়ে যাচ্ছে আগের মতো ফসল হয় না মানুষ অনাহারে গ্রাম ছেড়ে শহরে যাচ্ছে আপনি ওদের কষ্ট বুঝবেন না আমি বুঝি। বন্যার সময় বাঁধ খুলে দিয়ে ফসল, মাছ, গবাদি পশু ,ঘর সব ভাসায় দিলে কেমন লাগে সেটা আপনি বুঝবেন না আমি বুঝি। পনেরো বছর থেকে ভোট দিতে পারি না রাতের ভোটে ইয়াবা ব্যাবসায়ী , ঋণ খেলাপি সংসদ সদস্য হয় এমন দুশ্চরিত্রের লোকজনকে স্যার বলে ডাকতে হয় আপনি বুঝবেন না আমাদের কি কষ্ট আমরা বুঝি। সবই আপনার ভারত মায়ের কল্লানে যাক রাজীব দাদা আপনি আপনার ভারত মাকে নিয়ে সুখে থাকেন।
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮
শুভ্র হিমেল পরশ বলেছেন: ভারতের ষড়যন্ত্রেই বাংলাদেশ স্বাধীন একাত্তরে। সুতরাং, বয়কট ভারত।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শিশির খান ১৪ বলেছেন: বয়কট ভারত তো অনেক আগে থেকেই চলছে
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
মেঘনা বলেছেন: এই উগ্র হিন্দুবিদ্বেষ ভারতবিদ্বেষ মানসিকতা কী শুধুমাত্র আপনি মুসলমান জন্য?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শিশির খান ১৪ বলেছেন: যারা বর্ডারে পাখির মতো গুলি কইরা মানুষ মারে ,যারা আপনাকে তেলাপোকার পোকার সাথে তুলনা করে ,যারা আপনাকে উলটা কইরা ঝুলায় মারতে চায় তাদের জন্য আপনার মন কাঁদে আপনি দেখি নিজেকেও সম্মান করেন না। কট্টর হিন্দু আর জঙ্গি যে একই জিনিস সেটা বুঝেন ? ওরা যে মসজিদ ভেঙে মন্দির বানায় সেটা জানেন ?আমরা ধর্মের ভিত্তিতে মানুষের বিচার করি না ?আমরা ভারতের হিন্দু মুসলমান কাউকে বিশ্বাস করি না এটাই হচ্ছে মূল বিষয় এতে আপনার জলে কেন ? আপনি কি ভারতের নাগরিক ?
৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
মেঘনা বলেছেন: ভারতে হিন্দুরা কয়টা মসজিদ ভাঙছে আর বাংলাদেশে মুসলমানরা কতটা মন্দির ভাঙছে?
হিসাব আছে আপনার কাছে?
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৪০
শিশির খান ১৪ বলেছেন: আপনার অদ্ভুত প্রশ্ন শুনে বুঝা যাচ্ছে আপনার উদ্দেশ্য অসৎ .......দুঃখজনক
১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪৮
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: পোস্টের লেখককে সাবধান করতে চাই। কিছু নিক আপনাকে ফাদে ফেলে সাম্প্রদায়িক উস্কানি দেয়ার ধান্দায় আছে। আমার পোস্টে আমি এইসব দাঙ্গাবাজদের কমেন্ট সরাসরি ডিলিট করে দেই । এদের সাথে অহেতুক বিতর্কে যাবার কোন দরকারই নাই এই মুহুর্তে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৪৪
শিশির খান ১৪ বলেছেন: ধুর ঠিক বলছেন এমন লোকজনের কমেন্ট ডিলেট করে দেওয়াটাই উত্তম আজে বাজে লোকজনের সাথে কথা বলে সময় নষ্ট করা উচিত না।
১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: আমার মন্তব্যে রাগ না করে উত্তর দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:১৬
