নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

life is a game . lets make a highscore

প্রফেসর সাহেব

প্রফেসর সাহেব › বিস্তারিত পোস্টঃ

খন্দকার ও তিশা

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৫:৪২

১।
দুইজন "প্রাপ্ত বয়স্ক" ব্যাক্তি উভয়ের বয়সের বিস্তর ফারাক থাকা সত্বেও পারস্পরিক সম্মতিতে বিয়ে করতেই পারে, এখানে ধর্মীয় ও আইনগত কোনো নিষেধাজ্ঞা নাই। যারা খন্দরকার দম্পতির নিন্দা করছেন তারা ভয় এবং হতাশা থেকে করছেন। মানে তারা ভিতু ও হতাশ। সারকাজম করা ঠিক আছে, নিন্দা না।

২। অসম বিয়ে "বিষয়" নিয়ে আলোচনা সমালোচনা চলতে পারে, কিন্তু অসম বিয়ে করা নির্দিষ্ট কোনো দম্পতিকে নিয়ে না।

৩।
যে কেউ বই বের করতে পারে এবং এ ব্যাপারে সেন্সর হওয়া উচিৎ না। আপনার ভালো লাগলে পড়বেন না লাগলে নাই, এই বইগুলা ভাইরাল হলেও সময়ের বিচারে তারা হারিয়ে যায়, যেমন হারিয়ে গেছে রাবা খানের বাংলিশ বইটি । এই নিয়ে হা হুতাশ করার কারণ নাই। এরাও হারিয়ে যাবে।

৪। খন্দকার দম্পতি সমাজের জন্য শিক্ষা, এখান থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।
ছেলেরা শিখবে কেনো তাদের মেয়েদের পেছনে না ছুটে ক্যারিয়ার তথা নিজের প্রতি মনোযোগ দেওয়া উচিত, নিজেরে যোগ্য করে তুললে বুড়ো বয়সেও যুবতী বিয়ে করা ব্যাপার না।
আর মেয়েরা শিখবে কেনো নিজেকে এমন যোগ্য করে তুলা উচিত যাতে বুড়ো কাউকে বিয়ে করা না লাগে, প্রিন্স চার্মিং পেতে হলে নিজেকেও সেভাবে তৈরি করতে হয়।

৫।
যার বউ যত সুন্দর তার তত বেশি হেটার, সাকিব আর বিরাটের হেটারদের অর্ধেকই জেলাসি থেকে ওদের হেটার হইছে। ঘৃণার বীজ রোপন হইছে সুন্দর বউ পাওয়া থেকে, একবার বীজ রোপন হইয়া গেলে পরে তার নার্সিং হইছে তাদের এরোগেন্স বা বেয়াদবি।

তাদের বউ অসুন্দর হইলে তাদের এরোগেন্স বা বেয়াদবি কম চোখে লাগতো, বা মাফ করা যাইতো।

৬।
খন্দকার বুড়া ব্যাটা হইয়াও যুবতী বউ পাইছে এই জেলাসি থেকে তার হেটারের পরিমাণ বাড়ছে, আমরা জোয়ান হইয়াও পাইতেছি না ও বুড়া হইয়া পাইছে, এই বঞ্চিত হওয়ার অনুভূতি থেকে দুর্বল মানষিকতার লোকেরা খুন পর্যন্ত করে ফেলে ওরা তো কেবল দৌড়ানি দিছে বা ফেসবুকে লেখতেছে।

৭।
লিটন আর সৌম্যের বউও সুন্দর, তারা পান থেকে চুন খসকালেই খবর আছে।

মোস্তাফিজ মুশফিক এদের বউ পর্দা করে বিদায় এদেরকে মাফ। এদের পার্মানেন্ট হেটার নাই, যা অল্পবিস্তর আছে তা পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৫৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: সমাজ সংসার সব উচ্ছন্নে যাওয়াতে দেখছি প্রফেসর সাহেবের বেজায় উতসাহ!!