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,রাগ নিয়ন্ত্রণ করে ঠান্ডা মাথায় উত্তর দেওয়াটা কঠিন ছিলো
১২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৪
গেছো দাদা বলেছেন: আমরা চাই আপনদের মতো লোকেরা তীব্র ভারত বিরোধিতা করতে থাকুন। আপনাদের পাকিস্তানিদের মতো ভারতে আসা নিষিদ্ধ করা হোক। আপনাদের আমরা চাইনা। You are not welcome to India. আপনাদের নিয়ে আমাদের কোন মাথাব্যথা নেই। বেশি বাড়াবাড়ি করলে সময়মতো ওষুধ দিয়ে দেওয়া হবে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০১
শিশির খান ১৪ বলেছেন: এমন ভাবে বলতেছেন মনে হয় আমরা ফাও ভারতে ঘুরি। প্রতি বছর ২০ বিলিয়ন ডলার দেই আপনাদের। কয়েক দিন পর যখন কলকাতায় দূর্বিক্ষ লাগবে তখন বুঝবেন। ছোট লোকের দেশে আমরা যাইতে চাই না প্রয়োজন পরে মালয়েশিয়া যাবো সিঙ্গাপুর যাবো ব্যাংকক যাবো তাও তোদের দেশে যাবো না।করোনার সময় টিকা দিবেন বলে পুরো টাকা মেরে দিছেন আপনারা বাটপার দেশ। যতোই ঔষুধ দেন শেষ দম থাকা পর্যন্ত অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যাবো। ……….. ইনকিলাব জিন্দাবাদ
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৩৭
ক্লোন রাফা বলেছেন: বাংলাদেশে প্রকৃত দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ কি আছে বর্তমানে⁉️ এমন একজন রাজনীতিবিদ দেখান’তো যে বলতে তোমার সেনাবাহিনী এখনি ফিরিয়ে নাও! আমার দেশের সিমানা এখনি বুঝিয়ে দাও আমাকে‼️পানির ন্যায্য হিস্যা না পেলে অবশ্যই আমি আমার দেশের স্বার্থে প্রকল্প গ্রহণ করে যে কোন দেশের সাথে চুক্তিতে যাবো‼️
আছে কি এমন কেউ ⁉️যদি থাকে আমার মত ক্ষুদ্র একজন মানুষ তার পেছনে দাঁড়াবো কোন কিন্তু ,যদি, তবে ছাড়া ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০৮
শিশির খান ১৪ বলেছেন: না এমন কোনো রাজনীতিবিদ নেই সব ধান্দাবাজ ভারত কে দেখলে জি হুজুর জি হুজুর করে এদের জন্যই তো আজকে দেশটার এই অবস্থা।
১৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ২:৪৪
প্রহররাজা বলেছেন: বাংলাদেশের দাঙ্গা লাগেনা, হিন্দুদের মন্দির ভাঙ্গা আর মেয়েদের উপর অত্যাচার হয়। ভারত কয়েকটা খুলে দিয়েছিল তাতেই দেশে কান্নাকাটি পড়ে গেছিলো।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:১৬
শিশির খান ১৪ বলেছেন: আপনার লজ্জা লাগে না নিজের দেশের মানুষের সমন্ধে খারাপ কথা বলতে। ভারতেও তো মসজিদ ভাইঙ্গা মন্দির বানায় তখন তো কোনো প্রতিবাদ করেন না। প্রতি দিন ভারতে কতো মুসলমান নির্যাতনের শিকার হয় তখন তো প্রতিবাদ করেন না।কাক কাকের মাংস খায় না আপনি আপনার নিজের দেশের মানুষের মাংস খান।
১৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:২৮
এ আর ১৫ বলেছেন: ভারত এখন বাংলাদেশে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা লাগানোর চেষ্টা করছে...........
আপনি কি দাঙ্গা শব্দের অর্থ জানেন ? বাংলাদেশে দাঙ্গা হয় না হয় সংখ্যা লঘু নিধন । দাঙ্গা হয় ভারতে , বাংলাদেশে নহে । ভারতে যদি হিন্দুরা মুসলমানদের আঘাত করে , তখন মুসলমানরা হিন্দুদের উপরে পাল্টা আঘাত করে এবং সমানে সমান পাল্লা দিয়ে সংঘর্সে লিপ্ত হয় --- এটাকে বলে দাঙ্গা । বাংলাদেশে হিন্দুরা এক তরফা ভাবে মার খায় , পাল্টা মার দিতে পারে না মুসলমানদের --- এটার নাম সংখ্যা লঘু নিধন ।
বাংলাদেশের সংখ্যা লঘু নিধন হয় ধর্ম অবমাননার মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে --
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
শিশির খান ১৪ বলেছেন: আপনার কোনো ধারণা নাই ,বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় ভারতের মুসলমানদের থেকে অনেকে বেশি সম্মান পায় অনেক বেশি ভালোবাসা পায়। একই পরিবারে থাকতে গেলে কথা কাটাকাটি হবে মারামারি হবে পরে আবার একটা সময় মিল হয়ে যাবে এটাই প্রকৃতির নিয়ম। এখন তো সরকারি বেসরকারি অফিসে গেলে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা দেখি হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক। থানার গেলে দেখি ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক। গ্রামদেশে টুকটাক নির্যাতনের ঘটনা ঘটে তবে আনুপাতিক হরে সেটার সংখ্যা খুবই কম। ভারতে ভিন্ন মত ভিন্ন ধর্মের মানুষের উপর নির্যাতনের ঘটনা আমাদের দেশের তুলনায় অনেক বেশি হয়। আপনার সংসারে অশান্তি হলে ঝগড়া হলে সেটা পারিবারিক ভাবে সমাধান করতে হবে। আপনি নিশ্চই প্রিতিবেশীর কাছে যেয়ে বিচার দিবেন না। আমার ব্লগ লেখার উদ্দেশ্য যাতে আমরা শয়তান প্রতিবেশীর প্ররোচনায় নিজেদের মাঝে মারামারিতে না জড়াই । আর আপনার কমেন্টের দেখে মনে হচ্ছে এখনই ভাই ভাই মারামারি শুরু করা উচিত।
১৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:০৮
ধুলো মেঘ বলেছেন: আমি তো সেটাই বুঝছি না, সরকার কি এমন করেছে যে লালদিঘী ময়দানে সমবেত হিন্দুরা এত ক্ষেপে গেল? লংমার্চ করতে চায়? এরা আসলে কি চায়, যা সরকার ইতিমধ্যে তাদেরকে দেয়নি?
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩০
শিশির খান ১৪ বলেছেন: সব ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার সাজানো নাটক এটা তো বুঝাই যাচ্ছে। আমাদের রাজনৈতিক দল গুলো একত্রে থাকলে ভারত আজকে এই চক্রান্ত করার সাহস পেতো না। হাসিনা ইস্যু তে ঠিকই মোদী আর রাহুল এক টেবিলে বসে। ভারতের রাষ্ট্রদূত একবার বি এন পি নেতাদের সাথে দেখা করছে তাতেই বি এন পি নেতৃবৃন্দের মাথা খারাপ হওয়া গেছে। এখন আমার সবাইকেই ভারতের গুপ্তচর মনে হয় এরা কেউ দেশকে ভালোবাসে না।
১৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০২
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা দেখতে।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,আপনাকে স্বাগতম
১৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:১১
এ আর ১৫ বলেছেন: : আপনার কোনো ধারণা নাই ,বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় ভারতের মুসলমানদের থেকে অনেকে বেশি সম্মান পায় অনেক বেশি ভালোবাসা পায়।
ঢাহা মিথ্যা কথা , বাংলাদেশে হিন্দু দিন দিন কমছে এবং ভারতে মুসলমান দিন দিন বাড়ছে এবং ভারতের মুসলমানদের অবস্থা এতই শক্তিশালী যে তারা আক্রান্ত হলে হিন্দুদের পাল্টা মার দেয় অর্থাৎ দাঙ্গা করার ক্ষমতা রাখে কিন্তু বাংলাদেশে হিন্দুরা এক তরফা মার খায়, পাল্টা মার দেওয়ার শক্তি নাই , তার মানে দাঙ্গা করার ক্ষমতা নাই, তাদের অব্স্থা এতই দুর্বল । প্রতি বৎসর পুজার সময়ে শত শত মন্ডপ ভাংগা হয় , মুর্তি ভাংগা হয়, হিন্দুরা কিছুই বলতে পারে না কিন্তু ভারতে কোন হিন্দু যদি ইসলামের অবমাননা করে, তাকে মুসলমানরা হত্যা করে । একজন দর্জি নুপুর শর্মার পক্ষে ফেসবুকে পোস্ট দেওয়ার কারনে তাকে মুসলমানরা হত্যা করে কিন্তু বাংলাদেশে শত শত হিন্দুদের দেবতার মুর্তি ভাংগার পরে ও হিন্দুরা চুপচাপ সব কিছু সহ্য করে । হিন্দুদের নামে ভুয়া ফেসবুক একাউন্ট খুলে , ধর্ম অবমাননার গুজব রটিয়ে তাদের সম্প্রদায়কে আক্রমন করার অনেক ঘটনা বাংলাদেশে ঘটেছে এবং হিন্দুরা এক তরফা মার খেয়েছে । ভারতে হিন্দুরা একই স্টাইলে মুসলমানদের উপরে চড়াও হলে ,মুসলমানরা পাল্টা হিন্দুদের উপর চড়াও হয় ।
এখন তো সরকারি বেসরকারি অফিসে গেলে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা দেখি হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক। থানার গেলে দেখি ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক।
সেটা কত পারসেন্ট ? বাংলাদেশের ১০ % মানুষ অমুসলিম কিন্তু সরকারি কর্ম ক্ষেত্রে তাদের সংখ্যা ১০% কম ।
১৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: খাটি কথা গায়ে লাগবেই. তাই কিছু বালছালদের কমেন্ট দেখে বলতে আসলাম.