২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:০০

আহলান বলেছেন: কারো বাচ্চা বয়সী মেয়ে যদি তার পিতৃতূল্য কারোর সাথে ভেগেে গিয়ে বিয়ে করে, আর যদি সেটা সমাজে প্রমোট করার অপচেষ্টা চালানো হয় বই লিখে,নিজেেদের ভ্লগ দিয়ে, প্রিন্ট মিডিয়া দিয়ে, তবে তা অবশ্যই নিন্দনীয়। বিয়ে করে নিজেদেরে মতো ঘর সংসার করলেই হয়, এতো মার্কেটিং, এডভারটাইজিং এতো ভাইরাল হওয়ার শখ কেনো? সব ক্ষেত্রে ব্যাক্তি স্বাধীনতাকে প্রাধান্য দেয়া সমাজের জন্য ভালো নয়।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: বাচ্চা বয়সী?

৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:২৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


এই খন্দকার মোশতাক আহমেদ ১৯৭৫ সালের খুনি খন্দকার মোস্তফা আহমেদ নয়।
এই খন্দকার মোস্তাক হচ্ছে মতিঝিল আইডিয়াল হাই স্কুলের একজন অভিভাবক প্রতিনিধি ।
সে তার অভিভাবক প্রতিনিধির ক্ষমতার অপব্যবহার করে একটি অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েকে বিয়ে করেছিল বলে এটা আলোচনায় এসেছিল।

সে কারণে মানুষের মধ্যে ক্ষোভ থাকা স্বাভাবিক।

অভিভাবক প্রতিনিধিদেরকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তা বিধান করার জন্য ।
তাদের পড়াশোনার খোঁজখবর রাখার জন্য ।
আর এই অভিভাবক প্রতিনিধি যেটা করেছে সেটা কি সেই পর্যায়ে পড়ে?

৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৩২

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাঙালির আলোচনা করার মত তেমন কিছু নেই, তাই এসব নিয়ে আলোচনায় পড়ে থাকে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩১

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: আপনিও বাংগালী, আপনিও এই লেখা পড়লেন এবং কমেন্ট করলেন।

৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৬

নতুন বলেছেন: যারা এই নিয়ে সমালোচনা করছে তারা আসলেই জেলাসী থেকেই করছে।

৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: ভুল ফতোয়া দেবেন না। এই দম্পতির বিবাহ আইন অনুযায়ী বৈধ হলেও ধর্মীয় পন্থায় বৈধ না। যে কোন মেয়ের বিয়ের জন্য মেয়ের সম্মপতির পাশাপাশি তার আইনানুগ অভিভাবকের সম্মতিরও প্রয়োজন হয়। এটা ইসলামের নীতি নৈতিকতা বিষয়ক অতি প্রয়োজনীয় একটি আইন - যেটি অগ্রাহ্য করার কোন সুযোগই নেই। এই বিয়ে হয়েছে অল্প বয়েসী একটি মেয়েকে টাকার খেলা দেখিয়ে ইম্প্রেস করে এবং এই বিয়ে নিয়ে মেয়েটির বাবা-মা আদালত পর্যন্ত গেছে। ইসলামী আইনের প্রয়োগ নেই বলে বিয়েটা আদালতে টিকে গেছে। কিন্তু ধর্মীয়ভাবে এই বিয়ের স্বীকৃতি নেই। এরা ব্যাভিচারি হিসেবেই ইসলামী আইনে রিকগনাইজড হবে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: বিয়ের ব্যপারে আপনি যে বাইনারি ফতোয়া দিলেন সেটা ইসলামে নাই, প্রত্যেক ব্যাক্তির অবস্থান ভেদে বিয়ের ফতোয়া আলাদা হবে। ধর্মে অভিভাবকের কথা বলা হইছে, মা বাবা বলা হয় নাই। ধর্মীয় দৃষ্টিতে প্রাপ্তবয়স্ক হতে ১৮ হওয়া লাগে না, সেই হিশেবে মেয়েটা অনেক আগেই প্রাপ্তবয়স্ক । আর প্রাপ্ত বয়স্ক কেউ বিয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করলে আর মা বাবা বিয়ে দিতে রাজি না হলে মা বাবার পরে অভিভাবক হিশেবে যে আছেন তাকে অভিভাবক বানিয়ে বিয়ে করা যায়। সো পুরো বিষয়টি না জেনে পথে ঘাটে ফতোয়া দেওয়া বন্ধ করুন। ফতোয়াবাজি বন্ধ করুন ।

৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:১৮

এম ডি মুসা বলেছেন: বাঙলি তিলকে তাল করে তালকে তিল, কত মানুষ অসহায় আছে না খেয়ে
তার কোন আলোচনা হয়না , যত সব ফালতু ঘটনা নিয়ে করে তোলপাড়,
মানুষ কি আছে নাকি বিবেকের কাছে মানুষ আছে স্বার্থের গোলপাড়।

৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১১:২০

এম ডি মুসা বলেছেন: বাঙালী নিজের সুবিদা যেদিকে সেদিকে সেটা কে সঠিক বানানোর জন্য হাজার মিথ্যা আর হাজার অজুহাত দিয়ে সেটাকে সত্য বানাতে চেষ্টা করে।

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: হাহাহ...
চমৎকার বলেছেন...

১০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: খন্দকার সাহেব এবং তার স্ত্রীর দেশ এবং সমাজের জন্য কি কি ভূমিকা রেখেছেন?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:২৯

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: তারা পরকিয়া না করে লিভ টুগেদার না করে ধর্মীয় ও সামাজিক নীতি মেনে বিয়ে করেছেন এর চেয়ে বড় কনট্রিবিউশন আর কি হতে পারে।

১১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২

ধুলো মেঘ বলেছেন: আমি যে ফট করে আরেকটা ফতোয়া দিয়ে দিলেন, তার স্বপক্ষে দলিল দস্তাবেজ কি দেবেন? আমি তো গোফরানের পোস্টে আস্ত হাদীস পেশ করেছি। আপনি এই বিয়ের সমর্থনে কি হাদীস পেশ করবেন, যাতে প্রমাণিত হবে যে ইসলামের আইন অনুযায়ী এই বিবাহ বৈধ?

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

প্রফেসর সাহেব বলেছেন: আমি ফতোয়া দেই নাই, আমি এরকম ফতোয়া হতে পারে সেই সম্ভাবনার কথা বলেছি।

১২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০

নাহল তরকারি বলেছেন: বিয়া করতে মনে চায় না। একা থাকাই ভালো।

১৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ রাত ৮:২০

অসংজ্‌ঞায়িত বলেছেন: দেশের একশ্রেণির অকর্মণ্য লোক আছে যারা অন্যের কাজে ত্রুটি বের করতে সর্বদা সচেতন। তিশাকে মোশতাক বিয়ে করেছে তার সম্মতিক্রমেই।
তারা রাষ্ট্রীয় এবং ধর্মীয় উভয় দৃষ্টিকোণ থেকেই বৈধ দম্পতি। কারো যদি তাদের ভিডিও কিংবা বই অপছন্দ হয় তাহলে সে তা avoid করতেই পারে
কিন্তু এ বিষয়টি কেন্দ্র করে তাদেরকে বই মেলা থেকে দুয়োধ্বনি শুনিয়ে বের করে দেওয়া কোন ভদ্রলোকের কাজ বলে আমার মনে হয় না।

১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: অসংজ্‌ঞায়িত, উলটা পালটা কমেন্ট করবেন না। তারা রাষ্ট্রীয়ভাবে বৈধ দম্পতি হতে পারে, কিন্তু ধর্মীয়ভাবে কোনভাবেই না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.