@এ আর ১৫, কে মসজিদ ভাংছে, কে মন্দির তা আলোচ্য বিষয় নয়. এই দেশ অস্থিতিশীল করার পেছনে ভারতের বিরাট ভুমিকা রয়েছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই. ভারতে রেসিজম, ধর্ম নিয়ে কপচানো, মানুষের ভেতর বিভেদ সৃষ্টি করা এগুলো অনেক বেশি হয়. আমাদের দেশ এ সমস্ত বালছাল থেকে মুক্ত আছে. তোমরা যতই চেষ্টা কর, আমাদের এই অসাম্প্রদায়িকতা ভাংতে পারবে না.
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৮
শিশির খান ১৪ বলেছেন: সেটাই আমরা যে মিলে মিশে আছি সেটা অনেকের সহ্য হচ্ছে না তাই বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। ভারতের এই নোংরা পলিটিক্স শেষ পর্যন্ত সফল হবে না তবে আমাদের একটু এলার্ট থাকতে হবে। ভারত নিজের স্বার্থের জন্য অনেক নিচে নামতে পারে। এই ভারত প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য নেপালের ঔষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছিলো।
২০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৪
এ আর ১৫ বলেছেন: @ অগ্নিঝরা আগন্তুক কমেন্ট ১৯
আমার ১৮ নং কমেন্টের হাইলাইট করা অংশ, যে গুলো লেখকের মন্তব্য এবং দাবি --- সেটার উত্তর দিয়েছি । আমার ১৫ নং কমেন্টে দাঙ্গা শব্দের ব্যাখা করেছি , সেই মন্তব্যের উত্তরে লেখক কিছু দাবি করে , সেই দাবির দুইটি পয়েন্ট হাইলাইট করে উত্তর দিয়েছি ১৮ নং কমেন্টে ।
আপনি কোনটা আলোচ্য কোনটা নয় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন , এই পোস্টের আলোচ্য বিষয় দাঙ্গা , সেটা নিয়েই মন্তব্য করেছি ।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩০
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হাস্যকর এটা কি ক্লাস ফোরের বাংলা ক্লাস যে আপনার নির্ধারণ করে দেওয়া পয়েন্টে আমাদের কথা বলতে হবে।না বললে কি করবেন হাতের তালুতে স্টিলের স্কেল দিয়া বাড়ি দিবেন ?মশাই আপনি যে ভাবে হাইলাইট করা শুরু করছেন তাতে তো কথার সেন্স ধরতে পারবেন না। এতো সিরিয়াস হওয়ার কিছু নাই আমরা এমনেই গল্প করতেছি এটা কোর্ট কাচারী না হাইলাইট করা লাগবে না এমনেই মনে যা আসে বলেন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের নেতারা রাস্ট্রপতির অপসারণের বিরুদ্ধে যাওয়ার পিছনে সেনাবাহিনীর হাত থাকতে পারে। সেনাবাহিনী চায় না রাস্ট্রপতি অপসারণ হোক। কারণ এর পরে সেনা প্রধান কে অপসারণ করা হবে এমন আলোচনা সবত্র চলছে। আবার বিভিন্ন দেয়াল লিখনে মাইনাস টু ফরমুলার আলামত দেখা যাচ্ছে। তাই হয়তো বিএনপি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিএনপিকে অনেকদিন পর স্রোতের বিপরীতে সিদ্ধান্ত নিতে দেখে পরিচিত বিএনপি এলাকার নেতাদের সাথে কথা বললাম। এরা এমন টাই বলেছে। সত্য মিথ্যা জানি না।